somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একজন নির্লজ্জ মানুষের কাহিনী!!!

০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আমার একদম কুট্টিকালের কথা। আমার নানাজানকে আমি খুবই পছন্দ করতাম। পছন্দের বহু কারনের মধ্যে অন্যতম কারন ছিল, উনি বিভিন্ন চোরের গল্প করতেন খুবই সুন্দর করে। মুগ্ধ হয়ে শুনতাম। কাজেই নানাজান যখনই আমাদের ঢাকার বাসায় বেড়াতে আসতেন, কিংবা আমি যখন নানাবাড়িতে বেড়াতে যেতাম, ঈদের আনন্দ অনুভব করতাম…..চোরের গল্প শুনতে পারবো ভেবে। তো চোরের গল্প শুনতে শুনতে আমার মনের মধ্যে চোরের আকার-আকৃতি, অবয়ব সম্পর্কে একটা কাল্পনিক চেহারা আকা হয়ে যায়। সেটা হলো, প্রচন্ড বলশালী কালো মুষকো একজন মানুষ, যার পুরো শরীর তেলে চপচপ করতো। যার চোখ ছিল রক্ত লাল আর পেশী ছিল পাকানো দড়ির মতো প্যাচানো।

একবার নানাবাড়ি গিয়ে শুনলাম, এক চোর ধরা পড়েছে। নানাজানের আঙ্গুল আকড়ে ধরে আমার স্বপ্নের সেই চোর দেখতে চললাম। গিয়ে আমার ক্ষুদ্র মানব জীবনের বৃহৎ একটা ধাক্কা খেয়েছিলাম। মারের চোটে নেতিয়ে পড়া শুটকো একটা লোক, যার লুঙ্গিটাও ঠিক জায়গাতে ছিল না। কেদে কেদে সবার হাত-পা ধরার চেষ্টা করছে, আর অনুরোধ করছে, তাকে ছেড়ে দেয়ার জন্য। শরীরে তেলের কোন চিহ্নই নাই, পরিবর্তে এখানে-সেখানে ছোপ ছোপ রক্ত! মনে আছে, বাড়িতে ফিরে মনের দুঃখে দুপুরের খানা পর্যন্ত খাই নাই। না, চোরের বেহাল অবস্থা মনে করে না। আমার সযত্নে লালিত কল্পনার চোরের সাথে বাস্তবের চোরের এহেন বৈসাদৃশ্য দেখে! মনে মনে নানাজানের উপরে চরম বিরক্ত হয়ে ভাবলাম, আমারে দেখাইলো কলা, খাওয়াইলো মূলা!! উল্লেখ্য, কলা আমার খুবই প্রিয় একটা খাদ্য, সেখানে মূলার গন্ধও সহ্য করতে পারতাম না; খাওয়া তো বহুৎ দূর কি বাত!

এবার আপনাদের পালা। চোখ বুজে কল্পনা করেন আর মনের ক্যানভাসে একজন নির্লজ্জ মানুষের ছবি আকেন। একেছেন? তাহলে চলেন, এবার মিলাই। আমার কল্পনার মানুষটা একজন মুজিবকোট পড়া; অনেকটা পেঙ্গুইনের মতো নাদুস-নুদুস, ভুড়িওয়ালা, তেলতেলে চেহারার মানুষ যার পড়তে পড়তে আছে ধুর্ততা, শঠতা, ছ্যাচড়ামী। অন্য কথায়, নির্লজ্জ একজন তৈলবাজ। কিন্তু চোখ খুলে দেখি স্যুট-কোট পড়া, সুদর্শন, স্মার্ট আর ব্লগার করুণাধারা আপার কথামতো ঠাস ঠাস ইংরেজি বলা আপাতঃদৃষ্টির এক কর্পোরেট বস! কেন এই বৈপরীত্য! আপনাদের খবর জানি না, কিন্তু কেন আমার কল্পনা বার বার বাস্তবতার কাছে ধরা খায়? সন্মানীত ব্লগারদের কাছে, জাতীর বিবেকের কাছে এটাই আমার আজকের প্রশ্ন।

এবার চলেন, একটু ফিরে দেখি আমার কৈশোরকালে দেখা ফুটবলের চালচিত্র। তখন দেশের ফুটবল মানেই আবাহনী-মোহামেডানের গল্প। আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন, মোটামুটিভাবে পুরানো ঢাকার মানুষ মাত্রই মোহামেডানের সাপোর্টার। আমিও মোহামেডানের ডাইহার্ড সাপোর্টারই ছিলাম। আবাহনী-মোহামেডানের খেলা হলেই এলাকার বড়ভাইদের সাথে মোহামেডানের বিশাল বিশাল পতাকা নিয়ে মিছিল করতে করতে তৎকালীন ফুটবলের প্রাণকেন্দ্র ঢাকা স্টেডিয়ামে যেতাম খেলা দেখতে। খেলা দেখতে তো যাওয়া না…..যেন যুদ্ধে যাওয়া। বড়ভাইরা শুধু পতাকাই নিতো না, সাথে নিতো কাটা রাইফেল, পিস্তল, ককটেল আর ধারালো বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র। সেসব অস্ত্রপাতি বাইরের দোকানে রেখে স্টেডিয়ামে ঢুকতাম। খেলা দেখতে গিয়ে কতোবার পুলিশের টিয়ারগ্যাসের মুখে পড়েছি, কতোবার মারামারির মধ্যে জড়িয়েছি…...ইয়ত্বা নাই। সে অন্য গল্প।

আবাহনীর অন্যতম মূল খেলোয়াড় সালাহউদ্দিন তখন আমাদের জানি দুশমন। গ্যালারী থেকে চিৎকার করে তাকে, তার সম্পূর্ণ পরিবারকে, আর সর্বোপরি তার দল আর সমর্থকদেরকে ঢাকাইয়া কুট্টি বোলচালে যেসব বাক্যবানে বিদ্ধ করতাম, তার খন্ডিতাংশও যদি এখানে বলি, আমি নিশ্চিত সামু কর্তৃপক্ষ খাড়ার উপরে আমাকে আজীবনের জন্য ব্লগ থেকে ছুড়ে ফেলে দিবে।

২০০৮ সালে এই চিরশত্রু সালাহউদ্দিনই যখন ফুটবলের বস হলো, মনে মনে প্রচন্ড খুশী হয়েছিলাম। আমাদের ফুটবল ক্রেজের সময়টাতে বিশ্ব-ফুটবলে না হলেও সামগ্রিকভাবে এশিয়ান বা আন্চলিক ফুটবলে বাংলাদেশ খুব একটা হেলাফেলার দল ছিল না। সেখান থেকে ক্রমাবনতিই হোক, আর ক্রিকেটের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তার কারনেই হোক, দেশের মানুষ ততোদিনে ফুটবল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। সালাহউদ্দিনকে দেখে ফুটবলের সেই হারানো স্বর্ণালী দিনগুলি ফিরে পাওয়ার আশায় বুক বাধলাম; বরং বলা যায় তার চেহারা, স্মার্ট আউটফিট আর চাতুর্যপূর্ণ কথাবার্তায় প্রতারিত হলাম।

ফুটবলের ইতিহাসে ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ অবস্থান ছিল ১৯৯৬ তে, ১১০। আর ২০০৮ এ সালাহউদ্দিন যখন প্রথমবারের মতো বাফুফের সভাপতি নির্বাচিত হলো, বাংলাদেশের অবস্থান ১৭৪। পুরানো শত্রুতা ভুলে গিয়ে ভাবলাম, এইবার সালাহউদ্দিন দেখাবে খেলা। আমাদের ফুটবলের উন্নতি ঠেকায় কোন হালা!!! ২০১২তে এসে সে আবার নির্বাচিত। বাংলাদেশের র‌্যাঙ্কিংয়েও কিন্চিৎ উন্নতি হয়েছে, মানে ১৬৮! ১৯৯৬ থেকে খাড়া নামতে নামতে ২০০৮ এ যেখানে ঠেকেছিল…...সেই মাপের পতন তো হয় নাই! কিছুটা হলেও তো উন্নতি হয়েছে! মনকে শান্তনা দিলাম, প্রথম চার বছর তো ঘর গোছাতে গোছাতেই সময় গিয়েছে। এবার হবে আসল উন্নতি। ২০১৬তে আবার যখন সালাহউদ্দিন সভাপতি হলো, বাংলাদেশের র‌্যাঙ্কিং ততোদিনে নেমেছে ১৮৫তে। আর এবার ২০২০তে আমাদের র‌্যাঙ্কিং ১৮৭। এতোদিনে আমরা বুঝে গিয়েছি ওর দৌড় কতোদূর। দেশের ফুটবলের যারা নিম্নতম খবরও রাখে, তারা কেউই চায়নি, এই লোক আবার আসুক। মনে রাখতে হবে, এই লালটুমার্কা গাধাটার সময়েই ২০১৮তে বাংলাদেশের র‌্যাঙ্কিং নেমেছিল ১৯৭তে। এবার ২০০ পার করতে না পারলে ''জাতীয় শালা শালাউদ্দিন'' এর কোন ইজ্জৎ থাকবে?

এই সভাপতি চতুর্থবার নির্বাচিত হওয়ার পর আনঅফিশিয়াল সংবাদ সম্মেলনে বলেছে, দেশের ফুটবলের আরো উন্নতিই তার প্রধান লক্ষ্য। ‍সিরিয়াসলি? কিভাবে?? বাস্তবতা হলো, এই লোক মতিঝিলস্থ ফুটবল ভবনকে পৈতৃক বাড়ি আর বাংলাদেশের ফুটবলকে পৈতৃক সম্পত্তি বানিয়ে ফেলেছে। আমি আপনাদেরকে এই নিশ্চয়তা অবশ্য অবশ্যই দিতে পারি, দেশের ফুটবলের কোন সভাপতিও যদি না থাকে, তাহলেও এর চেয়ে খারাপ অবস্থা হওয়া সম্ভব না। তাহলে সভাপতির দরকার কি?

এমন যার পারফরমেন্স, সে কিভাবে চতুর্থবারের মতো নির্বাচিত হয়? সব-সম্ভবের দেশ বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর নাম বেচে খাওয়া তৈল ব্যবসায়ীদের টোটকা এখন একটাই। ছবিটা আগে দেখেন,


সালাউদ্দিন এক সময়ে ছিল ফুটবলার। এখন আগে ব্যবসায়ী, পরে ফুটবলের বস। কাজেই সে জানে, এই দেশে বঙ্গবন্ধুকে সামনে (পড়ুন পিছনে) রেখে যে কোন ব্যবসায়ীক কর্মকান্ড সফল হতে বাধ্য। বাফুফের নির্বাচন একটা সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক নির্বাচন। এখানে বঙ্গবন্ধুর ছবি ব্যবহারের উদ্দেশ্য কি হতে পারে? বঙ্গবন্ধুর সন্মান বৃদ্ধি, নাকি সন্মান হানি??

কথা আর বেশী বাড়াই না; বরং আরেকটা ছবি দেখাই,


মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, এসব অকর্মন্য অপদার্থ লোকদেরকে কেন লাই দিয়ে মাথায় তোলেন? কি লাভ? এরা তৈলবাজী ছাড়া আর কিছুই জানে না। আর জানে, কি করে আপনার ঘাড়ে বন্দুক রেখে শিকার করতে হয়। এর হাসিটা দেখেন! কতোটা তৈলাক্ত!! আপনার দুঃসময়ে (আল্লাহ না করুন) এদের কাউকে আপনার পাশে পাবেন না। এমন কি আপনার দু‘একশ মাইলের মধ্যেও এদের দেখা পাওয়া দুস্কর হয়ে যাবে আপনার জন্য!!

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশান যেন এক মিনি বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি; কি কথাবার্তায়, কাজ-কর্মে অথবা স্টান্টবাজীতে। এই লোকের একমাত্র পুজি লম্বা চওড়া কথাবার্তা আর তৈল মর্দন। এভাবেই তৈলের সফল প্রয়োগের মাধ্যমে পাগল-ছাগল, অলস-অকর্মন্য আর গরু-গাধারা দেশের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছে। ছাগল, গরু আর গাধারা এহেন তুলনায় মাইন্ড করতেই পারে। সেই অধিকার তাদের আছে। এই তিন প্রজাতীর কাছে করজোড়ে ক্ষমা চেয়ে বলছি, এরা আসলে অতি ধূর্ত একটা প্রজাতি। কিন্তু আমরা ভদ্র ভাষায় বলতে গেলে এর চেয়ে ভালো আর কোন তুলনা করতে পারি না। আমাদের ভাষাগত সীমাবদ্ধতা। ধৃষ্টতা মার্জনীয়।

একনজরে বাংলাদেশের ফুটবলের অবস্থা দেখেন। কার্ভ নীচের দিকে মোটামুটি কনসিসটেন্টলি যেভাবে নেমেছে, তার একটা বড় কৃতিত্ব দেশের ফুটবলের সবচেয়ে ক্যারিশম্যাটিক নেতা কাজি সালাউদ্দিনের।



বিশ্ববাজারে তেলের দাম কিংবা চাহিদা যতোই উঠানামা করুক না কেন, বাংলাদেশের বাজারে তেলের চাহিদা সবসময়েই থাকবে। কাজেই মুল্য নির্ধারন এমনভাবেই হবে, যেন তৈল ব্যবসায়ীরা কোন ভাবেই মারা না খায়! তাছাড়া, চাহিদা যেখানে দিনকে দিন বাড়ছেই; সেখানে মুনাফা বৃদ্ধিও সন্দেহাতীত একটা ব্যাপার।

জয়তু তৈলব্যবসা এবং তৈলবাজী!!!


শিরোনামের ছবিটা প্রধান এবং তার সহযোগী অন্যান্য নির্লজ্জ ধান্দাবাজদের। ওটাসহ বাকী সবগুলো ছবি এবং তথ্য প্রাপ্তিতে সহায়তাকারী ওয়ান এন্ড অনলি গুগল!!!
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৪৬
৩২টি মন্তব্য ৩২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×