somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নীলা(Nila)
যে কোন মূর্খের পক্ষেই সমালোচনা, নিন্দা বা অভিযোগ জানানো সহজ কাজ- বেশিরভাগ মূর্খই তাই করে। কিন্তু অপরকে বুঝতে পারা আর ক্ষমাশীলতা পেতে গেলে দরকার চারিত্রিক দৃঢ়তা আর আত্ম-সংযম।কোন মহান মানুষের মহত্বের প্রকাশ ঘটে তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করেন ত

ঈমান আনা আবশ্যক

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইসলামের পাঁচটি ভিত্তির মধ্যে প্রথম ভিত্তি হলো ঈমান।ঈমান ছাড়া ইসলাম অর্থহীন। ঈমান আনয়নের মাধ্যমে ইসলামে প্রবেশ করা হয়ে থাকে।ঈমান ছাড়া অন্য সব ইবাদত, বিধিবিধান যতই মেনে চলা হোক না কেন তা সম্পূর্ণ অর্থহীন। ঈমান তথা বিশ্বাস ছাড়া যে কাজ করা হয়ে থাকে তাকে অর্থবহ না বলে লৌকিক বলা যুক্তিসঙ্গত। ইসলাম এমন একটি ধর্ম যেখানে মানবকল্যাণ নিহিত। ইসলামের বিধিবিধান পালন করে নিজের ইহলৌকিক ও পারলৌকিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে মানব জীবনে সার্বিক কল্যাণ সাধিত করে।

ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় মহানবী (সা.) আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে যা কিছু নিয়ে এসেছেন সেগুলোর উপর বিশ্বাস স্থাপন করে মহান আল্লাহ তায়ালা ব্যতীত অন্য সব কিছু থেকে নিজের সম্পর্কহীনতার কথা সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা করা হচ্ছে ঈমান। অন্য ভাবে বলা যায় যে, ঈমান হচ্ছে আল্লাহ তায়ালা ও রাসূল (সা.) নির্দেশিত বিধানাবলির প্রতি বিশ্বাস স্থাপন এবং সেগুলো বাস্তবে রূপদান করা হচ্ছে ঈমান। মূলত ইসলাম ধর্মের প্রতি মৌখিক স্বীকৃতি এবং সে অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে ঈমান।

ঈমান গ্রহণ করা একজন মুসলমানের জন্য সর্বপ্রথম ফরজ হিসেবে বিবেচিত। কুরআন ও হাদিস আলোকে ৭টি বিষয়ের প্রতি ঈমান আনা অতীব জরুরি। যার মাধ্যমে একজন মুসলমান সঠিক, সুন্দর ও ন্যায়ের পথে চলতে পারবে। ঈমান আনার জন্য যেসব বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে তার কোনো একটির উপর বিশ্বাস স্থাপন না করলে সেই ব্যক্তি কাফির হয়ে যাবে। ঈমানের কোনো একটি বিষয় অস্বীকার করা আল্লাহকে অবিশ্বাসের নামান্তর। সুতরাং একজন প্রকৃত ঈমানদার হওয়ার জন্য ঈমানের মূল সাতটি বিষয়ের প্রতি ঈমান আনা আবশ্যকীয় শর্ত।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৮
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=হিংসা যে পুষো মনে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮


হাদী হাদী করে সবাই- ভালোবাসে হাদীরে,
হিংসায় পুড়ো - কোন গাধা গাধিরে,
জ্বলে পুড়ে ছাই হও, বল হাদী কেডা রে,
হাদী ছিল যোদ্ধা, সাহসী বেডা রে।

কত কও বদনাম, হাদী নাকি জঙ্গি,
ভেংচিয়ে রাগ মুখে,... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণমাধ্যম আক্রমণ: হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিলেন নূরুল কবীর ও নাহিদ ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:০৫


জুলাই গণঅভ্যুত্থানের রক্তস্নাত পথ পেরিয়ে আমরা যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সাম্প্রতিক মব ভায়োলেন্স এবং গণমাধ্যমের ওপর আক্রমণ সেই স্বপ্নকে এক গভীর সংকটের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। নিউ এজ... ...বাকিটুকু পড়ুন

রিকশাওয়ালাদের দেশে রাজনীতি

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৯

রিকশাওয়ালাদের দেশে রাজনীতি

সবাই যখন ওসমান হাদিকে নিয়ে রিকশাওয়ালাদের মহাকাব্য শেয়ার করছে, তখন ভাবলাম—আমার অভিজ্ঞতাটাও দলিল হিসেবে রেখে যাই। ভবিষ্যতে কেউ যদি জানতে চায়, এই দেশটা কীভাবে চলে—তখন কাজে লাগবে।

রিকশায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপিকেই নির্ধারণ করতে হবে তারা কোন পথে হাটবে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০৫




অতি সাম্প্রতিক সময়ে তারেক রহমানের বক্তব্য ও বিএনপির অন্যান্য নেতাদের বক্তব্যের মধ্যে ইদানীং আওয়ামীসুরের অনুরণন পরিলক্ষিত হচ্ছে। বিএনপি এখন জামাতের মধ্যে ৭১ এর অপকর্ম খুঁজে পাচ্ছে! বিএনপি যখন জোট... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় আগ্রাসনবিরোধী বিপ্লবীর মৃত্যু নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৭



শরিফ ওসমান হাদি। তার হাদির অবশ্য মৃত্যুভয় ছিল না। তিনি বিভিন্ন সভা-সমাবেশ, আলোচনা ও সাক্ষাৎকারে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি অনেকবার তার অস্বাভাবিক মৃত্যুর কথা বলেছেন। আওয়ামী ফ্যাসিবাদ ও ভারতবিরোধী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×