somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

কিশোর মাইনু
মোহাম্মদ মইন উদ্দীন। ডাক নাম মাঈনু। কিছু কিছু ফ্রেন্ডের কাছে কিশোর। বাড়ি চট্রগ্রাম। পড়ালেখার কারণে ঢাকায় থাকি। কৌতুহল একটু বেশী, হয়তো বাড়াবাড়ি ধরনের ই বেশী। দূঃসাহসী, কিন্তু সাহসী কিনা এখনো জানতে পারিনি।

গ্রীক মিথোলজি(২): দি অলিম্পিয়ানস

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গত পর্বে পৃথিবীর সৃষ্টি থেকে অলিম্পিয়ান্সদের যুদ্ধ জয় পর্যন্ত হালকা-পাতলা কাটাছেড়া করেছিলাম। আজ এই ১২জন অলিম্পিয়ান্সের জন্ম পরিচয় ও তাদের ক্ষমতা সম্পর্কে হাল্কা-পাতলা আলোচনা করার চেষ্টা করব। ১২জন অলিম্পিয়ানস: জিউস, পসাইডন, হেরা, ডিমেটার, এরিস, হেস্টিয়া, হার্মিস, আফ্রোদিতি, অ্যাপেলো, অ্যাথেনা, আরথেমিস, হেফেস্টাস।

তার মধ্যে ৬জনের জন্মকাহিনী আমি গত পর্বেই উল্লেখ করেছিলাম। তাই এখানে আমি তাদের পরিচয় বিস্তারিত তে যাব না। কিন্তু এখন বাকী অর্ধেক অলিম্পিয়ানসের পরিচয় বুঝতে গেলে আবার টাইটানদের কাছে ফিরে যেতে হবে। আমি একসাথে বললে জগাখিচুরি হয়ে যাবে। তাই আমি এক এক করে ১২জন অলিম্পিয়ান্স গড/গডেসের জন্মপরিচয় ও ক্ষমতা উল্লেখ করছি।
১/জিউস(Zeus)


প্রথম যুগের টাইটান ক্রোনাস ও রেহার সর্বকনিষ্ট সন্তান ও সবচেয়ে শক্তিশালী পুত্রের নাম ছিল জিউস যাকে কিং অফ অলিম্পাস বলা হয়।
দেবতাদের রাজা জিউস মূলত আকাশের দেবতা ও সে সূত্রে বৃষ্টিপাতের দেবতা। জিউস নামটা মূলত গ্রিক শব্দ ডিউস থেকে এসেছে, যার মূল অর্থ হলো উজ্জ্বলতা।গ্রীকদের দেবরাজ জিউস আকাশের ঈশ্বর, বিদ্যুৎ, বজ্রপাত, আইন, আদেশ, এবং ন্যায়বিচারের দেবতা। যার প্রতীক হল ৩ফলা হল বজ্র, যা লাইথনিং বোল্ট(Lightning Bolt) নামে পরিচিত। জিউসের চরিত্র অবশ্য ঠিক দেবতাদের মতো ছিলো না, প্রায়ই তাকে বিভিন্ন নারীর সাথে প্রেমে লিপ্ত হতে ও নিজ স্ত্রী হেরাকে ফাঁকি দিতে কূট-কৌশলের আশ্রয় নিতে দ্যাখা যায়। তারপরেও তাকে সব দেব-দেবীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বলা হয়। তার বক্ষবর্ম ছিলো এক দুর্ভেদ্য ঢাল, যা তৈরী ছিলো শ্রদ্ধামিশ্রিত ভয়ে, তার অস্ত্র ছিলো বজ্রপাত, তার পাখি ছিলো ঈগল, আর প্রিয় গাছ ছিলো ওকে।
২/পসাইডন(Poseidon)


পসাইডন হলেন জিউসের ভাই, ক্রোনাস এবং রিহার ৫ম সন্তান, গড অব দ্যা সি। সমুদ্র, ভূমিকম্প, ঝড়, তুফান, জলোচ্চাস সব মুলত সেই পরিচালনা করে। মানুষের উপর খুশী হয়ে তিনি মানুষকে ঘোড়া দান করেন। সবচেয়ে জনপ্রিয় দেবতা। বলা হয়ে থাকে দেবতাদের মধ্যে পসাইডন সবচাইতে বেশী মানবিক ছিলেন।পসাইডনের মূল প্রতীক ছিল তার অস্ত্র থ্রিশুল। তার বাহন ছিল ঘোড়ার মুখ অলা ডলফিন। অর্থাৎ যার চেহারা ঘোড়ার মত, শরীর মাছের মত কিন্তু প্রজনন ক্ষমতা ডলফিনের মত। আরো সোজা করে বোঝাতে গেলে সি-হর্স।
৩/হেরা(Hera)


ক্রোনাস ও রেহার সর্বকনিষ্ট কন্যা সন্তানের নাম ছিল হেরা। তার সাথে "কিং অব গড" জিউসের বিয়ে হয়। যার কারণে তাকে "কুইন অব গডেস" বলা হয়ে থাকে। হেরা হল মূলত বিয়ে, নারীত্ব ও জন্মের দেবী। পরিবার, বিবাহ, বিবাহিত/ অবিবাহিত মেয়েদের রক্ষণাবেক্ষণকারী বলে বিবেচনা করা হয় তাকে। তার প্রতীক তার সবচেয়ে প্রিয় বাহন ময়ুর।
৪/হেস্টিয়া(Hestia)


ক্রোনাস আর রেহার প্রথম সন্তানের নাম ছিল হেস্টিয়া যিনি কুমারী দেবী হিসেবে পরিচিত। হেস্টিয়া সাধারণত অগ্নিদেবী হিসেবে পরিচিত হলেও সে আসলে পারিবারিক ও গৃহস্থালীর সুখশান্তির দেবী। যার প্রিয় বাহন হল গাধা এবং প্রতীক হল আগুন,হৃদয়ের আগুন। যদি ও পরবর্তীতে তাকে নিয়ে সমস্যা হওয়ায় মাউন্ট অলিম্পাসের সুখ-শান্তির জন্য সে অলিম্পাস ছেড়ে দিলে ডায়ানসাস তার জায়গা নেয়।
৫/ডিমিটার(Demeter)


ক্রোনাস আর রিহার আরো এক সন্তান ডিমিটার হলেন মূলত প্রজনন, শস্য, কৃষি, ফসল, বৃদ্ধি এবং পুষ্টির দেবী, যিনি মাউন্ট অলিম্পাসে শস্য ও পৃথিবীর উর্বরতা নিয়ে সভাপতিত্ব করেছিলেন। তাকে ধরিত্রীদেবী বা পৃথিবীর দেবী হিসেবে ও বিবেচনা করা হয়।যার প্রিয় বাহন ছিল সিংহ হলেও ধরিথ্রীমাতা গাইয়ার বুকে বসবাসরত কোন প্রাণীর প্রতি তার ভালবাসার কমতি ছিল না।
৬/আফ্রোদিতি(Aphrodite)


"ইলিয়াড" কাব্যগ্রন্থে যদিও আফ্রোদিতিকে জিউস ও ডাইওনের কন্যা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, কিন্তু "থিওগণি"র টা বেশী মানা হয়।এখানে আফ্রোদিতির জন্ম হয়েছে ইউরেনাসের কাটা পুরুষাংগ সমুদ্রে ফেলার কারণে উৎপন্ন হওয়া ফেনা থেকে। আফ্রোদিতি নামের অর্থ সমুদ্র-ফেনা-হতে-উত্থিত, আর জন্মস্থান বলা হয় সিথেরার অদূরে, সেখান থেকে তাকে ভাসিয়ে সাইপ্রাসে নিয়ে যাওয়া হয়। সিথেরা থেকে সাইপ্রাসে নিয়ে যাওয়ায় তাকে “সিথেরিয়া” বা “সাইপ্রিয়” নামেও ডাকা হয়। অবশ্য আফ্রোদিতি হল নিখুত সৌন্দর্য্য, ভালবাসা ও যৌনতার দেবী। সুন্দরের দেবী হওয়ায় সৌন্দর্য সবসময়ই তার পিছু নেয়, তাকে ছাড়া পৃথিবীর কোথাও আনন্দ বা স্নিগ্ধতা নেই। তার আরেকটি রুপ আছে, ছলনাময়ী ও বিদ্বেষপরায়ণ : তিনি মানুষের উপর প্রয়োগ করেন ভয়ঙ্কর ও ধ্বংসাত্মক ক্ষমতা। আফ্রোদিতি ছিলেন আরেক অলিম্পিয়ান্স হেফিস্টাসের এর স্ত্রী। দেবী আফ্রোদিতির প্রিয় বৃক্ষ ছিলো মাটল ও প্রিয় পাখি পায়রা, কখনো কখনো চড়ুই ও রাজহাঁস।
৭/হার্মিস(Hermis)


টাইটান ওসেনাস আর থেতিসের সন্তান ওশিয়ান্ডিসের সন্তান ছিল ৩জন: ইনাসোস, মেলিয়া, প্লেইউনি। টাইটান লাপেটসের ছিল তিন সন্তান, প্রমিথিউস, এপিমেথিউস, অ্যাটলাস। প্লেইউনি ও অ্যাটলাসের তিন সন্তানের একজন প্লেইয়াডেস। আবার প্লেইয়াডেসের ২সন্তানের নাম মাইয়া এবং ড্রাইয়ুপ। এই মাইয়া ও জিউসের সন্তান- ই হল হার্মিস। হার্মিসকে বলা হয় সম্পত্তি, বাণিজ্য এবং ভ্রমণের দেবতা। শুধু তা-ই নয়, তাকে মন্দলোকদেরও উপাস্য এবং পৃষ্ঠপোষকও বলা হয়। আরেক অলিম্পিয়ান্স অ্যাপোলোর শক্তির প্রভাবে হার্মিস হয়ে ওঠে বড় মাপের জাদুকর। দুর্যোগের সময় নির্ভরযোগ্য বার্তাবাহক হিসেবেও হার্মিস নাম করে। তাকে সীমান্ত ও সীমান্ত পারাপারকারী পথিক, পশুপালক ও গবাদি পশু, তস্কর ও মিথ্যাবাদীদের ধূর্ততা,বাগ্মীতা ও রসবোধ, সাহিত্য ও কাব্য, ক্রীড়া ও ক্রীড়াবিদ, ভার ও ওজন, আবিষ্কার ও সাধারণ বাণিজ্যের দেবতা হিসেবে সম্মান দেওয়া হয়। তার বাহন হল কচ্ছপ। তার প্রতীক হলো একটি লাঠি, যেটাকে ২টি সাপ সর্বদা জড়িয়ে থাকে।
৮/অ্যাপেলো(Apollo)


টাইটান কইয়স ও ফোবির সন্তান লেটোর ও জিউসের ছেলে সন্তান ছিল সবচেয়ে বেশী গ্রীকসুলভ দেবতা অ্যাপেলো, যিনি আলোর দেবতা হিসেবেই বেশী পরিচিত। তিনি এক সুদর্শন দেবতা, মহান সুরস্রষ্টা-সোনালী বীণা বাজিয়ে মাতিয়ে তুলতেন অলিম্পাস পর্বত। তিনি ছিলেন রূপালী ধনুকের প্রভু, ধনুর্বিদ্যার দেবতা, সুনিপুণ তীরন্দাজ, নিরাময়ের দেবতা। জন্মস্থান “ডেলোস” অনুসারে তাকে “ডেলিয়ান” নামে ডাকা হতো, পাইথন নামক ড্রাগন হত্যা করায় “পাইথিয়ান” নামেও ডাকা হতো। তাকে “লাইসিয়ান” নামেও ডাকা হতো, লাইসিয়ানের অনেক অর্থ আছে – নেকড়ে দেবতা, আলোর দেবতা, লাইসিয়ার দেবতা। তার প্রিয় বৃক্ষ হলো লরেল, তার কাছে পবিত্র প্রাণী ছিলো ডলফিন ও কাক।
৯/অ্যাথিনা(Athena)


জিউসের প্রথম স্ত্রী মেটিসের গর্ভে জন্ম এথিনার। জিউস যেমন তার পিতাকে হত্যা করেছিল তেমনি ভবিষ্যৎবাণী ছিল জিউসের ব্যাপারে। তাই সে গিলে ফেলে মেটিসকে। মেটিস জিউসের শরীরে ভিতর তার গর্ভে থাকা এথিনার জন্য একটা ধাতব শিরস্ত্রাণ আর জামা বানায়। এ শিরোস্ত্রান তৈরিতে প্রচুর শব্দ হয় ফলে জিউস মাথা ব্যাথায় উন্মাদ হয়ে যায়। হেফেস্টাস তাই জিউসের মাথা চিড়ে ফেলে আর তা থেকে পূর্ণবয়স্ক অবস্থায় জন্ম নেয় মায়ের দেয়া জামা আর শিরোণাস্ত্র পরিহিত দেবী এথিনা। পরবর্তীতে এথিনা হয়ে উটেন জিউসের প্রিয়তম সন্তান, তার অভেদ্য ঢাল, বর্ম ও ধ্বংসাত্মক অস্ত্র বজ্রপাত এথিনাই বহন করতেন। এথিনা আর পসাইডন দুজনেই গ্রীসের একটা শহরকে খুব পছন্দ করতেন। তাই সিদ্ধান্ত হয় যে নগরের মানুষ যার পূজা করবে শহরটা তার হবে। পসাইডন শহরে একটা ঝরনা তৈরী করে দেয়। কিন্তু লবনাক্ততার কারনে তা পরিত্যাক্ত হয়। আর এথিনা তাদের জলপাই গাছ দেয় যা থেকে তারা ফল, কাঠ ও তেল পেত। তাই তারা এথিনার পুজা করে। ফলে এথিনা নিজের নামে শহরটির নাম দেন এথেন্স। পসাইডন তখন এথেনাকে তার শহরের জন্য ঘোড়া উপহার দেন। তখন এথিনা মানুষের জন্য পোষ মানানোর উদ্দেশ্যে লাগাম আবিস্কার করেন।এথিনা প্রধানত নগরী-দেবী, জ্ঞান, যুদ্ধের দেবী, সাথে সাথে চারুশিল্প ও কৃষিকাজের রক্ষাকর্ত্রী।
তিনি ছিলেন ধূসর চোখের অধিকারী, বিচ্ছুরিত চোখের অধিকারীও বলা হয়। তিনজন কুমারী দেবীর মধ্য তিনি ছিলেন প্রধান। তাকে বলা হয় চির-কুমারী দেবী – “পার্থেনস”, তার মন্দির ছিলো “পার্থেনন”। তার প্রিয় নগরী এথেন্স ও প্রিয় বৃক্ষ জলপাই, প্রিয় পাখি পেঁচা।
১০/অ্যারেস(Ares)


জিউস ও হেরার পুত্র, যুদ্ধ দেবতা অ্যারেসকে তার পিতা-মাতা দুজনেই ঘৃণা করতেন। অ্যারেস ছিলেন সবচেয়ে নিষ্টুর দেবতা, ঘাতক, রক্তপিপাসু, মরণশীলদের জন্য মূর্তিমান অভিশাপস্বরূপ, উদ্ভট রকমের ভীরু – যিনি আহত হলে যন্ত্রণায় চিৎকার করতে করতে পালিয়ে যান। সত্যি বললে তার দেবতা হওয়ার যোগ্যতাই নেই। কারণ সুদর্শন এই দেবতা ছিল সত্যিকার অর্থে কাপুরুষ। আর যুদ্ধের ক্ষেত্রে সম্পুর্ণ পরিমাণে যুদ্ধদেবী এথিনার উলটো। অথচ তার পরিচয় যুদ্ধদেবতা হিসেবেই। তার প্রিয় পাখি ছিলো শকুন, প্রিয় পশু কুকুর।
১১/হেফিস্টাস(Hephaestus)


অগ্নিদেবতা হেফিস্টাস জিউস ও হেরা’র পুত্র। প্রচণ্ড সুন্দর ও অমর দেবতাদের মধ্যে একমাত্র হেফিস্টাস ছিলেন কুৎসিত ও খোঁড়া। কুৎসিত ও খোঁড়া হলেও তাকে অলিম্পাস পর্বত থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয়নি, উল্টো তিনি ছিলেন উচ্চ সম্মানে আসীন, অমরদের শ্রম-পুরুষ, তাদের অস্ত্র ও বর্ম নির্মাতা, কর্মকার, বসতবাড়ি ও আসবাবপত্র নির্মাতা। তার নির্মাণ কারখানার পরিচারিকাদের তিনি সৃষ্টি করেছিলেন স্বর্গ দিয়ে। তার কারখানাটি ছিলো অজ্ঞাত কোন এক আগ্নেয়গিরির নিচে, যেখান থেকে প্রায়ই অগ্ন্যুৎপাত হতো। হেফিস্টাস ছিলেন শান্তি প্রিয় দেবতা, দেবী অ্যাথেনার সাথে তিনিও ছিলেন নগরের পৃষ্ঠপোষক। হেফিস্টাস সাহায্য করতেন কর্মকারদের, আর অ্যাথেনা তাঁতিদের। হেফিস্টাস ছিলেন দেব-দেবীদের মধ্যে সবচেয়ে চরিত্রবান ও পরিশ্রমী।
১২/আরথেমিস(Arthemis)


আরথেমিস হল অ্যাপোলো’র জমজ বোন। তিনি ছিলেন অলিম্পাসের তিন কুমারী দেবীর একজন। আর্টেমিস ছিলেন বনের দেবী, বন ভালবাসতেন, বলা হয় "জঙ্গলের আর্টেমিস, প্রাণীদের মস্তিষ্ক"। অবশ্য আর্থেমিস দক্ষ শিকারী ও ছিলেন। অধিকাংশ সময়ে তার সংগী থাকে শিকারী কুকুর। দেবী আর্টেমিসের প্রিয় বৃক্ষ সাইপ্রেস, প্রিয় ও পবিত্র প্রাণী হরিণ। আর্থেমিস কে চাঁদেরদেবী হিসেবে ও পরিচয় দেওয়া হয়। সব মিলিয়ে আর্থেমিস ছিলেন শিকার, জঙ্গল ও পাহাড় এবং চাঁদের অধিষ্টাত্রী দেবী।


এই পর্বে বংশক্রম নিয়ে আলোচনা করব বলেছিলাম, কিন্তু এত বিশাল বংশক্রম বোঝাতে গেলে আমার ই মাথা আউলাই যাবে। তাই ছবি দিয়ে দিলাম। এইখানে বোল্ড দাগ গুলো দিয়ে সন্তান ও ডট-ডট দিয়ে সম্পর্ক বোঝাচ্ছে। এটা ও সম্পুর্ণ না। সম্পুর্ণ করা আসলে সম্ভব নাহ। আগামী পর্বে টাইটান্স V$ অলিম্পিয়ান্স-এর যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করব।
ততদিন পর্যন্ত শুভকামনা রইল।
ভাল থাকবেন।
ধন্যবাদ।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:৫১
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×