১। গড়ে দিয়ো তোমার মনের রং মিশিয়ে একজোড়া কানের দুল, গোলাপী রং মিশ্রনে। আমার আবেগ ঢেলে দিবো চোখের পাতায়-তুমি মুগ্ধতায় টলমল, সহসা ভালোবেসে ফেলবে আমায় অথৈ।
================================================================================
বরাবরের মত ভেজা দিনের ছবি, কয়েকদিন যাবত বৃষ্টি হচ্ছে। গাছ লতা পাতা ফুল এসবের কাছে গেলে ছবি না তুলে পারি না। হতে পারে একই ছবি বার বার কিন্তু স্নিগ্ধতা নতুন, অনুভূতি নতুন। এবার স্যামসাং এস9+ দিয়ে তুলেছি ছবিগুলো। এই মোবাইল নতুন কিনেছি তাই নতুন মোবাইলের নতুন ফটো পোস্ট আশা করি ভালো লাগবে সবার। আগাম জাজাকাল্লাহ/জাজাকিল্লাহ খাইরান।
.............................................................................................................
২। তুমি আমার নয়নতারা,
যাবার এত কীসের তাড়া।
এসো ভিজি বৃষ্টির জলে,
পালাবে না আর তো ছলে?
এই মুগ্ধ হবে এবেলা? দেখবে ছুঁয়ে বৃষ্টির মুক্তো, ঠিক যেনো আমি-ছুঁয়ে দিলেই গড়িয়ে পড়বো তোমার বুকে, তুমি আগলে রেখো ভালোবেসে আমায়-তোমার বুকে।
৩। পাতায় পাতায় লেগে আছে স্নিগ্ধতার প্রলেপ, বৃষ্টির ফোঁটারা গড়িয়ে পড়লেই পাতাদের আক্ষেপ, এখনি ধুলোয় জড়িয়ে নেবে তাদের গা, এবেলা পাতারা ভাসিয়েছে বৃষ্টির না'।
৪। বৃষ্টির পড়ে টাপুর টুপুর
জলতরঙ্গ রূপার নুপূর
একটি আমার বৃষ্টি দুপুর
বৃষ্টি পড়ুক ঝাপুরঝুপুর
ঝরুক বৃষ্টি চোখের উপর
পরবে কীগো ফুলের টোপর?
৫। শুভ্রতার রঙে বৃষ্টির ছাট, জলে পূর্ণ সবুজ মাঠ। ভালো লাগার আবেশ-এবেলা বৃষ্টিতে আমার কাটে বেশ।
৬। পাপড়িতে তার বৃষ্টি বসে, যাচ্ছে সুখের অঙ্ক কষে
বৃষ্টির পড়ে রঙ্গে রসে, যাক বৃষ্টিরা অঝোর ধ্বসে।
৭। নাম জানি না ফুল রে তোর, পাপড়ি মেলে খুলেছিস মুগ্ধতার দোর,
তোরে দেখে চোখে লাগে স্বপ্ন ঘোর, থাকিস ফুটে একলা
তু্ই আমার সুখ ছোঁয়া একটি ভোর।
৮। বৃষ্টির জলে স্নানে মত্ত গাছের পাতারা, আমি চোখ বুলিয়ে মুগ্ধতায় স্নান করি। কত যে ভালো লাগার এসব বৃষ্টি ভেজা দিন, কেউ জানে না কত স্নিগ্ধ বেলা এভাবেই আঙ্গুলের ফাঁক গলে চলে যায় অতীতের ঘরে।
৯। দিনের বেলা চুপ ওরো চুপ, যখন জ্বলে সন্ধ্যা বাতি ধূপ, পাপড়ি মেলে ওরা ফুটে, মৌপোকাদের যায় ঘুম টুপে
আহা কী যে ঘ্রানে মাতাল করে রাখে ওরা এক একটি সন্ধ্যা, ওরা হাসনা হেনা-নয় রজনীগন্ধ্যা।
১০। খসে পড়া রক্ত রঙ পাপড়ি, সবুজের বুকে নেয় ঠাঁই, এযে আমার স্বাধীনতার পতাকা-মনে খুব আনন্দ পাই। লাল সবুজের এ বিজয় কেতন উড়বে তো উড়বেই চিরকাল।
১১। ঘ্রাণ নেই তার, তবু শুভ্রতার রঙে সেজে থাকে সবুজের বুকে, সে নয় গন্ধরাজ, সে যে টগর, বৃষ্টিতে ভিজে ধুয়ে নেয় গা তার, তারে দেখলেই পবিত্রতায় ভরে যায় মন ঘর।
১২। ঘ্রাণের বেলা আমার অথচ বৃষ্টিরা ধুয়ে নিলো কামিনীল মাতাল ঘ্রাণ, ঠিক তোমার মতন-করো না আমায় একটু যতন। যখন প্রেম বিলাই তুমি বিলাও তিতে কথার ঝড় উফ আর পারিনে বাপু তোমায় নিয়ে। একবার কামিনী হয়ে যাও না।
১৩। সবুজের ফাঁকে উঁকি দিয়ে রক্ত রঙ ফুল হয়ে যায় আমার স্বাধীনতার পতাকা, এখানেই আমার স্বাধীন উড়ার স্বপ্ন আঁকা।
১৪। দিনের বেলা ফুটলি কেন্ ও হাসনাহেনা, ঘ্রাণ তোদের ধুয়ে নিলো বৃষ্টি, রাতের আঁধারে তবে কি নিয়ে হাসবি নিরালায় উড়বি ঘ্রাণ মাখানো সন্ধ্যার হাওয়ায়।
১৫। বেহায়া বৃষ্টি কেড়ে নিলো লজ্জা, উদোম গায়ে পাতারা হাসছে মুগ্ধতায়-আহা আমারও যে ভিজতে ইচ্ছে খুব এই পাতা ঠিক তোদের মতন-বন্ধু বানাবি আমায় এবেলা?
১৬। সবুজের বুকে লাল সেতো থাকবেই চিরকাল, ভালো লাগার আবেশ ছড়িয়ে ওরা বৃষ্টিস্নানে মত্ত আর আমি মুগ্ধতায় দেখে যাই ওদের তুলে রাখি ছবি চোখ শাটারে ক্লিক করে।
১৭। ঘ্রাণ না থাকুক এবেলা-তোরা ভিজে নে স্বাধীনতায়, শ্রাবণ ফুরিয়ে গেলে পাবি না এমন স্নিগ্ধ প্রহর।
১৮। পাতায় পাতায় বৃষ্টির ফোঁটা
এমন দিনে হয় সব মুগ্ধতা লোটা।
১৯। ভিজে যাক পাতা সব, বৃষ্টিরা তুলুক কলরব-আমি সুরে মিলাবো সুর, লাগুক চোখে এবেলা বৃষ্টির ঘোর।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯