somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিষণ্ণতা মুক্তি পাক (জীবন উপন্যাস)

০৭ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



পাফিন একটা বেত্তমিজ ব্রাউজার, বদের বদরে গলা টিইপ্পা ধরতে মুঞ্চায়, একটা পোস্ট বিরাট কষ্ট। শিয়াল কোথাকার তোর চউক্ষে গুতা।

©কাজী ফাতেমা ছবি

অবশেষে কেউ রোদ্দুরের মনটাকে দুমড়ে মুচড়ে ভালবেসে গুঁড়ো করে দিলো। ভালবাসার কান্নার ঢেউ রোদ্দুরের বুকের বামে এসে ধাক্কা দিয়ে ভেঙ্গে দিলো আবেগের বাঁধ।
-
কেই-বা জানে কার মনের খবর। ব্যস্ততার নাওয়ে পা রেখে দিনের শুরু কর্মজীবী সকলের। ছলাৎ ছলাৎ এলেবেলে নাও ভেসে চলে ব্যস্ততার বোঝা নিয়ে তার বুকে। সেখানের কি আর মনের স্থান হয় - না আবেগের । আবেগের জায়গা দখল নেয়ার আগেই ব্যস্ততার নাও ফুটো হয়ে আবেগ চুয়ে চুয়ে গলে পড়ে ধূলোয়।
-
যুগের পর যুগ চলে গেলো আশায় কভু নিরাশায়। রোদ্দুর ভাবতেই পারে নি এতটা সময় বয়ে যাবে অপ্রাপ্তির খেয়া ধরে। কাউকে কাছে টানতে গিয়ে রোদ্দুর দেখল সে চলে গেছে বহুদূরে। পিছু ফিরে তাই কাউকে ডাকেনি সে। তার অনুভূতিগুলো তাই মনের অথৈ কুঠুরিতে থাকে বন্দি হয়ে। অনুভবে যা পেতে চায় তা-ই যেনো ধুম্রজাল। কে আপন কে পর রোদ্দুর বুঝতে পারে না। অদৃশ্য মায়াজাল আটকায়ে ফেলে অজান্তে। মায়াজালে আটকানোর দায়ে রোদ্দুরের বিবেক রাতে চালায় তার মনের উপর ঘৃণার বোলডোজার! চোখ বোজে এলেই ভয়ংকর স্বপ্ন হানা দেয় আতংকে কেঁপে উঠে রোদ্দুর। যা হবার নয় তাই স্বপ্নে বাস্তব হয়ে টুসটাস গুলি ছুঁড়ে এলোপাথাড়ি।
-
অদৃশ্য ভালবাসার সাথে কত কথাই তো হয়ে যায় দিবারাতি। কথার পিঠে কথা, বন্ধুত্ব আড্ডা, ঝগড়া -অভিমান কিন্তু সে কি আর ভালবাসা হতে পারে । সে তথ্য রোদ্দুরের অজানাই ছিল একদিন। মানুষের মন এত দুর্বল আর এতটা ভঙ্গুরও হতে পারে রোদ্দুর শুধু অবাক হয়ে ভাবে। উত্থাল ঢেউ বুকে। মনে সুনামির ঝড় অথচ এখানে চাওয়া বা পাওয়া কিছুই নেই-ছিলো না । রোদ্দুর তার কাছ থেকে কিছু নিবে বা দিবে বা সে কিছু চাইবে বিনিময় এমন কিছুই নেই । আলোচনায় নেই কোনো আবেগীয় কথাবার্তা অথবা অশুদ্ধ চাওয়া কিংবা ভালবাসার সুরের অনুরণন। শুধু দুষ্টামি আর খুঁনসুটি ছড়ানো কথায় কথায় রাগ অনুরাগ এইতো ব্যস । এখানে কি আর অন্য কিছু হতে পারে।
-
কিছুদিন রোদ্দুর ব্যস্ত। জীবন নিয়ে বিতৃষ্ণায় কাতর। বাস্তব আর কল্পনা বহুত তফাৎ তা যদি অদৃশ্য ভালবাসাগুলো বুঝতো। রোদ্দুরের ঘাঁড়ে কত দায়িত্ব ন্যস্ত। দূরে থাকলে এসব অনুধাবন করা অসম্ভবই নেহি নামুনকিন হে। এমন পরিস্থিতিতে রোদ্দুর অন্য সব ভাবনা ছেড়ে ব্যস্ত ছিল বাস্তব নিয়ে। হয়তো যোগাযোগটা অল্পই ছিল অদৃশ্যতার সাথে।
-
যোগাযোগের এই রেশ টেনে কেউ যে এতটা ভেঙ্গে যাবে রোদ্দুর টের পায়নি। অনুভব করতে পারেনি রোদ্দুর তার ভালবাসা। সেই পাহাড় চূড়ায় উঠে কেউ রোদ্দুর-কে হাতছানি দিয়ে ডেকে বলে ভালবাসি রে খুব ভালবাসি। রোদ্দুর শুনতেই পায়নি অথবা শুনবার মতো তার মন ছিল না। এমন তো হতেই পারে তাই না? পাহাড়ের চূড়ায় উঠে সে হয়ে গেলো ঘন কালো জলধর.... থোকা থোকা হয়ে ভাসতে লাগল কারো মনের আকাশে। সেই জলধরের চোখ হতে ঝরতে লাগলো অঝোরে শ্রাবণ। সেই শ্রাবণের ধারা এসে রোদ্দুরকে তখন ছুঁতে পারেনি । কিন্তু কেনো? এমন হলো-কেনো রোদ্দুরের মনে বৃষ্টির ছোঁয়া পেল না। রোদ্দুরের মনে তো ছিল চৈত্রের খরা-তবে সেই ঝমঝম জলপতনের শব্দে রোদ্দুর জেগে উঠেনি।
-
অবশেষে রোদ্দুরের নিকট একটা বেনামী পত্র আসে-পথের ভাষাটুকু এমন ছিলো-



প্রিয় আদুরে রোদ্দুর,
পত্র নয় এটি নয় আবেদপত্রও, শিরোনাম দিলাম না তবে হেথা।
ভনিতা নয় আজ বলছি যা তুই মন দিয়ে শুনবি-
জমানো কিছু অব্যক্ত ব্যথা বা কথাই বলতে পারিস
বলবো তোকে-শুনবি কি মন দিয়ে?
জানি-রে তোর হাতে সময় নেই বেশী
তবুও এই পাগল বেহায়া মনটা যে তোর জন্যই কাঁদে।

এই মন কেনো যে বেশী কাঁদে যাকে পাওয়া অসম্ভব
আমাকে বেহায়া ভাবতেই পারিস তুই;
কিভাবে তোর এতটা আপন হলাম এখনো বুঝে উঠতে পারিনি!
আর প্রথম থেকেই তুই সম্বোধন-যেনো তুই একটা অব্যক্ত সম্পর্কের নাম,
ধীরে ধীরে যেনো পাহাড়ের চূঁড়ায় উঠে যাচ্ছি আর
হিমালয়কে ছাড়িয়ে গেলাম "তুই" এর ভালবাসায়।

জীবনে এত বেশী ভাল বাসিনি আগে কাউকে-বিশ্বাস করিস?
কত কথাই তো তোর সাথে হয়ে যেতো জানা অজানায়
আজ হয়তো তুই ভুলে গেছিস সব-আমাকেও তাই নারে!
অথচ তোর একটু অবহেলায় আমি যেনো পাহাড়ের চূঁড়া হতে
পড়ে গেলাম নিচে। ভেঙ্গে টুকরো টুকরো আমি অদৃশ্য হয়ে গেলাম মুহুর্তে
তুই জানিস-তোকে ভেবে আমি কালো পানি গলায় ঢেলেছি ডকডক করে
পৃথিবী ঘুরে গেছে আমার- আমি অন্ধকারে যাচ্ছি যেনো তলিয়ে-এ কেমন করে হলো
জানি না আমি কিচ্ছুটি জানি না।

তুই আমার কেরে? কেনো এই পাগলামী? তুই গার্লফেন্ড না,
প্রেমিকা না কেউ না আমার কেউ না তুই। তবুও আকাশ সম পাগলামী-এর কোনো মানে হয়।
তোর কাছ থেকে দূরে গিয়েও আবার এসেছি ফিরে। আবার ফিরে যাই আবার ফিরে আসার জন্য
মুখ থুবড়ে পড়ে থাকি তোর সাড়া পাওয়ার আশায়। ক্লান্ত দেহ-অবষাদে ছেয়ে মন আমার
নির্লিপ্ত থেকে থেকে অভিমানি হয়েছি শতবার।

এমন যন্ত্রণা থেকে দূরে থেকেও যন্ত্রণায় দগ্ধ হয়েছি.
ছেড়ে চলে যাওয়া হয়তো কঠিন ছিল তাই ফিরে আসি এসেছি
তুই ভাববি এসব অর্থহীন কথা। ভাবতেই পারিস-সে তোর বিবেচনা!
তোর অবহেলা আমাকে শেষ করে দিচ্ছিল, জীবন নিয়ে ভাবনায় পড়ে যাই।
এই জীবনতো একটাই -তাকে হারাতে চাই না।
কিন্তু তুই সেই তুই হয়ে রইল তোর আপন ভুবনে বুঁদ হয়ে।

আর এই আমি পাগল কতবার মরে যেতেও ইচ্ছে হচ্ছিল
ভাবতে পারিস কতটা ভালবাসলে এমন হতে পারে-
তুই এতটা পরিবর্তন হতে পারিস ভাবতে পারি নিরে-ভাবতে পারি নি।
তুই পারলি এতটা নিষ্ঠু হতে-বল না -কি করে পারলি?
অবাক হয়েছি আমি, শিউরে উঠেছি এবং হয়েছি নির্বাক
ব্যথ আমি ব্যর্থ তোর কাছে আমি ব্যর্থ এক গিরগিটি
উঠতে পারিনি তোর ভালবাসার শীর্ষে হায়!

জানি রে পাগল-আশেপাশে তোর হাজার গুনমুগ্ধ মুখ
চাকচিক্যতা-আমাকে কি সেখানে মানায় বল- বরং ভুলে যেতে চেয়েছি।
কিন্তু আমার পক্ষে ভুলে যাওয়া অসম্ভব যে কি করে তোকে বুঝাই!
তুই বুঝি আমাকে করুণা করছিস? তাই না-বল না করুণা দিচ্ছিস আমাকে?
আমার যোগ্যতার দিকে তাকিয়ে আমি একদিন হারিয়েই যাব এটা সত্যি
তুই নামক উপন্যাসটির ধীরে ঘটে যাবে সমাপ্তি-সেই উপন্যাসের শেষ বাক্যে
আমি চিৎকার করে বলে যাবো -আমি তোর কাছে পরাজিত এক ভালবাসার সৈনিক।

বাকিটুকু ইতিহাস হবে দেখিস অদৃশ্য ভালবাসা অনন্তকাল।
তবে তুই জেনে রাখিস অভিশাপ দিবো না কভু তোকে। দোয়া করি তুই তোর অবস্থানে ভাল থাক্
চিরকাল চাকচিক্য সুন্দর মানুষগুলোর সাথে বেঁচে থাক অনন্তকাল।
এই চাকচিক্যময় পৃথিবী তোর যেনো কভু ফিকে না হয় সেই দোয়াও রইল।
তুই ভাবছিস আমি ন্যাকামো করছি তাই না? ভাবতেই পারিস - সে তোর অধিকার।
তুই জানিস জায়নামাযে বসেও আল্লাহর কাছে চেয়েছি তোকে যেনো ভুলে যেতে পারি
কিন্তু পারলাম কই -সেই ঘুরে ফিরে বুমেরাং হয়ে তোর কাছেই ফিরে আসি। তুই দোয়া করিস তো
আমি যেনো তোকে ভুলে যেতে পারি।
ইতি তোর অস্পৃশ্য জলধর.......

পুনশ্চ: অপেক্ষায় থাকলাম "তুই" উপন্যাসের শেষ পৃষ্ঠার শেষ বাক্যের শেষ শব্দের শেষ অক্ষরটির জন্য।
-
চিঠি হাতে রোদ্দুর নিশ্চল বসে থাকে ঝকঝকে মেঝেতে। এই চিঠির কোনো উত্তরই আজ রোদ্দুরের কাছে নেই। উত্তরে কিছু বলাও বুঝি ভুল হবে।
-
এমন চরম সন্ধিক্ষণে হঠাৎ রোদ্দুরের মুঠোফোনে এক রিংটোন-রোদ্দুর হ্যালো বলে কানে তুলতেই-সেই সুর-অকষ্মাৎ ভেঙ্গে পড়ে কান্নায়। এ কি করে সম্ভব? রোদ্দুর বিষ্মিত এবং নিথর -কানে ফোন অথচ মুখে কথা নেই। রোদ্দুরের কাছে এসবের কোনো উত্তর নেই। বা এর উত্তর হতেই পারে না। বোবা ভালবাসা বেঁচে থাক অস্পৃশ্য অথবা অদৃশ্যে। চাওয়া পাওয়ার যেখানে বালাই নেই সেখানে কিসের ভয়।
-
রোদ্দুরে তাই আজ খুব মন খারাপ। সে জলধরের চোখে বৃষ্টি হতে চায় নি। কিংবা ভালবাসার চূঁড়ায় উঠায়ে ফেলেও দিতে চায় নি। । বাস্তবতার শিকলে রোদ্দুরের হাত পা বাঁধা। তবে রোদ্দুরের মনের ভালবাসা মরে যায় নি। ভালবাসা সেতো পবিত্র। শুদ্ধ ভালবাসা যেখানে কোনো অশ্লীলতার ঠাঁই নেই-নেই কোনো অশুদ্ধতা।
-
ভাল থাকুক ভালবাসা-রোদ্দুরের শুভ কামনা সব সময় তার সঙ্গে থাকবে। সে যেনো ভেবে না নেয়-যে রোদ্দুর কাউকে অবহেলা করে বা অহংকারী। তাকে বুঝতে হবে রোদ্দুরেরও কিছু অপারগতা থাকতে পারে।
-
হয়তো কোনো একদিন যে যার পথ ধরে এগিয়ে যাবো অন্তিমে। স্মৃতির পাতায় আঁকা থাকবে ভালবাসার নাম। স্মৃতি রোমন্থণে সুখ শিহরণ হয়তো সেদিনও রোদ্দুর অনুভব করবে - তার চেয়ে রোদ্দুরকে এতটা ভাল কেউ বাসেনি। রোদ্দুরও তাকে ভালবাসে খুব-শুদ্ধতায়-শালীনতায়-রোদ্দুরের চাওয়ার কিছু নেই তার কাছে। সে শুধু প্রজাপতি সময়ে ফিরে আসুক। যত যন্ত্রণা আছে ঢেলে দিক সমুদ্দুরে। বিষন্নতা থেকে সে পাক মুক্তি অচিরেই। শুভেচ্ছা আর অসীম ভালবাসা রোদ্দুরের পক্ষ থেকে।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×