গ্রামের বাড়ী এখন ঘরে ঘরে ফুল বাগান করতেছে। আগে বাড়ীতে আমি একাই বাগান করেছি। সেই বাগানের অবশিষ্ট এখনো বেঁচে আছে। অবশ্য আম্মা আব্বা বয়স্ক মানুষ তাই আর কিছুরই যত্ন নেয়া হয় না। কেউ পানি দেয় না ফলে গাছগুলো আধামরা হয়ে বেঁচে আছে। এবার গিয়ে একদিন পানি দিছিলাম আর দীর্ঘশ্বাস ছাড়ছি। আমাদের ঘর বাড়ী এখন অনেকটাই এলোমেলো । একটা বাড়ীতে মেয়েরা না থাকলে সেই বাড়ির সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। গুছানো নেই কিছুই আর।
যাই হোক গ্রামে গেলেই অসংখ্য ছবি তোলা হয়ে যায়। কত ছবি এখনো মোবাইল ক্যামেরায় বন্দি। আগের মত ছবি পোস্ট দিতে পারছি না ফটোশপের অভাবে। এই দৈন্যতা হয়তো আর ঘুচবে না। তবুও মনের আকাঙ্খা আল্লাহ তাআলা পূরণ করেন। একদিন ফটোশপের ইচ্ছেটাও ইংশাআল্লহ পূর্ণ হবে সে আশাতেই বুক বাঁধি।
এই ছবিগুলো স্যামসাং এস নাইন প্লাস দিয়ে তুলেছি। আমার এই ফোন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ডিসপ্লে নাকি মারা যাচ্ছে। একটা ডিসপ্লে লাগাতে বলছিল ২৬০০০ টাকা লাগবে। শুনে ফেরত নিয়ে আসি।
নিচের ছবিগুলো কেবল লাগানো ফুলের না, কিছু ফুল প্রাকৃতিক বুনোফুল, যা ঘাসে শোভা ছড়াচ্ছিল
আচ্ছা স্যামসাং এস আলট্রা২৩ নাকি
আইফোন কিনলে ভালো হবে? টাকা জমাচ্ছি দেখা যাক সময় হলে ইংশআল্লহ কিনে নেব। শুধু জেনে রাখার জন্য এই প্রশ্ন।
০২। বুনোফুল । এই ফুলেরও অনেক কালার আছে
০৩। কী সুন্দর কালার এই ফুলটির। এই ফুলের নাম জানি না।
০৪। দুইটা দুই রকমের গাঁদা
০৫। শীতের গাঁদা
০৬। বুনোফুল অন্য কালার
০৭। বুনোফুল । এগুলো মারা যাওয়ার সময এমন তুলোর মত উড়ে যায় ফু দিলেই
০৮। ঝরে যাওয়া ফুলটি রেখেছিলাম গাছের মাঝে
০৯। বুনোফুল । শিয়ালমুখী মনে হয় এগুলো।
১০। রাঙ্গা জবারাণী
১১। পানিকোলা ফুল। ক্ষেতের পাশে এগুলো দেখতে পাওয়া যায়।
১২। গোলাপী জবা। ইয়া বড় এই ফুলটি
১৩। ইহাও বুনোফুল । হালকা নীল কী যে সুন্দর লাগে।
১৪। রংগন আর ভাঁটফুল। এগুলো পানিতে ছেড়ে ছবি তুলেছিলাম। অন্যদিন দেব ইংশআল্লহ।