somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আ হিউউউজ সিক্স !!!

১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

চলছে ক্রিকেটীয় উন্মাদনা!! অনেক আগের একটা লেখা!!! মুশফিক যখন সব ভার্শনের ক্যাপ্টেন!!! উনাকে স্মরণ করেই লেখা!! চলো বাংলাদেশ! :) B-)



শ্যামাপুর বিদ্যুৎ উন্নয়ন কেন্দ্রের কোয়ার্টার এটা । পড়ন্ত বিকেল । বিশাল মাঠ । মাঠে বিভিন্ন রকমের খেলা চলছে । মাঠের চারপাশে বেশ প্রশস্ত রাস্তা , একটু বয়স্কে রা সেখানে হাটাহাটি করছেন । মাঠের পাশ জুড়ে বেঞ্চে আলোচনার ঝড় । আর ফ্লাস্ক হাতে চা , বাদাম ওয়ালা কিংবা পিয়াজু বিক্রেতা এই আলোচনা আরো জমিয়ে তুলছে । এক কথায় একটা শান্তিময় পরিবেশ ।
তিথির তানপুরার মাস্টার মাত্র গেল । গেল ঠিক না , তিথি মুখ কাচুমাচু করে মাস্টার কে তাড়ালেন । মাস্টার ছাত্রি কে না ঘাটিয়ে বের হয়ে আসলেন । তিথি ভাল ছাত্রি , কি তানপুরায় ,আর কি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের হাইস্কুলে ।
চশমা লাগিয়ে বারান্দায় মায়ের গা ঘেসে দাড়াল সে । মাঠে তিথির ভাই ফাইজ ক্রিকেট খেলছে । ব্যাট করছে ও । ফাইজ অলরাউন্ডার । স্পিন আ্যটাকে সে যেমন এগিয়ে , তেমনি কাভার ড্রাইভ , পুল আর চিকি শট খেলতে ওস্তাদ । ফাইজ মা আর বোনের দিকে তাকিয়ে একটা উচু করে ছয় মারল । মা আয়েশা আক্তার হাত তালি দিলেন । তিথিও খুশি । আজকাল তিথি বেশি বাইরে যায় না । সে আর খুকি নেয় , সে এখন পূর্নবতি কিশোরী । মা-ই তার সবচেয়ে আপন বন্ধু । আয়েশা অক্তার মেয়ের চুল গুলো এলিয়ে দিচ্ছেন আর কথা বলছেন । -কিরে আজ মাস্টার কে তাড়াতাড়ি ছাড়লি যে ? শরীর খারাপ ? -না মা ! ভাল লাগছিল না । -কি জানি বাপু , কিছু বুঝি না । -কিছু হয় নি মা । তুমি আমাকে বেনী করে দাও । আয়েশা আক্তার বেনী করা শুরু করলেন । মেয়ে বড় হচ্ছে , তাকে বোঝা এখন কঠিন হবেই এটাই স্বাভাবিক । মেয়েরা বড় হয় আর কঠিন হয় তাদের বুঝে ওঠা ।
তিথি তানপুরা ছেড়ে উঠে আসার কারন টা.. মাঠের উইকেট কিপার । ছেলেটা ওদের ক্লাসেই পড়ে । উইকেটের পেছনে ছেলেটা নানারকম চিত্‍কার করতেই থাকে , করতেই থাকে । পাচ ফুট সাড়ে ছয়ের ছেলেটা লাফ ঝাপে মাঠের শিরোমনি । রনি , ছেলেটার নাম রনি । ব্যাপারটা কেউ বোঝে কি না কে জানে ? রনি উইকেটের পেছনে যত চিত্‍কার করে , আর তিথি তানপুরার চিত্‍কার থামিয়ে বারান্দায় আসে । রনি দূর থেকে হয়ত তিথিকে দেখতে পায় । তখন সে আরো জোরে চিত্‍কার দিতে শুরু করে । মাথার ক্যাপ খুলে , বারবার চুল ঠিক কর । কেন করে ! কার জন্য করে ব্যপারটা আষাঢ়ের আকাশের মত ঘোলাটে । ঘেমে নেয়ে বাড়ি ফিরেছে ফাইজ । সাতাশ রান আর দুটো উইকেট নিয়েছে সে । ম্যাচ ও তাদের দখলে । বা হাত দিয়ে ডান হাতে কিল দিতে দিতে ফাইজ বলল , রনি ভাই কে আমি আউট না করলে নির্ঘাত ম্যাচটা হারতাম । একটা চঞ্চলতা নিয়ে প্রশ্ন করে তিথি , ক্যান কত রান করছে ও ? -আর বলিস না আপু . রনি ভাইয়ের হাতে যা স্ট্রোক ! ১৬ বলে ৪০ করছে । -তাও জিততে পারে নাই ? - নাহ্ ! বাকিরা ভাল খেলতে পারে নি । তিথির মন খারাপ হল কিনা , বোঝা গেল না । তবে এটুকু ঠিক ক্লাসে পাঁচ রোল আর হাতের স্ট্রোক মেইনটেইন করাতে সে বেশ খুশি ।
পাতলা পাতলা গোঁফ নিয়ে আস্তে আস্তে পুরুষ হয়ে ওঠার দিকে এগুচ্ছে রনি । নচিকেতা আর অঞ্জন দত্তের গানে গানে একটু একটু করে রোমান্স বেড়ে উঠছে । লেখার খাতা এদিক সেদিক কারোর প্রভাব স্পষ্ট বোঝা যায় । থার্টি টু -থার্টি ফোরের বুকের মাঝে যে কাও কে নিয়ে স্বপ্নের কারখানা চলছে , তা ক্রিকেট মাঠের চিৎকারেই বোঝা যায় ।
ক্লাস নাইনে ছেলে মেয়েদের কম্বাইন্ড ক্লাস ছিল না । ক্লাস টেনে শুরু হয়েছে । এক ক্লাস হয়েও তাই রনি আর তিথির আলাপ চোখেই । মুখের আলাপে কি একটা সংকোচ আছে । মনের গহিনে এই সংকোচ জয়ের বিদ্রোহ চলে হয়ত দুজনের । বন্ধু মহলের সদস্যেরা সে বিদ্রোহের আগুনে ঘি ঢাললেও তা যথেষ্ট বোধ হয় না । সারারাত ভেবে রাখা কথা গুলো কর্পূরের মত উবে যায় , লজ্জার রক্তিম আভা ফেলে যায় মুখে । এ আর অবাকের বিষয় কি ? এই দুর্গম পথের আহবান ছাড়তে পেরেছে কে ?
ক্লাসে নোটিশ এসেছে । কাল শুক্রবার ক্লাস এইট আর ক্লাস টেনের ক্রিকেট ম্যাচ । ক্লাস এইট আর টেনের ছেলেরা স্পোর্টস্ স্যার কে নিয়ে ক্লাসে ক্লাসে এই নোটিশ দিয়ে বেড়াচ্ছে । রনি ক্নাসে এসে যখন এই কথা গুলো বলছিল , বান্ধবিদের গুতাগুতিতে তিথি যতটা বিব্রত তার চেয়ে বেশি বিব্রত সে তার অনুজ কে নিয়ে । ফাইজ ক্লাস এইটের ক্যাপ্টেন .. হারলে যে তিথিকে তার ভাইকে প্রোবোধ দেওয়ার মত কিছুই থাকবেনা । আর তার মনের বলটা যে কিপারে তালু বন্দি তার হারই বা কিভাবে চাই সে ?
এত সব টেনশনেই শুক্রবার আসল । ভাইকে উত্‍সাহের শেষ রইল না তিথির , আর শঙ্কার গ্লাস ও উপচে উঠল উইকেট কিপার কে নিয়ে । বাবা-মা কে সাথে নিয়ে মাঠে গেছে ফাইজ । তিথি যায় নি । মাঠ জুড়ে খালি একজন কে দেখার জন্যে যাওয়া চলে না । কেউ ব্যপারটা বুঝলে লজ্জার সীমা থাকবে না ।
ক্লাস এইট ব্যাট করছে । বিশ ওভারের খেলা । ওপেনার জুটিতে চল্লিশের উপরে রান । মাঠে ক্নাস টেনের ক্যাপ্টেন রনি বেশ চিন্তিত । কিপিং করছে বোলার চেঞ্জ করছে , কাজটা বেশ কঠিন । তার উপর দূরে বারান্দায় যার সামনে খেলা চলছে ,সেটাও একটা চাপ । সময়ে সময়ে স্কোর বোর্ডে উইকেট আর রানে অংক বাড়তে বাড়তে ক্রিজে আসল ফাইজ । মাঝে মাঝে শট আর ডিফেন্সে ভালই খেলছে ফাইজ । কি একটা টানে ফাইজের উপর কনসেন্ট্রেট করতে পারছে না রনি । ফাইজ ও এগুচ্ছে বেশ । তার চল্লিশ রানের সুবাদে যখন এইটের স্কোর একশ পয়ত্রিশ । তখন সংকোচ বাদ দিয়ে রনি বোলার কে তকমা দিয়ে আসল । তিন বল পর দূর্দান্ত একটা ক্যাচে রনি বিদায় জানাল তার সংকোচ আর সাথে ফাইজ কে । তিথি এই সময়টা উদ্বিগ্নতায় পার করেছে । কি এক দোটানা কাজ করছে তার মাঝে । ব্যাপারটা পুষে রাখা কষ্ট । মাঠে না গিয়ে খারাপ করে নি সে । বারান্দা থেকে ফাইজের ঘর্মাক্ত আর হাস্যোজ্জ্বল মুখ দেখে সে বেশ উত্‍ফুল্ল ।
ফাইজের পর বেশিদূর এগুলো না ইনিংস । একশ পচাত্তুরে দারুন এক টার্গেট । ক্লাস টেন ব্যাটে নেমেছে । এরাও কম যায় না । জুনিয়রদের কাছে তো আর হারা যায় না ! চারে ছয়ে ওরাও ভালই এগুচ্ছে । কোন বোলার যখন উইকেট নিতে কামিয়াব হচ্ছিল না , বল হাতে পেয়ে দারুন টার্ন এনে চমত্‍কার ব্রেক থ্রু আনল ফাইজ । ফাইজের ঘূর্নিতে তিন জন নাকানি চুবানি খেয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরল । স্ট্রাইক গেল রনির হাতে । ওয়ার্ম আপের উছিলায় একজনকে দেখাও হল । একটু শক্তিও পাওয়া হল সে সুযোগে । রনি বিপর্যয় সামাল দিয়ে ভালই এগুচ্ছে । মাঠে বেশ উত্তেজনা । জম জমাট ম্যাচটা শেষ হবে শেষ ওভারে পনের রানে । ক্লাস টেনের হাতে তিনটা উইকেট । কান্ডারি হয়ে টিকে আছে রনি । শেষ ওভারে বল করতে আসছে ফাইজ । ফাইজ অলরেডি তিন উইকেট পেয়েছে । ওর বলে যে টার্ন করতেছে তাতে , পনের রান করা সহজ না ।
ম্যাচটা যেন শেষ ওভারে এসে বেশিই নাটকিয়তা পাচ্ছে । তিথি শেষ পর্যন্ত নেমেই আসল । এত প্যানিক সে ধরে রাখতে পারছে না ।ফাইজ ছাড়া কি কেউ বল করতে পারত না ? এক অনাহূত টেনশনে মাথা ঝিমঝিম করছে তার । লাস্ট ওভার প্রথম বল , রনি স্ট্রাইকে জোরাল শট , তবুও এক রানের বেশি হল না । টাইট ফিল্ডিং । স্ট্রাইক যে ভয়ে ছাড়তে চাই ছিল না সেটাই হল । পরপর দুই বলে আরো দুই উইকেট থলিতে পুরল ফাইজ । তিথির মুখটা এই উত্তেজনায় কেউ দেখেনি । ঐ মুখটা আনন্দ আর টেনশনের এমন আল্পনা সচারচর দেখা যায় না । তিন বলে দরকার চৌদ্দ রান , স্ট্রাইকে রনি । চারিদিকে চোখ মেলে দেখল সে । না ! সময়টা রোমান্সের না । ফাইজের হ্যাট্রিক বল । ফাইজের জয়ধ্বনি ভেস্তে গেল বিশাল ছয়ে । এখনও ম্যাচে টিকে থাকল ক্লাস টেন । দুই বলে বাকি আরো আট রান । সারা মাঠে যতটা টেনশন তার থেকেও বেশি টেনশন তিথির । বুকটা কেপে যাচ্ছে তার । পরের বল টা ফ্লিডিং মিসের কারনে চার হল । ফাইজ তো রেগেই আগুন । ম্যাচটা আবার না ফস্কে যায় । লাস্ট বল ! চোখ বুজে রেখেছে তিথি । না হলে সে বুঝি মরেই যাবে । বলটা উইকেটের বাইরে থেকে চমত্‍কার টার্ন করল । রনি এক পা পিছিয়ে রুম নিয়ে সজোরে ব্যাট চালাল । এবং ছয় ...!!!
ফাইজ কেঁদে কেঁদে চোখ ফুলিয়ে ফেলছে । ম্যাচ সেরা সে হয়েও , ম্যাচটা জেতাতে পারেনি সে । সবাই খুব বাহবা দিলেও মনে ধরল না ফাইজের । মুখ ফুলিয়ে বসে আছে সে । এখন সন্ধ্যা । কলিংবেল বাজছে তিথিদের বাসার । রনি এসেছে । আর ওর মা । দরজা খুলে দিতেই ধাক্কার মত খেয়েছে দুজনেই । রনি এসেছে ফাইজ কে ঠান্ডা করতে , কি অকালেই যে ফাইজ লাস্ট ওভারে বলে এসেছিল । ফাইজ বলে না আসলে হয়ত এখানে আসতে হত না । রনি ফাইজকে ঠান্ডা করতে পেরেছ । তিথি দেওয়ালের ওপাশ থেকে শুনেছে । চিত্‍কার আর এই ঠান্ডা গলার কিপারের দুই কন্ঠের ভাষা অনেক মিষ্টি । কিভাবে এত মিষ্টি করে কথা বলতে হয় খুব কাছ থেকে দেখার ইচ্ছা হচ্ছিল তিথির । কংক্রিটের দেয়ালের বাধা পেরুতে কষ্ট নেই , কষ্ট লাজুকতার বাধা পেরুতে ।
শনিবার । রনি ক্লাস রুমের গেটের সামনে পায়চারি করছে । ভয়ংকর টার্নে বল যদি সে ছয়ে উড়িয়ে দিতে পারে তাহলে , তিথি কে আলাপের ছকে আনতে সমস্যা কোথায় ? তিথি দুর থেকে দেখেই বুঝতে পেরেছে রনি আরেকটা ছয়ের অপেক্ষায় । তিথির হাসি পাচ্ছে , হাসি সে গিলতে পারছে না । ফ্রন্ট ফুটে এসে ছয় মারার মত করে , রনি এগিয়ে আসল । তিথি ডিফেন্স করতে গিয়ে এল . বি . ডাব্লিউ ......
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=কবিতাগুলো যেনো এক একটি মধুমঞ্জুরী ফুল=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:২০



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনের মাধুরী মিশিয়ে যে কবিতা লিখি
কবিতাগুলো যেনো আমার এক একটি মঞ্জুরী লতা ফুল,
মনের ডালে ডালে রঙবাহারী রূপ নিয়ে
ঝুলে থাকে কবিতা দিবানিশি
যে কবিতার সাথে নিত্য বাস,
তাদের আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিরে দেখা - ১৩ মে

লিখেছেন জোবাইর, ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:০৩

১৩ মে ২০০৬


দমননীতির অদ্ভুত কৌশল
সরকার নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধী দলের ওপর দমন নীতির আশ্রয় নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দ্রুত বিচার আইন ও পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবহার করে দমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাঁচা আম পাড়ার অভিযান

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২



গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরের বাড়ীয়া ইউনিয়নের দেউলিয়া গ্রামে আমার প্রায় ৫২ শতাংশ জমি কেনা আছে। সেখানে ছোট একটি ডোবা পুকুর, অল্প কিছু ধানের জমি আর বাকিটা উঁচু ভিটা জমি। বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

×