সৌদি আরবে অতি সম্প্রতি ৮ বাংলাদেশির শিরশ্ছেদের বিষয়টি নিয়ে এখন সারা পৃথিবীই কাঁপছে, মানবাধিকার সংস্থাগুলোও অনেক কথা বলছে, একজন মানুষকে হত্যার দায়ে আট জনের মৃত্যুদন্ডে আসলেই কিছু প্রশ্নো থেকে যায়। সে ক্ষেত্রে রিয়াদে বাংলাদেশী দূতাবাসের নিষ্ক্রিয়তাটাই প্রাধান্য পাচ্ছে, যদিও তারা বলছে দূতাবাসের পক্ষ থেকে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে। আমার প্রশ্নো হল তারা পদক্ষেপটা কখন নিলো? সর্বচ্চ আদালতের রায় পাবার পরে ? দূতাবাসের উচিত এইসব ঘটনার ক্ষেত্রে শুরু থেকেই কেস ফলো-আপ। এবং যা করা হয়নি। এখানে ট্রাইল ফেয়ার হলেও অপরাধিদের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ তারা ঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারেনি, পারলে হয়তো আরও কয়েকজন বেচে যেত। এখানে দূতাবাস তাদের নিজেদের পক্ষে যতই সাফাই গাক না কেনো তাদের পদক্ষেপগুলো যে দেরিতে ছিলো তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।