somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

'গুরু' জেমস নিয়ে কয়েক ছত্র ...

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
পুরোটাই আমার ভালোলাগা, তথ্যের জন্য এই পোস্ট মোটেও গুরুত্বপূর্ন নয়


হাইস্কুলের আগে...
বাসায় গান শোনার ভালো কোন যন্ত্র ছিল না। আব্বার একটা টুইন ওয়ান ছিল, পুরানো। কিন্তু সেখানে চালানোর জন্য ক্যাসেট কেনা হতো না। ফলে গান শোনার কোন আগ্রহ তৈরী হয়নি, এই আগ্রহ তৈরী করলো আমার মেজ ভাই। সে আব্বার টুইন ওয়ানকে নিজস্ব সম্পত্তি হিসেবে বাজেয়াপ্ত করে গান শোনা আরম্ভ করলো - বাংলা-হিন্দী গান, মাঝে মাঝে ইংরেজি ... one way ticket to the blueeeee। একই রুমে থাকতাম বলে আমিও শুনতাম, শুনতে হতো (!) । হঠাৎ শুনলাম, জেমস নামের এক গায়ক, তার ব্যান্ডের নাম ফিলিংস, একটা গান গেয়েছে, খুব হিট...
পথের বাপই বাপরে মনা,
পথের মা'ই মা,
এই পথের বুকেই খূজে পাবি
আপন ঠিকানা


গানটা ভালো লাগে নাই, এইটা একটা গান হল, কেমন আজিব কথাবার্তা, আজিব গান গাওয়ার ঢং। ক্ষ্যাত!
ফেবারিট ছিল এল আর বি। সুতরাং নতুন কাউকে পছন্দ না হওয়াটা স্বাভাবিক ছিল। পাত্তাই দিলাম না। এলাকায় আমাদের পিচ্চিদের যে গ্রুপটা ছিল সেখানে একটা অ্যালবামও পেলাম একদিন .. মান্নান মিয়ার তিতাস মলম ... আরেক আজিব নাম। এইরকম গানের অ্যালবাম যে বের করে সে কি আর ভালো গায়... জেমস ঠাট্টার বস্তুতে পরিনত হলো।

হাইস্কুলে উঠার পর...
টিভিতে একদিন একটা গান দেখলাম, কোন এক ব্যান্ড শোতে, ঝাকড়া চুল মাথায় নিয়ে শুকনা এক লোক, সে পাগলা টাইপের, দেখলে মাতাল মনে হয়, গান গাচ্ছে, দলবল নিয়ে ...
দিন রাত এখানে থমকে গেছে
কনডেম্ড সেলের পাথর দেয়ালে
প্রতি নি:শ্বাসে মৃত্যুর দিন আমি গুনছি
শোন, জেল থেকে আমি বলছি


এই গানটাও ভালো লাগলো না। পথের বাপের সাথে এই গানের সুরে এক সাদৃশ্য খুজে পেলাম আমি, পেলাম গান গাওয়ার ঢং য়েও। একই সুর দিয়া গান গাইলে আর ব্যান্ড কি - এই বক্তব্য আমাকে আমার অবস্থানে দৃঢ় করলো।
এদিকে দেখি ভিন্ন ঘটনা। প্রাইমারী স্কুল থেকে আমরা যে কজন হাইস্কুলে নতুন স্কুলে ভর্তি হলাম, তাদের একজন রুহান (আমরা রুবেল ডাকতাম, পরে রুহান নামেই ডাকা শুরু করেছি)। স্কুল শেষ হবার পরে আমরা উচু গলায় নিজেদের পরিচয় আর জ্ঞান গম্যি জাহির করতে করতে বাসায় ফিরতাম। এরকম একদিনে সে জানালো ... ফিলিংস এখন তার ফেবারিট ব্যান্ড। শুনে আমার মাথায় বজ্রপাত। এত ক্ষ্যাত একটা ব্যান্ড, সেটাও আবার ফেবারিট... মনের দু:খে বন্ধুকেই ত্যাগ করতে ইচ্ছে হলো। কিন্তু কি করা, বন্ধুত্বের বয়স ততদিনে ছবছর পেরিয়েছে, তাই বাধ্য হলেও মেনে নিলাম। কিন্তু তাই বলে পছন্দের তালিকায় যুক্ত করা ... সে সম্ভব না। সুতরাং তর্ক বিতর্ক, না পারলে জোর গলায় আমার পছন্দের গায়কের গান নিয়ে আলোচনা।

হঠাৎ প্রেম ...
ঈদ করতে বড় খালার বাসায় গেলাম। ঈদ আনন্দমেলা নামক অনুষ্ঠান চলছে, রাত তখন সাড়ে এগারো। একটু গ্রাম এলাকা বলে রাত তখন অনেক গভীর, প্রায় অনেকেই শুয়ে পড়েছে, আমি শোবার প্রস্তুতি নিচ্ছি, ঈদ অনুষ্ঠানকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে। এই অনুষ্ঠানগুলোর শেষ উপাদান থাকতো "ব্যান্ড সংগীত", কে আসবে তা দেখার জন্যই জেগে ছিলাম। আসল জেমস। আমি ঘুমাতে গেলাম, এর গান দেখা যায় না... কিন্তু খালাতো বোন চিৎকার করে বললেন, "এই সবাই চুপ। জেমস তো ওর ফেবারিট গায়ক" - আমি আর কি বলবো, রীতিমতো অপমানজনক কথা। তাই, চুপচাপ দাড়িয়ে দাড়িয়ে গানটা দেখলাম। বিটিভির ইনডোরে একটা গিটার হাতে নিয়ে জেমস ঘুরে ঘুরে গাইল তার জীবনের সেরা গান (আমার মতে!), মারজুক রাসেল আর জেমসের লেখা গান ...
যেদিন বন্ধু চলে যাবো
চলে যাবো বহুদূরে
ক্ষমা করে দিও আমায়,
ক্ষমা করে দিও
আর মনে রেখো কেবল একজন ছিল
ভালোবাসতো শুধুই তোমাদের

এর পরের কয়েকদিনে এই গান প্রায় একশ বার শুনেছি। পাশের বাড়িতে এক পাগল ভক্ত সারাদিন রিওয়াইন্ড করে এই গানটা বাজাতে থাকলো। আমিও শুনতে থাকলাম। বাসায় ফিরে শুনলাম আরও কিছু গান। সেই শোনা এখনো বন্ধ হয় নি, চলবে কতদিন জানি না। পাঠকের মতো হয়তো শ্রোতারও মৃত্যু হয় একদিন, সেই মৃত্যুর আগ পর্যন্ত শুনবো।

ভালোবাসা, ভালোবাসা, ভালোবাসা
জেমসের গান শুনতে শুনতে একটা ব্যাপার খেয়াল করলাম যা জেমসের জন্য ভালোবাসা ব্যাপক মাত্রায় নিয়ে গেল। কি সেটা? জেমসের গানগুলো তুলনামূলকভাবে অনেক সার্বজনীন। মানে কি? মানে হলো, শুধু প্রেম নিয়ে কচলা কচলি করে নাই। সেই বয়সে, প্রেম করাটা চিন্তনীয় ছিল না, বরং অমার্জিতই ছিল। সুতরাং প্রেমের গানের বদলে সেই গানই বেশী ভালো যা একই সাথে প্রেম এবং বন্ধুত্বের গান। জেমসের গান এই দিক দিয়ে অসাধারন। গান শুনতাম ক্যাসেট কিনে, তারপর মেজ ভাই সিডি প্লেয়ার কিনল, এবার এম্পিথ্রি কিনে শোনা আরম্ভ হলো। জেমসের গানের কথা, গান গাবার ঢং - দুটোই ভালো লাগে বেশ। এই ভালো লাগা ফুটে উঠল অন্যভাবে। বাথরুমে আইয়্যূব বাচ্চুকে সরিয়ে জায়গা করে নিল জেমস্, কলম নিয়ে প্রথম যে শব্দটা লিখতাম সেটা নিজের নাম না হয়ে হলো জেমসের নাম। নতুন খাতার প্রথম পৃষ্ঠায় শুধু মাত্র একটি নাম - ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস্ ...

রুহানস
জেমসের কথা বলতে গেলে রুহানের কথা না বলা সম্ভব নয়। রুহান আমার বন্ধুদের মধ্যে প্রথম জেমসের ভক্ত হয়েছিল। শুধু ভক্ত বললে বোধহয় ভুল হয়, সে হয়েছে পাগল। জেমস ছাড়া আর কোন গানই শুনে না, শোনার ইচ্ছাও প্রকাশ করে না। রাজ্যের পত্রিকা, আর ম্যাগাজিন ঘেটে ঘেটে জেমসের ছবি কালেকশন করা, আর সেই ছবি তার বাসায় গেলে আমাদের দেখানো ... আমাকে প্রভাবিত করেছে, করেছে আমার আরেক বন্ধু ইমাকেও। জেমসের নানা তথ্য সে জানালো, আমরা জানলাম। জেমস যত কনসার্ট করে, ওয়াল্ড ট্যুরে বের হয় - সব খবর আমরা জানি। জানি জেমসের বউয়ের নাম রথী, কুত্তার নাম বুনো, ছেলের নাম (ভুইলা গেসি)। জানি আরও অনেক কিছু। কিন্তু এত জানার পরেও রুহানের মতো পাগল হতে পারি নাই। তখন আমাদের সবে গোফ গজাচ্ছে। আমরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করি কবে গোফে ব্লেড চালানোর সময় হবে। রুহানের সেই চিন্তা নাই। অথচ তার গোফ হয়ে গেছে! সে কাচি চালায়, গালে চালায় না। রেজর চালানো শুরু করলো, এবারও শুধু থুতনি, গালে না - কারণ কি? কারণ জেমস নাকি কখনো ওই জায়গায় ব্লেড লাগায় না। আমরা পারি নাই ওর মতো হতে। পারি নাই, চট্টগ্রামে কনসার্ট করতে এলে হোটেলে গিয়ে একদিন পাঁচ ঘন্টা এবং পরদিন সকাল থেকে চার ঘন্টা অপেক্ষা করে একটি ছবি তুলে নিয়ে আসতে। তাই বলে আমাদের আনন্দ তো একটও কম হয়নি, কারন রুহান জেমসের সাথে তোলা তার ছবি এক কপি করে আমাদের দিয়েছিল মানিব্যাগে রাখতে ..... ব্রাভো রুহানস্, ব্রাভো!

মন্দলাগা ...
এই জেমস একদিন ঠিক ছ্যাকা দিল। খবরের কাগজে জানলাম, রথীর ঘর ভাংছে, সংবাদ সম্মেলন করে এই খবরই জানিয়েছেন তিনি। সাথে নানান খবর। কয়েকদিন পরেই জানা গেল, আঠারো বছরের কম বয়সী মেয়েকে নিয়ে বিদেশে উড়াল দেবার জন্য জেমস কিডন্যাপের দায়ে অভিযুক্ত। ফিরে এসে ধরা পড়লো পুলিশের হাতে। সে বিশাল কাহিনী। খুব কষ্ট পেলাম। এত বছরের সংসার-বাচ্চাকে ফেলে ভক্ত তরুনী বেনজিরকে বিয়ে করতে পারলেন কি করে ??? এ ধরনের ফালতু প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খায়। গান শোনা বন্ধ করলাম, শুনবো না। ভালোও বাসবো না। টার্গেট নিলাম - বেনজিরকে ভাগায়া নিয়া আসবো একদিন......!

কিন্তু...
জেমস নতুন অ্যালবাম বের করলো ... দিওয়ানা মাস্তানা, এই গান আগের থেকেও ভালো। আরেকটা বের করল হাসানের সাথে, আরও জোশ... মাথা খারাপ অবস্থা। নতুন বিয়া করলে কি প্রতিভা নতুন করে বের হয় নাকি? জানি না, কিন্তু মজতে বাধ্য হলাম। দিওয়ানা দিওয়ানা আমি তোমার দিওয়ানা হেই ... বুঝলানা বুঝলানা আমার প্রেমের বেদনা হেই ...

জেমস কি জানতো এইটাই হবে একদিন ...
যদি কখনো ভুল হয়ে যায়
তুমি অপরাধ নিও না

অনেক ভক্ত এই অপরাধ নেয় নাই, ভুলে গেছে। আমি নৈর্বক্তিক আছি, ব্যক্তি জেমসকে গায়ক জেমস থেকে আলাদা রাখছি..

অ্যালবাম কথা ...
জেমসের যে অ্যালবামগুলো রিলিজ হয়েছে তার প্রায় সবই শোনা হয়েছে .. খুব আগ্রহ নিয়া অপেক্ষা করি , দুষ্টু ছেলের দল বের হবে বলে। বের হলো তার কলের গান থেকে, কলের গান তার নিজের স্টুডিও। কিন্তু গান শুইনা হতাশ। এইগুলা কি ধরনের গান... শুনতে শুনতে ভালো লাগা শুরু হলো, কিন্তু ততটা না। এত অশ্লীল গলায় গান গায় কেন? তারপরেও গানের কথা অসাধারন ...
অবশেষে জেনেছি মানুষ একা
নিজের কাঝে নিজেই একা
এই সংসারে সবাই একা
কেউ বোঝেনা কারও ব্যাথা
তোমার কাছে তুমি একা
আমার কাছে আমি একা
অবশেষে জেনেছি মানুষ একা
নিজের কাছে নিজেই একা


কিছুদিন আগে আসল কালযমুনা, অনেক আশা ছিল, হতাশ হইছিও তেমনটা । পুরা অ্যালবামটা খুব বেশী শুনি নাই। বাজারের গান গাইছে জেমস, তাইলে আর তফাত থাকলো কই?

স্বপ্নে.. আকাঙ্খায়
বহু পুরানো একটা স্বপ্ন ছিল, কিন্তু ... তার আগে অন্য কথা।
একদিন শুনলাম জেমস নাকি ইন্ডিয়ায় যাবে, হিন্দী মুভিতে গান গাবে, বললো রুহানস। খুব আনন্দ পাইলাম, গান শুনে পাগল হলাম, আর ভিডিও দেখে নতুন করে জেমসকে আবিস্কার করলাম। বুঝলাম, সাধারণভাবে জেমসকে পর্দায় ভালো না লাগার কারনটা জেমস না, কারণ হলো আমাদের মিউজিক ডিরেক্টর। বুঝলাম, এলোচুলের নেশারু চোখের জেমসও খুব আকর্ষনীয় মিউজিক ভিডিওর তারকা হতে পারে। প্রয়োজন দরকার শুধু ভালো মিউজিক ভিডিও ডিরেক্টর।
কিছু ভূল ছিল তোমার
কিছু আমার ...


ভিডিও দেখে স্বপ্ন রিচার্জড হলো। আমার বিচারে জেমসের সেরা গানটার একটা ভালো ভিডিও হয় নাই। আমি স্বপ্ন দেখলাম, কিভাবে ভিডিও বানাতে হবে... জেমসকে পুরা কন্ট্রোলে রাখলে হবে সুন্দর ভিডিও, নাইলে না। ভালো মিউজিক ডিরেক্টর দরকার। খুব ভালো ...

গুরু...ফেস টু ফেস
জেমসকে সামনে থেকে দেখা হয় নাই, কখনো দেখতে চাই নাই। ব্যক্তি জেমসকে আমার ভালো লাগে না। তার মাতাল চোখ, তুই তোকারি সম্বোধন ... বড্ড ভয় হয় ... যদি অপছন্দ করা শুরু করি... তাই দেখা করার কোন চেষ্টাই করি নাই, কখনো করবোও না..
কনসার্টেও যাইনি কখনো, যাবোও না, কারণ একটাই, কনসার্টে জেমসের গান ভালো লাগে না, ভালো সাউন্ড না, আসল মিউজিক নাই, আবজাব সব কথা বলে গানের মাঝে...ধুর!

ভালোবাসার বর্তমানকাল ...
ভালোবাসা আছে, আবেগ নাই। আড়াই বছর আগে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুলছিলাম, তখন কিছু বুঝি নাই। বুঝার পরে, সার্চ দিয়া দেখলাম জেমসকে নিয়া কোন ফ্যান পেজ নাই...বিশাল সুযোগ। খুললাম একটা ফ্যান পেজ, নাম জেমস এন্ড নগর বাউল , দিনে দিনে বাড়তে লাগলো ভক্তের সংখ্যা। তখন খুব ইচ্ছা হৈছিল জেমস কে একবার কল করি, রুহানসের কাছে ফোন নম্বর দিয়া, বলি - দেইখা যান, পাব্লিক আপ্নারে কেমন ভালোবাসে ... সুন্দর গান চায় আপ্নার কাছে, শস্তা গান না ..." এখন সদস্য সংখ্যা সাড়ে তেরো হাজার পার হৈসে ... ভক্তরা অবুঝ, না বুঝে আমাকেই জেমস মনে করে প্রশংসা করে, ভালো গান গাওয়ার আবেদন জানায়, জানতে চায় করে নতুন অ্যালবাম বাইর করবো। আমি হাসি, কয়দিন জবাবও দিলাম। তারপর হঠাত মনে হৈলো ... এইটা ঠিক না, ঠকাইতাছি ... সুতরাং গ্রুপের মডারেটর আরেকজনকে দিয়া একদিন ... ... পলাইলাম।

সুরের মাঝেই আমার নেশা
সুরের মাঝেই আমার দিশা
একটা গিটার সঙ্গী সাথী
সুরের ভুবনে
ইচ্ছে করে মাঝে মাঝে
হারিয়ে যাই লালন বেশে
ছিনিয়ে নিয়ে একতারাটা
বাজাই সুরে
সুরের সাগর দিচ্ছি পাড়ি
সুরের নায়ে ঘর আর বাড়ি
ইচ্ছে হলেই কাঁদি হাসি
সুরেরই মায়ায়
আমি মুঠোয় ধরে স্বপ্ন কিনি
মুঠোয় ধরে প্রেম
আমি সুরের মাঝেই বাঁধাই করি
তোমার ছবির ফ্রেম।


সেইরকম গানগুলা আবার গাওয়া যায় না? নাকি গাওয়া হচ্ছে, কিন্তু ধরতে পারতেছি না... বনফুলের 'পাঠকের মৃত্যু'র মতো শ্রোতাও মৃত্যুর দিকে এগোচ্ছে? জানি না, জানতে চাইও না.. শুধু জানি ... সেরা গানটা তুমিই গেয়ো সবসময়, সবসময়।

দারাশিকো.কম
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:২৪
৩৫টি মন্তব্য ২৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×