somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আসুন কিছু খোলামেলা ছবি উপভোগ করি: পর্ব ২ (অবশ্য পাঠ্য)

২২ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পূর্বকথা: না পড়লেও চলবে
গত ২০শে মে, ২০১০ বৃহস্পতিবার রাত ৮:০২ মিনিটে "আসুন কিছু খোলামেলা ছবি উপভোগ করি'র প্রথম পর্ব" প্রকাশ করেছিলাম। প্রথম পাতায় পোস্টটা থাকলো ৫৭ মিনিট। তারপর দ্বিতীয় পাতায় প্রবেশ করলো এবং আমিও ট্র্যাকিং করা বাদ দিলাম। এই সময়ে রেসপন্স বিশাল - মোট ২৭৯ বার পড়া হয়েছে (এর মধ্যে আমি নিজেই পড়েছি অন্তত: ত্রিশবার), মৌলিক মন্তব্য পড়েছে ২৮টি, মাইনাস পেয়েছি ১৭টি, প্লাস ৪টি। তাদের এই বিশাল সহায়তা আমাকে পরবর্তী পোস্ট দ্রুত দেয়ার জন্য উৎসাহিত করেছে। আজ তার দ্বিতীয় পর্ব। আসুন কিছু খোলামেলা ছবি উপভোগ করি।

বর্তমানে এই পোস্ট দেয়ার পূর্বে আগের পোস্টটি দেখা হয়েছে ৫৫৭ বার, প্লাস বেড়েছে একটি, মাইনাসের সংখ্যা দাড়িয়েছে ২৭ এ, মন্তব্য ৩৮। পোস্টা দিয়েছিলাম ভয়ে ভয়ে। কারণ আর কিছুই না - ঐ ১৩টি ছবির জন্য প্রথমত ব্যান কিংবা জেনারেল হয়ে যেতে পারি, দ্বিতীয়ত আরেকজন আলেকজান্ডার ডেনড্রাইড এ পরিনত হতে পারি। ১৮+ পোস্ট দেয়া নতুন কিছু নয়, কিন্তু আমি যে জেনেশুনে এই ট্যাগ ব্যবহার করি নাই, সুতরাং ক্ষোভের প্রকাশ বেশী হবে বলে আশা করেছিলাম। তাছাড়া আমি বিশ্বাস করি যারা ১৮+ পোস্ট দেয় তারা সহ অধিকাংশ ব্লগারই একান্ত ব্যক্তিগত জীবনে যতই লাগামছাড়া হোক না কেন, এইরকম একটা পাবলিক প্লাটফর্মে এরকম পোস্ট গ্রহন করবেন না। ভয়টা কেটে গেছে। কারণ পোস্টা মোটেই স্থানচ্যুত হয়নি, আমিও দিব্যি আছি।

বর্তমান: পড়া উচিত
আগের পোস্টটি একটু আপডেট করা হয়েছে। ব্লগারবৃন্দ যদি একটু কষ্ট করে ঘুরে আসেন তাহলে বুঝতে সুবিধা হবে।
ছবিগুলো কোথা থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে আমি শুধু সেটা যোগ করে দিয়েছি। সূত্রগুলো দেখেন - দৈনিক আমাদের সময় - ১টি, বাংলাদেশ প্রতিদিন - ২টি, যায়যায়দি - ৩টি, কালের কন্ঠ -৪টি, মানবজমিন - ২টি, প্রথম আলো - ১টি। সবগুলোই ২০শে মে, ২০১০ তারিখ বৃহস্পতিবার এর। বেশীর ভাগ ছবিই সংশ্লিষ্ট পত্রিকার বিনোদন পাতা থেকে নেয়া। এছাড়াও অন্যান্য পত্রিকা যেমন ভোরের কাগজ, জনকন্ঠ, যুগান্তর, দৈনিক খোয়াই, দিনের শেষে, ইত্তেফাক, ডেইলি নেশন, সমকাল, নয়াদিগন্ত ও আমার দেশ পত্রিকাগুলো ব্রাউজ করা হয়েছে। এদের মধ্যে সমকাল, নয়াদিগন্ত ও আমার দেশ পত্রিকা বাদে অন্য পত্রিকাগুলোর অনলাইন সংস্করনে কোন ছবি যুক্ত করা হয়নি বলে তাদের ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।

এই সকল ছবি ব্লগে প্রকাশ করে আমি যে সকল মাইনাস, কঠিনতর মন্তব্য এবং সুমনা শাহনাজ আপুর 'ধিক্কার' দ্বারা সম্মানিত হয়েছি, উক্ত পত্রিকাগুলোও তার সমান ভাগীদার। আমি কৃতজ্ঞতার সাথে তাদের অবদানের কথা স্বীকার করছি।


আবহমানকাল
মানবজমিন পত্রিকা প্রথম যেদিন প্রকাশ করা হলো সে দিনটার কথা বেশ মনে আছে। আগে থেকেই জানা ছিল নতুন একটা পত্রিকা আসছে, নাম মানবজমিন, অন্যান্য পত্রিকার মতো নয়, ট্যাবলয়েড আকৃতির। উদ্বোধনী সংখ্যা মাত্র ৬ টাকা, কিন্তু পাওয়া যাবে ৯৬ পৃষ্ঠা। মাত্র ৬ টাকায় ৯৬ পৃষ্ঠা পাওয়া যাবে বলে হয়তো আনন্দের বশেই আমাদের বাসায় এই পত্রিকা চলে আসলো ৩ কপি। এবং মানবজমিন পত্রিকার খেলার পাতায় অর্ধেক পাতা জুড়ে ছিল একজন টেনিস তারকার [সম্ভবত স্টেফি গ্রাফ] বিকিনি পরা পূর্নাঙ্গ রঙ্গিন ছবি। উঠতি মূলা পত্তনেই বোঝা যায় এমন ইঙ্গিত দেয়ার জন্যই বোধহয় পত্রিকাটি সেদিন এই "মূলা" ঝুলিয়েছিল সেদিনকার উদ্বোধনী সংখ্যায়।
তখন ছোট ছিলাম তাই বেশী পত্রিকা ঘাটার সুযোগ হতো না। তবে এখন মনে পড়ছে - মানবজমিন পত্রিকার সাথে পাল্লা দেয়ার মতো ক্ষমতা সম্পন্ন ছিল একটি পত্রিকা, নাম তার ইনকিলাব, এখন খুব ধুকে ধুকে চলে,অনলাইন সংস্করনে ছবি দিতে পারে না, তাই বর্তমানে কি অবস্থা জানি না।
প্রথম আলো পত্রিকা মানবজমিনের মতো এত বোকা না। তারা ধীরে ধীরে এগিয়েছে। আগের পোস্টে প্রথম আলোর মাত্র একটি ছবির কারণ এ নয় যে তারা ভদ্দরনোক, বরং তারাই এই পরিবেশটি সৃষ্টি করেছে এবং সেদিন তাদের কোন এক গোলটেবিল আলোচনার সঙবাদই পাতার বিশাল অংশ জুড়ে ছিল। তারা আস্থা অর্জন করেছে বিভিন্ন ধরনের বিশেষ পাতার সাহায্যে এবং সেই সাথে সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এবং একে আরও উন্নত করার চেষ্টায় নিজেকে যুক্ত রেখেছে সবসময় !
ইংরেজি পত্রিকাগুলোর মধ্যে নিউএজ পত্রিকা দেখে সবচে' শকড হয়েছিলাম, তাদের ট্রেন্ডজ পাতায় যে সকল ছবি ছাপা হতো, তা নিজ দখলে নেয়ার জন্য সক্কাল বেলাতেই পত্রিকাটা নিজ দখলে নেয়া এবং বিছানার নিচে লুকিয়ে রাখার চেষ্টা দেখেছি সিনিয়র ভাইয়াদের মধ্যে।
এ ধারায় সাম্প্রতিক সময়ে যুক্ত হয়েছে দৈনিক কালের কন্ঠ এবং বাংলাদেশ প্রতিদিন। প্রথম আলোর মনোপলি ক্ষমতায় হস্তক্ষেপ করার প্রচেষ্টা এবং আকর্ষনীয় কাগজে সুন্দর ছাপায় প্রচুর খবর প্রচারের মাধ্যমে কালের কন্ঠ খুব দ্রুত প্রচার সংখ্যা বাড়িয়ে চলছে। হয়তো অদূর ভবিষ্যতে কালের কন্ঠ প্রথম আলোকেও টেক্কা দিতে পারবে। কালের কন্ঠকে সহযোগিতা করতে একই উদ্দেশ্য নিয়ে চলছে বাংলাদেশ প্রতিদিন - মূল্য দু'টাকা মাত্র। খুব দ্রুত হিট বাড়ানোর জন্য কিছু কিছু নতুন ব্লগার যেমন প্রায়ই ১৮+ পোস্ট দেয়, তেমনি তারাও তাদের দর্শক বাড়ানোর জন্য প্রতিদিনই এ ধরনের কিছু না কিছু ছবি প্রকাশ করে। আগে নায়ক নায়িকার ছবি দিয়ে বিনোদন পাতায় ভর্তি করা গেলেও বর্তমানে চিয়ার গার্লস কিংবা নারী খেলোয়াররাও খেলার পাতার জায়গা পূরন করায় সহায়তা করছে। সামনে আসছে ফুটবল বিশ্বকাপ - বরাবরের মতো প্রায় সকল পত্রিকাই বিশেষ পাতা বের করবে এবং নিশ্চিত ভাবে সবাই অন্তত: গ্যালারীর নারী দর্শকদের কিছু না কিছু ছবি প্রতিদিন প্রকাশ করবে - তার কয়টাতে প্লাস দেয়া যায় তা দেখার জন্য আপনাকে আর কিছু না হোক সে কটা দিন পর্যন্ত অপেক্ষা অন্তত: করতে হবে।

যৌক্তিকতা:

এই ছবিগুলোকে যারা পছন্দ করেননি তাদের কাছে এগুলো অশ্লীল ছবি হিসেবে গন্য, আমার কাছেও। অশ্লীলতার কোন সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা এখন পর্যন্ত দেয়া হয় নি বলে কি ধরনের ছবি কতটুকু পরিমান প্রকাশ করা যাবে তার কোন নীতিমালা নাই। জিল নামের একজন ব্লগারের পোস্ট "বেশকিছু পুরানো আইনের কারনে সাংবাদিকতা বাধাগ্রস্থ হচ্ছে" থেকে জানা গেল সংবাদপত্র সংক্রান্ত প্রায় ২০-২৪ টি আইন আছে। অশ্লীলতা আইনের ২৮২ এবং ২৯৩ ধারায় অশ্লীল প্রকাশনা নিষিদ্ধ করার বিধান এবং দোষীর শাস্তির প্রকৃতি ও মেয়াদ সম্পর্কে উল্লেখ থাকলেও নেই অশ্লীলতার বিধান। তবে, ১৮৬০ সালের পেনাল কোডে বলা হয়েছে এ ধরনের পত্রিকা, প্রকাশনা সহ বিভিন্ন ধরনের প্রকাশনা উৎপাদন, বিতরন, আমদানী, রপ্তানী সহ বিভিন্ন কার্যাবলী নিষিদ্ধ, ব্যাতিক্রম হলো যদি তা ধর্মীয় উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত কিছু হয়। বোধহয় আইনের এই ফোকর দিয়েই গলিয়ে যাচ্ছে দৈনিক পত্রিকাগুলোয় প্রকাশিত দুষ্টু ছবিগুলো।
তারপরেও কথা থাকে। যেহেতু ফোকর রয়েছেই তারপরেও এই ধরনের ভালগার ছবি এবং বিভিন্ন ভায়োলেন্ট ছবি প্রকাশ থেকে অনেক পত্রিকা বিরত কেন থাকে? এর জবাবে বলা যায় - নিজস্ব নৈতিকতা বোধ এবং দেশীয় সংস্কৃতি এবং দেশের জনগনের ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং পালিত সমাজ পদ্ধতির প্রতি সম্মান জানাতেই এই বিরতি। কিন্তু সে কতদিন?
গত ১৫ই মে ২০১০ তারিখে ব্লগার শয়তান হন্তারক তার তথ্যবহুল পোস্ট উগ্র নারীবাদী আন্দোলন ও পর্ণোগ্রাফী: ১৮+ পোস্ট এ ধরনের ব্যাপারে তার মতামত প্রকাশ করেছেন। যদিও তিনি সংবাদপত্রে প্রকাশিত ছবি সম্পর্কে কিছু বলেন নি, বরং সমকামিতার স্বীকৃতি সম্পর্কে তার পোস্টটি, তথাপি বক্তব্য একই। এই ধরনের স্বীকৃতি আর কিছু না আমাদের সহ্যের মাত্রাকে ধীরে ধীরে বাড়িয়ে দেয়। আপনি আজ যে ছবিগুলোকে মাইনাস দিয়ে যাচ্ছেন, এক দশক পূর্বে সেই সব ছবি পত্রিকার পাতায় দেখার কল্পনাও করতেন না, আর এক দশক পরে অবস্থাটা কি হবে? কিছুদিন আগে আমার এক বন্ধুর বাসায় গিয়ে দেখলাম, তার পিসিতে কোন এক ড্রাইভে এক ফোল্ডারের নাম 'xxx world' এবং সেই পিসি তার চেয়ে ১০ বছরের ছোট ভাই হরদম ব্যবহার করে। নি:সন্দেহে প্রশংসনীয়। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে - আমরা সকল ধরনের ব্যবধান ক্রমাগতই ছোট করে আনছি। আমাদের চোখ ক্রমশই সহনশীল হয়ে যাচ্ছে। ঢাকার রাস্তায় এই পোশাক পড়া বিউটি কুইনদের দেখা যায় বলে সারা দেশের বাচ্চা থেকে বুড়ো সকলেই পত্রিকার পাতায় এই ছবি দেখবে সেটা কি গ্রহনযোগ্য হতে পারে? কিংবা আমি গোপনে এর থেকেও নোংরা ছবি দেখি এবং জানি এই ব্লগের অনেকই আমার মতো, আর তাই পত্রিকার পাতায় এইসব ছবি আমার কাছে মোটেও অশ্লীল মনে হয় না, তারা এই একই পত্রিকা তাদের চল্লিশোর্ধ মায়েরা যারা পুরো পত্রিকার বিনোদন পাতাটাই একটু যা পড়েন তাদের কাছে মুখ দেখাবেন কিভাবে? সকলের কাছে অগ্রহযোগ্য এমন একটি ব্যাপারকে ব্যক্তিস্বার্থ বা উপভোগের কারণে পুরো সমাজকেই প্রভাবিত করে পরিবর্তন করাকে সমর্থন করাটা কতটুকু যৌক্তিক?

প্রথম পর্বের ব্যাখ্যা:
প্রথম পর্বটা না দিয়েই আমি শুরুতেই এই পোস্টা দিতে পারতাম, কিন্তু তার আগে একটা সার্ভে করতে মন চাইল। তাই একটু কষ্ট করে ছবিগুলো ডাউনলোড করে আবার আপলোড করতে হলো।
যদি আগের পোস্টটি একটি সার্ভে হয় তাহলে খুব সাধারণভাবে এই সার্ভে থেকে আমি কি কনক্লুশন টানতে পারি?
যারা মাইনাস দিয়েছেন, যদিও তাদের সংখ্যা মাত্র ২৪, তারা যথার্থই রুচিশীল লোক। তারা তাদের সামনে এ ধরনের অন্যায় প্রচেষ্টাগুলোর সরব প্রতিবাদ করতে না পারলেও নিরব প্রতিবাদটুকু করে যান। আপনাদেরকে ধন্যবাদ। আপনাদের প্রয়োজন একটি নেতা। যার নেতৃত্বে আপনারা সমাজের সকল অন্যায় প্রচেষ্টার প্রতিবাদ করবেন। তবে আপনারা মাত্র ২৪ জন নন ...
আপনাদের সাথে রয়েছে এমন অনেক ব্লগার যারা হেডলাইন দেখে প্রবেশ করে ছবিগুলো এবং মন্তব্যসমূহ দেখে চলে গেছেন, মনের ভেতরে ঘেন্না ছিল, হয়তো এতটা যে মন্তব্যও করতে চান নি অথবা এতটা নয় যার জন্য একটা মন্তব্য কিংবা মাইনাস দিতে হয়, তারা আপনাদের সাথে থাকবে।
যারা এই দলে ছিলেন তাদের জন্য সিদ্ধান্ত হলো, যদিও তারা বৃহত্তর অংশ, তারা সবসময়ের মতোই এই সকল ব্যাপারে চুপচাপ থেকে যান, পরিবর্তনে অংশগ্রহনও করেন না, বিরোধিতাও করেন না। এবং আপনারাই সবচে' বড় সমস্যা। কারণ, আপনার এই সহনশীলতাই আজকের সমাজ সৃষ্টিতে সাহায্য করে যাচ্ছে। আপনি কিন্তু সুখে নেই, থাকবেন না। সামাজিক এই পরিবর্তনগুলো যা অনেকক্ষেত্রেই না-বোধক, আপনাকে, আপনার পরিবারকে, সদস্যদেরকে, পরিচিতজনকে প্রভাবিত করবে। কে বলবে আপনার অত্যন্ত আপনজনের একটি খোলামেলা ছবি এভাবে কোন না কোন পাবলিক প্লেসে প্রকাশ হওয়ায় আপনিই সবচে' লজ্জিত হবেন না?



গত পোস্টে কিছু কিছু ব্লগার কিছু কিছু প্রশ্ন করেছিলেন, বোধহয় এই পোস্টা তার জবাব দেবে। আগের পোস্টের মাধ্যমে যাদের দু:খ দিয়েছি তাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।
২৮টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×