বিভিন্ন সময় আমরা দেশীয় প্রতারকের কথা পড়ি বিভিন্ন দেশি-বিদেশি পত্র-পত্রিকায়, বিশেষ করে আরব দেশগুলোতে দেশীয় প্রতারক বা খারাপ খবরগুলো বেশ বড় করে প্রকাশ করা হয়। কিন্তু সে দেশীয় মানুষ যখন জুলুম করে, প্রতারণা করে তা সংবাদপত্রে দূরে থাক, পাশের জনের কাছেও পৌঁছায় না।
ইন্ডিয়ান করলেও বাঙালি, পাকিস্তানি করলেও বাঙালি, আফগানি করলেও বাঙালি কুয়েতিরা করলেও বাঙালির দোষ! কথায় বলে না গরিবের বৌ সবার ভাবী!
আলীবাবা চল্লিশ চোরের গল্প কে না জানে! সেটি আরব দেশের ঘটনা। সেই আরব দেশের এক প্রতারকের ঘটনা বলতে যাচ্ছি আজ। সৌদিআরবে বা বিশ্বের দ্বিতীয় পবিত্র নগরী মদিনায় কিছুদিন আগে ঘটেছিলো। আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশায়, নবীজীর রওজা শরীফ দিদারে আশায় জীবনের গুনা ক্ষমা চাওয়ার আশা নিয়ে মানুষ হজ ও ওমরা করেন। আর আল্লাহ’র বিধি-বিধান আমাদের চেয়েও বেশি জানে আরবের লোকজন। তারপরও তারা প্রতারণা করে, জুলুম করে, নির্যাতন করে।
সে রকম এক কুয়েতি প্রতারকের কাছে প্রতারিত হলো এক বাংলাদেশি দোকানি। মদিনা হারাম শরীফের অতি নিকটে এক বাংলাদেশি কাপড়ের দোকান থেকে এক কুয়েতি হাজি (হাজি না বলে পাজি বলাই ভালো) দুদিন ঘুরে বেশকিছু দামি বোরখা পছন্দ করেন, যার মূল্য ১৩ হাজার সৌদি রিয়াল (বাংলা টাকায় দাঁড়ায় ২ লাখ ৪৫ হাজার ৭০০ টাকা)। দোকানি ৫ ও ১০ রিয়াল লাভে বোরখাগুলো কুয়েতি হাজির কাছে বিক্রি করে। এরপর ওই কুয়েতি হাজি দোকানিকে ১৩ হাজার সৌদি রিয়ালের সমমূল্যের কুয়েতি দিনার দেন। বলে রাখা ভালো, মক্কা ও মদিনায় দোকানিরা সব দেশের টাকা নেন। এবং ওই দোকানি পরম মমতায় বোরখাগুলো কুয়েতির গাড়িতে তুলে দেন। ওই কুয়েতি হাজি দোকানিকে ৫ ও ১০ মুদ্রা মানের নতুন কুয়েতি নোট দিয়েছিলো। সাধারণত ৫ ও ১০ টাকার নোট জাল হয় না ভেবে বাংলাদেশি দোকানি নিঃসন্দেহে কুয়েতি দিনারগুলো নিতে দ্বিধা বোধ করে নি। তার ওপর আবার একজন হাজি মানুষ! হাজি বলে কথা! রাতে দোকান বন্ধের আগে যখন কুয়েতি দিনারগুলো রিয়াল করতে গেলো তখন জানতে পারলো দিনারগুলো অচল। জানি এ প্রতারণার কথা কখনও আরবের কোনো পত্রিকায় ছাপা হবে না। কোনো জুলুম, বাঙালির ওপর অত্যচার কখনও আরবে কোনো সংবাদপত্রে ছাপা হয় নি, হবেও না, কারণ অভিভাবকহীনরা কোথাও গিয়ে বিচার পায় না। মা-বাবা না থাকলে সন্তানের যেমনটি হয়!
আলোচিত ব্লগ
ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন্যায়ের বিচার হবে একদিন।

ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন
আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।