somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী।
স্বাধিনতার শত সহস্র, লক্ষ কোটি “সুফল" - কিন্তু একটি মাত্র “কুফল” - দেশের নিতি নির্ধারণে অযোগ্য লোকেরা সব উচ্চাশনে - রাজনিতিতে ও প্রশাসনে - ফলে দেশটি যথাযথভাবে উন্নতিতে আগাতে পারছে না।তারপরেও যেটুকু এগিয়েছে, অধিকাংশ সাধারণের ব্যক্ত

Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতির অপার সম্ভাবনার দেশ বাংলাদেশ -

২২ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতির অপার সম্ভাবনার দেশ বাংলাদেশ -
সাগরের জলরাশি এবং তলদেশের বিশাল সম্পদ কাজে লাগানোই হোচ্ছে Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতি –
Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতির অন্যতম অনুষঙ্গ সমুদ্রের মাছ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ আহরণ –
বঙ্গোপসারের Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতির বিবেচনা মাথায় রেখে সমুদ্রে বাংলাদেশের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ‘‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’’
১৯৭৪ খৃ: সমুদ্র বিজয় অভিযাত্রার সুচনা করেন -
স্বাধিনতার ০৩ বছরের মাথায় তিনি বাংলাদেশের সংবিধানের ১৪৩ অনুচ্ছেদের (২) নাম্বার ধারা অনুযায়ি সমুদ্রসিমা সংক্রান্ত
Territorial Water & Maritime Zones Act, 1974প্রনয়ণ করেন -
১৯৭৪ খৃ:- ১৪ ফেব্রুয়ারি যা গেজেট হিসেবে প্রকাশ পায় -
পরে তার সুযোগ্য কন্যা জননেতৃ শেখ হাসিনার সরকার কর্তৃক United Nations Convention on the Law of Sea (UNCLOS, 1982 গৃহিত হয় -
আন্তর্জাতিক আইন ও সমুদ্রসিমা নির্ধারণ সংক্রান্ত মামলার রায়গুলোর যথাযথ প্রতিফলন ঘটিয়ে আরো যুগোপযোগি করার লক্ষ্যে
১৯৭৪ খৃ: আইনটি প্রয়োজনিয় সংশোধন পুর্বক
০৭ ডিসেম্বর ২০২১ খৃ: পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের Maritime Affairs Unit কর্তৃক প্রস্তুতকৃত Territorial Water & Maritime Zones Act, (Amendment) Bill-2021, প্রনয়ণ করে –
১৯৭৪ খৃ: বঙ্গবন্ধু সরকার কর্তৃক সমুদ্রসিমা বিষয়ক আইন পাশ হওয়ার পর পরই মিয়ানমারের সাথে সেন্টমার্টিনে ১২ মাইল Territorial Sea’’ ঠিক করে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়-
১৯৭৪ খৃ: প্রনিত আইনটি আন্তর্জাতিক আইনের ক্ষেত্রে অনুকরনিয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করে –
এর প্রতিফলন দেখা যায় ০৮ বছর পরে ১৯৮২ খৃ: যা চুড়ান্তভাবে জাতিসংঘ সমুদ্র আইন কনভেনশন হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে –
২০০১ খৃ: আওয়ামি লিগ সরকার ১৯৮২ খৃ: : United Nations Convention on the Law of Sea (UNSCLOS, 1982) আইনটি অনুসমর্থন করে –
ফলে পরবর্তি ১০ বছরের মধ্যে ৩৫০ মাইলব্যাপি মহিসোপানের দাবি জাতিসংঘে উত্থাপনের দায় সৃষ্টি হয় –
এরই ধারাবাহিকতায় মাননিয় প্রধানমন্ত্রি জননেতৃ শেখ হাসিনার সরকার ২০০৯ খৃ: দীর্ঘ ৩৮ বছর ঝুলে থাকা
বাংলাদেশের সমুদ্রসিমা চুড়ান্তভাবে নির্ধারনের আইনি প্রক্রিয়া শুরু করার সময়োপযোগি অ্যাক সাহসি পদক্ষেপ গ্রহণ করে এবং সফলভাবে সমুদ্রসিমা নির্ধারণ হয় –
মাননিয় প্রধানমন্ত্রি জননেতৃ শেখ হাসিনার কুটনৈতিক প্রজ্ঞায় ২০১২ ও ২০১৪ খৃ: আন্তর্জাতিক সারিশ আদালতের (P.C.A) রায়ে মিয়ানমার ও ভারতের সাথে সমুদ্রসিমা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি হয় –
ফলে ২০১২ খৃ: ১৪ মার্চ মিয়ানমার থেকে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গ কিলোমিটার সমপরিমান Territorial সমুদ্র এলাকায় বাংলাদেশের নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব, অধিকার ও সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়-
২০১৪ খৃ: ০৮ জুলাই ভারত থেকে ২৫ হাজার ৬০২ বর্গ কিরোমিটারের মধ্যে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গ কিলোমিটার পায় বাংলাদেশ -
যা মুল ভুখন্ডের ৮০.৫১ শতাংশ –
বিশ্বব্যাপি Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতি লক্ষ্য করলে দেখা যায় বছরব্যাপি সমুদ্র ঘিরে ০৩ – ০৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের কর্মকান্ড সংঘটিত হোচ্ছে -
বিশ্বের মানুষের ১৫% আমিষ জোগান দেয় সমুদ্রের মাছ, প্রানি ও উদ্ভিদ –
সমুদ্র তলের গ্যাস ও তেল ক্ষেত্র থেকে পৃথিবির ৩০% গ্যাস ও জ্বালানি তেল সরবরাহ করা হয় –
সামুদ্রিক জিববৈচিত্রের জ্ঞান বৃদ্ধি করে সমুদ্র নির্ভর ঔষধ শিল্প গড়ে তোলা সম্ভব –
ধারনা করা হোচ্ছে ২০৫০ খৃ: মধ্যে পৃথিবির জনসংখ্যা হবে ৯০০ কোটি-
এই বিশাল জনগোষ্ঠিকে খাবার যোগান দিতে বিশ্বাবাসিকে সমুদ্রের মুখোমুখি হোতে হবে –
সাম্প্রতিক বছরগুলো সকল আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যেমন :
অর্থনৈতিক সহায়তা ও উন্নয়ন সংস্থা (OECD )
জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসুচি (UNEP )
বিশ্ব ব্যাংক,
খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO )
ইওরোপিয় ইউনিয়ন (EU ) প্রভৃতিতে
Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতি আলোচনার কেন্দ্রে ছিলো –
Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতি জোরদার করতে বাংলাদেশ বিভিন্ন ধরনের সমন্বিত নিতি, পরিকল্পনা সহ সেমিনার, ফ্যাস্টিভ্যাল ইত্যাদি আয়োজন করে চলেছে –
বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয় ও অধিদপ্তর সমুদ্র সম্পদ আহরণে অভ্যন্তরিণ বিভিন্ন কর্মপন্থা, পদক্ষেপ গ্রহণ, কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করে –
২০১৭ খৃ: জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয় অধিন Blue Economic Cell গঠন করে –
২০১৯ খৃ: Maritime Zones Act করে বাংলাদেশ সরকার -
সমুদ্র সম্পদ রক্ষায় সরকার সামুদ্রিক অর্থনিতি বিকাশের জন্যে ২৬ টি সম্ভবনাময় কার্যক্রম চিহ্নিত করেছে –
Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতি বেগবান করতে আন্তর্জাতিক, বানিজ্যিক ও পরিবেশগত প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ পুর্বক সুনির্দিষ্ট
০৯ টি খাত চিহ্নিত করে সেসব খাত বিকাশ ও বাস্তবায়নের জন্য কর্মপরিকল্পনা প্রস্তুত করা হয়েছে –
যথাযথ কার্যাবলি বা প্রকল্প গ্রহণ করার জন্যে মন্ত্রনালয়, বিভাগ, দফতরকে রূপরেখা প্রদান করা হোয়েছে –
০১. সামুদ্রিক মৎস্য ব্যবস্থাপনা –
০২. সামুদ্রিক মৎস্য চাষ উন্নয়ন –
০৩. বানিজ্যিক নৌপরিবহনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন –
০৪. সমুদ্র ভ্রমণ পর্যটনের বিকাশ সাধন –
০৫. অফসোর জ্বালানি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও সুনিল বায়োটেকনোলজি গবেষণা ও উন্নয়ন –
০৬. স্থিতিতিশিল জিবিকার জন্যে ম্যানগ্রোভ বাস্তুসংস্থানগত সেবাগুলো নিশ্চিতকরণ –
০৭. জাহাজ নির্মাণ ও রিসাইক্লিং শিল্প সম্প্রসারণ –
০৮. সামুদ্রিক দুষণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ-
০৯. মেরিন স্পেশাল প্লানিং বাস্তবায়ন –
বর্তামানে বাংলাদেশের অর্থনিতিতে সমুদ্রসম্পদের অবদান মাত্র ৯.৬ বিলিয়ন ডলার যা মাত্র ৬ % –
স্থলভাগের প্রায় সমপরিমান সমুদ্রসিমা এখন মুল্যবান সম্পদের ভান্ডার –
ভারত ও মিয়ানমার থেকে অর্জিত সমুদ্রসিমাকে প্রেট্রোবাংলা খনিজ সম্প অনুসন্ধানে ২৬ টি ব্লকে ভাগ করেছে –
এর মধ্যে গভির সমুদ্রে ১৫ টি ও ১১ টি ব্লক অগভির সমুদ্রে –
ইজারা দিয়ে এ সব ব্লক থেকে প্রায় ৪০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া সম্ভব বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা –
বঙ্গোপসাগরে বিদ্যমান বিপুল আগাছা প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে বিভিন্ন রোগের ঔষধ তৈরি করা সম্ভব –
এ সব আগাছার মধ্যে “স্পিরুলিনা” অত্যাধিক মুল্যবান –
বাংলাদেশের সমুদ্র সিমার মধ্যে বিপুল পরিমান “গ্যাস হাইড্রেট”-
২২০ প্রজাতির “সি উইড”-
৪৭৫ প্রজাতির ‘‘সামুদ্রিক মাছ’’ –
৪৯৮ প্রজাতির ‘‘ঝিনুক’’-
৫২ প্রজাতির ‘‘চিংড়ি’’ –
০৫ প্রজাতির ‘‘লবস্টার’’ –
২০ প্রজাতির ‘‘কাকড়া’’ –
৬১ প্রজাতির ‘‘সি গ্রাস’’ –
১৭ প্রকার খনিজ বালু-
চিহ্নিত করা হোয়েছে –
বাংলাদেশের কিছু প্রজাতির ‘‘সি উইডে’’ প্রচুর প্রোটিন আছে যা ‘‘ফিস ফিড’’ হিসেবে আমদানি করা ‘‘ফিস অয়েলের’’ বিকল্প হোতে পারে –
আবার কিছু “অ্যানিমেল ফিডের” মান বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হোতে পারে –
খনিজ সম্পদের মধ্যে রয়েছে : তেল, গ্যাস, চুনা পাথর প্রভৃতি –
১৭ প্রকার বালু রয়েছে যার মধ্যে ‘‘মোনাজাইট’’ অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ –
তা ছাড়া সমুদ্র তলদেশে ‘‘সিমেন্ট’’ বানানোর উপযোগি প্রচুর ‘‘ক্লে’’ রয়েছে –
Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতি উন্নয়নের পথে বাংলাদেশের প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো হোলো
(০১) দক্ষ জনশক্তির অভাব –
(০২) প্রযুক্তিগত জ্ঞানের অভাব –
(০৩) সম্পদের পরিমান ও মুল্য সম্পর্কে সঠিক তথ্যের অভাব –
(০৪) মেরিণ রিসোর্স ভিত্তিক গবেষণা না হওয়া -
(০৫) Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতি সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক যোগাযোগের অভাব এবং
(০৬) গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্যে গবেষণা জাহাজ না থাকা-
২০৪১ খৃ: উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গঠনে সমুদ্রে পাওয়া মিয়ানমার থেকে পাওয়া ০১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গ কিলোমিটার ও ভারত থেকে পাওয়া ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গ কিলোমিটার এলাকার যথাযথ ব্যবহারে
Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতি বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপুর্ণ অবদান রাখবে –
সমুদ্র গবেষণা ও মানব সম্পদ উন্নয়নের জন্যে সরকার “ওসানোগ্রাফিক রিসার্স ইনস্টিটিউট” এবং একটি “মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি” প্রতিষ্ঠা করেছে –
হাতে নেয়া হোয়েছে “গভির সমুদ্র বন্দর” নির্মানের কাজ –
সমুদ্র উপকুল এলাকায় “তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র” তৈরি করা হোচ্ছে –
এ সত্বেও Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতির সুদুরপ্রসারি অগ্রযাত্রায় সরকারকে নিতে হবে কিছু গুরুত্বপুর্ণ পদক্ষেপ –
(০১) গ্যাস সহ অন্যান্য ম্যুলবান সম্পদ উত্তোলন –
(০২) মৎস্য সম্পদ আহরণ –
(০৩) বন্দরের সুবিধা সম্প্রসারণ –
(০৪) পর্যটন ক্ষেত্রে পরিকল্পনা মাফিক কার্যক্রম পরিচালনা করা গেলে ২০৩০ খৃ: নাগাদ বছরে আড়াই লাখ কোটি মার্কিন ডলার আয় করা সম্ভব –
(০৫) সেই সঙ্গে Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতিতে এগিয়ে থাকা দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক স্থাপন ও পরামর্শ গ্রহণ করার ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে –
যা আমাদের দেশের জন্যে গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করবে –
তেল গ্যাস ছাড়াও সমুদ্র তলদেশে ১৩ স্থানে সোনার চেয়ে অধিক মুল্যবান “বালু” অর্থাৎ ইউরেনিয়াম, থোরিয়াম, যাতে মিশে আছে ইলমেনাইট, গানেট, সেলিমেনাইট, জিরকন, রুনটাইল, ম্যাগনেটাইট প্রভৃতি –
Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতি পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশের
(০১) পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় –
(০২) প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয় -
(০৩) বিদ্যুৎ ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয় -
(০৪) নৌ পরিবহণ মন্ত্রনালয় -
(০৫)মৎস্য ও প্রানি সম্পদ মন্ত্রনালয় -
(০৬) পানি সম্পদ মন্ত্রনালয় -
(০৭) বিমান ও পর্যটন মন্ত্রনালয় – কাজ করছে –
বিশেষজ্ঞরা বলছেন মন্ত্রনালয়গুলোর সমন্বিত কাজ করা উচিৎ -
কেউ কেউ Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতিকে কাজে লাগাতে পৃথক “সমুদ্র মন্ত্রনালয়” নামে একটি পৃথক মন্ত্রনালয় গঠনের প্রস্তাব করেছেন –
একই সাথে “ মাননিয় প্রধানমন্ত্রির নেতৃত্বে “ একটি শক্তিশালি আন্ত: মন্ত্রনালয় সম্নবয় কমিটি” গঠনেরও প্রস্তাব দেন -
Blue Economic বা সুনীল অর্থনিতির অপার সম্ভাবনার দেশ বাংলাদেশ -
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩৬
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খাম্বার পরবর্তী অধ‍্যায় ,নাকি ১০% বদল হবে‼️অমি খোয়াব ভবনে ঘুমিয়ে , হাওয়া ভবনের আতঙ্কে আতঙ্কিত॥

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৮



খালেদা জিয়ার অসুস্থতার নাটক ছিল তারেক জিয়ার দেশে ফেরার রাজনৈতিক ট্রাম্পকার্ড। কথায় আছে,' দুষ্টু লোকের মিষ্টি ভাষা '। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দূর্নীতিবাজ ও মাফিয়া গডফাদার তারেক রহমানের দেশে ফেরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

খালেদার ১টি প্ল্যান ছিলো, মহা-ডাকাতের ১টি প্ল্যান আছে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২৩



২০১৪ সালের ভোটের আগে খালাদা বলেছিলো যে, তার কাছে ১টা প্ল্যান আছে, যা ১ বছরের মাঝে বেকার সমস্যা ও বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান করে দিবে। তিনি প্ল্যানটি প্রকাশ করেননি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

তোর কথা তুই লিখে সত‍্যতা প্রমান কর।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪১



ব্লগ মনে হয় কারো কারো বাপ দাদার জমিদারি হয়ে গেছে। সব পোস্ট দালাল , রাজাকার, জঙ্গিদের অথবা লালবদরদের স্বপক্ষে হোতে হবে। সত‍্যের আগমনে মিথ্যা বিস্মৃতির অবসান হয় ।আদর্শের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশে গুমের ঘটনা: শেখ হাসিনার শাসনকালের একটি কালো অধ্যায়

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৯

বাংলাদেশে গুমের ঘটনা: শেখ হাসিনার শাসনকালের একটি কালো অধ্যায়

গুমের শিকার ব্যক্তিদের অতি ক্ষুদ্র কক্ষের ছবিটি বিবিসি ডটকম থেকে নেওয়া।

পরিচিতি

বাংলাদেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামপন্থী রাজনীতির বয়ান এবং জামাতের গাজওয়াতুল হিন্দ-এর প্রস্তুতি

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:২০


গোরা উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথ নিজে ব্রাহ্ম হয়েও, ব্রাহ্ম সমাজের আদর্শের বিপরীতে "গোরা" নামে একটি চরিত্র তৈরি করেন। গোরা খুব কট্টরপন্থী হিন্দু যুবক। হিন্দু পরিচয়ে বড় হলেও, আসলে সে আইরিশ দম্পতির... ...বাকিটুকু পড়ুন

×