somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অবশ্যই হাসবেন। অনেক মজার কৌতুক সংগ্রহ

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

০১. কুকুরটা আপনার

ছোট দুইটা বাচ্চা রাস্তার ধারে কুকুরের ছানা নিয়া ঝগড়া করতাছে। এমন সময় হাজির হলো শিক্ষক।
শিক্ষক : কি ব্যাপার তোমরা ঝগড়া করতাছো কেন?
বাচ্চারা : স্যার আমরা ঠিক করছি যে বেশি মজাদার মিথ্যা বলতে পারবে তাকে এই কুকুর ছানাটি দেওয়া হবে।
শিক্ষক : কি বলিস, তোদের বয়সে মিথ্যা কি জিনিস আমরা জানতামই না। আর তোরা এই বয়সে মিথ্যা বলা শিখিস?
বাচ্চারা : স্যার, তাহলে কুকুর ছানাটা শেষ পর্যন্ত পেয়ে গেলেন।

০২. হাতির বাচ্চা

মা জান, হাতির দুধ খেয়ে না একটা বাচ্চার এক সপ্তাহে বিশ পাউন্ড ওজন বেড়ে গেছে।
কি বলিস, তা এটা কার বাচ্চারে?
এটা ঐ হাতিটারি বাচ্চা।

০৩. ইনকামট্যাক্স অফিস
বন্ধু : জানিস দোস্ত, আজ তোর ধন-সম্পদের তারিফ করে এলাম।
ধনী বন্ধু : কার কাছে দোস?
বন্ধু : ইনকামট্যাক্স অফিসারের কাছে।


০৪. আপনি যা খাবেন আপনার নাতি তা শোধ করবে

এক লোক হোটেলের সাইনবোর্ড দেখে খুব খুশি হয়ে ইচ্ছেমতো খেলেন।
ওয়েটারঃ স্যার, আপনার বিল ৫০০ টাকা।
লোকটাঃ কী বলছেন ভাই? আমার বিল? কিন্তু আপনাদের সাইনবোর্ডে যে লেখা, আপনি যা খাবেন আপনার নাতি তা শোধ করবে।
ওয়েটারঃ সেটা না হয় না দিন। কিন্তু এই ৫০০ টাকা দিন। এটা আপনার নানা খেয়ে গেছেন।


০৫. ব্যাঙ্কে কত টাকা আছে

প্রেমিকঃতোমার বাবার কাছে আমাদের বিয়ের প্রস্তাব রেখেছো?
প্রেমিকাঃহ্যাঁ।
প্রেমিকঃতোমার বাবা কি বললেন?
প্রেমিকাঃতিনি জানতে চাইলেন, তোমার ব্যাঙ্কে কত টাকা আছে।
প্রেমিকঃকি বললে?
প্রেমিকাঃযা সত্যি তাই বললাম,দুলাখ।
প্রেমিকঃতোমার বাবা কি বললেন?
প্রেমিকাঃতিনি টাকাটা ধার চাইলেন

০৬. চড় মারল।
অফিস থেকে বাসায় ফেরার পথে জনৈক ব্যক্তি একটা রোবট কিনে নিয়ে ‍গেলেন। ‍সত্য-মিথ্যা যাচাইকারী রোবট। মিথ্যা বললে আঘাত করে বুঝিয়ে দেয় এটা মিথ্যা। বেশ খানিক পরে তার ছেলে বাসায় আসল।

বাবা : এতক্ষন কোথায় ছিলে?

ছেলে : স্কুল ছুটির পর একটু বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিলাম।
রোবটটি ঠাস করে মারল এক চড়।

বাবা : তুমি মিথ্যে বলছ। সত্য করে বল কোথায় গিয়েছিলে?

ছেলে : সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম।

বাবা : কি সিনেমা দেখেছ?

ছেলে : বেদের মেয়ে জোছনা।

আবারো রোবট চড় মারল।

বাবা : তুমি আবারো মিথ্যা বললে। সত্য করে বল কি সিনেমা দেখেছ?

ছেলে : নাইট কু‍ইন।

ঠাস ঠাস শব্দে রান্নাঘর থেকে ছেলের মা হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এলেন।
মা : না হয় একটা ছবিই দেখেছে। তাই বলে এমন করে মারতে হবে নাকি?? এ বয়সে তো মানুষ কত কিছুই দেখে। তোমারই ত ছেলে।

এবার রোবট মহিলাকে চড় মারল।

০৭. internet থেকে download করছি?!?

বিয়ের ১০ বছর পূর্তিতে স্ত্রী বিষন্ন ভঙ্গিতে স্বামীকেঃ “তুমি আমাকে কখনোই ভালোবাসোনি!”
.
… .
.
.
… … স্বামী রেগে গিয়েঃ
“তাহলে এই হাফ ডজন ছেলে-মেয়ে কি আমি internet থেকে download করছি?!?

০৮. আমিতো বুঝাইতে বুঝাইতে হয়রান হইয়া গেছি ।

স্ত্রী : এই শোন, আমি যখন কাজে ব্যস্ত থাকবো তখন হঠাৎ করে আমাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরবেনা । বুঝেছ ?? এই কথা শুনে পাশের ঘর থেকে কাজের বুয়া বলে উঠল : “হ আফা ! আফনেই বুঝান তারে । আমিতো বুঝাইতে বুঝাইতে হয়রান হইয়া গেছি ।

০৯. পরীক্ষায় ফেল

বাবা: যদি পরীক্ষায় ফেল করিস, তুই আমাকে আর বাবা বলে ডাকবি না। ফল বের হওয়ার পর…
বাবা: কিরে, তোর পরীক্ষার ফল কেমন হলো?

ছেলে: আমি দুঃখিত রফিক সাহেব!

১০. bikroy . com এ বিক্রি করে দাও


একদিন মেয়ে বাবার কাছে গিয়ে বলল: বাবা,আমি একটু কথা বলতে চাই! জরুরী!
বাবা: বলো?
মেয়ে: আমি একটা ছেলেকে ভালোবাসি! কিন্তু সে থাকে আমেরিকায়! তার সাথে আমার ডেটিং ওয়েবসাইটে দেখা হয়! facebook এ ফ্রেন্ড হই! whatsapp এ অনেক chat হয়! সে আমাকে skype তে propose করে! আমারা ২ মাস ধরে viber এ প্রেম করছি! এখন আমরা বিয়ে করতে চাই!
বাবা: সত্যি? তাহলে twitter এ বিয়ে কর, tango তে মজা আর হানিমুন কর! আর e-bay থেকে বাচ্চা কিনো, তা রিসিভ করো gmail এ। husband এর সাথে chat
করতে করতে বিরক্ত হলে , তাকে bikroy . com এ বিক্রি করে দাও!

.....সংগ্রহ : জোকস ভান্ডার.......
আজকের জন্য এখানে শেষ।
সমাপ্ত
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বারবাজারে মাটির নিচ থেকে উঠে আসা মসজিদ

লিখেছেন কামরুল ইসলাম মান্না, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪০

ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বারবাজার ইউনিয়নে মাটির নিচ থেকে মসজিদ পাওয়া গেছে। এরকম গল্প অনেকের কাছেই শুনেছিলাম। তারপর মনে হলো একদিন যেয়ে দেখি কি ঘটনা। চলে গেলাম বারবাজার। জানলাম আসল... ...বাকিটুকু পড়ুন

সৎ মানুষ দেশে নেই,ব্লগে আছে তো?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮








আশেপাশে সৎ মানুষ কেমন দেখা যায়? উনারা তো নাকি একা থাকে, সময় সুযোগে সৃষ্টিকর্তা নিজের কাছে তুলে নেয় যা আমাদের ডেফিনিশনে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া বলে। আপনি জীবনে যতগুলো বসন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরিবর্তন অপরিহার্য গত দেড়যুগের যন্ত্রণা জাতির ঘাড়ে,ব্যবসায়ীরা কোথায় কোথায় অসহায় জানেন কি?

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:৫৭


রমজানে বেশিরভাগ ব্যবসায়ীকে বেপরোয়া হতে দেখা যায়। সবাই গালমন্দ ব্যবসায়ীকেই করেন। আপনি জানেন কি তাতে কোন ব্যবসায়ীই আপনার মুখের দিকেও তাকায় না? বরং মনে মনে একটা চরম গালিই দেয়! আপনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯

মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা বলতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×