খোদার কসম দিয়ে বলতেছি : বাংলাদেশ ক্রিকেটের কিছু হলে, পুরো দেশে আগুন জ্বলবে। সরকার এবং বিএনপি জামায়াত কে বলতেছি, আপনারা আপনাদের সন্ত্রাসি কর্মকান্ড বন্ধ করেন। না হলে আমাদের তরুন সমাজ বসে থাকবে না।
এর আগে একবার নিউজিল্যান্ডের হোটেলের সামনে ককটেল ফাটিয়েছিলো পিকেটাররা।
আবার আজকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অনুর্ধ্ব-১৯ দলের হোটেলের সামনে ফাটালো!
হোটেলের সামনে ককটেল ফাটানোর কারণে আজ বাংলাদেশ অনুর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে খেলতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অনুর্ধ্ব-১৯ দল।
আজ খেলতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে, কাল হয়ত দেশ ছেড়েই চলে যাবে।
আর আমরা এসব চেয়ে চেয়ে দেখবো? কখনই না। আমরা প্রতিরোধ গড়ে তুলবই।
দেশের পরিস্থিতি যেভাবে খারাপের দিকে যাচ্ছে তাতে সিরিজ বয়কট করতেই বা কতক্ষণ?
যদি শ্রীলংকা না আসে? যদি এশিয়া কাপ খেলতে দলগুলো না আসে? তখন?
তখন তো আইসিসি ও পিছিয়ে যেতে পারে।
তার উপর চলছে ভেন্যু হটানোর ষড়যন্ত্র।
ভারত চেষ্টা চালাচ্ছে তাদের দেশে বিশ্বকাপটা নিয়ে যেতে।
আনন্দবাজারের রিপোর্টটা দেখে তো তাই মনে হলো।
কেন? কেন রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষমতার লড়াইয়ের বলি হতে হবে আমাদের ক্রিকেটকে??
সময় আছে। এখনো সময় আছে। আমাদের ক্রিকেটটার জন্য কোনো ক্ষতি না হয়।
আওয়ামীলীগই করুক বা বিএনপি-ই করুক… ক্ষতিটা হচ্ছে এবং হবে আমাদের ক্রিকেটেরই।
আমরা এই ক্ষতিটা সহ্য করবনা কিন্তু।
আমাদের ক্রিকেটের যদি কোনো ক্ষতি হয় তাহলে কিন্তু মানুষ আপনাদের ক্ষমা করবেনা।
তাই বলি, দেশের ক্রিকেটের স্বার্থে হলেও দয়া করে ক্রিকেটটাকে আপনাদের রাজনৈতিক কামড়াকামড়ির আওতামুক্ত রাখুন।
রাজন এবং আবিদ