অনেক নারী এই আতংকের মধ্য দিয়েই সংসার জীবন পার করে দেয় কিন্তু মুখ ফুটে কাউকে বলতে পারে না!
শারীরিক/ মানসিক ভাবে নির্যাতিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েও কাউকে কিছু বলা যাবে না
এমন করেই তাদের তৈরি করা হয় এমন কিছুই তাদের শিক্ষাতে ঢুকিয়ে দেয়া হয়!
অথচ চাইলেই পুরুষ পারে একজন নারীর “বন্ধু স্বামী” হয়ে পুরো ব্যাপারটাকে আতংকময় না করে উপভোগ্য করে তুলতে !
কিন্তু হাজারে হয়ত একজন “স্বামী” এমন হয়! যেখানে ভালবাসা দরকার, ভয় কিংবা আতংক কাটানো দরকার
সেখানে পাশবিকতা দেখানো হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ! অথচ নিজ সঙ্গীনির সাথে এমন আচরণ যে অন্যায় তা অনেক পুরুষই বোঝে না!
মাঝখান থেকে অনেক নারী শারীরিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ে!
তবুও সংসার টিকিয়ে রাখে!বেশির ভাগ পুরুষ শুধু নিজেদের পুরুষত্ব গায়ের জোরে দেখায়
আর কিছু বলা যাবে না সব সয়ে যেতে হবে এমন কিছু শিখিয়েই নারীকে একজন পুরুষের হাতে তুলে দেয়া হয়! ব্যস নারী সব সয়ে যায়!!
অথচ পুরুষ চাইলেই পারে- নারীকে কিছু সময় দিতে, পুরো ব্যাপারটাকে উপভোগ্য করে তুলতে
নারীকে ভালোবাসা দিয়ে সবকিছু বুঝে উঠতেও সাহায্য করতে পারে!
কারন এখানে পুরুষের আচরণ পাশবিক হয় বলেই- “ ম্যারিটাল রেপ” কথাটা এসেছে!!
গত কয়েকদিন থেকে ফেসবুক জুড়ে , অনলাইন পোর্টালগুলোতে
“ম্যারিটাইল রেপের” এমন অনেক কাহিনী বের হয়ে এসেছে!
পুরুষ কেন এমন হয়? এ প্রশ্ন করতে ইচ্ছেও হয় না!!
বরং ভাবি... তারা কেন “বন্ধু স্বামী” হতে পারে না...?
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩০