খবর প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে। যদিও তিনি একজন প্রসিদ্ধ মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব তথাপি ভিন্নমতালম্বী মিডিয়া তাকে বিনা বিচারেই যুদ্ধাপরাধী হিসাবে জনগনের নিকট পরিচয় করিয়ে তৃপ্তি কিনতে চেষ্টা করছে। সাগর-রূনীর মত চৌকাশ সাংবাদিক দম্পতির একমাত্র সন্তান এতিম হলো কিন্ত এসকল ভিন্নমতাবলম্বী মিডিয়া সমূহের নয়ন সজল হলো না। বিডিনিউজ২৪ এ সরকারী সন্ত্রসী রা পুলিশ প্রহরায় সংবাদ কর্মীকে কুপিয়ে জখম করল, প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে ক্যামেরা ছিনিয়ে নিল, খুলনায় সাংবাদিক লান্ছিত ও খুণ হলো সাংবাদিকদের টনক নরল না।
একটি গল্প মনে পরে গেল। "জনৈক চার বেকার বন্ধু মতৈক্যে পৌছালো যে তারা কিছু দিনের জন্য বাহিরে কোথাও বেড়াতে যাবে। তারা বের হলো। এক সময় তারা একটি সবুজ ও সূদৃশ্য উদ্যানে পৌঁছালো। সেখানে একটি বাগানে প্রবেশ করে ফল খেতে আরম্ভ করল। বাগানের মালিক এসে ভাবল কি মুশকিল! চার জনের সাথে তো একা পারব না। সে ফন্দি আঁটল এদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে একজন একজন করে সয়েস্তা করতে হবে। মালিক সালাম করে সবার সাথে পরিচিত হলেন। তিনি বললেন, আপনারা তো আমার সন্মানিত মেহমন। আপনাদের দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা হচ্ছে। তিনি সবচেয়ে কম বংশীয় বন্ধুটিকে বললেন অমুক স্থানে একটি পানির কল আছে আপিন বরং কিছু পানি আনেন, আমরা খাবারের ব্যবস্থা করি। লোকটি চলে গেলে মালিক অপর তিন বন্ধুকে এই বলে আস্বস্ত করল যে তাদের অপর বন্ধুটি কম বংশীয়। আপনাদের তার সাথে মানায় না। আপনারা রাজি থাকলে আমি তাকে তাড়ার ব্যবস্থা করছি। যেহেতু সেথায় কল নাই সেহেতু চতর্থ বন্ধুটি খালিই ফিরে এল। ব্যাস! মালিক বলল, দেখেছেন লোকটি কতটা অপদার্থ। এই বলে তাকে কিছু উত্তম-মাধ্যম দিয়ে বিদায় দেয়া হলো। কিছুক্ষণ গল্পের পর মালিক ৩য় বন্ধুকে বলল অমুক স্থানে আমার বাড়ী। আপনি গিয়ে বলবেন, আমাদের ৪জনের খাবার দিতে। এরপর মালিক অপর দু'জনকে বললেন আপনাদের এ বন্ধুটিতো কমশিক্ষিত। আপনাদের সাথে তাকে মানায় না। কিছুক্ষণ পর ৩য় বন্ধুটি খালি হাতে ফিরে এলে মালিক বলল, দেখলেন তো অর্পদার্থ অশিক্ষিতের কান্ড! তুমি মিয়া এদের সাথে থাকার যোগ্য নও। একেও উত্তম-মাধ্যম দিয়ে বিদায় দেয়া হলো। দুপুরের খাওয়া শেষে অনেক মজার গল্প হলো। শেষ দু'বন্ধু খুউব খুশি। বিকাল হলে ২য় বন্ধুকে মালিক বলল এভাবে বসে তো আরাম হচ্ছে না। বিছানা তো দরকার। অমুক স্থানে আমার বাড়ী। আপনি বরং গিয়ে কিছু বিছানা নিয়ে আসেন। এবার প্রথম জনাকে তিনি রাজি করালেন আপনিতো শিক্ষিত, বংশীয় ও সূদর্শণ। আমি মনেমনে আপনার মতো মিষ্টভাষী শিক্ষক খুঁজছিলাম। আল্লাহই আপনাকে আমার মেহমান হিসাবে এনে দিয়েছেন। কিন্তু আপনার সাথে ঐ লোকটি অতি বেমানান। আপনি আমার বাচ্চাদের শিক্ষার জন্য আমার মেহমান হয়ে যান। ২য় বন্ধু খালি হাতে ফিরে এলে মালিক বলল দেখলেন কি অপদার্থ! তাকেও উত্তম-মাধ্যম দিয়ে বিদায় দেয়া হলো। ২য় বন্ধু বিষয়িট উপলবাধি করতে পারল। সে বিদায়ের সময় ১ম বন্ধুকে বলল, তোমারও বিপদ দেখতে পাচ্ছি বন্ধু! মালিক এবার শক্ত করে দরজা বন্ধ করল। হাতে শাবল নিয়ে ১ম জনের কাছে এল এবং বেদম প্রহার করল। ১ম জন তো ভয়ে মারাত্বক ভরকে গেল। কারণ সে একাই বেশী সুবিধা ভোগের জন্য ইতোমধ্যেই তার সকল কন্ধুকে বিদায় করে দিয়েছে। এখন পরিনামে তারই বিপদ বেশী হলো!"
মিডিয়া এবং সংবাদ কর্মীরা কোন গায়েবী প্রলভোনে এভাবেই একে একে বিভক্ত হয়ে যাচ্ছে। তারা সামষ্টিক সার্থ না দেখে বৃথায় সমাজ ও জনগনকে অভিসাপের আস্তাকুরে নিক্ষেপ করে নিজে সূখ কিনতে মরিয়া হয়ে উঠছে। কিন্তু সে বুঝতে পারছেনা হয়তো সাগর-রূনির মত পরিনাম একে একে ভোগ করতে হবে।
এবার ভিন্ন প্রসঙ্গে আসি-
যুদ্ধাপরাধী হিসাবে মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মীর কাশেম আলী কে গ্রেপ্তার প্রসঙ্গ
এ ব্যাপারে সংবাদ মাধ্যমে পাঠকের মন্তব্য চাওয়া হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদ নিম্নরুপ-
ঢাকা, জুন ১৭ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পরোয়ানা জারি করার আড়াই ঘণ্টার মাথায় জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাশেম আলীকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।
মহানগর পুলিশের উপ কমিশনার (মতিঝিল বিভাগ) আনোয়ার হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, রোববার বিকাল পৌনে ৪টায় মতিঝিলে দৈনিক নয়াদিগন্ত কার্যালয় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মীর কাশেম নয়া দিগন্তের মূল প্রতিষ্ঠান দিগন্ত মিডিয়া কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান।
গ্রেপ্তারের পরপরই তাকে ট্রাইব্যুনালে নিয়ে যাওয়া হয় বলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (মিডিয়া ও কমিউনিটি সার্ভিস) মাসুদুর রহমান।
এর আগে বেলা আড়াইটার দিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক এই জামায়াত নেতাকে গ্রেপ্তারের আদেশ দেন।
আদেশ হাতে পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মীর কাশেমকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে পুলিশ কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন তিনি।
ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন বিভাগ সকালে রেজিস্ট্রারের কাছে এই আবেদন জমা দেয় বলে প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান।
প্রসিকিউশনের আবেদনে বলা হয়, মীর কাশেম আলী একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনাদের সহযোগিতাকারী আলবদর বাহিনীর কমান্ডার ছিলেন। তার প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় একাত্তরে চট্টগ্রামে হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, লুটপাটসহ বিভিন্ন ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধ ঘটানো হয়।
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের মীর কাশেমকে একাত্তরে চট্টগ্রামের মানুষ চিনতো মিন্টু নামে। কলেজছাত্র থাকাকালে সেখানেই তিনি জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। পরে জামায়াতের অঙ্গসংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের দায়িত্বও নেন।
মীর কাসেমের নির্দেশেই চট্টগ্রামে রাজাকার বাহিনীর ক্যাম্পে বহু লোককে হত্যা ও নির্যাতন করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের শেষভাগে পাকিস্তানি বাহিনী এ দেশের যে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে, তার তালিকা তৈরিতে মীর কাশেমও ছিলেন।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর মীর কাশেম পালিয়ে সৌদি আরবে চলে যান। আবার দেশে ফেরেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হওয়ার পর।
মীর কাশেম বর্তমানে তিনি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক, ইবনে সিনা ট্রাস্টের সদস্য এবং বেসরকারি সংস্থা রাবেতা আলম আল ইসলামীর পরিচালকের দায়িত্বেও রয়েছেন।
একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক ও বর্তমান আমীরসহ ৬ শীর্ষ নেতা ও দুই বিএনপি নেতার বিচার চলছে।
পাঠকদের মন্তব্য সমুহ নিম্নরূপ-
০১. মাহবুব বলেছেন:বিকাল ৪:৫৭, রবিবার ১৭ জুন ২০১২
বাংলাদেশের ইসলামী অর্থনীতির অগ্রদূত হিসেবে মীর কাশেম আলীকে গণ্য করা হয়।বাংলাদেশের প্রথম ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠায় তার ভুমিকা অনস্বীকার্য । ১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধে তার ভুমিকা বিশ্বাস যোগ্য নয়। এ টি রাজনৈতিক হয়রানী ছাড়া আর কিছু নয়।
০২. মোঃ নাজিম খান বলেছেন:
বিকাল ৪:৫৮, রবিবার ১৭ জুন ২০১২
মীর কাশেম রাজাকার বা রাজাকার কি না তা আমি মন্তব্য করবো না। কারণ যারা বঙ্গবন্ধুর সপরিবার মারছে এবং বুদ্ধিজিবীদের মারছে তারাই তখন দেশ ছেড়ে অন্য দেশ চলে গেছে। তখনকার সময় যারা ক্ষমতায় আসছে তারাই তাদের দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার জন্য সহযোগিতা করেছে এটা চিরন্ত সত্য। এখন মীর কাশেম এর আইনে যে বিচার হয় তাই হবে।
০৩. রানা বলেছেন:সন্ধ্যা ৫:৩৬, রবিবার ১৭ জুন ২০১২
মীর কাসেম আলী সাহেব শুধুমাত্র হয়রানী করার জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে। কারণ তিনি বর্তমান সময়ের মিডিয়া ডন। তার মিডিয়াগুলোতে অসহায় মানুষের নির্যাতন, নিপীড়ন ও অত্যাচারের কথা তুলে ধরায় আজ এ পরিনতি—–
০৪. Md. Jakir Hossain বলেছেন:সন্ধ্যা ৫:৪০, রবিবার ১৭ জুন ২০১২
দেশের মানুষ বাচতে চাইলে সকলের আওয়ামীলীগ হয়ে যাওয়া উচিত। নইলে যেতে হবে জেলখানায় নতুবা হতে হবে গুম। তাই সকলে আ.লীগ হয়ে যাই চলুন।
০৫. মিজান বলেছেন:সন্ধ্যা ৫:৪২, রবিবার ১৭ জুন ২০১২
আমার বলার কিসু নাই। এক ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে তাকে গ্রেফতার করা হলো। ট্রাইব্যুনাল আজ বেলা ৩টার দিকে গ্রেফতারের চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে তাকে হাজির করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। দৈনিক নয়া দিগন্ত কার্যালয় থেকে আজ বেলা সাড়ে তিনটার দিকে তাকে সরাসরি ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। কিন্তু সাগর রুনী তারা কী 1 year এ ও আরেস্ট হবে?
০৬. জামান বলেছেন: সন্ধ্যা ৬:২৬, রবিবার ১৭ জুন ২০১২
বাস্তবতা হচ্ছে মীর কাশেম আলী একজন সফল উদ্যোক্তা হিসাবে সুপ্রতিষ্ঠিত। দেশের যে কয়েকজন উদ্যোক্তা বিশ্বব্যাপী নন্দিত তার মধ্যে তিনি অন্যতম। তার হাত ধরেই দেশে ব্যাংকিং ব্যবস্থায় যুগান্তকারী পরিবতর্ন হয়েছে। দেশের স্বাস্থ্য সেবায় বেসরকারী খাতে বিশাল সাফল্য এসেছে। যুদ্ধপরাধী বিচারের যে ত্রাহি অবস্থা তাতে এবার হয়তবা উনি ছাড়া পেয়ে বিশাল নেতা রূপে আবির্ভাব হবেন আওয়ামীলীগ এর কল্যানে।
০৭. ওবায়দুল বলেছেন: সন্ধ্যা ৬:৩৭, রবিবার ১৭ জুন ২০১২
মীর কাশেম আলী একজন অরিজিনাল রাজাকার । একজন বিখাত্ত রাজাকার কে অ্যারেস্ট করতে এতদিন লাগলো কেন ?
০৮. সুব্রত চৌধূরী বলেছেন: সন্ধ্যা ৬:৫৩, রবিবার ১৭ জুন ২০১২
bdnews24.কম সরকারের
দালাল। ভেবেছিল সবাই মীর কাশেম আলীকে নিয়ে
বাজে মন্তব্য করবে তাই মতামতের কলাম দিয়েছে।
মানুষ দালালী বুজ্তে পারে।
০৯. rafiq বলেছেন: সন্ধ্যা ৭:৩১, রবিবার ১৭ জুন ২০১২
সরকার সম্পূনর্র্ণ অন্যায় ভাবে জামাত নেতাদের গ্রেফতার করে হয়রানী করছে। বতর্মান সরকার গায়ের জোরে দেশপ্রেমিক ইসলামী পন্থী নেতাদের কে বেছে বেছে যুদ্ধাপরাধী বানাচ্ছে এবং মানবতা বিরোধী অপরাধের নামে মানসিক শাস্তি দিচ্ছে। আসলেই কি তারা কোন মানবতা বিরোধী অপরাধ করেছে? আদালতে তো প্রমান হচ্ছে না। মুরুব্বীদের কাছে শুনেছি, ৭১সালে যারা রাজাকার ছিল, বিভিন্ন অপরাধমুলক করমকান্ড করেছে, দেশ স্বাধীনের পর সেই রাজাকারদের মুক্তিবাহিনীরাই মেরে ফেলেছে এবং একসাথে ধরে ২০/৩০ জন করে মাটি চাপা দিয়েছে। আর যারা তখন ধরা পড়েনি, তদেরকে বঙ্গবন্ধু বিভিন্ন শাস্তি দিয়েছে, অবশ্য পরে দেশ গঠনের বৃহত্তর স্বাথে তাদের সাধারণ ক্ষমা করে উদারতার পরিচয় দিয়েছে। সুতরাং পূবেই যে সমস্যার সমাধান হয়ে গিয়েছে, এখন ইসলাম পন্থীদের ধরে ধরে রাজাকার বানানোর কারন কী?
১০. মাহমুদ বলেছেন; রাত ৮:০১, রবিবার ১৭ জুন ২০১২
বাংলানিউজ২৪
মীর কাসেম আলী বর্তমানে দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশনের চেয়ারম্যান। এ ছাড়া তিনি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক, ইবনে সিনা ট্রাস্টের সদস্য (প্রশাসন) এবং কেয়ারি হাউজিং ও ইডেন শিপিং লাইন্সের চেয়ারম্যান। তিনি রাবেতা আলম আল ইসলামীর এদেশীয় পরিচালক।
বিডিনিউজ২৪
০১. মীর কাশেম নয়া দিগন্তের মূল প্রতিষ্ঠান দিগন্ত মিডিয়া কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান।
০২. মীর কাশেম বর্তমানে তিনি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক, ইবনে সিনা ট্রাস্টের সদস্য এবং বেসরকারি সংস্থা রাবেতা আলম আল ইসলামীর পরিচালকের দায়িত্বেও রয়েছেন।
০৩. বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর মীর কাশেম পালিয়ে সৌদি আরবে চলে যান। আবার দেশে ফেরেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হওয়ার পর।
এখন প্রশ্ন হলো-
০১. দৈনিক নয়া দিগন্ত এবং দিগন্ত টেলিভিশন যে সংবাদ প্রচার করে তা মিথ্যা নাকি সঠিক?
০২. সংবাদ মাধ্যম টি কি গনমূখী না কি গনবিমূখ?
০৩. ইসলামী ব্যাংক, ইবনে সিনা ট্রাষ্ট্রের হাসপাতাল সমূহ, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল সমূহ, ফুয়াদ আল খতিবের হাসপাতাল সমূহ, রাবেতা আলম আল ইসলামী ইত্যাদী প্রতিষ্ঠান সমুহ কি বাংলাদেশের জনগনের সেবা করছে নাকি ক্ষতি করছে?
০৪. মীর কাশেম আলী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান সমুহ দেশের বেকারত্ব বৃদ্ধি করেছে নাকি কমিয়েছে?
০৫. মীর কাশেম আলী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান সমুহ দেশের অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্থ করেছে নাকি শক্তিশালী করেছে?
০৭. যে ব্যাক্তি কোন দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে অগ্রনী ভূমিকা রেখেছে তাকে কি বলা যায়?
০৮. দেশ গঠনে বর্তমান মন্ত্রীপরিশদ সদশ্যদ্বয়ের এ ধরণের কোন অবদান আছে কি?
০৯. যে ব্যাক্তি হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, লুটপাটসহ বিভিন্ন ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে সে কিভাবে স্বাধীনতার পরপরই উপরোক্ত মানবসেবা ধর্মী প্রতিষ্ঠান সমূহ প্রতিষ্ঠা করে?
১০. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হওয়ার পর খুনিরা বিদেশ পালিয়ে গিয়েছিল নাকি দেশে ফেরত এসেছিল?
জনগনের সত্য উপলব্ধি করার সময় এসেছে।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই জুন, ২০১২ রাত ১০:১৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



