somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি আত্মহত্যার আত্মকাহিনী (সামান্য ১৮+ )

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


রাত ১১.৩০ , কলিংবেল বেজে উঠল।প্রতিদিন এই সময়ে কলিংবেলের শব্দ শুনলে ঝর্নার বুক কেপে ওঠে । খালু এসেছেন প্রতিদিনের মত আজও পাড় মাতাল হয়ে ।প্রতিদিন তাকেই দরজা খুলতে হয় খালা তখন অগ্নিমুর্তি ধারন করে ঝগড়ার প্রস্তুতি নিতে থাকে ।দরজা খোলা মাত্র এ্যালকোহল এর তীব্র গন্ধ নাকে এসে লাগে ।রোজকার মতো খালু আজও পাশবিক নারকীয় ঘোলাটে দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে ।একেই বুঝি চোখ দিয়ে ধর্ষন করা বলে ।অন্যদিন হলে ঘৃনায় বাথরুমে গিয়ে বমি করত আজ কিছু হচ্ছে না ।খালা অফিস থেকে ফেরা মাত্র তাকে একচোট গালি দিয়েছেন ।অন্যদিন হলে বালিশে মুখ গুজে কাদত আজ কাদেনি ।আজ তার জীবনে শেষ দিন শেষ রাত ।আগামীকালের সুর্যদ্বয় তার জীবনের শেষ সুর্যদ্বয় ।অল্পকিছু সময় পড়েই তার জীবনের সুর্যটা অস্ত যাবে ।

ঝর্না অপেক্ষা করছে কখন খালা খালু তাদের ভদ্রতার মুখোশ খুলে বেড়িয়ে আসবে ।শুরু করবে প্রতিদিনকার ঝগড়ার নামে আশ্রব্য,কুৎসিত,বিভৎস গালির বিনিময় ।দুজন উচ্চশিক্ষিত মানুষ দিনের পর দিন কিভাবে এমন অসভ্য,জঘন্য ভাষা ব্যবহার করতে পারে ঝর্নার মাথায় ঢোকে না ।বড় ঝড় শুরু হবার পুর্বে প্রকৃতি কিছুক্ষনের জন্য থমকে দাড়ায় ।বাড়ীর অবস্থাও সেইরকম থমথমে ।অন্যদিন এই সময়টা ঝর্নার কাছে অসহনীয়,নারকীয় মনে হতো কারন তাদের ঝগড়া যা দিয়েই শুরু হোক না কেন শেষটা হতো তার চরিত্রে কালি ছড়ানো দিয়ে ।ভাগ্যিস ছেলে মেয়েগুলো এই সময় ঘুমিয়ে পড়ে আসলে ঝর্না ওদের জোর করে ঘুম পাড়িয়ে দেয় নয়ত দিনের আলোর বাবা মায়ের সাথে রাতের বাবা মাকে মিলাতে পারবে না ।শুরু হল বাক্য বর্ষন ।ঝগড়ার বিষয়বস্থু এবং ভাষা অপ্রাসংগিক তাই উল্লেখ করলাম না ।


রাত ১ টা : অনেকক্ষন হল কারো কোন সাড়া শব্দ পাওয়া যাচ্ছে না ।সম্ভবত খালু ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে।এখনই খালা আসবেন তার ছেলেমেয়েদের ঘরে তাদের মাথায় হাত বুলাতে।মাতৃত্বের লোভে বুকটা হাহাকার করে উঠে ঝর্নার, ঘাপটি মেরে শুয়ে থাকে যেন গভীর ঘুমে অচেতন ।

রাত ১ টা ২০ মিনিট ।পুরো পৃথিবীর মতো বাড়ীটাও ঘুমিয়ে পড়েছে ।রাস্তার কুকুরগুলো ডাকতে শুরু করেছে ।প্রতিদিন বারান্দায় দাড়িয়ে ঝর্না কিছু সময় কুকুরদের ঝগড়া শোনে মজা করে ।ভাগ্যিস ওদের মুখে মানুষের মতো ভাষা নেই ।আজ কুকুরের ডাক কেমন যেন আর্তনাদের মত শুনাচ্ছে ।করুন সুরে যেন ঝর্নাকে বলছে “যেও না ,পৃথিবীটা অনেক বড় কোথাও না কোথাও জায়গা তোমার হবেই ।সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগে ! আতকে ওঠে ঝর্না, না না দুর্বল হলে চলবে না ।গত ২৫ টি বছর পৃথিবীকে দেখছি ।আমার জন্য পদে পদে দু:খ,কষ্ট ছড়ানো ছিল।এক চিলতে শান্তি পুরো পৃথিবী আমাকে দিতে পারেনি কেউ ।এর নরকসম পৃথিবীর প্রতি আমার কোন আকর্ষন নাই কোন দায়বদ্ধতা নাই ।একমাত্র শান্তির পথ এখন মৃত্যু ।

রাত ২ টা : পাশ ফিরে বাচ্চা দুটির দিকে তাকায় ।কি নিস্পাপ দুটি মুখ ।মনে হয় দুটি দেব শিশু ঘুমাচ্ছে ।হটাত মনে হল থাক না ,আর কটা দিন বাচি ।ওরা বড় হোক হয়ত কষ্টগুলো ওরাই ঘুচিয়ে দেবে ।যেদিন ওদের বাবা আমাকে ছিড়ে খুড়ে খেল বারান্দায় হেলে পড়ে কেদেছিলাম।চোখের পানি শুকিয়ে চোখের নীচে দাগ পড়ে গেল ।বাচ্চা ছেলেটা গালে হাত দিয়ে বলল আপু ,বাবা তোমাকে মেরেছে তাই না ? আমি বড় হয়ে বাবাকে বকে দেব ।ঝাপসা চোখে বললাম নারে সোনা তোর বড় হতে হবে না ছোটই থাক ।বড় হবার অনেক যন্ত্রনা অনেক কষ্ট ।ছেলেটার জন্য মায়া লাগে ।আজকের পর আর কখনই ওর গাল টিপে দেব না, ওর ক্রিকেট বলে ইচ্ছা করে আউট হবো না ,ওকে আর দেখতে পাব না ।জুতার বাক্স থেকে ডায়রি টা বের করল ।বাক্সটার উপর একটা লেখা চোখে পড়ল “ভাল থাকিস স্বপ্নগুলো অন্য কারো চোখে/ আমি না হয় তলিয়ে গেলাম বাস্তবতার স্রোতে।এ বাড়ীতে প্রথম যেদিন খালা ওকে অপমান করেছিল সেই দিন মনে কষ্টে লিখেছিল।বুকটা হু হু করে উঠে । কয়েটদিন কিছু লেখা হয় না ।ধুলোর স্তর জমে গেছে ।ফু দিয়ে পরিস্কার করতে গিয়ে থেমে গেল ,থাক না পরিস্কার করে কি লাভ কালতো কেউ আর এর পৃষ্ঠা উল্টাবে না ।পাতায় পাতায় হাত বুলাবে না ।

রাত ২ টা ৪০ মিনিট : ঝর্না একমনে ডায়রির পাতা উল্টাতে থাকে ।প্রতিটি পাতায়,প্রতিটি লাইনে,প্রতিটি শব্দে হাত বুলাতে থাকে যেন শব্দ ছুয়ে সময়গুলোকে ধরতে চায় ।অন্য আট দশটা দুখী মেয়ের মতো তার জীবন নয় ।বড় ঘরেই জন্মেছিল ।তার নানা ছিলেন একরোখা এবং জেদী স্বভাবে ভয়ংকর ।দেখতে কদাকার কিন্তু প্রচন্ড মেধাবী গৃহশিক্ষকের সাথে তিনি তার ছোট মেয়ের বিয়ে ঠিক করলেন ।মেয়ে মানে ঝর্নার মা কিছুতেই রাজী হবেন না ।এক পর্যায়ে বাধ্য হয়ে বিয়েতে রাজী হন ।কিন্তু মন থেকে তিনি কোনদিনই তার স্বামীকে গ্রহন করে নি ।ঝর্নার বাবা ছিলেন সাদাসিদা নিপাট ভদ্রলোক ।চাকরি করতেন সরকারী ব্যাংকের উচ্চ পদে ।বিয়ের ৫ বছরের মাথায় জন্ম হল ঝর্নার ।আতুর ঘর থেকেই মায়ের সাথে মেয়ের শত্রুতা শুরু ।তার মেয়েকেও তিনি গ্রহন করতে পারেন নি ।ছোটবেলায় নিজের মেয়েকে অর্থাত ঝর্নাকে ওর মা দুইবার হত্যা করতে চেয়েছিল।পারেন নি ।এরপর থেকে ঝর্না নানী বাড়ীতে চলে আসে ।ওখানে নানা,নানু,মামাদের মাঝে ভালই ছিল ।কিন্তু মাঝে মাঝে মা এসে বাড়ী নিয়ে যেত।মায়ের কাছে যেতে আপত্তি করছি জানলে মানুষ কি ভাববে তাই যেতাম ।বাড়ীতে নিয়েই শুরু হতো অমানবিক নির্যাতন ।পালিয়ে নানু বাড়ী ফিরতাম ।সবাই ভাবল মা পাগল হয়ে গেছে।নানু বাড়ী থেকেই এস এস সি পাশ করি ।এইচ এস সি পড়ার সময় মোবাইলে পরিচয় হয় এক ছেলের সাথে ।একাকিত্ব,বিপর্যস্ত অবস্থা থেকে পরিত্রান কিংবা অন্যকোন কারনেই হোক তিন দিনেই তার সাথে সম্পর্ক ঘনিভুত হয় ।খুব বেশী জানার সুযোগ হয়নি ওর সম্পর্কে ।শুধু নামটুকুই জানতাম ।বাড়ীও চিনতাম না ।তারিখটা ছিল ১৪ ই সেপ্টেম্বর ।ওর মানে শুভ্রর জন্মদিন ।সকালে মা এসে অহেতুক গালাগালি করে গেছে ।ছোট মামা বড় মামা মিলে মাকে ঠান্ডা করতে না পেরে শেষ পর্যন্ত মায়ের গায়ে হাত তুলেছে ।মা এর সমস্ত দ্বায়ভার আমার ঘারে চাপাল ।ক্রোধে সে উম্মাদ হয়ে গেল,আমাকে খুন করবে।নানু আমাকে একটি ঘরে আটকে রাখলেন ।হাটুতে মুখ গুজে কাদছি এমন সময় ফোন আসল শুভ্রর ।বলল দেখা করতে চায় ।মাথায় কি ভর করল জানিনা বললাম তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে? যদি কর তবে আজকেই ।ও রাজী হয়ে গেল ।পর্দ বেয়ে জানালা থেকে লাফিয়ে পড়ে খালি পায়ে চললাম বিয়ে করতে ।করলাম ।ফুটন্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত আগুনে পড়লাম ।

রাত ৩ টা ৩৩ মিনিট : কে যেন দরজার কড়া নাড়ছে ।কে জানে ঝরনা ।কিন্তু আজ ঝর্না খুলবে না ।কাল তো ব্লাক মেইলিং এর ভয় নাই ,নির্যাতনের ভয় নাই ।কিছুক্ষন ধাক্কাধাক্কির পর আগন্তুক চলে গেল ।হাফ ছেড়ে বাচল ঝর্না ।ফিরে গেল ডায়রির ছিন্ন পাতায় ।বিয়ের অল্পকিছু দিনের মধ্যেই ঝর্না টের পেল তার স্বামী নেশাগ্রস্থ।ছোট একটা চাকরি করত ঝর্না ।মাস শেষ হলেই হলেই মেরে ধরে সেই বেতনের পুরো টাকাটাই নিয়ে যেত স্বামী ।সামান্য যা কিছু অলংকার ছিল তাও বিক্রি করা শেষ ।যখন শেষে আর কিছুই অবসিষ্ট থাকল না তখন নেমে আসত অকথ্য নির্যাতন ।যেীতুকের জন্য চাপ ।হাস্যকর দাবী, ঝর্নার জন্য কে টাকা দিবে ।বাবা নেই ।মা থেকেও নাই ।বাবার সমস্ত টাকা মায়ের কব্জায় ।পালিয়ে শুভ্রকে বিয়ে করার অপরাধে নানু বাড়ীর দরজাও বন্ধ ।ওর সঙ্গী কেবল চোখের জল তাও প্রায় শেষের পথে এক জীবনে কতইবা কাদা যায় ।মাতাল হয়ে একদিন শুভ্র ঝর্নাকে খুন করতে যায় ।পালিয়ে যায় ও ।আশ্রয় নেয় বান্ধবীর বাড়ীতে ।কয়েকদিন সেখানে ছিল ।রাস্তায় একদিন মেজ খালার সাথে দেখা ।ইনিয়ে বিনিয়ে যা কিছু বললেন তার সারমর্ম হল তুই আমার সাথে আমার বাড়ীতে চল ।ওখানেই থাকবি ।তোর খালু আর আমিত দুজনই চাকরি করি ।বাড়ীতে ছোট ছোট দুটো বাচ্চা ,ওদের একটু দেখলি ।হিসাব করে দেখলাম মন্দের ভালো ।একটা থাকার জায়গার খুব দরকার ছিল ।উঠে পড়লাম ।বেশ কিছুদিন ভালই ছিলাম। ৫ আর ৯ বছরের সিফাত,সিয়াম দুই খালাতো ভাইয়ের সাথে দুস্টুমি করে ভালই কাটছিল সময় ।কিন্তু বিধি বাম ।হটাত বাড়ীর পরিবেশ পালটে যেতে লাগল ।লক্ষ করলাম খালুর দৃষ্টিতে মমতার জায়গায় কামনা বাসা বেধেছে ।আতংকিত বোধ করলাম।একদিন অন্ধকারে বুক চেপে ধরে কু প্রস্তাব দিয়ে বসে ।চিতকার করে খালার ভয় দেখিয়ে মুক্তি পেলাম ।পুরোপুরি এড়িয়ে চলতে লাগি ।সংসারে কলহ হবে ভেবে খালাকেও কিছু বলি না ।খালার অনুপস্থিতিতে একদিন খাবারের সাথে কি যেন একটা মিশিয়ে দিয়েছিল।আমি অচেতন হয়ে পড়ি।তারপর চলে পাশবিক নির্যাতন ।মোবাইল ক্যামেরা দিয়ে তুলে রাখে আমার অসংখ্য নগ্ন ছবি ।তার প্রস্তাবে রাজী না হলে মেরে ফেলার ভয় দেয়,ছবিগুলো মানুষকে দেখানোর ভয় দেয় ।বাধ্য হয়ে দিনের পর দিন ধর্ষিত হয়েছি আপন খালুর কাছে ।লোক লজ্জার ভয়ে কাউকে কিছু বলতে পারি নি ।চরিত্রে তো কালো দাগ লাগানোই আছে ।ধীরে ধীরে অনুভুতি শুন্য হয়ে যাচ্ছি ।নিজেকে এক দলা মাংস পিন্ড ছাড়া কিছুই মনে হয় না ।অসহনীয় লাগে সবকিছু ।বেচে থাকা অর্থহীন ।প্রতিমুহুর্তের আত্মগ্লানী তাকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে ।কারও প্রতি কোন রাগ ক্ষোভ নেই , সব ক্ষোভ উপরওয়ালার কাছে তাইত তার কাছে গিয়েই বোঝাপড়া করবে । কিছুটা অপ্রকৃতস্থ মনে হল তাকে ।

ভোর ৪ টা ৩০ : রাস্তার কুকুর গুলো ঝিমিয়ে পড়েছে ।জেগেছে কাকের দল ।প্রভাতের এই অন্ধকারটা সহ্য করার মতো ।চারিদিকে একটা স্নিগ্ধ পবিত্র পরিবেশ ।নির্মল বাতাশ ।লোকালয় ধীরে ধীরে নড়ে উঠছে ।মুয়াজ্জিন আড়মোড় ভেঙ্গে সুরে সুরে গেয়ে উঠছে “আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম ।ঝর্না পায়ে পায়ে ছাদে ওঠে ।ছয় তালার ছাদ ।উঠেই থমকে দাড়ায় ।ঐতো সিফাতে ব্যাট বল ।যা ভুলো মনা ছেলেটা ।কাল নিশ্চয়ই সিয়ামের সাথে ঝগড়া করে নেমেছে নিচে তাই ভুলে গেছে নিতে ।তাকাতে পারছে না ।পরিস্কার হয়ে আসছে আকাশ ।ইমাম সাহেব মুনাজাত ধরেছেন”রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া অফিল আখিরাতি হাসানাতাও অকিন আজাবান্নার “ আর বেশী সময় নেই হাতে । মুসল্লিরা এখনই মসজিদ থেকে বের হবে ।কার্নিশে দাড়ায় ।চোখ বন্ধ করে দুহাত মেলে ধরে,যেন উড়তে চায় ।চারিপাশে ঘুরতে থাকে প্রিয় অপ্রিয় মানুষের ছায়াগুলো ।সেখানে শুভ্র আছে,মা আছে ,খালু আছে কেবল আমার বাবাটাই নাই ।দুর থেকে একটা ক্ষিন আওয়াজ ভেসে আসে ।দেখি বাবা হাত বাড়িয়ে দাড়িয়ে আছে ।আয় খুকু আয় গানটা বাবার খুব প্রিয় ছিল ।দাড়াও বাবা আসছি ।শুন্যে ভেসে পড়ে ।হাওয়ায় ভাসতে ভাসতে বাবার হাত ধরে ।


বি দ্র : প্রতি বছর প্রতি ১ লক্ষ মানুষে ১২৮ জন আত্মহত্যা করে যার ৮৯ শতাংশই মেয়ে এবং অবিবাহিত ।মৃত্যু কোন সমস্যার সমাধান নয় ।লেখাটা পড়েছেন মানে এখনও বেচে আছেন এর চেয়ে আনন্দের আর কি হতে পারে ।প্রায় ৫৫ ভাগ নাড়ী কৈশরে কোন না কোন ভাবে তার নিকটাত্মীয় দ্বারা শারিরিক নির্যাতনের স্বীকার হয় ।আসুন আত্মহত্যা রোধ করি ।নাড়ী নির্যাতনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হই ।

ছবিটি গুগল থেকে নেয়া ।বিষয়বস্তুর আবেদন বাড়াতেই কেবল সত্যিকারের ছবি সংযুক্ত করা ।তাছাড়া বাকী সমস্ত চরিত্র এবং ঘটনা বাস্তবতার ছায়া অবলম্বনে কাল্পনিক ।বাস্তব জীবনে যে কারও সাথেই মিরে যাওয়া অসম্ভব নয় ।

ধন্যবাদ ভালো থাকবেন ।





৩৪টি মন্তব্য ৩৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×