somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শুদ্ধতম পরকীয়া (উপন্যাসিকা)

২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(পূর্ব প্রকাশনার পর )
ষষ্ঠ অধ্যায় / (প্রথম অংশ )
--------ইয়ে তো টুঁটে হুয়ে দিল হ্যায় সাকী,
ম্যয়নে তো টুঁটে হুয়ে শীশা ভী নহী দেখ সেক্তে ….

শীলার ওখান থেকে ফিরে ভালো লাগছিলো না কিছুই । রাতের খাবারের ডাক পরলেও সাড়া দিইনি । মা এসে এসে দু’বার ফিরে গেছেন । বিছানায় উপুড় হয়ে শুয়ে থাকা থেকে আমি নড়িনি । শীলার ব্যাপারটিতে আমার যতোটুকু সম্পৃক্ততা তা নিয়ে আমার হয়তো মন খারাপের কিছু থাকার কথা নয় । ওটা একান্তই শীলার ব্যাপার । তবুও মনের কোথাও যেন একটু টান ধরেছে । শীলার মেইলে পাঠানো সব লেখা পড়ে মনে হলো ভদ্রলোক বেশ আপন করে নিয়েছেন শীলাকে, ভালোও বেসে ফেলেছেন খুব । তার কাছে পাঠানো শীলার ছবির মুখখানিও স্কেচ করে পাঠিয়েছেন । লিখেছেন, শীলার ছদ্মনামের সাথে নাকি চোখের অদ্ভুত মিল । ভুমধ্যসাগরের নীল মাখানো দু’টি চোখ তাকে নাকি মোহময় করে রেখেছে । শুধিয়েছেন, “এ চোখ তুমি কোথায় পেলে শীলা ?”
তরুনী বয়েস, সুন্দর মুখশ্রী আর আবেগঘন শে’র বা পংক্তিমালা একজন পুরুষকে ঘায়েল করার জন্যে যথেষ্ট । এই তিন তিনটি মোক্ষম অস্ত্রের একটি যে আমি । যে চোখের অতলে উনি হারিয়ে গেছেন সে চোখ যে আমার । তার কাছে পাঠানো ছবিটি যে আমারই । এইটুকুতেই যে আমাকে পীড়িত হতে হয় আজ, এইটুকুই যে মনের গহীন কোথাও টান ধরানোর জন্যে যথেষ্ট । যার চোখ ভেবে ভেবে ভদ্রলোক তার উদাসী দুপুর, নিদাঘ রাত পার করছেন সে চোখ তো শীলার নয়, অন্য কারো । আমারই । ৭৮নং হাজী লেনের আহমেদুল কবিরের মেয়ে নভেরা কবিরের চোখ ।
শীলাকে যেদিন বলেছিলাম, “শীলা, এতোদিন তো কেবল লালটু আলু আলু মার্কা অল্প বয়েসী ছেলেদের সাথে প্রেম প্রেম খেলেছিস । এবার একজন বেশী বয়সের পুরুষ ধর । দেখবি আলাদা এক মজা । বয়স্ক পুরুষের প্রেম যখন উৎলে ওঠে না, তখন দেখবি তোর দু’কুল ভেসে গেছে । এবার দেখি একা একা তুই কদ্দুর যেতে পারিস সাঁতরে ।”
শীলা হৈ হৈ করে উঠেছিলো - খুব ভালো কথা বলেছিস তো । তাহলে তো বেশী বয়সের পুরুষ ধরতে টোপ হিসেবে সুন্দর একটা মুখ লাগবে । সেটা কোথায় পাবো ? আমার নিজেরটা দিয়ে হবেনা ।
আমি তখন প্রগলভ হয়েছি আরো – “কোত্থাও না পেলে আমারটাই না হয় পাঠিয়ে দে । আর তুই তো জানিসই এতে ধরা পড়ার কোনও ভয় নেই । আমি তো আর থাকছিনা এখানে । খুব শীঘ্রই তো আমি চলে যাচ্ছি ।”
শীলা চেয়ে থাকলো আমার চোখে চোখ রেখে অনেকক্ষন ।
সেদিন কিছু বুঝিনি বা খেয়াল করলেও গায়ে মাখিনি । আজ মনে হচ্ছে সেদিন শীলা কিছু একটা দেখছিলো আমার চোখে ! কি দেখছিলো ! খসে পড় পড় এক নীল আকাশের তারা ! ভুমধ্যসাগরের অতল নীলজলের গোপন কান্না ! আমার চোখের দিকে চেয়ে ও কি পড়তে চাইছিলো বেদনার কোনও ভাষা ? ওর এরকম করে দেখার কোনও অযৌক্তিক কারন নেই মোটেও । দোষ ও নেই ।
সুশান্তর ও ছিলোনা । সুশান্তর সাথে আমার প্রথম যেদিন দেখা সেদিন সুশান্তও তাকিয়েছিলো আমার চোখের দিকে ঠিক শীলার মতো । আজ ভালো না লাগার এই দিনে বুঝতে পারছি, অনেক না বলা কথা লুকানো ছিলো দু’জনারই চোখে । দুই ভিন্ন প্রেক্ষাপটে, দুই ভিন্ন সময়ে । আজ বিছানায় উপুড় হয়ে শুয়ে শুয়ে কান্না এলো আমার । আর অনেক অনেকদিন পরে এই আমি কাঁদলাম, নিরবে । নিজের জন্যে । একটি প্রতারনার জন্যে, লজ্জায় । সেদিন যাকে খেলা বলে শীলার সাথে তালে তাল মিলিয়েছিলাম আজ বুঝলাম, সব খেলাই খেলা থাকেনা, সব খেলাই সব সময় খেলা হয়ে ওঠেনা । কোনও কোনও খেলা কারো জীবন মরন হয়ে দাঁড়ায় । আমি জানি আমার এ চোখ একদিন ঘোলা হয়ে আসবে কিন্তু সে চোখ যে কেউ অনন্ত যৌবনা করে রাখবে তার হৃদয়ে সে কথা ভাবিনি । মনের ছবিতে দেখতে পাচ্ছি, ভদ্রলোকটি আমারই চোখে চোখ রেখে ভাবছেন যার কথা বাস্তবে তার কাছে সে আমি নই । অন্য কেউ । অথচ যার মুখখানি ভেবে ভেবে উনি আকুল হয়ে লিখেছেন, “তুমি আমার বেলাশেষের কুড়িয়ে পাওয়া এক নীলমুক্তো । লোকে বলে যে নীলা নাকি কারো সয় কারো সয়না । আমার সইবে তো ?” সে মুখখানি যে আমারই । রক্ত মাংশের নভেরা কবিরের ।

তার প্রশ্নের উত্তর তো আমার জানার কথা নয় , শীলাও জানে কি ?

আসলে আমার এখোন সব কিছু ভুলে যাওয়াই উচিৎ । পচিশ বছর বয়স থেকেই আমার ভুলে যাওয়া উচিৎ ছিলো অনেক কিছুই । সেই বেনী দুলিয়ে স্কুলে যাবার দিনগুলি, বুকের কুঁড়ি মেলার ব্যথাভরা অব্যক্ত শিহরন নিয়ে বৃষ্টিতে ভেজা কদমফুলের মতো আদ্র হয়ে ওঠার দিনগুলি । প্রথম যেদিন শাড়ী ধরলাম তার আবরনে ঢাকা দেহখানির দিকে মুগ্ধ চকিত নয়নের অজস্র চাহনির দিনগুলি । এই সব দিনবদলের ছবিগুলি আমার স্মৃতিপটের শিলায় কেন যে লেপ্টে থাকে ! আমার তো এসব ভুলে যাবার দিন । হায় , যদি সব মুছে ফেলা যেত !
এরকম করে ভাবতে গিয়ে মাথাটা কেমন যেন হালকা হয়ে আসছে , দূর্বল লাগছে আর ম্যাজম্যাজ করছে শরীর । একটা জ্বর জ্বর ভাব পায়ের পাতা থেকে উরু পেরিয়ে মাথায় উঠে আসতে চাইছে । এমোনটা আমার প্রায়ই হয় । সেই পঁচিশ বছর বয়েসের আগে থেকেই ।
কেমন যেন গরম গরম হয়ে থাকতো শরীরটা । হাত-পায়ের গাঁটে গাঁটে যেন বাসা বেধেছে এমোনটা মনে হতো । ব্যথা হতো । পেটেও ব্যথা হতো । দুষ্টুমীতে আর দৌড়-ঝাঁপে সারাদিন কাটতো বলে এমোনটা হচ্ছে ভেবে গায়ে মাখতামনা । মাঝেমোঝে টুকটাক জ্বর-ব্যথার ওষুধ খেয়ে হাপিস করে দিয়েছি শরীরের অস্বস্তি । তখন কে জানতো শরীরে ঘুণপোকা বাসা বাঁধতে লেগেছে ! ঘুণে ধরতে শুরু করেছে অস্থিমজ্জা ।
যেদিন পেট ব্যথায় দারুন কাতর, হাসপাতালে না গিয়ে পারা গেলনা । ডাক্তার রোগ ধরতে পারলেননা বরং ধরা পড়লো সন্দেহজনক কিছু । সে জন্যেই আমার ডাঃ ওয়াদুদ সাহেবের কাছে যাওয়া । সেখানেই সুশান্তকে আমি প্রথম দেখি । সুশান্ত ও আমাকে । সুশান্ত ডাক্তার । ডাঃ ওয়াদুদ সাহেবের সাথে কাজ করে । রোগের ইতিহাস আর রক্তের স্যাম্পল দিতে দিতে তাকে শুধাই – খুব খারাপ কিছু কি ?
উত্তরে নবীন ডাক্তারটি হেসে হেসে বললেন, ‘আগেই ঘাবড়ে যাওয়া ভালো নয় । পরীক্ষাগুলোকে আগে তো শেষ করতে দেবেন । রিপোর্ট আসুক তখন দেখা যাবে । আর রিপোর্ট খারাপ হলেই যে খারাপ তা তো নয় । রোগীর ক্লিনিক্যাল সাইন-সিম্পটমের সাথে মেলাতে হবে, আরো অনেক কিছু দেখতে হবে আমাদের । এগুলো আপনি বুঝবেন না ।‘
‘কেন বুঝবোনা ডাক্তার সাহেব ? বুঝিয়ে বললে বুঝবোনা কেন ?’ অকপটে বলি, আমার যেমন স্বভাব ।
মৃদু হাসে সুশান্ত । ‘ঠিক আছে আপনাকে সব বুঝিয়ে বলা হবে । আজ এ পর্য্যন্তই । আপনি তিনদিন পরে দেখা করবেন । আমার কাছেই চলে আসুন সরাসরি ।’
‘এই যমালয়ে আপনাকে আমি আবার কোথায় খুঁজে পাবো ?’
‘ও.. তাইতো’ বলে একখানা কার্ড ধরিয়ে দেন আমার হাতে সুশান্ত ।
বাবা-মা মুখে দুঃশ্চিন্তা ঝুলিয়ে আর আমি বকবক করতে করতে ঘরে ফিরি । আবার তিনদিন অপেক্ষা !

তিনদিন পরেই শুধু নয় আমাকে এখন নিয়মিত ডাক্তার সূশান্তর কাছে হাজিরা দিতে হয় । ততোদিনে সূশান্ত ডাক্তার সাহেব থেকে কেবল সুশান্ত । সব কিছু পরীক্ষা শেষে ডাঃ ওয়াদুদ সাহেব যেদিন বললেন আমি ক্রনিক মাইলয়েড লিউকেমিয়ার রোগী সেদিন কাছে দাঁড়ানো সুশান্তর চোখে যে দৃষ্টি আমি দেখেছি সেদিন শীলার চোখেও তেমন দৃষ্টি ছিলো । যেদিন আমি শীলাকে বলেছিলাম – “কোত্থাও না পেলে আমারটাই না হয় পাঠিয়ে দে । আর তুই তো জানিসই এতে ধরা পড়ার কোনও ভয় নেই । আমি তো আর থাকছিনা এখানে । খুব শীঘ্রই তো আমি চলে যাচ্ছি ।”
আমি কোথায় যাবো ! কে কোথায় বসে আছে আমার জন্যে ! সবারই কেউ না কেউ একজন থাকে । আমার যে কেউ নেই । এমোন কি সুশান্ত ও । সুশান্ত তো জানে আমার শেষের ঠিকানাটি । দিনের শেষে একজন নভেরা কবিরের জন্যে সে ঠিকানায় বসে থাকার যে কেউ নেই । কল্পনা নামের সিঁথিতে সিঁদুর দেয়া যে মেয়েটি সুশান্তকে জড়িয়ে রেখেছে তার আঁচলে, সেখান থেকে বাড়িয়ে দেয়া সুশান্তর হাত দুখানি শুধু নিটোল বন্ধুত্বের, ভালোলাগার । ভালোবাসার নয় । এ সত্যটি যেমন সুশান্ত জানে তেমনি আমিও । এ নিয়ে আমরা হাসাহাসি করি, খুনসুটি করি । আমি জানি আমাকে হাসিখুসি দেখতে ওর ভালো লাগে । জীবনের বাকী ক’টা দিন যেন আমার নিরানন্দে ভরে না থাকে । হয়তো এটাও এক ধরনের চিকিৎসা ।
ডাক্তার আর রোগী সম্পর্ক নয়, দু’টো সমবয়সী নারী পুরুষের মাঝে এক ব্যথার বন্ধন । যে কৃষ্ণগহ্বরের দিকে আমি ছুটে চলেছি নিরন্তর, সুশান্ত জানে সে পথ কতোটুকু দীর্ঘ । আর তাই সেখানে পৌঁছে যাবার সময়টাকে আসলে সে প্রলম্বিত করতে চাইছে মাত্র ।
শ্বান্তনা দেয় ও আমাকে - তোমার ক্রনিক ষ্টেজ চলছে । ভালো যে শুরুতেই রোগটি ধরা পড়েছে । ঠিকমতো ওষুধ খেয়ে যাও । মনটাকে হাসিখুশি রাখো । দ্বিতীয় ধাঁপ মানে এক্সিলারেটেড ফেজ এ পৌঁছুতে অনেক বছর লাগবে । ভগবান যেন সে ষ্টেজে তোমাকে না নেন ।
চৌকস অনকোলজীষ্ট ডাঃ ওয়াদুদ সাহেব ও একই কথা বলেন ।

(চলবে..... অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন)

শুদ্ধতম পরকীয়া
পঞ্চম অধ্যায়
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:১৪
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৩:০৬

অবশেষে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করেছে ডিবি। এবং প্রেস ব্রিফিংয়ে ডিবি জানিয়েছে সে ছোটবেলা থেকেই বদমাইশ ছিল। নিজের বাপকে পিটিয়েছে, এবং যে ওষুধের দোকানে কাজ করতো, সেখানেই ওষুধ চুরি করে ধরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×