somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শুদ্ধতম পরকীয়া (উপন্যাসিকা)

১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(পূর্ব প্রকাশনার পর )
সপ্তম অধ্যায় / ( প্রথম অংশ )

“আলাম হ্যাঁয় সব হী ইয়ার,
কহী ইয়ার নহ্ পায়া …..”
[দুনিয়া বন্ধুতে ভর্তি, কিন্তু কোথাও বন্ধু পাওয়া গেলনা …]

ঝগড়াটা এড়ানো গেলোনা কিছুতেই । সময়টা উশৃঙ্খল হয়ে গেল । ফুল্লরাকে আমার বুঝে ওঠা বেশ কঠিন হয়ে যাচ্ছে দিনদিন ।
‘এই বয়সে সারারাত কম্প্যুটারে কি করো বসে বসে ।’ রাত দশটা বাজতে না বাজতেই এই ছিলো ফুল্লরার দিক থেকে প্রথম দমকা হাওয়া ।
সামলে নিয়ে বললাম, ‘দেখতেই তো পাচ্ছো লিখছি’ ।
‘লিখছো না চ্যাট করছো ? কি লিখছো শুনি…’ হাওয়ার গর্জন একটু বাড়লো মনে হয় ।
‘লিখছি । তুমি জানোনা আমি কি লিখি ? গল্প লিখি, কবিতা লিখি, প্রবন্ধ লিখি । যখোন যেটা ভালো লাগে । এখোন সরো তো একটু, যা ভাবছিলাম দিলে তো এলোমেলো করে ! আর আমার জন্যে কোন মেয়ে বসে আছে এই রাত্তিরে চ্যাট করার জন্যে ? মেয়েদের আর খেয়েদেয়ে কাজ নেই ?’ বোকাবোকা হাসিতে মুখটাকে ভাসিয়ে তুলতে চেষ্টা করি ।
‘লিখছো ? তো কাকে লিখছো ?’
ঠা-ঠা পড়ার শব্দের মতো হেসে উঠি, ‘যা..ব..বাবা… কাকে লিখতে যাবো আবার ? গল্প,কবিতা কি কেউ বিশেষ কারো জন্যে লেখে ? কি যে বোকা হয়ে যাচ্ছো দিনদিন তুমি !’
‘লিখে কি হবে ? কোন পত্রিকায় ছাপা হবে ? কে পড়বে ?’ ফুল্লরার কন্ঠের বাতাস এখোন ঘুরপাঁক খেঁতে শুরু করেছে । তিন তিনটে প্রশ্ন এক সাথে ।
লেখকের যোগ্যতা নিয়ে টান দিলে খুব খারাপ কিম্বা ছোট-নগন্য একজন লেখকেরও আত্মসম্মানে লাগে । ফুল্লরা কি ইচ্ছেকৃত ভাবেই আমাকে রাগাতে চাইছে ! যথাসম্ভব হালকা করতে চাইলাম পরিবেশ- ‘ ছাপা হলে তো দেখতেই পাবে । আর ছাপা না হলে বিছানার নীচে রেখে দেবো, মরনের সময় কবরে দিয়ে দেবে ।’
‘ইয়ার্কি ? তুমি কি আমাকে একেবারেই বোকা ভাবছো ? তোমার হালচাল তো দেখছি ক’দিন ধরে …’ ওর গলা চড়লো, ঝড়ের টান ।
‘ডিষ্টার্ব করোনাতো, যাও এখোন’ একটু ঝাজ মিশলো কি মিশলোনা আমার গলায় ।
‘ ও..,.আমি তোমায় ডিষ্টার্ব করি এ্যা..? আর ঐ যে সেদিন রাত দু’টোর সময় অল্প বয়েসী সুন্দরী একটা মেয়ের ছবি দেখলাম, দেখলাম তার সাথে তোমাকে চ্যাট করতে সেটা কিচ্ছুনা ?’ ফুল্লরার চোখে যেন বিদ্যুত খেলে যায় । এতো জোড়ে ও কথা বলে উঠলো যে, যে কোনও সময় ছেলেমেয়েরা চলে আসতে পারে ।
এটা সুনামীর পূর্বাভাস । ঠেকাতে প্রস্তুত হই যে কোনও ছলে –‘ ও… সেদিনের ঘটনা ? সে চ্যাপ্টার তো সেদিনেই ক্লোজড ।’ যেন এ ধরনের ঘটনা অতি মামুলী সাধারন কিছু । নিত্যদিন অফিসে আসা যাওয়ার মতো অনুল্লেখ্য ঘটনা ।
ছেলেমেয়েরা দৌড়ে এলো ।
‘বাবা তোমাদের হচ্ছেটা কি শুনি । প্রায়ই দেখছি তোমরা একজন আর একজনের সাথে লাগছো…. এটা তো আমাদের ভাল্লাগছেনা ।’ কম কথা বলার ছেলে জিশান এবারে আগেই মুখ খোলে ।
‘দ্যাখ, এই বুড়ো বয়েসে তোর বাপের ভীমরতি ধরেছে ……’
ফুল্লরার কথা কেড়ে নিয়ে আমার ন্যাওটা মেয়েটি আমাকে উদ্ধারে নামে - ‘মা তুমি যাওতো । দেখি বাবা কি করে ।’
ঝড়ের দিক বদল হয় বেডরুমের দিকে । হাঁপ ছাড়লেও শংকা যায়না । এখোন মেয়ের জেরার মুখে পড়তে হবে । হয়তো ছেলেরও । কথা ঘুরাই –‘শোন তোর মাযের বয়স হচ্ছে, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাচ্ছে তাই । আমাকে কম্প্যু্টারে বসতে দেখলেই তার মেজাজ গরম……’
‘আর কথা নয় বাবা, একদম চুপ’ মেয়ে স্নেহের শাসন করে আমাকে, ‘বয়স তো তোমারও হচ্ছে না কি ? কেন খামোখা লাগতে যাও তার সাথে ?’
মায়ের সাথে ছেলেও উধাও । জিনিয়ার পালা এবার । গেলেই বাঁচি কিন্তু বলতে পারছিনা যেতে । এক নজর চোখ বুলায় জিনিয়া আমার স্ক্রীনে , ভ্রুটা কোঁচকায় খানিকটা তারপরেই হেসে ওঠে, ‘ও তুমি গল্প লিখছো । লেখো তো অনেক কিছুই কিন্তু ছাপা হতে তো দেখিনা ।”
‘ভালো লাগে তাই লিখি, সময়ও মন্দ কাটেনা । আর ছাপা না হলে তোর মাকে বলেছি কবরে দিয়ে দিতে । তুই ও দিতে পারিস ।’
‘তুমি কি যে বলোনা বাবা !’ বলেই জিনিয়া চলে যাবার জন্যে ঘুরতেই বলি ‘এক গ্লাস ঠান্ডা পানি দিয়ে যাস তো ।’

আমি লিখছি । এই উপন্যাসিকাটিই লিখতেই বসেছি আমি । রাতের বেলা ছাড়া সময় হয়না ।একটু একটু করে লিখি । একটা বই যেন আমি উৎসর্গ করি শীলার নামে, এই ছিলো একদিন শীলার আবদার । লিখছি আবদারের কারনে নয় । এটাও নয় যে শীলাকে আমি ঘৃনা করতে বসেছি । বরং উল্টোটা, প্রচন্ড ভালোবাসি বলেই শীলার সাথে আমার সব কথাগুলোকে গেঁথে গেঁথে একটা সৌধ গড়তে চাইছি । আমার ভালোবাসার অধরা মিনার ।
নিপুন ভাবে আমার স্মৃতির উঠোনে তার ছড়ানো ছিটানো ভালোবাসার মাঝখানে গিয়ে দাঁড়াতে ইচ্ছে হচ্ছে । তার হাতের , তার গায়ের ক্ষীনতম কিছু সুরভী- কিছু গন্ধ হয়তো পাওয়া যেতে পারে এই আশায় । সংসারের দীর্ঘতম পথের শুরুতে যে অনুক্ত আর অনুচ্চারিত ভালোলাগাটুকু থাকে যা কখোনই সামনে এসে দাঁড়ায় না তেমন করে, তা যেন কালপরিক্রমায় একসময় খুব অপরিচিত হয়ে ওঠে । সংসারের যাতাকলে তা কেমন যেন অচেনা হয়ে যায় । অনাঘ্রাত থেকে যায় । সে চিরাচরিত সত্যটুকু ভেঙ্গে ,সেই অনাঘ্রাত প্রবাসী সময়টুকুতে যে আমার সঙ্গী হয়, স্বপনচারিনী হয় তাকে ভুলি কি করে ! কি করে ভুলে যাওয়া যায় তারই সাথে সুখ-স্বস্তির কিছু একটা সময় কেটেছিলো আমার !
ক’দিনের সেই সম্বলটুকু নিয়েই আমি হয়তো কাটিয়ে দিতে চাই বাকী সময়টুকু । এই সংসারের প্রেমহীন হাযার বছরের চেয়েও সে ক’টা ভালোবাসার দিন অনেক অমূল্য যে । আমি যে তাকে আগলে রাখতে চাই ।

আমি নামের একটা মানুষের ভেতর লুকিয়ে থাকা আর একটা মানুষ যেন আমার ভেতর থেকে বাইরে বেরিয়ে আসতে চাইছে । একটা খোলা হাওয়ায় । অন্ধকারে সে মানুষটার হয়তো হাঁপ ধরে গেছে । আমি তো শীলাকে লিখেছিলাম – “আমার এই নাজুক হৃদয়টাকে বড় সাবধানে হাতে নিও গো…” ! শীলা তা ঠুনকো আঘাতে ভেঙ্গে ফেলেছে ।

ফুল্লরার এসব জানার কথা নয় । জানেনা কেউ-ই । আমিই কি জানতাম আমাকে এরকম একটা লেখা লিখতে হবে ! নিয়তি তো আমাকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে নিয়েছে, সেই যেদিন শীলাতে আমি নিমগ্ন হয়েছি । এ থেকে যে আমার পরিত্রান নেই । শীলাও লিখেছিলো তাই । একটি গানের চরনে – “ যিধার তুম যাওঁগে, মেরী ইয়াদ আয়েঁগে; কভী নগ্‌মা বন্‌কে – কভী বন্‌কে আঁসু ...”।
শীলা কি জানতো, কি নিষ্টুরতম সত্য কথাটিই সে সেদিন আমাকে ভালোবেসে উপহার দিয়েছিলো ! অশ্রু ছাড়া আমার যে আর কিছুই সম্বল নেই যেদিকেই রাখি চোখ । মেসেজটি পাঠানোর আগে তার সাথে আমার কথা হয়েছিলো অনেকক্ষন । আমরা যেন দু’টি স্কুল পালানো ছেলেমেয়ের মতো কৈশোরের দিনগুলিতে ফিরে গেছি । কি নির্মল আর স্বচ্ছন্দ ছিলো কথারা সেদিন ।
আর সে রাতেই তার পাঠানো আর একটি মেসেজে ছিলো যেন চৈত্রের হাহাকার – “ ইয়ে শাম ইত্‌নি তানহা কিঁউ হোতি হ্যাঁয় ! কিস্‌মত সে আপনে শিকায়্যাৎ কিঁউ হোতি হ্যাঁয় ! আজীব খেল্‌ খেলতি হ্যাঁয় ইয়ে কিস্‌মত ভী । জিন্‌হে হম্‌ পা নহী সেক্‌তে উন্‌হী সে মোহাব্বত কিঁউ হোতি হ্যাঁয় !”
সেদিন আকাশে চাঁদ ছিলোনা । কৃষ্ণপক্ষের রাত ছিলো । শীলার মনের গহীন কোনে যে হাহাকার জমে উঠছিলো তাকে ঢেকে দিতেই কি আকাশ সেদিন অন্ধকার করে রেখেছিলো বিশ্ব চরাচর ! কেউ যেন দেখতে না পায় ! হয়তো ! শীলা যে এতো আবেগময়ী স্বয়ং বিধাতাও কি তা জানেন ! যদি জানতেন তবে সেদিনগুলোতে শীলাকে সংযত হতে বলা তার উচিৎ ছিলো । তার উন্মাতাল ভালোবাসার অসংযমী ঝড় উড়িয়ে নিয়ে গেছে যে আমার আজন্ম লালিত নিঃশ্বাস । বুক জুড়ে তাই কঠিন সুখের এক কষ্ট । দুঃখের মতো নীল তার রঙ । আমি জানি, মনের মাধুরী মেশানো সে রঙে । তার শরীরে মহূয়ার গন্ধ, মাতাল করা । সে তো এক দক্ষিনে বাতাস ! ধেঁয়ে এসেছে কার টানে, উত্তরে ? বাতাসকে তো শুধু অনুভবই করা যায় , ছোঁয়া যায়না, ধরা যায়না । আমিও শীলাকে ধরতে পারিনি ।
প্রখর সূর্য্যময় আকাশের দিকে চেয়ে থেকে থেকে দিনের পর দিন ঈশ্বরকে খুঁজে বেড়ানো “দ্য ম্যাগাস” বইটির সেই অন্ধ হয়ে যাওয়া লোকটির মতো আমারও এখোন চীৎকার করে বলতে ইচ্ছে করছে – “ ওহ্ গড ; হোয়্যার আর য়্যু ?”

জিনিয়ার এনে দেয়া পানিটুকু গ্লাসেই পড়ে থাকে । ছোঁয়া হয়না । আমার তো আসলে পানির তেষ্টা পায়নি তবুও মেয়ের কাছে ঘটনাটিকে স্বাভাবিক করতে গিয়ে এরকম তেষ্টার ছলনা করতে হয় । জীবনভর কতো ছলনাই যে করে যেতে হয় মানুষকে ! ঢের দিন বেঁচে থেকে দেখেছি পৃথিবী ভরা আলো, অথচ সে আলোতে রোশনাই নেই, ছলনায় মিয়ম্রান । অনেক রাত্রিদিন ক্ষয় করে ফেলে জেনেছি মানুষের মন বড়ই অগম্য । আজকে লিখতে বসে একথাই আমার বার বার মনে হ’লো ।
মানুষের মন নিয়ে কারবার করতে সবাই পারেনা । শিল্পি, কবি – সাহিত্যিকেরা পারে । আমি আটপৌরে লিখিয়ে, কবি নই । শীলার প্রতি দিনের পাঠানো মেসেজগুলিই হয়তো কবি কবি করে তুলতে চেয়েছে আমাকে । তাই আমি কাব্য করেই গেছি শীলার সাথে । লিখেছিলামও তাই – ‘তোমার শরীরের ভাষা না বুঝে আমি তোমার সাথে কাব্য করতে গেছি । দেহময় শরীরের চেয়ে একটি কাব্যময় শরীর যে কতো সুন্দর , কতো নান্দনিক তুমি যদি জানতে ! হোকনা তা কায়াহীন-ছোঁয়াহীন দু’টি শরীরী টান । ভালোবাসাময় সেক্স একটি শিল্প, একটি আর্ট । মনের ইজেলে রাখা বিভিন্ন রংয়ে রাঙিয়ে আমি সেই নান্দনিক এক শরীরী টানের তুলিই বোলাতে চেয়েছিলাম তোমার দেহজ ক্যানভাসে । তুমি বুঝতে চাইলেনা । তুমি শুধু নিতে চাইলে, অনুভব করতে চাইলেনা ! যেনতেন একটা ছবিই চাইলে শুধু । তাই কি সরে যেতে ছলনায় জড়ালে নিজেকে !’
এসব কথা যখন আমি শীলাকে লিখি তখন উড়ে যাবার অপেক্ষায় শীলা । ততক্ষনে মুঠোফোনে তার দেখা মেলা লম্বিত হচ্ছে দিন দিন । মেসেজে ছুটির ঘন্টা - ‘আই উইল ওয়ক উইদ য়্যু ইন এভরী ষ্টেপ অব লাইফ বাট প্রমিজ য়্যু উইল হাইড ইয়োর উইংস এভরীটাইম উই ওয়ক ট্যুগ্যাদার কজ ওয়র্ল্ড শ্যুডন্ট নো মাই ফ্রেন্ড ইজ এ্যান এ্যাঞ্জেল …..’ ।
আমাকে নিয়ে শীলা নয়, বরং শীলাকে নিয়েই আমি হাটছি একা একা । দেবতা বলে নয়, কেবল রক্তমাংশের মানুষ বলেই শীলা আমাকে লুকিয়ে ফেলতে পেরেছে লোকচক্ষুর আড়ালে । এমোনকি নিজেরও । সংসারে এমোন করে কিছু একান্ত জিনিষ থাকে যাকে লুকিয়ে রাখতে হয় । খুব গোপন কোনও কুলুঙ্গিতে তুলে রাখতে হয় । আমাকে প্রমিজ করতে হয়নি যে নিজের ডানাটি লুকিয়ে রাখবো আমি । আমি তো দেবতা নই তাই নিজের ডানাদু’টি লুকোতে পারিনি । ডানাদু’টি কেবল ঝটপট ঝটপট করে গেছে আর আমি তার যন্ত্রনার ছবিটি এঁকে চলেছি নিরন্তর । একটু একটু করে .................

(চলবে..... অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন)
ষষ্ঠ অধ্যায় ( শেষ অংশ)
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৮
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৩:০৬

অবশেষে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করেছে ডিবি। এবং প্রেস ব্রিফিংয়ে ডিবি জানিয়েছে সে ছোটবেলা থেকেই বদমাইশ ছিল। নিজের বাপকে পিটিয়েছে, এবং যে ওষুধের দোকানে কাজ করতো, সেখানেই ওষুধ চুরি করে ধরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×