somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শুদ্ধতম পরকীয়া (উপন্যাসিকা)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(পূর্ব প্রকাশনার পর )
অষ্টম অধ্যায় / (দ্বিতীয় অংশ)

সাড়া না দিয়ে আমার অযত্নে ফেলে রাখা দিনগুলি তাকে অস্তাচলে নিয়ে যায়নি চিরকালের জন্যে বরং প্রতিদিন নতুন করে তার সূর্য্যটি উঠেছে আবার আমার দিগন্তে । শীতের সকালের মতো তার কোমল ছোঁয়ায় আমি উষ্ণতা অনুভব করেছি প্রতিদিন । অজান্তেই স্মৃতিগুলোকে চাদরের মতো গা’য়ে জড়িয়ে আরো আরো উষ্ণতার কাছে যেতে চেয়েছি হয়তো বা । তাই হঠাৎ হঠাৎ মৃদু সাড়া না দিয়ে পারিনি । আবার তার উদ্দাম ভালোবাসার তোড়ে আমার ঘর-সংসার ভেসে যাবে এই ভয়ে তাকে দুরে ঠেলে দিতেও চেয়েছি । তাই প্রত্যাঘাত করবো বলেই একদিন লিখেছিলাম – “ দ্য হার্ডেষ্ট থিং টু লার্ণ ইন লাইফ ইজ হুইচ ব্রীজ টু ক্রশ এ্যান্ড হইচ টু বার্ন …”।
উত্তর এসেছিলো, “....এ আপ্তবাক্য একেকজন লোকের জন্যে একেক রকম । তেমন কেউ একজন পুড়িয়ে ফেলতে না ও পারে প্রয়োজনে । বিশেষ একটি নয়, সব গুলো ব্রীজ ই তার প্রয়োজন হতে পারে জীবনে । ঐ যে আগেই বলেছি –এর জন্যে চাই একটি অসাধারন মন আর তার জোর । আমাকে পুড়িয়ে ফেল ভয় নেই । কেবল তার ছাইভষ্মটুকু রেখ । আর কোন একদিন, নিভৃতে - নিরবে সন্ধ্যা নদীর জলে তাকে ভাসিয়ে দিও চিরতরে । আমি জানি, তোমার চোখের একফোঁটা জলও সেদিন মিশবে সে নদীর জলে” ।
এই পাগল লোকটিকে ভালো না লেগে উপায় আছে ! কিন্তু তা যে বড় কঠিন । সমাজ আর সংস্কার যে পেড়িয়ে যাবার উপায় থাকেনা কখোনও কখোনও তা আমি তাকে কেমন করে বোঝাবো ! তাকে তা বোঝাতে ও হয়নি । আমার দ্বিধা আর সরে সরে থাকার একটা বোধগম্য ব্যাখ্যা করে নিয়ে নিজেই আমাকে বোঝানোর মতো করে লিখেছে – “ভালোবাসায় কোনও পাপ নেই, কোনও ব্যাকরণ নেই শীলা । আমরা কেউই পাপ করিনি । সংসারের সমস্ত নিয়মের চেয়েও প্রেম বড় । বাইরের সমস্ত গ্রন্থি বন্ধনের চেয়েও বিশ্বাস অনেকই বড় । কি এমোন ক্ষতি হবে সংসারের, সমাজের যদি দু’টি মানব-মানবী প্রানের কথা বলতে চায় নিভৃতে ? কতোটুকু অনিয়ম হবে সংসারে যদি কারো প্রানপাখি আকাশের বিস্তির্ণ জমির নীলে খানিকটা সময় বসে জিরোতে চায় ? সমাজের নিয়ম আমি জানি । সে মেকী নিয়ম ভেঙ্গে যাবার সাহস আমার আছে । তোমার আছে কিনা জানিনে । তাই থাকনা যেমন আছি তেমনি । ভয় পেয়ে একদম সরে যাবার দরকার নেই । একদিন জীবন সায়াহ্নে নির্জনে বসে যদি পেছন ফিরে দেখ, দেখবে কেউ একজন ছিলো তোমার, একান্ত আপন । যে তোমাকে আদরে-সোহাগে জড়িয়ে রেখেছিলো তোমার ভালোমন্দ সকলি মিলিয়ে । দেখবে, তোমার ধূঁপছায়া রঙ শাড়ীর পাড়ে সেই একজন তার অবুঝ মোনটাকে চোরকাঁটাতে বিধিয়ে রেখে গেছে । সেদিন জীবনমৃত্যুর পাড়ে বসে এক স্বর্ণালী সন্ধ্যায় হয়তো তুমি তা বাছবে একটি একটি করে । তখন, আমার এই টুকরো কথা, অনেক বোকামী, অনেক ছেলেমানুষীও তোমার মোনে পড়বে এক একটি করে । সেদিন এই সুখস্মৃতিটুকুই শেষ পারানির কড়ি হবে তোমার আমার ।
তুমি আমাকে বলতে ‘পাগল আমার..’ আমি হয়তো তাই-ই” ।

জানালার ওধারে মেঘেদের খেলা চলছেই । সূ্র্যের সাথে লুকোচুরী । কামিনী গাছটার ডালে পাখি বসে নেই কোনও । ফুল ফুঁটে আছে শুধু । তীব্র একটা মাদকগন্ধ আছে সে ফুলে । লোকে বলে, রাতে-বিরেতে নাকি সে গন্ধে মাতাল হয়ে সাপেরা আসে । নারীর আর এক নাম কামিনী হয় জানি । কী অদ্ভুৎ মিল নামে আর কাজে । নারী, পুরুষকে মাতাল করে কাছে টানে আর সে অমোঘ টানেই পুরুষের নিয়তি নির্দ্ধারিত হয় নীলদংশনে । সে বিষ শুষে শুষে যে জীবনকে টেনে নিয়ে যায় সে নাকি নীলকন্ঠ হয় । সে বলেছিলো, আমার দেয়া আঘাতে আঘাতে সে নাকি নীলকন্ঠ হয়ে উঠেছে এতোদিনে । লিখেছিলো, “মধুতেই যে মরে তাকে বিষ দিয়ে মারতে নেই” ।

শোয়েবের সাথে কথারা এগোয় না তেমন । ওর শেষ কথাটি কানে বাঁজতে থাকে । ওর কি জানা নেই, একবার রক্তের স্বাদ পেলে বাঘিণী যে লোকালয়ে চড়াও হয় মৃত্যুকে নিশ্চিত জেনেও ? শোয়েবকে কদিনই বা কাছে পাই আমি ! আমার দেহমনের ক্ষুধা তার পক্ষে কি সবটুকু মেটানো সম্ভব দুরে দুরে থেকে ? কোনও নারীরই কি তা মেটে ? তবুও আজ ওকে কাছে পেয়েও আমার শরীর যে সাড়া দেয়নি সে দোষ ওর নয় । একান্তই আমার । কেউ একজন আমার গায়ে কলঙ্কের আঁচড় কেটে গেছে । সে আঁচড়ে জ্বলছে শুধু আমার সারা শরীরই নয়, জ্বলছে আমার এতোদিনকার অহমিকা । আমি যে সুস্থির হতে পারছিনে কিছুতেই । সেই একজন ছাড়া আমি যাদের যাদের সাথে খেলায় মেতেছি তারা কেউই তো আমাকে এমোন করে বলেনি । তেতে ওঠা শরীরের তাপ কমাতে দুর থেকে তাদের সাথে যে খেলা করেছি এই লোকের সাথেও তাই । নাহ্… ঠিক বলা হলোনা । এ লোক এখানেও ব্যতিক্রম, শৈল্পিক । তার সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনাটি অন্যরকম হয়ে গেছে প্রথম দিনেই । নইলে পরদিন সকালেই কেন আমি তাকে লিখতে গেলাম – “ কাল রাতের সকল মোহময়তার জন্যে ধন্যবাদ তোমাকে । রাতটি যেন এক স্বপ্নের ঘোরে কেটেছে আমার । স্বর্গীয় এক সুখে সিক্ত হয়েছি আমি রাতভর । আমি ভাবিনি এতো তাড়াতাড়ি এমোনটা ঘটে যাবে । আমি নিয়তিতে বিশ্বাস করি । আমরা দু’জন একই নিয়তিতে বাঁধা পড়ে গেলাম আজ । তুমি আমার জীবন এতো আলো আর গানের মূর্চ্ছনায় ভরিয়ে দিলে ! খুব ইচ্ছে, আমৃত্যু আমরা নতুন করে খুঁজে পাওয়া এই ভালোবাসাকে যেন ধরে রাখতে পারি” ?
এমোন কথা তো আমি কাউকে বলিনি বা লিখিনি কোনওদিন, মনে মনেও ভাবিনি লেখার কথা ।
সে নয়, পাগল হতে আমার সেদিন কি বাকী ছিলো !

শোয়েব চলে গেলে খানিকটা হাঁপ ছেড়ে যেন বাঁচি । ওর সামনে একজন দ্বিচারিণী হিসেবে দাঁড়াতে বাঁধোবাঁধো লাগছিলো । আগে দাঁড়িয়েছি কতো সহজ ভাবেই কিন্তু আজকের দাঁড়ানো বড় কঠিন হয়ে উঠছিলো । আজ যে আমার কপালে কলঙ্কতিলক উঠেছে । তার সাথে শোয়েবকেও জড়িয়েছি আমি । শুধু শ্বান্তনা, ঐ একজন বলেছে – আমরা কোনও পাপ করিনি , ভালোবাসায় কোনও পাপ নেই । আমি তার কথা মনেপ্রানে বিশ্বাস করতে চাই । আয়নায় নিজের মুখ দেখে যেন লজ্জা না পাই । নইলে আমি যে গ্লানিতে মরে যাবো । আজ শোয়েবের চলে যাওয়া পথের দিকে চেয়ে ওর জন্যে বড় কষ্ট হলো । আমি কি ওর কাছ থেকে বেশ কিছুটা সরে যাইনি নিজের-ই খামখেয়ালীপনায়! সঙ্গ হয়তো দেয়নি কিন্তু শোয়েব তো আমায় সংসার দিয়েছে, সন্তান দিয়েছে । তা নিয়ে কি আমার ভেতরের আর এক নারী পরিতৃপ্ত হতে পারেনি ? সব নারীর ভেতরেই কি এমোন এক অতৃপ্ত নারী বাস করে ! এইটুকু প্রাপ্তিতেই কেন তার মন ভরেনা ! এর বাইরে ছড়িয়ে থাকা অপূর্ব এক পৃথিবীতে জীবনের যে বিপুল আয়োজন হাতছানি দিয়ে ডাকে ভেতরের মানুষটাকে, তার ডাক এড়াতে পারে কি সবাই ? নইলে এক গোধূলি বেলায় আমি সেই একজনকে মুঠোফোনে কেন ভয়ঙ্কর এই কথাগুলো বললাম, ‘তুমি কি আমায় একটা সন্তান উপহার দেবেনা, সোনা ?’
এর পরে আর কি কোনও কথা বলা বাকী থাকে !
নিষিদ্ধ এমোন আহ্বানের পরেও ওপার থেকে তার উত্তর ভেসে এলো ইথারে ঠান্ডা গলায় – “এভাবে আবেগে ভেসে যেওনা শীলা । তুমি কি জানো কি বলেছো তুমি ? এরকম আবেগের পরিনতি তোমার জানা আছে ? সংযত হও , তোমার নিজের ঘর-সংসারের কথা ভাবো । নিজের কথা ভাবো । আমি তোমাকে তোমার জন্যেই ভালোবাসি, অন্য কিছুর জন্যে নয় । আমাকে তুমি ভালোবাসো এটা আমি বুঝতে পেরেছি । আর আমিও তোমাকে খুউব ভালোবাসি বলে তোমার দিকে লোভের হাত বাড়িয়ে দেয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয় কোনওদিন । এমোন লোভাতুর আমি হইনি এখোনো । তুমি একজন পরস্ত্রী । আমি তোমাকে তোমার সমাজ আর সংসার থেকে ছিনিয়ে নিতে চাইনে কলঙ্কের দাগ এঁকে দিয়ে । খবরদার, আর কখ্খোনও এরকম সর্বনাশা চিন্তা-ভাবনার প্রশ্রয় দেবেনা মাথায়; বুঝেছো বোকা মেয়ে ?”
যেন কিছুই হয়নি এমোন ভাব করে খানিকক্ষন খুনসুটি করলো সে আমার সাথে । একটা ভয়ঙ্কর সর্বনাশা কিছু থেকে আমাকে সযত্নে দুরে সরিয়ে নিষ্কলুষ রাখার কি মধুরতম চেষ্টা ! অফিস থেকে বাসায় ফিরছিলো । ক্লান্ত নিশ্চয়ই । বললাম হাত মুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে সে যেন আমার সাথে কথা বলে । আমি অস্থির হয়ে আছি ।

সেই লোকটিকেই আমি আমার মৃত্যু পরোয়ানা পাঠিযেছি নিজ হাতে । আমার যে উপায় ছিলোনা । তারো আগে রূদ্ধ করে দিয়েছি আমাকে দেখার এক একটি জানালা তার । একদিন যে খেলার ছলে আমি তাকে ডেকেছিলাম সে খেলা আর খেলা থাকেনি । আমার সকল অতৃপ্তিকে ভরে তুলেছে সে খেলা আমারই অগোচরে । এক ভালোবাসার চোরাবালি আমাকে আস্তে আস্তে আটকে ফেলেছে তাই । নভেরা তো বলেইছিলো , ‘বয়স্ক পুরুষের ভালোবাসা যখোন উৎলে ওঠে দেখবি তোর দুকুল ভেসে গেছে ।’ ঝাপ দিয়ে সাঁতরাতে গিয়ে দেখি এ কোন অথৈ সাগর । বড় ভয় জেগেছিলো বুকের কোথাও । যদি ডুবে যাই সবটাই । নিজেকে নিয়ে আমার বড় ভয় । স্খলনের দাগ লেগে যাবে আমার এতোদিনকার গড়ে তোলা অবয়বে, সেই ভয় । আর তাই অনেক দুঃখে তাকে ফিরিয়ে দিয়েছি । জানি, সে মানুষটি বুঝবে শীলা নামের কেউ একজন পৃথিবীর কোথাও কোনখানে তার জন্যে নিরবে জেগে আছে, সাড়াশব্দহীন, নিথর । কষ্ট হয়তো পাবে, ভেঙ্গে পড়বেনা জানি । ভেঙ্গে যে পড়েনি, একদিন তার এমোন একটি লেখায় বুঝলাম, একটি কবিতার কিছু লাইন -
“তুমি তাই যখোন হেমলক তুলে দিলে

অকম্পিত হাতে ঘৃনা ভরে

বললে –

“পৃথিবীতে তোমার বেঁচে থাকার অধিকার নেই” ।

গেথসেমেনের পবিত্র জলপাই বাগানে

আমি ওয়াতাপানা বৃক্ষের মতো

হাটু মুড়ে বসি, প্রার্থনার ভঙ্গিতে তুলি হাত –

“হে ঈশ্বর; নীলকন্ঠ হতে চাই,

মরিতে চাহিনা আমি এ সুন্দর ভুবনে” ।

আমার দিনরাত্রিকে আলোয় ভরিয়ে দিতে এরকম অনেক কবিতাই সে আমাকে লিখেছে আগেও এবং এর পরেও । আমি কোনও সাড়া দিইনি । সে লিখে গেছে তার অদেখা এক শীলাকে বিরতিহীন । উত্তরের অপেক্ষায় থাকেনি ।

এমোন লোকটির সাথে আমি কি শুধু অভিনয়ই করে গেছি ?
তাকে সেইদিন যা বলেছি তা কি ক্ষনেকের আবেগে, সত্যি করে নয় ! যে মূহুর্তে আমি তার কাছে ঐ একটি দুর্লভ কিন্তু একবারেই অসম্ভব নয় এমোন কিছু চেয়েছি, ঐ মূহুর্তটাতে ধাবমান মহাকাল তার রোজনামচার পাতায় সত্যিকারের সেই আমার আমিকেই ফুঁটিয়ে রেখে গেছে যে । যদিও আজ এ মূহুর্তে মনে হচ্ছে একটু বাড়াবাড়িই করে ফেলেছি সেদিন । কিম্বা মনের কথাটিই বলেছি । নাকি খুব ভালোবাসায় ভেসে গেলে একজন নারী এভাবেই বলে ! বুঝে উঠতে পারছিনা কোনটি সত্যি । মানুষের মন বাতাসের মতো । এদিক ঘোরে ওদিক ঘোরে । ঘূর্ণি তোলে, সাই সাই বয়ে যায় । মৃদুমন্দ হয়, স্থির হয়ে ঝিম মেরে থাকে ।

এই যাহঃ তার তো একটা নাম আছে তবে কেন আমি তাকে্, ঐ লোকটা - সেই লোকটা করে বলে যাচ্ছি এতোক্ষন ! তাকে আমি ‘সোনা’ বলে ডাকি , মাঝে মাঝে ‘বুদ্ধু” । খুব অন্তরঙ্গ মনে হয় ডাকগুলো । ‘এ্যাই শুনছো’ বা ‘কই গেলে গো’ বলে নাম না ধরা ডাকটি যতো সুমধুর বলে মনে হয়, যতো ভালোলাগার শিরশিরানি বইয়ে দেয় ধমনীতে, নাম ধরে ডাকলে তেমন লাগে কি ! অভিনয় কি এমোন করে রোদমাখা দিনগুলোর মতো উষ্ণ ওম ছড়িয়ে দিতে পারে মনের জানালায় ! টলিয়ে দিতে পারে কি যখোন তখোন …….

(চলবে..... অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন)

অষ্টম অধ্যায় / (প্রথম অংশ)
Click This Link

সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৩
৩টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×