somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শুদ্ধতম পরকীয়া (উপন্যাসিকা)

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(পূর্ব প্রকাশনার পর )
অষ্টম অধ্যায় / (শেষ অংশ)

টলিয়ে দিতে পারে আমার নাভীমূলশুদ্ধ এমোন একটা ভয় তাড়া করে ফিরেছে আমায় । পাছে পিছলে গিয়ে কোন অজানায় হারিয়ে যাই তাই সযত্নে এড়িয়ে গেছি তার সব মেইল । মুঠোফোনে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছি আগেই । দু’একটা বাদে উত্তর দিইনি তার পাঠানো এস,এম,এসগুলোর, জমা করে রেখেছি মেইলগুলো । অথচ ওপাশের কোনও প্রতিক্রিয়া নেই । লিখেছে, “ আমি তোমাকে বিব্রত করতে চাইনে । সে ইচ্ছেও নেই । জানি, যে কারনেই হোক আমাদের সম্পর্কটাতে তোমার বড় ভয় । আমি অন্য মানুষ হলে তোমাকে ফোন করতে পারতাম । তুমি হয়তো বিরক্ত হতে , কিছুতেই ফোন তুলতে না বা কেটে দিতে । আমার হয়তো খারাপ লাগতো । যতোই নিস্পৃহতার কথা বলি না কেন আমিও তো মানুষ, তোমারই মতো । আমি তোমার মনের অবস্থা বুঝতে পারি তাই ও পথে যাচ্ছিনে । মেইল করছি তুমি না চাইলেও । তুমি তা পড়েছো কি পড়োনি আমার তা জানার উপায় নেই । তাই কষ্টও নেই । তাহলে লিখে যাচ্ছি কেন ? তুমি জানোনা কেন লিখি ? আমাদের শুরুতেই তুমি বলেছিলে – আমাকে ছেড়ে যাবেনা তো কোনওদিন, কথা দাও । কথা দিয়েছিলাম । আরো পরে, তোমার অসুস্থতার কথা বলার দু’তিন দিন পরে তুমি লিখেছিলে – ‘জাষ্ট ডোন্ট ওয়ান্না লীভ য়্যু । উড য়্যু হোল্ড মি টাইট ক্লোজ টু ইয়োর হার্ট ? প্লিজ ডোন্ট লেট মি গো এনিহোয়ার, ডোন্ট লেট মি গো..’ ? আরও পরে মুঠোফোনে তুমি কাঁদছিলে । আমিও । তোমার অনেক কিছুই মিথ্যে হলেও এরকম আবেগের মিথ্যে কারো পক্ষে বলা সম্ভব নয় বলেই আমার তা বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করছিলো খুব। আমি তোমাকে কোথাও যেতে দেবোনা বলে কথাও দিয়েছিলাম । আমি তোমাকে দেয়া প্রতিটি কথা রেখে চলেছি । তুমি যে তা রাখতে পারলেনা সে তোমার দায় । দোষনীয় নয় –এ নোংরা পৃথিবীতে এটাই তো স্বাভাবিক । আমি তা জানি, তাই কষ্ট নেই কোনও । বুকের কাছে আনকোরা পাঁচ টাকার নোটের মতো আমি তোমার সব স্মৃতি সযত্নে ভাজ করে রেখেছি, ভাঙ্গালেই তো ফুরিয়ে যাবে, উড়ে যাবে জানি । ভালোবাসা কাছে এলে মরে যায়, আবার দুরে গেলে গুমরে গুমরে কাঁদে । আমি এ ভালোবাসাকে মরতে দিতে চাইনে । দুঃখের নীল রঙের মাঝেও যে এক অতৃপ্ত গোলাপী সুখ অন্তলীন থাকে চিরকাল, ক’জনা তার খোঁজ রাখে ? দুরে গেলেও আমার যে সেই সুখপাখীটাকে চাই । ভালোবাসা দিয়ে দুরে সরে থাকো দুঃখ নেই, কেবল ভুলে যেওনা ; মিনতি এটুকুই । এই পোড়া বয়সে যে মমতাটুকু তুমি আমাকে দিয়েছ তার তুলনা নেই । কি দিয়েছি তোমায় আমি ?”

তার প্রতিদিনকার কথামালা এমনি করে আমাকে লিখে যেতে ভোলেনি সে কখোনও । আর প্রতি মাসের প্রথম বেলায় পেইন্ট সফটওয়্যারে তার আঁকা ছবি । ভালোবাসা যখন তুঙ্গে তেমন এক ভরা ভাঁদরের দিনে হঠাৎ তার পাঠানো এরকম একটি ছবি পেয়ে আমি অবাক, চমৎকৃত । জিজ্ঞেস করেছিলাম ছবিটি তার আঁকা কিনা । হ্যা তারই আঁকা, বেশ কষ্ট করতে হয় নাকি পেইন্ট সফটওয়্যারে আঁকতে । ধৈর্য্য ধরে আঁকতে হয় । তবুও আমার হয়তো ভালো লাগতে পারে ভেবেই এঁকে পাঠিয়েছে সে । এতো কিছু জানে লোকটা । আমাকে খুশি করার কি চেষ্টা ! বলেছিলাম তার ছবি পেয়ে আমার মনটা ভালো হয়ে গেছে, যতো কষ্টই হোক আমাকে যেন সে ছবি পাঠাতে না ভোলে কখোনও । সাবধান করে দিয়েছিলাম না ভোলার জন্যে । ভোলেনি । আমার কোনও সাড়াশব্দ না পেলেও নিয়মিত পাঠাতে ভুল করেনি, করছেওনা । এতো বোকা কেন লোকটা !

আজও তার লেখা আর ছবি আমি পাচ্ছি নিয়মিত । আমি কি উন্মুখ হয়ে থাকি কবে আসবে তার বারতা এমোন প্রতীক্ষায় ? জানিনা । এলে ভালো লাগে, খুব ভালো লাগে এটুকু জানি । এতো এতো ভালোবাসা সে কোথায় পেলো ! ছিন্নপাতার মতো আমি তার ভালোবাসাকে পরিত্যাগ করেছি জেনেও এমোন ভালোবাসা বিলোয় কি করে সে । হৃদয় দোমড়ানো মোচড়ানো করা লেখা । কি গভীর তার লেখনি, কি ছন্দময়ী মমতায় ভরা । লিখেছিলো- “আমার নক্ষত্র জ্বলা আকাশ সবটুকু অন্ধকার করে দিয়ে যেদিন শীলা নামের নক্ষত্রটি খসে গেল নোংরা মাটির পৃথিবীকে বেশী ভালোবেসে, সেদিন নতুন করে দেখলাম আমার সব দুঃখ-কষ্ট, পাওয়া-না পাওয়া, রাগ-অভিমান, অনুরাগ- ভালোবাসার কথা ছড়িয়ে আছে পৃথিবীময় ; গানে আর কবিতায় । কখোনও পথ চলতে গিয়ে তোমাকে যদি পিছে ফিরে দেখতে হয়, কাকে তুমি চেয়েছিলে তখন না হয় সেখান থেকে তুলে এনো এক অনন্য উত্তর--
“.......তার চেয়ে, যবে
ক্ষনকাল অবকাশ হবে,
বসন্তে আমার পুষ্পবনে
চলিতে চলিতে অন্যমনে
অজানা গোপন গন্ধে পুলকি
দাঁড়াবে থমকি –
পথহারা সেই উপহার
হবে সে তোমার ।”
তুমি দেখতে পাবে, যেখানেই রেখেছো তোমার চরন, অবহেলা ভরে ফেলে দেয়া এক ভালোবাসার জন্যে আমি সেখানেই সাজিয়ে রেখেছি কবিতার ঘর-গৃহস্থালী । শুদ্ধ, হিরন্ময় এক সকালের কনক আভা জ্বালিয়ে রেখেছি সেখানে......................।”

না, সে জ্বেলে রাখা আলোতেও আমি পথ খুঁজে পাইনি । নভেরার কাছে ছুটে গেছি । নিজের রুমে রকিং চেয়ারটিতে বসে দুলছে নভেরা । খুব ধীরে ধীরে । পরনের হালকা কলাপাতা রংয়ের শাড়ী ওর মুখে যেন খানিকটা বিবর্ণ হলুদের আভা ছড়িয়ে রেখেছে । চোখ এলানো সুদুরে কোথাও । দৃষ্টিতে শুণ্যতা ছিলো কি ! পদশব্দে নভেরা আমার দিকে অনেক অনেকক্ষন তাকিয়ে থেকে চোখ সরিয়ে নিয়েছে । আমার ভয় লেগেছে খুব । ওর চোখেমুখে কেমন যেন বিষন্ন একটা ভাব । এরকম নভেরাকে আমি দেখিনি কখোনও ।
‘তোর কি শরীর খারাপ ?’ এমোন কথা না জিজ্ঞেস করে পারা যায়না ।
‘আয় শীলা, তোর কথাই ভাবছিলাম ।”
“আমার কথা ভাবছিলি , কেন.......কেন ?”
“ভাবছিলাম...ভাবছিলাম..” বলতে বলতে আবার দৃষ্টিতে শুন্যতা নেমে আসে ওর । তার পর যেন বহুদুর থেকে ভেসে আসে নভেরার গলা .. “তোর তো আরো অনেক আগেই আসা উচিৎ ছিলো ।”
অবাক হই ওর কথা শুনে । এরকম নভেরাকে আমি যেন চিনে উঠতে পারছিনে । আরো অনেক আগেই আমার আসা উচিৎ ছিলো, ওর এরকম কথারও অর্থ খুঁজে পেলাম না চট করে ।
“তোর কি হয়েছে নভেরা বলতো ?”
“ আমার... আমার তো কিছু হয়নি ! যে কথা তুই আজ বলতে বা জানতে এসেছিস তা তো আরো আগে তোর বলা উচিৎ ছিলো, জানা উচিৎ ছিলো ।”
ধরাস করে উঠলো বুকটা । কাঁপতে থাকলো দুরুদুরু ।
উত্তরের অপেক্ষা না করেই নভেরা কাছে ডাকলো আমায় ।
‘আমি জানি, তুই এখোন কি করবি এটা জানতে এসেছিস আমার কাছে তাইনা ?’ অবাক হই । নভেরা থামেনা, সামনের দিকে চেয়ে যেন একা একা কথা বলছে এমোন করে বলে যেতে থাকে, ‘তোর কিছু করার নেই আর । আমার ছবিটা আমিই দিতে বলেছিলাম তোকে । এ পর্য্যন্ত ঠিক আছে । কিন্তু কেন যে তুই আমার অসুস্থ্যতাটাকে নিজের বলে চালাতে গেলি ! ওই ভদ্রলোকটি যে তা বিশ্বাস করেনি পরে তাতো পরিষ্কার তার লেখায় । কিন্তু দ্যাখ, এতো ভয়ানক ঘটনার পরেও সে তো তোকে ছেড়ে যায়নি একবারের জন্যেও । আর এই লোকটির সাথেই তুই কিনা নির্মম এক লুকোচুরী খেললি ? এটা তুই মোটেও ঠিক করিসনি । সরে যেতে চাইলে তুই নিজে নিজেই সরে যেতে পারতি কোনও কিছু না বলেই । তা পারিসনি । আমি জানি কেন পারিসনি । বৃষ্টির জলের হাত থেকে বাঁচতে জানালা-দুয়ারে যতোই অর্গল দিস না কেন ফাঁক-ফোকড় দিয়ে তার কিছুটা ছাঁট ঘরে আসেই । তুই এতো এতো ভালোবাসার স্রোতে বাঁধ দিতে পারলেও আঁচলখানা কিন্তু বাঁচাতে পারিসনি । তাই তোর ভয় । ভয় আমারো কম নয় এখোন....’
ঠিক বুঝতে পারছিনে নভেরা এমোন করে বলছে কেন ! কেন ভয় করবে ওর ! কি বলতে চায় নভেরা ! বুক কাঁপা থামেনা ।
‘শোন শীলা, তুই আমাকে পুরোটা জড়িয়ে ফেলেছিস তোর কাহিনীতে । তোকে আর আমাকে এক করে ফেলেছিস । তোকে লেখা সব মেইলই তো আমি পড়ে দেখলাম । তোর যেমন তার লেখা পড়ে নিজের অজান্তেই তাকে তালোলাগতে শুরু করেছে তেমনি আমার ও । তুই হয়তো বলবি, আমার অমোন লাগবে কেন ! কেন লাগছে বলি- ঐ যে উনি লিখেছেন, “আমার তো হারাবার কিছু ছিলো না এই কদিন আগেও । এতোদিনে হারাবার মতো তোমার মুখখানিই যে আমার সম্বল হয়েছে । তাই এই সম্বলটুকুও হারাবার ভয়, বড় বেশী বাজে । হারানোর ব্যথা আমি বুঝি । তাই তোমাকে ছেড়ে যেতে পারিনি..।” যার মুখখানি ভেবে ভেবে উনি একথা লিখেছেন সে যে আমি , তুই নোস ।
তার সব কথকতা তো আমাকে নিয়েই । তোর সাথে কথা বলতে গিয়ে সে তো আমাকেই ভেবেছে, দিব্যচোখে দেখেছে আমাকেই । আমি যদি এভাবে ব্যাপারটিকে দেখি, আমাকে তুই কতোখানি দোষ দিতে পারিস ?’
নভেরা নড়েচড়ে ওঠে একটু । ওর মুখে একটা হাসির রেখা ঢেউ তুলে আবার হারিয়ে যায় হঠাৎ করেই । আবারো অনেক দুরত্ব পেড়িয়ে ভেসে আসে ওর গলা – ‘শীলা, আমার মানে তোর অসুখের কথা যখোন তুই তাকে জানিয়ে দিলি তার কদিন পরেই তোকে ওর একটি লেখা আমি খুব মনে রেখেছি । ও লিখেছিলো - “তোমাকে ধরে রাখতে না পারার যে কী কষ্ট আমি এখন থেকেই বুঝতে শুরু করেছি । আমি নিজেকে তৈরী করছি সে ভাবে, যেন হারাবার কষ্ট আমায় তিলে তিলে মেরে না ফেলে, পাছে কোনদিন তুমি এসে আমায় ডেকে ডেকে ফিরে যাও তাই তোমাকে বলে রাখি -
“আমার এ ঘর বহু যতন করে
ধুতেঁ হবে, মুছতে হবে মোরে
আমারে যে জাগতে হবে
কি জানি সে আসবে কবে
যদি আমায় পড়ে তাহার মনে” ।
আমি সেদিন থেকে বুঝতে শুরু করেছি ভালোবাসা কতো গভীরে প্রোথিত হতে পারে । যে ভালোবাসা আমার প্রাপ্য নয় তবুও তেমন এক ভালোবাসার ছোঁয়া পেতে আমারই ভেতরে আর একটি ভালোবাসার চারাগাছ তার কোমল পত্রপল্লব মেলে ধরতে চাইছে যেন । জীবন তো আমাকে দেয়নি কিছুই তাই খুব লোভ হয়, একবার ছুঁয়ে দেখি । আমার কি এরকম ভাবা ঠিক হচ্ছে ?’

বুকটা যেন থমকে গেল । নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হলো খানিকটা ।
যে ভালোবাসা আমি ফিরিয়ে দিয়েছি তার জন্যে আমার এমোনটা হলো কেন ! অপরাধী অপরাধী মনে হলো নিজেকে । ডানা ভাঙ্গা পাখির মতো মাটির পৃথিবীতে লুটিয়ে পড়ে দেখি কাদাময় শরীর আমার । সেখান থেকে ভাঙ্গা ডানা মেলে উড়ে যাবার শক্তিটুকুও যেন হারিয়ে ফেলেছি । নভেরা চুপ হয়ে আছে । আমি দেখছি, শুধু দেখছি নভেরাকে । এতোদিন ঐ লোকটাকে নভেরা ‘উনি’ বা ‘ভদ্রলোকটি’ বলে ডেকে আসছিলো, আজ শেষ মুহুর্তে এসে ‘ও’ হয়ে গেছে । এ নভেরাকে আমি চিনিনে । কিছু একটা হারানোর ভয় শরীর বেয়ে উঠে এসে হঠাৎ বুকের কবাটে সজোরে ধাক্কা দিয়ে গেল ।

যা জানতে এসেছিলাম তা জানা হলোনা আর । কিছুটা তো নভেরা জানিয়েই দিয়েছে । বাকীটুকুর কথা নভেরা জানবেনা । আমিও জানতে শুরু করেছিলাম ধীরে ধীরে । আজ বুঝলাম ঢের দেরী করে ফেলেছি জানতে । আমার জানার শেষটুকু জেনে গেলাম এইমাত্র ।

(চলবে..... অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন)

অষ্টম অধ্যায় / (দ্বিতীয় অংশ)
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২০
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×