somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প: সাদা রুমাল ও একটি বিড়াল স্বভাবী নারী ---

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



কলম শরিফের জীবনে ঘটা ঘটনা প্রবাহ ও এর খানিক উন্মচন আর কিছু অমীমাংসিত ঘটনা অদ্ভুত দ্বন্দ্বে ফেলে দেয় আমাদের।শরিফ ভাই বা কলম শরিফের সাথে আলাপ পরিচয় যে কোন ভাবেই হতে পারতো।তার পরেও তার সাথে পরিচয় ঘটলো একটি চা পান করা বা না করার ঘটনা মধ্য দিয়ে।যেহেতু আমরা উভয়ে আগাবাকের লেনের বাসিন্দা তার পরেও আমাদের পরিচয় পর্ব ঝুলে ছিল দীর্ঘ দিন।

আর এই দীর্ঘসূত্রীতা ভেঙে দিয়ে একদিন শরিফ সাহেব হাজির হন আমাদের বাসায় এক কাপ চা পানের বাসনায়, ঘটনাটির আকস্মিকতায় আমি কিছুটা চমকে গিয়ে ছিলাম।উনি তার পরিচয় দিতে গিয়ে বলেন উনি কলম শরিফ পাড়ায় নতুন এসেছে তাই পরিচিত হতে আসা। ভিতর বাড়িতে চায়ের ব্যবস্থা করতে গিয়ে দেখি কলম শরিফ তথা শরিফ সাহেব নেই এবং এই না থাকা আমাকে আরো চমকিত করে।

যেহেতু পরিচয় পর্ব শেষ আর সপ্তাহ খানিক তার কোন হদিস পাইনা এবং এ না পাওয়ার মধ্যেই শরিফ সাহেবের সাথে দেখা হয় তার বাসার সামনে উনি অত্যন্ত দু:খ প্রকাশ করেন আর এও বলেন উনি ভীষণ চাপে ছিলেন তাই আমাদের বাসায় হুট করে যাওয়া আর বেরিয়ে আসা। আমাকে তার বাসায় যেতে পিড়াপিড়ি করেন আর না গেলে আমি রেগে আছি তা ভেবে নেবেন অতপর শরিফ সাহেবের বাসায় যেতে হয় এবং এক কাপ চা খেতে হয় আর সে চা ছিল এযাবৎ কালে আমার পান করা সবচেয় সেরা চা।শরিফ সাহেবের সাথে আর কে আছেন সে প্রশ্নের উত্তরে উনি বলেন যে তার স্ত্রী আছেন যিনি আমার সামনে আসতে লজ্জা পান বা যে কারো সামনে যেতেই উনি লজ্জা পান তাই কারো সামনে আসেন না।আর সেদিন এবং আরো যতবার শরিফ সাহের বাসায় গেছি আমি একটি বিড়াল দেখি যেটি বসার ঘর ছাড়া অন্য রুমে ধিরে হাঁটে যদিও সব বিড়ালই ধিরে হাঁটে।এই চা খাওয়া বা না খাওয়ার ফলে ঘটা সম্পর্কের জেরে শরিফ সাহেব যাকে আমি শরিফ ভাই ডাকতে শুরু করি, তার বাসায় প্রায়ই যাওয়া আসা করি এবং মনে হতো বাসায় শুধু শরিফ ভাই একাই থাকেন আবার মনে হতো ভিতর রুমে কেউ একজন আছেন অথবা মনে হতো ওটা হয়তো বিড়ালটাই।

শরিফ ভাইয়ের সাথে আলাপ পরিচয় ও ঘনিষ্ঠা বাড়লেও তার সম্পর্কে কিছুই জানতাম না, যদি না শরিফ ভাই একদিন তার জীবনের আশ্চর্য ও চমকপ্রদ ঘটনা খুলে না বলতেন।দ্বিতীয় বারের মত শরিফ ভাই আমাদের বাসায় আসেন আর আমাকে নিয়ে বেরিয়ে পরেন যদিও আমাদের দীর্ঘ পরিচয়ে কখনই তাকে বাহিরে যেতে দেখিনি,বাহিরে বলতে হাটে বাজারে রিক্সায় লোকাল বাসে ফুটপাত ধরে হাঁটতে কখনই তাকে দেখিনি।আমরা বেরিয়ে পরলে শরিফ ভাই তার বয়ানে বলতে থাকেন।


আমার নাম কলম শরিফ আপনি তা আগেই জানতেন।আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান।আমার জন্ম হবার পর আব্বা নাম রাখলেন কলম।ছেলেকে লেখাপড়া শেখাবেন তাই নাম দিলেন কলম আর বংশগত নাম শরিফ। আমার নাম হল কলম শরিফ।এ নামে অবশ্য আম্মার দ্বিমত থালেও তা টিকলো না টিকে গেল আমার নাম।বাবা মায়ের এক মাত্র সন্তান আর বাবার আদরে কৈশোর পেরোতেই বখে গেলাম আর আমার পড়ালেখাও তেমন কিছু হয়নি। হাই ইস্কুল শেষ করার আগেই পড়ালেখা বন্ধ করে দেই।আমি পরিবার থেকে দূরে যেতে থাকি, আব্বা খুব ভেঙে পড়েন।

আমাদের গ্রামের হাট নদীর পাড়ে।হাট বসত সপ্তাহে দুই দিন। হাটের পাশে খোলা মাঠে চৈত সংক্রান্তিতে মেলা বসত প্রতি বছর। আমার বয়স তখন কুড়ি বছর। সে বছর মেলায় আমার জীবনে এক অভাবনীয় ঘটনা ঘটে যা থেকে আজো বেরতে পারিনি এ জীবনে আর পারবো না তা আমি জানি। মেলা উপলক্ষে নানান দিক থেকে বিভিন্ন ধরনের লোক আসতো।

সেবার একটি বেদে বহর এলো।বহরে সাতান্নটি নৌকা বেদেরা সাপের খেলা সহ বিভিন্ন খেলা দেখাতো। এ বেদে বহরের একটি আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল যে তাদের বহরে এক জন জাদুকরী নারী ছিলেন।সন্ধার পর জাদু দেখাতেন।খোলা জায়গায় যাদু দেখাতেন যাদু দেখে যার যা খুশি টাকা দিতো।প্রতিটি নৌকায় যুবতী নারীরা থাকাতো। যেহেতু আমার একটি মতলব ছিল তাই বেদে বহরের লোকজনের সাথে মেলামেশা শুরু করি আর আমি অল্প সময়ে পরিচিত হয়ে যাই।সন্ধ্যার পর মেলায় জাদু দেখাতো যাকে বেদেরা দিদি ডাকতো সেই যাদুকরী দিদি নানান আশ্চর্য ধরনের যাদু দেখাতেন।এক গ্লাস পানি শূন্যে ঢেলে দিতেন আর গোল পানির বল ভেসে থাকতো শূন্যে।দর্শকদের মধ্য থেকে কাউকে ডেকে নিতেন, তাকে বলতেন পানির বল মাটি ফেলতে সে তা পারতো না অথবা তার গায়ে ঝরে পড়তো পানি। আরো নানান যাদু দেখাতো যা খুবই আশ্চর্য আর নতুনত্ব ছিল।

যাদু শুরু হলে বেদে বহরের সকল নারীপুরুষ মেলার মাঠে চলে যেত।এক রাতে এক বেদে কন্যা অসুস্থ থাকায় সে নৌকায় একা ছিল যা আমি আগেই জানতাম আমি যাদু চলাকালীন নৌকায় ঢুকে যাই আর সাথে সাথে পাড় থেকে আমার নাম ধরে ডাক শুনতে পাই নারী কন্ঠে এবং বুঝতে পারি যাদুকরী দিদি আমাকে ডাকছে।কলম বহিরে আসো আমি নৌকা থেকে বাহিরে এলে সে বলে আমি যাদু শেষ করে নৌকায় আসবো তুমি আমার নৌকায় অপেক্ষা করো।আমি ভাবি উনি হয়তো আমাকে রক্ষা করার জন্য ওনার নৌকায় যেতে বলছেন যেহেতু বেদেরা তাদের নারীর অপমান কখনো মেনে নেয় না।আমি দিদির নৌকায় তার জন্য অপেক্ষায় থাকি। তিনি যাদু দেখানো শেষ করে নৌকায় আসেন আর আমাকে বলেন কলম তুমি শরিফ বংশের ছেলে তোমার জন্য এ ছোট কাজ না তোমার জন্য আরো বড় কাজ আছে তুমি কাল রাতে আমার নৌকায় আসো।

আমি কিছুটা দ্বিধায় পড়ে যাই এবং আরো পরে যখন জানতে পারি সে রাতে দিদি তার যাদুর মজলিশ এক মুহূর্তের জন্যও ছেড়ে যায় নি।আমার নৌকায় ওঠার ব্যাপারে বেদে বহরে কেউ জানেনা কেননা আগে যেমন তাদের সাথে সদ্ভাব ছিল তেমন ব্যবহারই তারা করছিল।পরের রাতে দিদির নৌকায় আমি যাই আর দিদি আমাকে বলে কলম তুমি আমার সাথে চলো তুমি যা চাও তা পাইবা এমন কি চাইলে আমাকেও পাইতে পারো অথবা আমি তোমাকে,তোমাকে আমার দরকার।আমি আমার চিন্তার খেই হারিয়ে ফেলি ঘটনা আমার নিয়ন্ত্রনে ছিলনা তাই আমার সিদ্ধান্ত নেয়া বা না নেয়ার উপর কিছু নির্ভর করেনি যেন আগেই সব নির্ধারিত ছিল।আমি যেন সম্মোহিত ছিলাম যদিও সব এখনো মনে আছে। আমাকে দিদি এক গ্লাস শরবত খেতে দিলে আমি খেয়ে নেই আর আমার প্রচন্ড ঘুম আসে দিদি বলেন কলম ঘুমিয়ে পরো।

যখন ঘুম ভাঙে তখন রাত তবে পানিতে দাড় পড়ার শব্দ শুনতে পাই। আমার খুব ক্ষুধা লাগে যেন সেটা দিদি আগেই জানতো আমাকে গরম ভাত খেতে দেয় আমি খেয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়ি। আমার ঘুম ভাঙে বিকালে, ঘাটে নৌকা বাঁধা ছিল দিদি আছে তবে তার মাঝি নাই।সে সময় আমার খুব বাড়ির কথা মনে পড়ে আর দিদি বলে কলম চিন্তা কইরোনা তোমারে আমি একটা জিনিস দিবো তাতে তুমি সব পইবা তুমি যা চাও।আমরা কিছুদিন নৌকায় থাববো তার পর মাটিতে যাবো তুমি জলের লোক না মাটির লোক,মাটি তোমার দরকার।কিছুদিন পর ভরা পূর্ণিমা রাতে দিদি আমারে একটি সাদা রুমাল দিয়ে বলেন সাবধানে রাখবা হারাইলে তুমি জীবন মৃত্যুর সংকটে পড়বা।এটা তোমার সাথে থাকলে যা চাইবা তা পাবা তবে এর জন্য এটা তোমার কাছ থেকে কিছু নিবে যা তুমি এখন বুঝবা না অনেক পরে বুঝতে পারবা।আমরা নৌকা ছেড়ে একটা শহরে চলে যাই এবং স্বামী স্ত্রী পরিচয়ে থাকি।

দিদি বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যাদু দেখাতে থাকেন আমাকে সাথে নিতেন।আমাকে এক দিন দিদি বলেন কলম তুমি এখন থেকে যাদু দেখাবা আমি বলি আমি তো যাদু দেখাতে পারিনা সে বলে শুধু প্রচন্ড বিশ্বাস নিয়া যে কোন অবিশ্বাস্য কাজ করবা দেখবা হইয়া গেছে।একদিন এক অনুষ্ঠানে আমি যাদু দেখাই আর তা ছিল একটি লোহার চেয়ার টেনে লম্বা করে ফেলি এবং আবার আগের মত করে ফেলি। আমাদের কোন যাদু দেখানোর যন্ত্রপাতি ছিল না। প্রথম দিন আমার জাদু দেখানো টা ছিল হঠাৎ সিদ্ধান্ত যা আমি নিজেই করতে চেয়েছি। আর আমি যাদু দেখানোর মজা পেয়ে যাই তবে সাদা রুমালটি সব সময় আমার বুক পকেটে থাকতো,না হলে যাদু দেখাতে পারতাম না। রুমালের ভেতরেই ছিল সব রহস্য।যেহেতু যাদু দেখিয়ে মজা পেয়ে যাই এবং তা চরম আসক্তিতে পরিনত হয় এবং আমাকে এত দিন এত দূর টেনে নিয়ে আসে।

যেহেতু আমরা স্বামী স্ত্রী পরিচয়ে থাকতাম তাই তাকে দিদি ডাকা বন্ধ করে দেই আর কোন সম্বোধন করি না তবে সে কলম বলেই ডাকতো আমাকে।আমরা বিভিন্ন মফস্বল শহরে থাকতাম এক শহরে বেশি দিন থাকতাম না আর কারো সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্কে যেতাম না।আমরা যেহেতু এক সাথে থাকতাম তার পরেও তার প্রতি কোন শারীরিক আকর্ষণ ছিলনা এমন কি অন্য কোন নারীর প্রতিও না।শারীরিক ভাবে দূর্বল হতে থাকি স্বাস্থ্য ভেঙে যেতে থাকে যেন দ্রুত বয়স বেড়ে যেতে থাকে এবং বছর দশেক পরে টের পাই আমার বয়স যেন দ্বিগুণ হয়ে গেছে। এখন আমাকে বয়সে ষাটোর্ধ দেখালও আমার আসল বয়স চল্লিশ আর আমি যার সাথে থাকি সে বিশ বছর আগের মতই আছে।আমি এ জীবন থেকে পালাতে চেয়েছি তবে মৃত্যু ছাড়া এ থেকে মুক্তি নেই।

শরিফ ভাই তার দীর্ঘ ঘটনা শেষে আমাকে তার বুকপকেট থেকে একটি সাদা রুমাল বের করে দেখান যা দেখে মনে হয় আনকোরা আর অত্যন্ত শুভ্র।আমি হাতে নিয়ে দেখতে চাইলে উনি আমাকে না দিয়ে সেটা তার পকেটে রেখে দিলেন। রুমালটি দেখে আমার মোটেও কুড়ি বছরের পুরানো মনে হয়নি যদিও শরিফ ভাইয়ের হিসাব মতে ওটা কুড়ি বছরের পুরোনো।শেষে শরিফ ভাই আমাকে বলেন দীর্ঘ কুড়ি বছরে কারো সাথে মিশিনি কোন সম্পর্ক করিনি বন্ধুত্ব করিনি, আপনার কাছে সব বললাম একারনে যে খুব শীঘ্রই এর সমাপ্তি টানবো আর কাউকে জানানোর প্রয়োজন সে কারনে আপনার সাথে মেশা যা সে ভালো ভাবে নেয়নি আর একারনে বেশিদিন থাকা হবেন।

শরিফ ভাই তার আশ্চর্য ও চমকপ্রদ ঘটনাবলি আমার কাছে প্রকাশের পর আগাবাকের লেনে একটি ঘটনা ঘটে আর তা শরিফ ভাইয়ের মৃত্যু ও মৃত্যু পরবর্তী ঘটনা প্রবাহ। কলম শরিফের মৃত্যু খবর আমার দ্বারা মহল্লার লোকজন ও বাড়ির মালিক অবহিতি হয়।আমি যেহেতু শরিফ ভাইয়ের কাছে যেতাম ঘটনার দিনও তার বাসায় যাই এবং তার দরজা ভেজানো ছিল আর বসার রুমে তাকে পাই আর অবশ্যই মৃত।পাড়ার লোকজন ও বাড়ির মালিক এসে শরিফ ভাইয়ের স্ত্রী কে খোঁজে করে আর তাকে পাওয়া যায় না তাতে সবই ধরে নেয় কলম শরিফ কে বিষ পান করিয়ে তার বউ কারো সাথে পালিয়ে গেছে যদিও শরীফ ভাই এর স্ত্রী কে কখনো কেউ দেখেনি এমন কি আমিও না।

আমি আরো আশ্চর্য হই যখন ভিতর বাড়িতে নারীদের ব্যবহার্য জিনিস ও নারী বসবাসের আনুষঙ্গিক প্রমান পাওয়া যায়। কেউ কেউ আত্মহত্যার বিষয়টিও সামনে আনে আর তাতে আমারও কিছুটা বিশ্বাস আসে।সবাই শরীফ ভাইয়ের স্ত্রীর ব্যাপারে উৎকন্ঠিত হলেও আমি খুজতে থাকি একটি সাদা রুমাল ও একটি সাদা বিড়াল যদিও সমস্ত বাড়িতে তাদের হদিস পাইনি। যেহেতু কলম শরিফ এর কোন নিকট আত্মীয় বা তার কোন ঠিকানা পাওয়া যায় না সে কারনে নিকটস্থ কবরস্থানে তাকে কবর দেয়া হয় এবং গভীর রাতে তার কবরের কাছে নাকি একটি সাদা বিড়াল দেখা যায়।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৫৪
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম নেতৃত্বের ক্ষেত্রে আব্বাসীয় কুরাইশ বেশি যোগ্য

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৫




সূরাঃ ২ বাকারা, ১২৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৪। আর যখন তোমার প্রতিপালক ইব্রাহীমকে কয়েকটি বাক্য (কালিমাত) দ্বারা পরীক্ষা করেছিলেন, পরে সে তা পূর্ণ করেছিল; তিনি বললেন নিশ্চয়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলমানদের বিভিন্ন রকম ফতোয়া দিতেছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩


আপন খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোনের বা ছেলের, মেয়েকে বিবাহ করা যায়, এ সম্পর্কে আমি জানতে ইউটিউবে সার্চ দিলাম, দেখলাম শায়খ আব্দুল্লাহ, তারপর এই মামুনুল হক ( জেল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জুমার নামাজে এক অভূতপূর্ব ঘটনা

লিখেছেন সাব্বির আহমেদ সাকিল, ১০ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০



মসজিদের ভেতর জায়গা সংকুলান না হওয়ায় বাহিরে বিছিয়ে দেয়া চটে বসে আছি । রোদের প্রখরতা বেশ কড়া । গা ঘেমে ভিজে ওঠার অবস্থা । মুয়াজ্জিন ইকামাত দিলেন, নামাজ শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

বামিঙ্গিয়ান উপাখ্যান

লিখেছেন যুবায়ের আলিফ, ১০ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০




মাঝ রাতে কড়া একটা ঝাঁকুনি দিয়ে ঘুম ভাঙলো জ্যাকের৷ ঘুমের ঘোরে দেখতে পেল কেউ চোখ ধাঁধানো পোষাক পরে ডাইনিংয়ে একটা চামচ রেখে দরজা গলিয়ে চলে যাচ্ছে৷ গা ও পোষাকের উজ্জ্বলতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। হরিন কিনবেন ??

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫৯



শখ করে বন্য প্রাণী পুষতে পছন্দ করেন অনেকেই। সেসকল পশু-পাখি প্রেমী সৌখিন মানুষদের শখ পূরণে বিশেষ আরো এক নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এবার মাত্র ৫০ হাজার টাকাতেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×