**প্রথমেই মহান আল্লাহ কে ধন্যবাদ। যিনি আমাকে এই লেখার তওফিক দিলেন।
প্রবিত্র জুম্মা মোবারকের শুভেচছা দিয়ে শুরু করছি....
আসসালামু আলাইকুম।সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই মহান আল্লাহ রহমতে ভালোই আছেন। এটা আমার জীবনের প্রথম লেখা সুতরাং কোনো ভুল ভ্রান্তি হলে আমায় মাপ করবেন।যাই হোক শুরু করছি
আজ আমি শুরু করবো সংখ্যা পদ্ধতি সম্পকেঃ
সংখ্যা পদ্ধতিঃ যে পদ্ধতির মাধ্যমে সংখ্যা প্রকাশ এবং গননা করা হয়ে থাকে তাকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে।সংখ্যা আবিষ্কারের আগে গননার কাজে
গাছের পাতা,কাঠি,হাতের আঙ্গুল,পাথর,নুড়ি,ইত্যাদি ব্যবহার করা হতো।
সংখ্যা পদ্ধতির প্রকারভেদঃ সংখ্যা পদ্ধতি চার প্রকার।যথাঃ
১। দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি
২।বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
৩।অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি
৪।হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি
** যে সংখ্যা পদ্ধতিতে দশটি অংক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি বলে।অংক দশটি হলোঃ ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯,। এর ভিত্তি দশ।
** যে সংখ্যা পদ্ধতিতে দুটি অংক ব্যবহার হয় তাকে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বলে। অংক দুটি হলোঃ ০,১। এটি সরলতম সংখ্যা পদ্ধতি।
** যে সংখ্যা পদ্ধতিতে আটটি অংক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি বলে।অংক আটটি হলোঃ ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯,। এর ভিত্তি আট।
** যে সংখ্যা পদ্ধতিতে ষোলটি অংক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি বলে।অংক ষোলটি হলোঃ ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯,A,B,C,D,E,F। সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি ১৬।
সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তিঃ কোনো একটি সংখ্যা পদ্ধতির মৌলিক চিহ্ন বা অংক নিদেশক সংখ্যাকে ঐ সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি বা বেস বলে.