আসলে কিছু কিছু মানুষ প্রচুর সন্মানহীনতায় ভোগে। এটা প্রকৃতির নিয়ম। প্রকৃতি সবাইকে সমান সন্মান দেয়না।যিনি সন্মান পায় তিনি স্বাভাবিক, কিন্তু যিনি পায় না তিনি অস্বাভাবিক হয়েযায়। অস্বাভাবিকতা তাদেরকে সৃষ্টিশীল করে তোলে। যারা সন্মান পাওয়া থেকে বঞ্চিত তারাই সন্মান আদায়ের জন্য বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে।যেমন কেউ কেউ অস্ত্র ও ক্ষমতা দিয়ে সন্মান আদায় করে, কেউ আবার টাকা পয়সা খরচ করে সন্মান আদায় করে।
.
বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্মান থেকে বঞ্চিত সিনিয়ররা জুনিয়রদের র্যাগ দেওয়ার মাধ্যমে সন্মান আদায় করে।তারা অসাধারণ প্রতিভা দেখায় র্যাগের মঞ্চে। র্যাগের জন্য বেছেনেয় ক্রিয়েটিভ কিছু উপায়।
.
সিনিয়র র্যাগ দেওয়ার পর ভাবে পিচ্চিগুলা তাকে সেই পরিমানে ভয় পাইছে । আর পিচ্চিগুলা মনে মনে ভাবে হালার হাটুভাংগা "দ "। আসছে নেতামি করতে।নেতা এবং তার দলবল মজা লুটছে অন্যদিকে পাচ্ছে মেকি সন্মান। অথচ তারা দাড়িয়ে আছে সন্মান এবং সন্মানহীনতার মাঝামাঝি। সন্মানহীনতাই হয়তো র্যাগের অন্যতম কারন।
.
যা ই হোক, ইউনিভার্সিটি তে জুনিয়র ব্যাচকে র্যাগ দেওয়ার মাধ্যমে সন্মান আদায় করা যায়, তবে সন্মানিত হওয়া যায়না।
.
সত্যিবলতে অসভ্যতা তুমি সভ্যের মাঝেই গতিশীল।সভ্যতা বেশি কিছু বলছে না। চুপচাপ পশ্রয় দিচ্ছে অসভ্যতাকে। সভ্যতা দেখছে, সভ্যতা লিখছে অসভ্যের ইতিহাস।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৭