somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশ জাগ্রত জনতা: রাজনৈতিক ভাবনা, দর্শন ও মতাদর্শ (৫ম কিস্তি)

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ট) পরম সহিষ্ণুতা, পরমত সহিষ্ণুতা।
আমরা কঠোরভাবে সহিষ্ণু এবং পরমতসহিষ্ণু। আমাদের যেকোনো সিদ্ধান্ত এবং কর্মকাণ্ড গভীর চিন্তার প্রকাশ এবং প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা যথেষ্ঠ সময় প্রদান করে ধৈর্য ধারন করে কাজ করে থাকি। আমাদের সবাই পরম সহিষ্ণুতার অধিকারী এবং ধীর-স্থিরভাবে আমরা সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে বদ্ধপরিকর। অন্যমত বা ভিন্নমতকে আমরা শ্রদ্ধা করি। গ্রহণযোগ্য, যৌক্তিক এবং ভালো ফলাফল অর্জন করবার মতো হলে যেকোনো মতকে আমরা গ্রহণ করি অবলীলায়। এমনকি আমাদের বিরোধী দল থেকে কোনো প্রস্তাবনা এলে এবং গ্রহণযোগ্য ও যুগোপযোগী হলে আমরা সেটিকেও গ্রহণ করি অবলীলায়। আমরা সকলের মতকে শ্রদ্ধা করি। লক্ষ্য হাসিল আর উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য প্রতিটি মতকে আমরা গ্রহণ করবো, বিবেচনা করবো এবং এগুলোকে সমন্নিত করে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য একটি বা প্রয়োজনে সবগুলো মতকে আমরা কাজে লাগাবো। আমাদের ভুল কোনো সিদ্ধান্ত বা দুর্বল সিদ্ধান্তের বিপরীতে যেকোনো পরামর্শ বা আমাদের গৃহীত সিদ্ধান্তের চেয়ে আরো উন্নত কোনো পরামর্শ এলে আমরা সানন্দে ভুল সংশোধন করে সেটিকে গ্রহণ করি। আপনাদের উপর আমাদের আস্থা রয়েছে শতভাগ। তবে এটিও বলতে চাই, আমাদের গৃহীত সিদ্ধান্ত এবং কাজের উপর আস্থা রাখতে পারেন আপনারা এবং আমরা যুগোপযোগী নেতৃত্ব আপনাদের উপহার দিতে সক্ষম হবো, এ আত্মবিশ্বাস রয়েছে আমাদের। আর এ আত্মবিশ্বাসের মূল ভিত্তিই হচ্ছেন আপনারা। আপনাদেরকে পেয়েই আমরা বাংলাদেশের জাগ্রত জনতা।

ঠ) মানবতাবাদ।
আমরা অনেক বেশি মানবিক। মানুষের মর্যাদা আমাদের কাছে সর্বাগ্রে। একক এবং সামষ্টিক প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা সবার প্রাপ্য সম্মান প্রদান করতে এবং সেটিকে চির জাগরুক রাখতে বদ্ধপরিকর। আমরা অহিংস নীতির। আমরা শান্তিবাদী। আমাদের অন্যতম লক্ষ্য দেশ এবং বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। আমরা আমাদের দেশের প্রতিটি মানুষের অধিকার আদায়ে সদা সোচ্চার। বাঙালি জাতীয়তাবাদের ধারক হিসেবে আমরা বিশ্বে বাঙালির গৌরবকে প্রতিষ্ঠিত করবো, বাঙালি স্বকীয়তাকে বিশ্বে ছড়িয়ে দিয়ে। আমরা বাঙালির গৌরব, সাহসীকতা, অর্জন আর সুদীর্ঘ বীরত্বপূর্ণ গৌরবদীপ্ত ইতিহাস আর সংস্কৃতির জন্য গর্বিত, অহংকারী। এর সাথে সাথে আমরা বিনয়ী। আমরা নম্র। আমরা সৎ, আমরা সাহসী, আমরা আত্মবিশ্বাসী, আমরা আত্মসম্মানী। আর এটাই আমাদের বাঙালি জাতীয়তাবাদের অলঙ্কার। আমাদের শৌর্য-বীর্য, সাহস, শক্তির সাথে সাথে সততা, ধৈর্য, বিনয় আমাদেরকে বানিয়েছে মানব কল্যাণী আর মানবতাবাদী হিসেবে বিশ্বের বুকে অনন্য এক জাতি হিসেবে।

আমরা রাজনীতির মঞ্চে এসেছি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে। আমরা রাজনীতি করতে এসেছি বাঙালির গৌরব এবং ঐতিহ্যকে পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে। আমরা চাই বাংলাদেশের মানুষের সমৃদ্ধি, চাই বাংলাদেশের শক্ত অর্থনৈতিক ভিত্তি। আমরা আমাদের দেশের মানুষের মানবিকতাবোধ এবং মানবিক গুণাবলী নিয়ে গর্ব করি। আমাদের দেশের মানুষের আতিথেয়তা, অতিথিপরায়ণতা, বন্ধুসুলভ আচরণ আর মানসিকতা, অন্যের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবার প্রবণতা, নিজের ভালর আগে অন্যের ভালর জন্য এগিয়ে যাওয়া, এমনকি নিজের ভালর সম্ভাবনা ত্যাগ করে অন্যের জন্য সহযোগিতা এবং সেবার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার মানসিকতা বিশ্বে অনন্য। আমাদের আছে প্রত্যক্ষ উদাহরণ: ‘আমাদের দেশে বন্যা, ঝড়, জলোচ্ছাশ, ঘূর্ণিঝড় বা সিডর, আইলার মতো নিম্নচাপজনিত মহাদুর্যোগ, লঞ্চডুবি বা সড়ক বা রেল পথে দুর্ঘটনা, রানা প্লাজার ধ্বংসযজ্ঞের মতো দুর্যোগ/দুর্ঘটনা’ - সবখানে এগিয়ে গেছে আমাদের দেশের মানুষগুলো। যাদেরকে আর সবাই বলে সাধারণ জনগণ বা জনসাধারণ। আমরা বলি, ‘জাগ্রত জনতা’। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ এ মানবিক গুণগুলো ধারন করে। আমাদের শেখার জায়গা আমাদের জনগণ। আমাদের জনগণের কাছ থেকে আমরা এটাই শিখেছি। আমরা এ মানবকিতাটাকেই ধারন করি।

বর্তমান বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে বিদ্যমান যুদ্ধাবস্থা, একতার অভাব, জাতিবিদ্বেষ, অস্থিতিশীলতা, আন্তঃদেশীয় বা আন্তঃমহাদেশীয় যুদ্ধ-বিগ্রহ, শক্তিশালী রাষ্ট্র কর্তৃক দুর্বল রাষ্ট্রের উপর আরোপিত বিভিন্ন অনাচার এবং আক্রমণ, বড়, অর্থনৈতিকভাবে, সামরিক এবং যুদ্ধাস্ত্রের দিক থেকে শক্তিশালী রাষ্ট্র কর্তৃক পিছিয়ে থাকা রাষ্ট্রগুলোর উপর দাদাগিরি, কোনো কোনো অঞ্চলে কট্টর মৌলবাদী মানসিকতা এবং এর ফলশ্রুতিতে বিভিন্ন ধরনের বিচ্ছিন্নতাবাদী, উগ্রগোষ্ঠীর জন্ম ও তাদের সন্ত্রাসী এবং জননিরাপত্তাহানিকর কার্যক্রম, অস্ত্রের ঝনঝনানি, আরববিশ্বের অস্থিতিশীলতা, সিরিয়ার একনায়কতন্ত্র, আফ্রিকার মিশর, বা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর রাজনীতিতে সামরিক বাহিনীর তৎপরতা, পূর্ব এশিয়ায় চীন, জাপান, দুই কোরিয়া এবং আমেরিকার মধ্যকার তৈরি বৈরি সামরিক-অর্থনৈতিক সম্পর্ক, মধ্যপ্রাচ্য, আফগানিস্তান বা দক্ষিণ আফ্রিকার উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠী, লাতিন আমেরিকার মাদক বাণিজ্য বা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন এ চলমান মানবিক বিপর্যয়, ইরাক, লিবিয়া, সিরিয়ার প্রায় পঙ্গু বর্তমান আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক অবস্থা, আমেরিকা বা ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিশ্বব্যাপী সামরকি ও অর্থনৈতিক হস্তক্ষেপ পুরো বিশ্বে মানবিক বিপর্যয় এবং মানবিকতার অভাবকে নির্দেশ করছে প্রকটভাবে। আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশ বা দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক রাজনীতিতে আফগানিস্তানে বিদ্যমান কট্টর মৌলবাদী শক্তির উত্থানজনিত কারণে সৃষ্ট তালেবান, সাধারণ আফগান এবং আমেরিকা এবং মিত্র দেশসমূহের বহুমুখী অংশগ্রহণে বিদ্যমান এবং চলমান অস্থিতিশীলতা, পাকিস্তানের জাতিগত বিদ্বেষ, ধর্মীয় অস্থিতিশীলতা, কাশ্মির সমস্যা, ভারত-পাকিস্তান-চীন সীমান্ত বিরোধ, ভারতের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, শ্রীলঙ্কার তামিল সমস্যা, নেপালের মাওবাদী আন্দোলনজনিত অস্থিতিশীলতা, মায়ানমারের সামরিক জান্তা বা সাম্প্রতিক সময়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ বৌদ্ধ জনগোষ্ঠী কর্তৃক সংখ্যালঘু মুসলমানদের উপর সহিংসতা বা মায়ানমার সামরিক বা সরকারি বাহিনী কর্তৃক মায়ানমারের সাধারণ জনগণের উপর নির্যাতন, আরাকানী জনগোষ্ঠীর উপর আক্রমণ এবং ফল হিসেবে বাংলাদেশ সীমান্তে উদ্বাস্তু সমস্যা বিশ্বব্যাপী মানবিক বিপর্যয়কে মনে করিয়ে দেয়।

আমরা, বাংলাদেশের বাঙালিরা অনেক এবং অনেক ভালো আছি আমাদের সমান্তরাল বিশ্বের তুলনায়। আমরা উল্লিখিত মানবিক বিপর্যয়গুলোর একটিও অনুভব করছিনা, আমরা অস্থিতিশীল বিশ্বের রাজনৈতিক কোন্দলের বাইরে অনেক ভালো আছি। আমরা একত্রিত থাকলে, আমরা একতাবদ্ধ হলে, আমরা দেশের মঙ্গল প্রত্যাশা করলে, আমরা আমাদের নিজেদের এবং আমাদের সবার সমৃদ্ধ আগামী আনতে চাইলে, আমাদের উপর আস্থা অর্জন করে আত্মবিশ্বাসী হতে পারলে আমরা আমাদেরকে নেতৃত্ব দেবার পাশাপাশি বিশ্বের বুকে আমাদের পুরনো অবস্থানকে ফিরিয়ে আনতে পারবো, পারবো বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে। পারবো অস্থিতিশীল বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে।

তবে! সবকিছুর মাঝখানে মনে করিয়ে দিতে চাই। দৃঢ়ভাবে বলছি, আমরা আত্মতুষ্টিতে ভুগছিনা। আমরা আমাদের বর্তমান সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল। আমাদেরও সমস্যা আছে, আমরাও আমাদের নিজেদের মধ্যে মারামারি, হানাহানি করছি। এখানে ঘটছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজনৈতিক জনসভায় অমানবিক বোমা হামলা, কোথাও কোথাও সিরিজ বোমা হামলা এবং ফল হিসেবে করুণ মৃত্যু আর হতাহতের ঘটনা, রক্তপাত। মৌলবাদী এবং ধর্মভিত্তিকি রাজনীতির নামে বোমাবাজি এবং জননিরাপত্তা হানিকর পরিকল্পিত বিচ্ছিন্ন আক্রমণ। ঘটছে অপহরণ, হত্যা, খুন, গুম, লুটতরাজ। চলছে প্রতিহিংসার রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজনীতি। প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে অর্থনৈতিক দুর্নীতি এবং অর্থ ও পণ্যের অবৈধ লেনদেন। বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের অন্যায় কার্যক্রম বা অন্যায়ভাবে অযাচিত ও অবৈধ শক্তির প্রয়োগ। দৃঢ়ভাবে কাজ করছে হঠকারিতা, অন্যকে ঠকানো, প্রায় প্রতিটি পণ্যের বাণিজ্য এবং বিপণনে নকল, ক্ষতিকর, ভেজাল বা জাল পণ্যের বহুল মিশ্রণ আর ব্যবহার। জীবনযাপনের প্রতিটি ক্ষেত্রে চলছে অস্থিতিশীলতা, ভীতি, নিরাপত্তাহীনতা, ঝুঁকি, সংকোচ।

সবাইকে জানাতে চাই, বর্তমানের এ অনিয়মগুলোকে দূর করে আমাদের প্রাণের বাংলাদেশ পুনর্গঠনের জন্যই আমরা রাজনীতি করতে এসেছি। আমরা পারবো। আপনার কাজ আমাদের উপর আস্থা স্থাপন।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে যেই হত্যাকান্ড শুরু হয়েছে, ইহা কয়েক বছর চলবে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭



সামুর সামনের পাতায় এখন মহামতি ব্লগার শ্রাবনধারার ১ খানা পোষ্ট ঝুলছে; উহাতে তিনি "জুলাই বেপ্লবের" ১ জল্লাদ বেপ্লবীকে কে বা কাহারা গুলি করতে পারে, সেটার উপর উনার অনুসন্ধানী... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজাকার হিসাবেই গর্ববোধ করবেন মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮


একজন রাজাকার চিরকাল রাজাকার কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা আজীবন মুক্তিযোদ্ধা নয় - হুমায়ুন আজাদের ভবিষ্যৎ বাণী সত্যি হতে চলেছে। বিএনপি থেকে ৫ বার বহিস্কৃত নেতা মেজর আখতারুজ্জামান। আপাদমস্তক টাউট বাটপার একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাঁদগাজীর মত শিম্পাঞ্জিদের পোস্টে আটকে থাকবেন নাকি মাথাটা খাটাবেন?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭


ধরুন ব্লগে ঢুকে আপনি দেখলেন, আপনার পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের মধ্যে "জেন একাত্তর" ওরফে চাঁদগাজীর নাম দেখাচ্ছে। মুহূর্তেই আপনার দাঁত-মুখ শক্ত হয়ে গেল। তার মন্তব্য পড়ার আগেই আপনার মস্তিষ্ক সংকেত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×