বাংলাদেশে একটি শ্রেনী বাউল নামে পরিচিত,তারা গ্রামাঞ্চলে বিভিন্ন জায়গায় পালাগান করে,এবং বিনিময়ে তারা এখান থেকে কিছু টাকা কড়ি কামাই করে।গানকে তারা নিজেদের ব্যবসার পুজি হিসেবে গ্রহন করে,সুন্দর সূর বিক্রি করে।
কোনো সমস্য নেই,আপনার কাজ আপনি করেন, আপনাকে কেউ বাধা দিতে যাবেনা।
কিন্তু আপনি ইসলামকে নিয়ে ভুলভাল অপপ্রচার কেন করেন,আপনি এমন সব কথামালা সাজাতে পারেন, যেগুলো উপকারি হয়।ক্ষতিকর না হয়।কিন্তু শয়তান আপনার মাথার মধ্যে বসে বসে এইসব ভুল কথাগুলো ঢালে আর আপনি তা লিখে ফেলেন,আর বিভ্রান্ত করেন সরলমনা মুর্খ মানুষদেরকে।আপনার আছে সুধু চাপার জোড়, ভিতরে কিছু নেই, খালি।আর খালি কলসি একটু বেশি বাজে।
আপনার ভণ্ডামি যদি আপনার পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকে তাহলে কোনো সমস্য নেই,কিন্তু ভন্ডামির আগুন যখন ছড়িয়ে পরে,অন্যের ঘরে গিয়ে লাগে,তাহলেতো সমস্যা।
আপনার পাপ আপনি পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকলে,কিছু আসেওনা, যায়ওনা।কিনরতু যখন আপনার পাপ পৃথিবীতে ছড়িয়ে পরে তখন আপনি বড় একদল মানুষকে নিয়ে মরবৃেন,সবার পাপের চাপের তলায় পিষ্ট হবেন,সেটা কি অনেক ভালো হবে?
বাউলরা যদি ভুলভাল কথাবার্তা না ছড়ায়,ধর্মীয় সংবেদনশীল বিষয়সমূহে নাক না গলায়,ৎাহলে তাদের প্রতি আমাদের কোনো অভিযোগ নেই।কিন্তু অভিযোগ থাকবে কেবল তখনই যখন তারা সীমা অতিক্রম করবে।
এইসমস্ত পালাগান, একশ্রেনীর মানুষের মদের নেশার মতো নেশা হয়ে গিয়েছে।তারা এগুলো ছাড়তে পারবেনা।এসমস্ত গান যারা গায় এবং যারা শুনে উভয় শ্রেনীই ধর্ম সম্পর্কে মুর্খ।কিন্তু এমন ভাব দেখায়,যেন তারা সবকিছুই জানে অন্যরা কিছুই জানেনা।তারা তাদের ব্যাবসার মাধ্যম হিসেবে পালা গানকে বেছে নিয়েছে।
এরা যত সময় পালা গান করে তত সময় যদি নফল নামাজ পরত অথবা অনুমোদিত যিকর করত তাহলে লাভ বেশি হোতো নাকি কম হতো।
তখন রুহানী খোরাক পাওয়া যেত লাভ বেশি হোতো,কিন্তু টাকাপয়সা তো পাওয়া যেতনা।সুতরাং যা করলে টাকা পয়সা পাওয়া যায়না ততন তারা করতে রাজি নয়।
আমার মতে এইসমস্ত আউল বাউল ফাউলদেরকে বিতারিত করা হোক,অথবা এমনভাবে টাইট দেওয়া হোক যেন লাইনে আসে।ওদের রুহানী খোরাক ওরা খাক,কিন্তু এই রুহানী খুরাক যেন বাংলাদেশের ধর্মপ্রান মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত না হানে।
লেখক :সুলাইমান হোসেন
২৭ নভেম্বর, ২৩:৫০ মিনিট
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৫১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




