
ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা। জেড আই খান পান্না এবং বিএনপির নেতা ফজলুর রহমানকে। তাজুলের আদালত অবমাননার জন্য ক্ষমা চাইতে হলো।
আমি তীব্র ঘৃনা প্রকাশ করছি তাদের প্রতি ,যারা এই কার্যক্রমের সাথে যুক্ত। জনাব , বিচারপতি নাকি ফজলুর রহমানকে চেনেন না। অথচ ফজলুর রহমান শুধু একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা নন। তিনি একজন আইনজীবী হিসেবে পরিচিত। বিগত ৩৩ বছর যাবৎ আইন পেশায় নিয়োজিত। আমাদের তাকে না চিনলেও চলে। কিন্তু একই পেশার মানুষ হয়ে । নির্দিষ্ট এলাকায় কাজ করে তারা একে অপরকে চিনতে পারে না! আদালত তাদের বিরুদ্ধে প্রতিটি শব্দ ব্যবহার করেছে অবজ্ঞার মাধ্যমে ‼️নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েও মুক্তি মেলেনি তাদের! বয়োজোষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না।সাস্থগত জটিলতার কথা বলে নিস্তার পেলেও। বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমানকে স্বশরীর হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলেন।
এর মাধ্যমে আরো পরিষ্কার হলো বাংলাদেশ সত্যিই রাজাকারের দখলে । বাংলাদেশে কোনটি যে আদালত অবমাননা আর কোনটা যে দেশদ্রোহের অপরাধ। তা আজো পরিষ্কার বোধগম্য হয় নি। মবের মাধ্যমে বিচারকদের পদত্যাগ করানো আদালত অবমাননা নয়! এজলাসের ভেতরে আইনজীবীদের মারধর আদালত অবমাননা নয়। আদালতে বিচারাধীন অভিযুক্তকে হামলা এবং হত্যার হুমকিতেও আদালত অবমাননা হয়না।
আদালত বলে রায় নিয়ে, আদালতের কার্যক্রম নিয়ে সমালোচনা করা যাবে। বিচারকদের এবং আইনজীবীদের সমালোচনা করা যাবে এমনকি রায় নিয়ে মন্তব্য করতে বাধা নেই।
আবার এগুলোর কোনো একটা করলেই আদালত অবমাননা হবে।আসলে আইনের লোকগুলো সবচেয়ে বেশি আইন লঙ্ঘন করছে। আমরা সাধারণ মনুষ্ যখন তাদের অপরাধ চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেই তখনই সমস্যা ‼️
বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের উচিত একটি স্পষ্ট চার্ট তৈরি করে রুল জারি করা। কি কি করলে বা বললে আদালত অবমাননা হবে তা প্রকাশ করা এবং দেশদ্রোহ হয় কোন কোন অপরাধে।এগুলো পরিষ্কার ব্যখ্যা করে প্রকাশ করা উচিৎ।
ধিক তাজুল গং এবং তার ক্যাংগারু কোর্ট এবং বর্তমান দখলদার বাহিনী।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


