আমরা বিচারপতি নই, এম পি ও নই। তাই এসব নিয়ে মন্তব্য করার এখতিয়ার ও হয়ত আমাদের নেই। তবে দায়মুক্তির রক্ষাকবচ নিয়ে যারা মন্তব্য করার ক্ষমতা রাখেন তারা জাতিকে জানাচ্ছেন, আর জাতীয় সংসদ পরিচালিত হচ্ছে একজন ‘অজ্ঞ রাষ্ট্রদ্রোহী’ স্পিকার দ্বারা এবং বিচার ব্যবস্থা পড়েছে ‘মানসিক বিকারগ্রস্ত স্যাডিস্ট’ বিচারপতির খপ্পরে।এই এসব মন্তব্য শুনে মানুষ নিরব থাকে না --- একজন স্পিকার হলেন জাতীয় সংসদের মূল আর প্রেসিডেন্ট এর অনুপস্তিতিতে তিনি প্রেসিডেন্ট ।তাহলে বিষয়টা কি দাড়ালো ?
এবার বলতে হয় - ৫ জুন ২০১২ মঙ্গলবার বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বিভাগের একটি বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ওই বেঞ্চ মন্তব্য করেন যে, স্পিকারের বক্তব্য রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল। আদালত বলেছেন, স্পিকার তার পদের মর্যাদা রক্ষায় ব্যর্থ হয়েছেন। ওই পদে থাকার অধিকার তার নেই। আদালত স্পিকারকে অজ্ঞ বলেও মন্তব্য করেছেন। তাহলে একটি বেঞ্চ কি এত ক্ষমতাবান ?
0এমন ভাষা ব্যবহার উচিত নয় যাতে একটি অঙ্গ অপর অঙ্গকে আঘাত করে : ড. কামাল হোসেন
0একজন বিচারপতির জন্য ঢালাওভাবে সবাইকে দায়ী করা ঠিক নয় : জয়নুল আবেদীন
0 অশনি সংকেত হিসেবে দেখছি : ড: এম জহির
বিচার পতি তোমার বিচার ও কিন্তু জনতা করতে পারে - এত বাড়াবাড়ি টিক না - আসন পেয়ে সব ভুলে গেলে অনেক কিছু ঘটে যা কল্পনা করা হয় না --