সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার বিচার দাবিতে প্রেস্ক্লাবের সামনে আয়োজিত ২৪ জুনের এক মানববন্ধনে হামলা করেছে এটিএন বাংলার সংবাদকর্মীরা। ২৪ জুন ২০১২ রোববার বেলা ১২টার দিকে পূর্বঘোষিত সমাবেশে সাংবাদিক সংগঠনগুলোর অংশগ্রহণে প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ শুরু হয়।
একজন সাংবাদিক নেতা শুরুতেই বক্তব্য দেন, সাগর-রুনির হত্যকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। এসময় এটিএন বাংলার সাংবাদিকরা তার ওপর হামলা চালান। তাকে মারতে মারতে প্রেসক্লাবের সামনে থেকে শার্টের কলার ধরে ভেতরে নিয়ে যান এটিএন বাংলার বিশেষ প্রতিনিধি শওকত মিল্টন। এরপর প্রেসক্লাবের ভেতরে মিল্টনের সঙ্গে যোগ দেন বিশেষ প্রতিনিধি মাহমুদুর রহমান এবং আরেক রিপোর্টার রাহাত মিনহাজ, এটিএন বাংলার জ ই মামুন, ভানুরঞ্জন চক্রবর্তী, কেরামতুল্লাহ বিপ্লব,মানস ঘোষ, নাদিরা কিরণ, এস এম বাবু, মাহমুদুর রহমান, ভোরের কাগজের শামীম আহমেদ ।
*** তাহলে এই সব এটিএন বাংলার সংবাদকর্মীরা কি এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানের লাটিয়াল বাহিনী ?
***জাতির পক্ষে কথা না বলে এরা একজনের লাটিয়াল হয়ে গেল ?
*** এবার তো আবার প্রমান হলো এটিএন বাংলা সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার সাথে জড়িত
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মারামারি ঘটনায় এটিএন বাংলার জ ই মামুন, ভানুরঞ্জন চক্রবর্তী, কেরামতুল্লাহ বিপ্লব, শওকত মিল্টন, মানস ঘোষ, নাদিরা কিরণ, এস এম বাবু, মাহমুদুর রহমান, ভোরের কাগজের শামীম আহমেদ-এই নয় সাংবাদিককে জাতীয় প্রেস ক্লাব, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে
(স্বা, মো)