somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মওদুদী ও গোলাম আযমের ইসলাম এবং নবীজীর (স) ইসলাম (দ্বিতীয় কিস্তি)

২০ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মওদুদী ও গোলাম আযমের ইসলাম এবং নবীজীর (স) ইসলাম
মুনতাসীর মামুন
॥ দ্বিতীয় কিস্তি ॥
যুদ্ধাপরাধী ও নিষিদ্ধ একটি দল হওয়া সত্ত্বেও জামায়াত আজ বাংলাদেশের তৃতীয় বা চতুর্থ দল হলো কিভাবে? এর প্রধান কারণ, জেনারেল জিয়াউর রহমান ও সেনাবাহিনী। পাকিস্তানীমনা এই জেনারেল এ দেশের যা সর্বনাশ করেছেন পাকিস্তানের ঔপনিবেশিক শাসনও তা করতে পারেনি। সেনাবাহিনীর দু’ডজন কর্মকর্তার বই আমি পড়েছি, তাতে রাজাকারি চিন্তার প্রচার পেয়েছি, বাঙালী শাসনের নয়।
জিয়াউর রহমান কি পরিমাণ পাকিস্তানী ছিলেন তার প্রমাণ, যুদ্ধাপরাধী বা রাজাকারদের সমর্থক দু’জনকে প্রধানমন্ত্রী ও প্রায় প্রধানমন্ত্রী করেছিলেন। আবদুল আলীমের মতো যুদ্ধাপরাধীকে মন্ত্রী করেছিলেন। জিয়া দৃঢ়ভাবে জামায়াতকে প্রতিষ্ঠা করে যান।
জামায়াত প্রথমে রগকাটার রাজনীতির প্রচলন করে বাংলাদেশের রাজনীতিতে। ছাত্রশিবির ব্যাপকভাবে এর ব্যবহার করে বিরুদ্ধবাদীদের বিরুদ্ধে। এটি তারা লাভ করেছে নবীর (স) আমলের একটি ঘটনা থেকে। যখন ইসলাম প্রচারে যেতেন সাহাবারা, তখন ইসলামের শত্রুরা তাদের উটের পায়ের রগ কেটে দিত। এ কারণে পবিত্র কোরানে বলা হয়েছে ফা আকারুন লাকাতা। হযরত ইব্রাহিমের শত্রুরা বলেছিল হাররিকহু অর্থাৎ আগুনে পোড়াও। জামায়াত তাদের রাজনীতির হাতিয়ার হিসাবে ১৯৭১ সালে তরবারি (বা আগ্নেয়াস্ত্র), ১৯৭৫-এর পর ছুরি (রগকাটার জন্য), খালেদার আমল থেকে এখন পর্যন্ত (গান পাউডার) আগুন ব্যবহার করছে। অর্থাৎ পবিত্র কোরানে যেসব হাতিয়ারের বিরুদ্ধে বলা হয়েছে সেগুলোকেই হাতিয়ার করছে তারা নিরস্ত্রের বিরুদ্ধে।
১৯৮২ সালের পর আরেক পাকিস্তানীমনা এরশাদ জামায়াত রক্ষায় এগিয়ে আসেন। নিজের উত্তরাধিকারী হিসেবে জিয়া এরশাদকে নির্ধারণ করে গিয়েছিলেন। এরশাদকে সম্পূর্ণভাবে সেনাবাহিনী সমর্থন জানায়। আবদুল মান্নানের মতো আলবদর, যে লোকটি স্বীকার করেছিল যে, ডা. আলীম চৌধুরীকে তার বাহিনীই উঠিয়ে নিয়ে গিয়েছিল, তাকে তিনি মন্ত্রী করেছিলেন। জিয়া ও এরশাদ দু’জনই জামায়াত লালন করেছেন। দু’নম্বরী লোকেরা দু’নম্বরীদের সঙ্গে বিজনেস করা পছন্দ করবে তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।
বিএনপিকে সৃষ্টি করেছিল ডিএফআই। জামায়াত বর্ধিতকরণে ভূমিকা ছিল আইএসআইয়ের। জাতীয় পার্টি সৃষ্টিতে ভূমিকা রেখেছিল ডিজিএফআই। সুতরাং এসব দলে ব্যক্তিত্বের দ্বন্দ্ব আছে, আদর্শের নয়। তবে, সবচেয়ে ক্লাস দেখিয়েছেন জিয়াউর রহমানের বউ, বিএনপির নেত্রী। তিনি যুদ্ধাপরাধীদের এতই মহব্বত করেন যে, তাদের সিংহাসনে বসাতে কসুর করেননি।
এ তো গেল রাজনৈতিক দল তিনটির কথা। এদের বিরোধী আওয়ামী লীগ বা মৃদু বাম দলগুলো যেভাবে এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর কথা ছিল সেভাবে রুখতে পারেনি। তারা রুখে দাঁড়ায়নি একথা বলা সত্যের অপলাপ হবে। কিন্তু যদি সত্যিকারভাবে দৃঢ়ভাবে রুখে দাঁড়াত আজ তা হলে এই অবস্থা হতো না। নেতারা দু’নম্বরী কাজ করেনি এটি বললে সত্যের অপলাপ হবে না।
এরপর আসে আমাদের কথা যাদের বলা হয় মিডল ক্লাস, পেশাজীবী, বুদ্ধিজীবী, ইত্যাদি। এরা সুশীল। পরামর্শ দিতে এরা খুব ভালবাসে। যে দল ক্ষমতায় আসুক তাদের সঙ্গে এদের সুসম্পর্ক থাকে। এদের বলা হয় সুশীল। এদের একটা বড় অংশ বিএনপি, জাতীয় পার্টির প্রত্যক্ষ সমর্থক; আরেক অংশ পরোক্ষে এদের এবং জামায়াতের সমর্থক। এরা মিলেমিশে থাকে। এদের অনেকে আবার মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী, আওয়ামী লীগের প্রবল সমর্থক, সরকারে আওয়ামী লীগ থাকলে সুবিধা গ্রহণকারী, কিন্তু সমর্থক পূর্বোক্তদের। অর্থাৎ এরাও এক হিসেবে দু’নম্বর। এরা কিভাবে অপারেট করে বলি।
জামায়াতের আলবদর হিসেবে পরিচিত মীর কাশেম আলীর একটি টেলিভিশন আছেÑদিগন্ত। এখানে আমি আওয়ামী বুদ্ধিজীবী হিসেবে পরিচিত অনেককে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে দেখেছি। এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে তারা বলে, বুঝলেন না, আমাদের কথাটা বলে আসলাম। আসলে ‘আমাদের’ কোন কথাই সেখানে তারা বলেন না। অনেকে বিভিন্ন পত্রিকায় কলাম লেখেন। কিন্তু তারা বিএনপি বা ব্যক্তিগত স্বার্থরক্ষা হয়নি দেখে ক্ষুব্ধ এমনসব বুদ্ধিজীবীর বিএনপি-জামায়াতের পক্ষে অ্যাপলোজেটিক লেখা লেখেন, সমালোচনা করেন না। এদের কর্মকা- তুলে ধরেন না। ঐ যে, একটি ঘটনার কথা তুলে ধরে ছিলাম। পাঠ্যবইয়ের একটি কমিটিতে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন আওয়ামী লীগ সমর্থক অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর, ড. মাসুদুজ্জামান, ড. রফিকুল্লা খান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মাহবুবুল হক ও অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সাইদ। ড. মাহবুবুল হক শাহরিয়ার কবিরের বই পাঠ্য করার দাবি নাকচ করে দেন এ বলে যে, শাহরিয়ার বিতর্কিত। তারা মাহমুদুল হকের উপন্যাস পাঠ্য করেন। এ নিয়ে কথা উঠলে, শুনেছি, মাহমুদুল হকের উপন্যাসও বাদ গেছে। এখন নির্দিষ্ট করা হয়েছে সেলিনা হোসেনের লেখা, যাতে কোন প্রশ্ন না ওঠে। কারণ, তিনি আমাদের পক্ষে। কোন লেখকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ নেই। আমাদের অভিযোগ এই দৃষ্টিভঙ্গির বিরুদ্ধে। শাহরিয়ার কেন বিতর্কিত? কারণ, তিনি জামায়াত বিরোধী, বিএনপি বিরোধী। যারা এ কাজটি করেছেন তারা যথার্থ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক বলে পরিচিত। কিন্তু এ কাজ করার মনস্তত্ত্ব কি? মনস্তত্ত্ব হলো বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এলে এ কমিটিতেই থাকা যাবে এ বলে যে, আমরা তো বিএনপি-জামায়াতবিরোধী কোন কাজ করেনি। শিক্ষা সচিব, কবি ও মুক্তিযুদ্ধের সমর্থক এবং মন্ত্রী আওয়ামী লীগের হলেও, এসব বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নেবেন না। কারণ? অনুমেয়। আরেক মুক্তিযুদ্ধ সমর্থক উপাচার্যকে দেখেছি সিলেকশন কমিটিতে থেকে জামায়াতের রোকন ও বিএনপি ক্যাডারকে চাকরি দিতে। আওয়ামী লীগ সরকারে এলে সব সময় এ দু’নম্বরীদের প্রবলভাবে লালন করে। জনপ্রশাসনে কিভাবে অর্থের বিনিময়ে পোস্টিং হয় এবং কে নেয়, সে সম্পর্কে প্রবল গুজব আছে। আমরা এসব বিষয়কে প্রশ্রয় দিয়েছি। এভাবে মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ বিরোধীরা সমাজ-রাষ্ট্রে স্থান করে নিয়েছে। জামায়াত-বিএনপি যে আজ দ্বিতীয় বা তৃতীয় গরিষ্ঠ দল, এর কারণ এই। আমরা এদের কোন না কোনভাবে একোমোডেট করেছি। গত ৩০ বছরে প্রশাসনেও তারা প্রচুর লোক ঢুকিয়েছে নিজেদের। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালীরা প্রটেকশন মানি নিয়ে এবং দিয়ে বিএনপি-জামায়াতীদের চাকরি দেয়। বিএনপি-জামায়াত প্রটেকশন মানি নিয়ে কখনও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকদের চাকরি দেয় না। এভাবে, দু’নম্বর লোকে ভরে গেছে দেশটা। এই বহুরূপীরা সব আমলে আছে, পুরস্কৃত ও প্রচারিত হয় সব আমলেই। আগে ইনকিলাবে যেসব আওয়ামী লিখতেন, এখন দিগন্তে যেসব আওয়ামী যান বা বিভিন্ন জায়গায় বিএনপি-জামায়াত ক্যাডারদের চাকরি দেন, পুরস্কৃত করেন, সুশীল বলে ভাব করেন, তাদের জিজ্ঞেস করেছিÑ এ রকমটি করেন কেন? এগুলো তো দু’নম্বরী কাজ। উত্তরে দাঁত কেলিয়ে বলেন, বুঝলেন না? বুঝেছি, এদের পশ্চাদ্দেশে সুতীক্ষè ব্যাম্বুর অনুপ্রবেশ ঘটলেও দাঁত বের করে হাসবেন। এ জন্যই মর্ত্যে তাদের এত রমরমা।
দীর্ঘদিন আমরা জামায়াত-বিএনপির আদর্শের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছি সংখ্যালঘু হয়েও, পার্থিবভাবে পুরস্কৃত না হয়েও। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চেয়েছি, ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে লড়েছি, গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র, ধর্মনিরপেক্ষতার জন্য লড়েছি রাজপথে। লেখালেখি করেছি। এসব বিষয়ে আমরা পুরোপুরি সফল হতে পারিনি রাজনৈতিক অসহযোগিতার দরুণ, সুশীল ও সিভিল সমাজের দু’নম্বরীদের জন্য। জামায়াত-বিএনপি আঁতাতে আমি বিচলিত নই, এরা আদর্শগতভাবে প্রায় এক, একে অপরের পরিপূরক। ধর্ম ব্যবসায়ীদের সব দলই হবে এর সমর্থক। আমরা তাদের আদর্শের বিরুদ্ধে লড়াইটা চাই এবং রাজপথে হলে, তাও সই। এ কারণে আমরা জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধকরণের দাবি বারবার করেছি। যদি যুদ্ধাপরাধী সমর্থন ও রাজাকারদের জন্য বিএনপি মাঠে নামে তা হলে তাদের বিরুদ্ধেও আমরা একই দাবি করব।
জামায়াত নিষিদ্ধকরণের সুযোগ এসেছিল এই আমলে। এই দাবি বাস্তবায়ন হয়নি। কেননা, একটি যুক্তি হলো ১৯৭২ সালের বাস্তবতা ও ১৯৭৫ সালের বাস্তবতা এক নয়। এই যুক্তি একেবারে অসার নয়। কারণ ১৯৭২ সালে জাতি ছিল ঐক্যবদ্ধ। ১৯৭৫ সাল থেকে জাতি বিভক্ত। সে কারণে অনেক কিছুই সম্ভব নয়। এছাড়া জামায়াত নিষিদ্ধ করলে তারা আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে যাবে। পঞ্চদশ সংশোধনীতে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রাখার যৌক্তিকতা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের অনেকে বলেন, এতে ভোট নষ্ট হবে। ইসলাম নিয়ে বিএনপিকে, জামায়াতকে রাজনীতি করতে দেয়া হবে নাÑ সে কারণেই রাষ্ট্রধর্ম রেখে দেয়া হয়েছে।
যে ম্যান্ডেট আওয়ামী লীগ পেয়েছিল এবং যা আর পাবে কিনা সন্দেহ, তাতে তারা অনেক কিছু গুছিয়ে নিতে পারত। জামায়াত আন্ডারগ্রাউন্ডে আগেও ছিল এখনও আছে। তাদের সামরিক শাখার প্রায় ১০০টি জঙ্গি দল তো আন্ডারগ্রাউন্ডে। তাতে কী হেরফের হয়েছে? ওভারগ্রাউন্ডে থেকে তারা নাশকতা করছে, আন্ডারগ্রাউন্ডে থেকেও করবে, কিন্তু তারা প্রচার ও অর্থনৈতিক ভিত্তি মজবুত করতে পারবে না। পেরেছে কি উলফা? আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রাখুক বা না রাখুক, যারা মনেপ্রাণে আওয়ামী লীগবিরোধী তারা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধেই ভোট দেবে। এ কথাটি আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দকেও বোঝানো যাবে না। আওয়ামী লীগে ডানপন্থাও প্রভাবশালী। সুতরাং তাদের পক্ষে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি। আর এটিও মনে রাখতে হবে, প্রাক ১৯৭১ আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব ছিল অতি আদর্শবাদী, সৎ এবং সেজন্য সাহসী ও দূরদর্শী। এখনকার নেতৃত্ব ততটা আদর্শবাদী, সৎ নয়, দূরদর্শী তো নয়ই। শেখ হাসিনার যে সাহস তা অন্যদেরও নেই। বঙ্গবন্ধুর সহকর্মীরা নেতার অনুগত ছিলেন কিন্তু প্রয়োজনে দ্বিমতও পোষণ করতেন। এখনকার আনুগত্য অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বার্থের বিনিময়ে আনুগত্য, সে জন্য দ্বিমতের সাহস রাখেন না। আমি আওয়ামী লীগের অনেক নেতা-মন্ত্রীকে জানি, মন্ত্রিত্ব না পাওয়ায় বা দলীয় পদ না পাওয়ায় কীভাবে অপ্রকাশ্যে শেখ হাসিনার ওপর বিষোদ্গার করেছেন। আবার যখন শেখ হাসিনা জায়গা দিয়েছেন তখন তারা কীভাবে স্তুতিতে মেতে উঠেছেন। দু’নম্বর সবখানে, যাবেন কোথায়?
আমরা দাবি করেছিলাম, জামায়াতের নিবন্ধীকরণ বাতিল ও নিষিদ্ধকরণ। এবার নিবন্ধীকরণের কথা বলি। এ বিষয়টি সবার ভালভাবে জানা উচিত।
জামায়াতের সংবিধানের সঙ্গে বাংলাদেশের সংবিধান সাংঘর্ষিক। বাংলাদেশে কোন দল রাজনীতি করবে, কিন্তু তা বাংলাদেশের সংবিধানসম্মত হবে না তা অসম্ভব। কিন্তু তা সত্ত্বেও সব সম্ভবের দেশ বাংলাদেশে তা চলছে। শুধু যে সংবিধানের কারণে তা নয়, আরও অনেক কারণ আছে জামায়াতকে রাজনীতি না করতে দেয়ার। আমরা পরিষ্কার ভাষায় বলতে চাই, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অস্বীকার, মানবাধিকার লঙ্ঘন, যুদ্ধাপরাধ, রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্যহীনতা এবং উপযুক্ত ঐতিহাসিক পটভূমি ছাড়াও বিদ্যমান সংবিধান, বিশেষ আইন, দ-বিধি, জরুরী আইন ও ১৯৭২ সালের গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশ, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বিধির আওতায়ও নির্বাচন কমিশন জামায়াতের নিবন্ধন দিতে পারে না।
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডেল্টা ফ্লাইট - নিউ ইয়র্ক টু ডেট্রয়ট

লিখেছেন ঢাকার লোক, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:২৬

আজই শ্রদ্ধেয় খাইরুল আহসান ভাইয়ের "নিউ ইয়র্কের পথে" পড়তে পড়তে তেমনি এক বিমান যাত্রার কথা মনে পড়লো। সে প্রায় বছর দশ বার আগের ঘটনা। নিউ ইয়র্ক থেকে ডেট্রিয়ট যাবো,... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

×