somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমরা এখন কোন জামানায় অবস্থান করছি ?

৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



------ পর্ব-২ /-----
তাছারা আমরা সবাই জানি যে এই বিশ্বে অতীতে পর পর যে দুটি বিশ্ব যুদ্ধ লেগে অসংখ্য মানুষ প্রান হারিয়েছিল সে দুটি যুদ্ধ হটাৎ করেই লেগেছিল কিন্তু নিম্নের হাদিস গুলো হতে এবং বাস্তবপ্রমান হতে বুঝা যায় এবার ৩য় বিশ্বযুদ্ধ কিন্তু লেগে গেছে অনেক পূর্বেই, তারপরও সবাই তা বুঝতে পারছে না কারন সেই যুদ্ধ এবার ধীরে ধীরে এগুচ্ছে এমনকি কিছুদিন যুদ্ধ বন্ধও থেকেছে মোটকথা এই ৩য় বিশ্বযুদ্ধ এমন ভাবে প্রবল হচ্ছে যে- যখন কোন দেশে তা এসে পরবে ঠিক তখনই একমাত্র তারাই বুঝতে পারবে যে হ্যা! আমরা
যুদ্ধের কবলে পরেছি। এর পূর্বে সবাই ভাববে আমরা ভালই আছি।
হাদিস নং- ৫)
“মেরুদণ্ডের সর্বশেষ হাড়ের চেয়েও ছোট হাড়ের ন্যায় একটি ভূখণ্ড যুদ্ধের কারণ হবে। সারা বিশ্ব তার জন্য এমনভাবে একত্র হবে যেন সেই ক্ষুদ্র ভূখণ্ড বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ভূখণ্ড আর তাকে পাওয়ার জন্য সারা বিশ্ব এক হয়েছে। সেই ক্ষুদ্র ভূখণ্ডের শাসক পৃথিবীর সকল ফিতনা সৃষ্টিকারী শাসকদের নেতার কাছে তার পতাকাকে সমর্পণ করবে, যে (ফিতনা সৃষ্টিকারী শাসকদের নেতা) কিনা সর্ব পশ্চিমের সুদূরবর্তী সমুদ্র উপকূলবর্তী ভূখণ্ড থেকে আসবে। আর তখন এটাই হবে শেষের (শেষ জামানার) শুরু যেহেতু সে (ক্ষুদ্র ভূখণ্ডের শাসক)গোটা বিশ্বের কাছে তার (ক্ষুদ্র ভূখণ্ডের)সাহায্যের জন্য আর্জি জানাবে। সে (ক্ষুদ্র ভূখণ্ডের শাসক) আবার তার সিংহাসন ফিরে পাবে আর এর মোকাবিলায় ইরাকের শেষ জামানা সম্পর্কিত ধ্বংস শুরু হবে। ক্ষুদ্র ভূখণ্ডের সেই শাসক ইমাম মাহদির সৈন্য বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে এবং সেই ক্ষুদ্র ভূখণ্ড আবার হুমকির সম্মুখীন হবে যেহেতু এর শাসক অনেক ফেতনার কারণ। ইমাম মাহদি এই (ক্ষুদ্র ভূখণ্ডের) শাসককে হত্যার নির্দেশ দিবে এবং সেই ক্ষুদ্র হাড়টি (ক্ষুদ্র ভূখণ্ড) মূল শরীরে (মূল ভূখণ্ডে) ফেরত আসবে”।
(আসমাল মাসালিক লিয়্যাম মাহাদিয়্যা মালিকি লি কুল্লু-ইদ দুনিয়া বি ইম্রিল্লাহিল মালিক, লেখকঃ কালদা বিন জায়েদ বিন বারাকা)
১৯৯০ সালের ২ রা আগস্ট ইরাক কুয়েত (তাছাড়া কুয়েতি দিনার পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান নোট) দখল করে নেয় এবং ১৯ তম প্রদেশ হিসাবে ঘোষণা করে। ইরাক যুক্তি হিসাবে দেখায়, “Kuwait was a natural part of Iraq carved off as a result of British imperialism”।
একই দিন সর্ব পশ্চিমের সুদূরবর্তী সমুদ্র উপকূলবর্তী ভূখণ্ড মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে অবস্থানরত তৎকালীন কুয়েতি রাষ্ট্রদূত শেখ সাউদ নাসির আল সাবাহ মিডিয়াকে জানায়ঃ “We have appealed to all our friends around the world, including the USA, to come to our aid and assistance; we would like to have military assistance in order to survive.”
নানা ঘটনার পরিক্রমা পেরিয়ে ১৯৯১ সালের ১৭ই জানুয়ারি বোমারু বিমানের মাধ্যমে বাগদাদ নগরীর উপর বোমা বর্ষণের মাধ্যমে শুরু হয় ইরাককে কুয়েত ছাড়ার জন্য বল প্রয়োগ। ৩৪ টি দেশের পদাতিক বাহিনীর অংশগ্রহণে মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোট বাহিনী গঠন করা হয়। দেশসমূহঃ আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, বাহরাইন, বাংলাদেশ, বেলজিয়াম, কানাডা, ডেনমার্ক, মিশর, ফ্রান্স, গ্রীস, ইতালি, কুয়েত, মরক্কো, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড, নাইজার, নরওয়ে, ওমান, পাকিস্তান, পর্তুগাল, কাতার, দক্ষিন কোরিয়া, সৌদি আরব, সেনেগাল, সিয়েরা লিওন, সিঙ্গাপুর, সিরিয়া, স্পেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইংল্যান্ড এবং যুক্তরাষ্ট্র নিজে। ১৫ ই ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ সালে পদাতিক আক্রমণ।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ সালে জোটের নেতৃত্বদানকারী সর্ব পশ্চিমের সুদূরবর্তী সমুদ্র উপকূলবর্তী ভূখণ্ড মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শাসক নেতা জর্জ বুশ কুয়েতকে মুক্ত ঘোষণা করে এবং ‘আল সাবাহ’ রাজ পরিবারকে সিংহাসন ফিরিয়ে দেয়। আর ইরাকের ভবিষ্যৎ ধ্বংসের দ্বার উন্মুক্ত হয়।
ইমাম মাহাদির আত্মপ্রকাশের পরে এই ক্ষুদ্র ভূখণ্ডের রাজ বংশের আমিরের কার্যকলাপ, তার শেষ পরিণতি এবং এই ভূখণ্ডের রঙ্গিন জাতীয়তাবাদের পতাকা ছেড়ে ইমাম মাহদির ‘খেলাফতের কালো কালিমা খচিত সাদা পতাকা’ কিংবা ‘সাদা কালিমা খচিত কালো সামরিক পতাকা’ অধীনে আসার ঘটনা এখন সময়ের ব্যাপার।
হাদিস নং- ৬)

সাঈদ ইবনুল মুসাইয়াব (রাঃ) হতে বর্নিত তিনি বলেন
রাসুল (সঃ) বলেছেন
শাম দেশে সিরিয়ায় ব্যাপক ফিতনা দেখা দিবে
যখন উক্ত দেশের কোন প্রান্তের ফিতনা একটু
শান্ত হবে তখনই অন্য প্রান্ত উত্তপ্ত হয়ে
উঠবে।
(কিতাবুল আল -ফিতান -৬৭৩)
হাদিস নং- ৭)

আবু হুরাইয়া (রাঃ) হতে বর্নিত তিনি বলেন
রসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন চতূর্থ ফিতনা হচ্ছে
অন্ধকারাচ্ছন্ন ফিতনা যা সমুদ্রের উত্তাল
তরজ্ঞের মত ছেয়ে আসবে,আরব-আনারবদের
কোন ঘর ইহা থেকে রেহাই পাবে না।প্রত্যেক
ঘরেই উক্ত ফিতনা প্রবেশ কোরবে, যা দ্বারা
তারা লাঞ্চিত অপদস্ত হয়ে যাবে।ফেতনাটি শাম
দেশ/সিরিয়ায় চক্কর দিতে থাক্লেও রাত্রিযাপন
কোরবে ইরাকে।ফেতনানাটি তার হাত,পা দ্বারা
আরব ভুখন্ডে বিচরন কোরতে থাকবে এবং উক্ত
ফেতনা এ উম্মতের চামড়ার সাথে চামড়া মিশ্রিত
হবার ন্যায় মিশ্রিত হয়ে যাবে।তখন বালা মসিবত
এত ব্যাপক ও মারাত্মক আকার ধারন কোরবে
যে যা দ্বারা কেউ ভাল,খারাপ নির্নয় কোরতে
পারবে না।ঐ সময় কেউ উক্ত ফিতনা থামানোর
সাহস রাখবে না,একদিকে শান্তির সুবাতাস
বইলেও অপর দিকে ফিতনাটি তীব্র আকার ধারন
কোরবে।সে সময় সকালে কেউ মুসলমান হলেও
সন্ধ্যা হতে হতে সে কাফের হয়ে যাবে।উক্ত
ফিতনা থেকে কেউ রেহাই পাবে না,তবে ঐ লোক
রেহাই পেতে পারে যে সমুদ্রে ডুবন্ত ব্যাক্তির
ন্যায় করুন সুরে দোয়া কোরতে থাকবে।উক্ত
ফিতনা ১২ বৎসর পর্যন্ত স্থায়ী হবে এবং এক
পর্যায়ে সকলের কাছে সবকিছু স্পষ্ট হয়ে
উঠবে।ইতোমধ্যে ফেরাত নদীতে স্বর্নের একটি
ব্রিজ প্রকাশ পাবে,যা দখল করার জন্য সকলে
যুদ্ধে জড়িয়ে যাবে প্রতি নয় জনের সাত জন
মারা যাবে।
(হাদিস কিতাবুল আল-ফিতান ৬৭৬)
হাদিস নং- ৮)

আবু হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন:
"চতুর্থ ফিতনা হলো ঘূর্ণায়মান সাগরের মত গাড় অন্ধকারময়। এটি আরব ও আজমের প্রতিটি গৃহকে নাকাল ও ভীত-সন্ত্রস্ত করে তুলবে। এটি শামের দিক দিয়ে যাবে, ইরাককে ঢেকে ফেলবে এবং তার হাত-পা দিয়ে [সমস্ত শক্তি দিয়ে] জাজিরাকে পিষে ফেলবে। এসময় উম্মতদেরকে যুদ্ধ ঘিরে রাখবে, আর ফিতনা এমনভাবে ছড়িয়ে পড়বে যে, সত্য মিথ্যা বলে বিবেচিত হবে এবং মিথ্যা সত্য বলে বিবেচিত হবে। কেউ সামান্যতম বিরোধিতাও করতে পারবে না। এক স্থানের সমস্যা সমাধান করতে করতে অন্য স্থান দিয়ে নতুন সমস্যা সৃষ্টি হয়ে যাবে। এসময় সকালবেলা কোন ব্যক্তি মুমিন হয়ে বের হবে আর সন্ধ্যাবেলায় কাফের অবস্থায় ফিরে আসবে, কেউ এই ফিতনা থেকে রেহাই পাবে না শুধুমাত্র সেইসব ব্যক্তি ব্যতীত যারা সমুদ্রে ডুবতে থাকা লোকের মত কাকুতিমিনতি করে প্রার্থনা করে। এটি বারো বছর অব্যাহত থাকবে। তারপর এটি শেষ হবে ফোরাত নদী থেকে স্বর্ণের পাহাড় বেরিয়ে আসার মাধ্যমে। তারা এর জন্য যুদ্ধ করবে যে যুদ্ধে প্রতি নয়জনের মধ্যে সাতজন নিহত হবে।"
(নুয়াম ইবনে হাম্মাদ)
. হাদিস নং- ৯)
ইবনে উমর (রা) বলেন, আমরা রাসুলুল্লাহ (সা) এর সাথে বসে ছিলাম। তিনি ফিতনা সম্পর্কে বিস্তারিত বললেন যতক্ষণ না তিনি ফিতনা আল আহলাসে পৌঁছেন। তখন একজন ব্যক্তি প্রশ্ন করলেন, " হে রাসুলুল্লাহ, ফিতনায়ে আল আহলাস কী?"
তিনি বললেন, "এটি হলো পলায়ন ও লুঠতরাজ।
তারপর আসবে ফিতনায়ে আস-শাররা, যার ধোঁয়া আমারই বংশের কোন লোকের পায়ের নীচ থেকে আসবে, যে দাবি করবে সে আমার দলভুক্ত। কিন্তু সে আমার দলভুক্ত নয়, শুধু ধার্মিকরাই আমার দলভুক্ত।
তারপর লোকেরা এমন একজন ব্যক্তির সাথে যুক্ত হবে যিনি অযোগ্য [hip-bone on a rib]।
তারপর আসবে ফিতনায়ে আদ-দুহায়মা। এটি প্রতিটি উম্মতকে চড় না মেরে যাবে না। যখন বলা হবে এটি শেষ হয়েছে, [এটি তো শেষ হবেই না], বরং আরো দীর্ঘায়িত হবে। এসময় মানুষ সকালবেলা মু'মিন হয়ে বের হবে এবং সন্ধ্যায় কাফের হয়ে ফিরে আসবে, যতক্ষণ পর্যন্ত না মানুষ দুটি ভাগে ভাগ হয়ে যায়। একটি ভাগে থাকবে নিফাকহীন ঈমান। অপরভাগে ঈমানহীন নিফাক। যখন এটি ঘটবে, সেইদিন বা তারপরের দিন প্রতীক্ষিত দাজ্জাল আসবে।" [আবু দাউদ]।
-
-
তা'বিল/ ব্যাখ্যা:-
১। ফিতনা আল আহলাস = উমাইয়া খিলাফাত [৬৬১-৭৫০],
২। পলায়ন ও লুঠতরাজ = এজিদের সৈন্যের মক্কা অবরোধ।
৩। ফিতনা আস-শাররা = আব্বাসীও খিলাফাত [৭৫০-১৫১৭]
৪। অযোগ্য শাসকবংশ = অটোমান সাম্রাজ্য (১৫১৭-১৯২৪)
৫। ফিতনা আদ দুলায়মা = ইউরোপীয় সাম্রাজ্যবাদ
৬। প্রতিটি উম্মতকে চড় মারা = সকল মুসলিম দেশ পশ্চিমাদের দখলে।
৭। যখন বলা হবে এটি শেষ হয়েছে = ইউরোপীয় কলোনিজমের সমাপ্তি এবং মুসলিম দেশসমূহ স্বাধীন হওয়া।
৮। বরং আরো দীর্ঘায়িত =বিশ্বজুড়ে আমেরিকান সাম্রাজ্যবাদ।
৯। চতুর্থ ফিতনা = ফিতনায়ে আদ দুলায়মার শেষ অংশ এবং ইমাম মাহদীর আগমণের ঠিক পূর্ব সময়।
১০। আজম = অনারব।
১১। শামের দিক দিয়ে যাবে = ফিলিস্তিনীদের উপর ইজরায়েলি বর্বরতা।
১২। ইরাককে ঢেকে ফেলবে = ইরাক-আমেরিকা যুদ্ধ।
১৩। জাজিরাকে পিষে ফেলবে = জাজিরা হলো টাইগ্রিস ও ইউফ্রেতিস নদীর মধ্যবর্তী ভূভাগ = উত্তর সিরিয়া ও উত্তর ইরাক = আইসিসের নৃশংসতা ও বিভিন্ন দেশের আইসিস বিরোধী অভিযান।
১৪। যুদ্ধ = অশান্ত মধ্যপ্রাচ্যে চলমান যুদ্ধসমূহ।
১৫। সত্যকে মিথ্যা ও মিথ্যাকে সত্য বলে বিবেচনা = পশ্চিমা মিডিয়ার ধোঁকাবাজি।
১৬। সামান্যতম বিরোধিতা করা যাবে না = জঙ্গী, মৌলবাদী ট্যাগ দেয়া।
১৭। এক স্থানের সমস্যা সমাধান তো অন্য স্থানে শুরু = ইস্যুর পর ইস্যু আসতে থাকবে।
১৭। বারো বছর অব্যাহত = ইরাক যুদ্ধ + বারো বছর = ২০০৩-০৪ +১২ = ২০১৫-১৬! বা ২০০৮ হতে ২০২০ ।
১৮। স্বর্ণের পাহাড় নিয়ে যুদ্ধ = মধ্যপ্রাচ্যের তেলসম্পদ নিয়ে যুদ্ধ (সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ)
১৯। প্রতি নয়জনে সাতজন নিহত = থারমোনিউক্লিয়ার যুদ্ধ/ আরমেগাডন।
-
-
এসব ব্যাপারে আল্লাহ সুবহানওয়াতালাই সর্বাপেক্ষা উত্তম জ্ঞান রাখেন।
এরপর আরো সহী হাদিসগুলো হতে আরো ভালভাবে বুঝতে পারব যে আসলেই আমরা কোন জামানায় আছি। (চলবে)
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ১০:১১
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমিও যাবো একটু দূরে !!!!

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২২

আমিও যাবো একটু দূরে
যদিও নই ভবঘুরে
তবুও যাবো
একটু খানি অবসরে।
ব্যস্ততা মোর থাকবে ঠিকই
বদলাবে শুধু কর্ম প্রকৃতি
প্রয়োজনে করতে হয়
স্রষ্টা প্রেমে মগ্ন থেকে
তবেই যদি মুক্তি মেলে
সফলতা তো সবাই চায়
সফল হবার একই উপায়।
রসুলের... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×