somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ধারাবাহিক মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ (শেষ পর্ব)

১৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৮:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

৩.ধ্বংস জনক অপরাধের ভয়াবহতায় মার্কিন সামরিক বাহিনী
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে মহামারির আকারে যৌন অপরাধের সংখ্যা বাড়ছে। এ ব্যাধি নিয়ন্ত্রণে পেন্টাগণ নানা উদ্যোগ নিলেও তা কাজে আসেনি।
প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর সামরিক বাহিনীর অন্তত ২৬,০০০ সক্রিয় সদস্য যৌন আক্রমণের শিকার হয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, যদিও এ সময় যৌন আক্রমণের শিকার হয়ে অভিযোগ দায়ের করেছেন এমন সদস্যের সংখ্যা ৬ শতাংশ বেড়ে ৩,৩৭৪ জনে উন্নীত হয়েছে, তবে নাম প্রকাশ না করে যেসব সদস্য যৌন আক্রমণের শিকার হওয়ার কথা স্বীকার করেছেন তাতে মোট সংখ্যা ২৬,০০০ ছাড়িয়ে যেতে পারে। ২০১১ সালে এ সংখ্যা ছিল ১৯,০০০।
যৌন আক্রমণের শিকার সামরিক বাহিনীর সদস্যদের সহায়তা ও উর্ধতন কর্তৃপরে নজরদারি বাড়ানো হলেও তাতে কোনো লাভ হয়নি।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ১৪ লাখ সামরিক বাহিনীর ৬.১ শতাংশ সক্রিয় নারী সদস্য বা মোট ১২,১০০ নারী সদস্য জানিয়েছেন, ২০১২ সালে তারা অযাচিত যৌন সংস্পর্শে এসেছেন। ২০১১ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮,৬০০। পুরুষদের মধ্যে যৌন আক্রমণের শিকার লোকের সংখ্যা ১০,৭০০ থেকে বেড়ে গত বছর ১৩,৯০০ তে উন্নীত হয়েছে। মার্কিন বিমান বাহিনীর ৩০ জনেরও বেশি মহিলা ক্যাডেট অভিযোগ করেছেন, তারা প্রশিণ নেয়ার সময় প্রশিকদের হাতে যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। টেক্সাস বিমান প্রশিণ কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটেছে বলে তারা জানান। ঘাঁটিতে এ ধরনের যৌন নির্যাতন ও হয়রানির ঘটনা বেড়েই চলেছে বলেও তারা অভিযোগ করেছেন। মার্কিন সামরিক বাহিনীর নারী সদস্যরা অহরহ যৌন নির্যাতন ও অবৈধ যৌন নিপীড়নের শিকার হয়ে থাকেন এবং প্রতিবছর হাজার হাজার ঘটনা রেকর্ড করা হয়। পৃথক আরেক হিসাবে এর আগে বলা হয়েছে, মার্কিন বাহিনীতে কর্মরত প্রতি পাঁচ জন মহিলার মধ্যে একজন এবং প্রতি ২০ জন পুরুষের মধ্যে একজন যৌন হয়রানির শিকার হন। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মার্কিন সামরিক বাহিনীতে চাকরিরত অবস্থায় একজন মহিলা সেনার ধর্ষিত হওয়ার আশংকা ২০ থেকে ৪০ শতাংশ। তবে, মার্কিন সেনাবাহিনীতে যৌন হেনন্তর ৮০ শতাংশ ঘটনা চেপে যাওয়া হয় বলে এ বিষয়ে যথার্থ হিসাব পাওয়া যাবে না। স¤প্রতি মার্কিন বার্তা সংস্থা এপি’র এক হিসাবে বলা হয়েছে- গত আট বছরে চাকরি হারানো মার্কিন কমান্ডারদের মধ্যে শতকরা ৩০ ভাগই যৌন কেলেঙ্কারির কারণে চাকর হারিয়েছেন। বিশ্বব্যাপী ১২০ টির বেশি দেশে মার্কিন স্পেশাল বাহিনী মোতায়েন রয়েছে। সে সব দেশেও মার্কিন বাহিনীর ধর্ষণ ও যৌন কেলেংকারীর ঘটনা তোলপাড় সৃষ্টি করে চলেছে। বিশেষ করে আগ্রাসিত আফগানিস্তান ২০ কারাগারে ও ইরাকে ১৫ কারাগারে মার্কিনীদের যৌন নির্যাতন,খুন, গুম মানবতাকে ভূলুন্ঠিত করে চলেছে।
আমেরিকার বিকৃত যৌনাচারের আধিক্য ও বিভংস্রতা দেখেআমেরিকার এককালের খ্যাতিমান টিভি বিশ্লেষক জিমি সোয়াগার্ট তার বিখ্যাত বই হোমোসেক্সুয়ালিটিতে আর্তনাদ করে বলেছেন- যে অপরাধের জন্য সডোম ও গমোরা নগরী ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে সে অপরাধের জন্য যদি বর্তমান ইউরোপ ও আমেরিকাকে ধ্বংস না করেন তাহলে তাহলে সৃষ্টিকর্তকেই একদিন আসামীর কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।
৪.যুদ্ধ ফেরত মার্কিন সেনাদের আত্মহত্যা বাড়ছে
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধ ফেরত সেনাদের আত্মহত্যার প্রবণতা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে মার্কিন প্রশাসনের মধ্যে৷ কর্তৃপক্ষের তদারকিতে থাকা সত্ত্বেও মানসিক চাপ সইতে না পেরে আত্মহত্যাকে বেছে নিচ্ছে সেনারা৷ যুদ্ধ ফেরত মার্কিন সেনাদের তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব পালন করে যে বিভাগটি তার নাম ভেটেরান এ্যাফেয়ার্স বা ভিএ৷ গত সোমবার এক বক্তব্য দানকালে ভিএ-র সেক্রেটারি এরিক শিনসেকি জানালেন যে প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ হাজারেরও বেশি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটছে৷ এর মধ্যে ২০ শতাংশই হচ্ছে যুদ্ধ ফেরত সেনাদের মধ্যে৷ আত্মহত্যার প্রবণতা প্রতিরোধ শীর্ষক এই সম্মেলনে শিনসেকি জানান যে প্রতিদিন গড়ে ১৮ জন করে যুদ্ধ ফেরত সেনা আত্মহত্যা করছে৷ এদের মধ্যে প্রতি পাঁচজন ভিএ-র তত্ত্বাবধানে রয়েছে৷ ইরাক এবং আফগানিস্তান যুদ্ধে দায়িত্ব পালন শেষে যখন সেনারা দেশে ফেরত আসে তখন তারা পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার বা পিটিএসডি-তে ভুগে থাকে৷ এবং এই সংখ্যাটি দিন দিন কেবল বাড়ছেই৷
আসল যুদ্ধ এখন নিজ দেশে
বার্তা সংস্থা আইপিএসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিউ অ্যামেরিকা মিডিয়ার সম্পাদক এ্যারন গ্ল্যান্টজ বলেন ইরাক এবং আফগানিস্তান যুদ্ধ ফেরত প্রায় দুই মিলিয়ন সেনা এই মুহুর্তে আমাদের রয়েছে৷ কিন্তু এদের মানসিক চাপ দূর করতে যথেষ্ট পরিমাণ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ আমরা দেখছি না৷ যুদ্ধ এখন বাড়িতেই চলে এসেছে' মন্তব্য এ্যারন গ্লান্টজ এর৷ তিনি আরও বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা আফগানিস্তানে আরও সেনা পাঠাচ্ছেন এবং ইরাক থেকে দ্রুত সেনা ফিরিয়ে আনার কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না৷ ভিয়েতনাম যুদ্ধ থেকেও কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে আফগানিস্তান ও ইরাকের যুদ্ধ, এমনটি মনে করছেন গ্ল্যান্টজ৷ কারণ সেখানে সকলকেই যুদ্ধক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে৷ এবং সেনাযানে করে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়াটাও কঠিন বিপজ্জনক হয়ে দাঁড়িয়েছে৷ কি ধরণের মানসিক চাপে ভুগে থাকে যুদ্ধ ফেরত সেনারা? রিপাবলিকান মাইকেল ম্যাকমাহোন বলেন, দুর্ভাগ্যজনক সত্যটি হচ্ছে এসব সেনারা যখন বাড়িতে ফেরে তখন প্রতিদিনের জীবনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়াটা এদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়৷ ভিএ-র তথ্য অনুযায়ী ২০০৫ সালে ১৮ থেকে ২৯ বছর বয়সী প্রতি এক লাখ যুদ্ধ ফেরত সেনাদের মধ্যে প্রায় ৪৫ শতাংশ আত্মহত্যা করতো৷ দুই বছর পর তা এক লাফে গিয়ে দাড়িয়েছে প্রায় ৫৭ শতাংশে৷ অর্থাৎ প্রতি দুই জনের মধ্যে কমপক্ষে একজন মানসিক চাপ সইতে না পেরে আত্মহত্যা করছেই৷
নিয়মিত সেনাদের মধ্যেও আত্মহত্যার প্রবণতা
কেবল যে যুদ্ধ ফেরত সেনারাই এই পথ বেছে নিচ্ছে তা নয়৷ গত বছরের প্রথম ১১ মাসে সেনাবাহিনীর ১৪৭ জন কর্তব্যরত সেনা আত্মহত্যা করেছে৷ যা আগের বছরের চেয়ে ২০ জন বেশি৷ একইভাবে কর্তব্যে না থাকা সেনাদের মধ্যে একই সময়ে আত্মহত্যা করেছে ৭১ জন যা আগের বছরের চেয়ে ২১ জন বেশি৷ এছাড়া গত বছর ৫২ জন মেরিন, ৪৮ জন নৌ এবং ৪১ জন বিমান সেনা আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে বলে প্রকাশিত তথ্যে জানা গেছে৷
শুধু এ সব অপরাধের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই ঘৃণ্য সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসী চরিত্রের অধিকারী আমেরিকার, বিশ্বব্যাপী মানবতা ধ্বংস ও মানবাধিকারের চরম লংঘন, লুণ্ঠনবৃত্তি, বিশ্বব্যাপী চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র, গনহত্যা,নিষ্টুরতা আর পৃথিবী সকল অপকম© ও অপশক্তির পৃষ্টপোষকতা দিয়ে সারা পৃথিবীকে একটি নরকের কুন্ডে পরিনত করেছে। শুধু মাত্র ইরাকেই গত ১০ বছরে ২৭ লাখ মানুষকে হত্যা করেছে এ নরপিষাসের দেশ। আফগানিস্তান, লিবিয়া, সিরিয়া, ফিলিস্তিনের কথা বাদই দিলাম।মোট কথা পৃথিবীর এমন কোন অপরাধ নেই যার সাথে আমেরিকার যুগসূত্র নেই। তারা অপরাধের পাল্লা এতো বেশি ভারী করে ফেলেছে নিজেরাও এখন বুঝতে পারছে পাপের শাস্তি পাওয়ার কথা। নিউটনের সেই সূত্র অনুয়ায়ী “যে কোন ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে” আমেরিকানরা এবার সেই বিপরীত প্রতিক্রিয়ার ফলাফল পাবার অপেক্ষাই রয়েছেন।তাই সময় থাকতে সাবধান হোন তা না হলে ইতিহাসের আস্তকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবেনই। আমেরিকান সাম্রাজ্যবাদের ধ্বংসের স্তুপের উপর রচিত হবে মানবতার সুখ ও শান্তির যুগ।সে যুগ দেখার অপেক্ষায় পৃথিবীর শান্তিপ্রিয় জনসাধারণ।
প্রমানপঞ্জী
গ্রন্থাবলী
পশ্চিমা মিডিয়ার স্বরুপ-নজরুল হাফীজ নদভী
জাতিসংঘে জাতি সমূহের অবস্থা-সাইয়্যেদ আব্দুর রহমান
ইহুদী চক্রান্ত-আব্দুল খালেক
আজকের বিশ্ব ও সাধারণ জ্ঞান
দি ইসরাইল লবি এ্যান্ড ইউ এস ফরেন পলিসি- জন জে মায়ারসিমা, স্টিফেন এম ওয়াল্ট
সুন্নাতে রাসুল ও আধুনিক বিজ্ঞান-ডাঃ তারেকুল ইসলাম
যে রাজ্যে আইন নেই : আমেরিকান এজেন্সীগুলোর যতো ক্রাইম- মর্টন হাল্পারিন, জেরী বার্মান, রবার্ট বরোসেগ, ক্রিস্টিন মারউইক
আফগানিস্তানে আমি আল্লাহকে দেখেছি
ফুরাতের তীরে তেল সম্পদ দখলের লড়াই ঃ রক্তে ভাসছে ইরাক
আন্তজাতিক সন্ত্রাসের ইতিকথা ঃ আফগানিস্তান থেকে ইরাক
আফগানিস্তান ও তালিবান-এ জেড এম শামসুল আলম
পত্র-পত্রিকা ও সাময়িকী
বাংলাউইকিপিডিয়া
আল জাজিরা
এপি
রেডিও তেহরান
রিয়েল-টাইম নিউজ ডটকম
দৈনিক সংগ্রাম
সাপ্তাহিক সোনার বাংলা
নয়াদিগন্ত
নিউজমিডিয়াবিডি.কম
জিএম/এনএস
বিশ্বজুড়ে গোপন মার্কিন নজরদারির তথ্য ফাঁস করলেন স্নোডেন- অজয় রায়
ড্রোন হামলা, ড্রোন ব্যবসা-মাসুম বিল্লাহ
মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের সামপ্রতিক ব্যাকরণ-আজফার হোসেন
উইকিলিকসের নথি, সাম্রাজ্যবাদ ও আজকের মুসলিম উম্মাহ- ফাহমিদ উর রহমান
বিশ্ব অস্ত্রবাণিজ্য-সুদীপ্ত সালাম
www.armedforcesjournal.com/2006/06/1833899
www.outlookindia.com/article.aspx?210036
www.somewhereinblog.net/JANAAT09YOUTH
www.amarblog.com
savetheyouth.amarblog.com



২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেনারসী রঙে সাজিয়ে দিলাম চায়ের আসর=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনে কি পড়ে সেই স্মৃতিময় সময়, সেই লাজুক লাজুক দিন,
যেদিন তুমি আমি ভেবেছিলাম এ আমাদের সুদিন,
আহা খয়েরী চা রঙা টিপ কপালে, বউ সাজানো ক্ষণ,
এমন রঙবাহারী আসর,সাজিয়েছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজ্ঞানময় গ্রন্থ!

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

একটু আগে জনৈক ব্লগারের একটি পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম, কমেন্ট করার পর দেখি বেশ বড় একটি কমেন্ট হয়ে গেছে, তাই ভাবলাম জনস্বার্থে কমেন্ট'টি পোস্ট আকারে শেয়ার করি :-P । তাছাড়া বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

অস্ট্রেলিয়ার গল্প ২০২৪-৪

লিখেছেন শায়মা, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫


চলে যাবার দিন ঘনিয়ে আসছিলো। ফুরিয়ে আসছিলো ছুটি। ছোট থেকেই দুদিনের জন্য কোথাও গেলেও ফিরে আসার সময় মানে বিদায় বেলা আমার কাছে বড়ই বেদনাদায়ক। সেদিন চ্যাটসউডের স্ট্রিট ফুড... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসের নায়িকাকে একদিন দেখতে গেলাম

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৫

যে মেয়েকে নিয়ে ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসটি লিখেছিলাম, তার নাম ভুলে গেছি। এ গল্প শেষ করার আগে তার নাম মনে পড়বে কিনা জানি না। গল্পের খাতিরে ওর নাম ‘অ’ ধরে নিচ্ছি।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

×