(তখন সবে মাত্র স্কুলে যাওয়া শুরু হয়েছে .. ৯টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত ক্লাস করে বাড়ি ফিরে কোন রকমে গোসল করে একটু খেয়েই চলে যেতাম সুচি-দের বাসায় ,,, ঐ সময়ে সুচির মা থাকতো স্কুলে , আর বাবা থাকতো কলেজে ..আর আমরা দু-জন ওদের ঘরের মেজেতে .... ওর ছোট একটা সুন্দর গিটার ছিলো .আর আমার ছিলো একটা হারমোনিকা. ঐটা বাজিয়ে আমরা দুজন মনের সুখে গান করতাম ...
ওর গিটার টা আমি খুব ভালোবাসতাম .... কিন্তু ওকেও যে অনেক বেশি ভালবাসতাম তা বুঝেছি ,, কিছুদিন পর যখন ওরা শহরে বাড়ি বানিয়ে চলে যায় তখন ....। ঐ ছিলো আমার ছোট্ট বেলার সব থেকে আপন খেলার সাথি ....
সম্পর্কে ও আমার ভাতিজি হয় .... চাচাতো ভাইয়ের মেয়ে ....
এখন ও ডাক্তারি পড়ছে ...... )
( এরপর ক্লাস থ্রি তে পড়ার সময় ,,, লিনা নামের একটা বান্ধবী , ওর চেহারা তখন খুব সুন্দর ছিলো.. বিশেষ করে ওর হাসি টা .. পড়া না হলে স্যার ওকে মারলে আমার খুব খারাপ লাগতো..
গ্রামের মৌলবি চাচার মেয়ে ,, তাই কারও বাড়ি সচরাচর যেত না .. তবে আমার অসুখের খবর শুনলে বা আমি স্কুলে না গেলে বাড়িতে এসে আমার খোজ নিতো..
হাইস্কুলে যাওয়ার পর আমরা ভিন্ন ভিন্ন স্কুলে চলে যাওয়াতে সম্পর্কটা এখনও বন্ধুত্বেরই মাঝেই সীমাবদ্ধ ।
কিছুদিন আগে ও বিয়ে করেছে .
( ক্লাস ফাইবে উঠে গিয়েছিলাম খালাতো বোনের শশুর বাড়ি একটা অনুষ্ঠানে । আমাদের সাথে গিয়েছিলো আমার খালার ননদ ও তার মেয়ে লিমা ,। ওখানে ছিলাম প্রায় ১ সপ্তাহ.. আমরা দুজন এক কম্বোলের তলে, আমার মা আর ওর মা আর একটা কম্বোলের তলে প্রতিদিন এক বিছানায় শুয়ে থাকতাম,,। ও খুব সুন্দরী আর নরম তুলতুলে ছিলো , তাই আমি ওকে খালি চিমটি দিতাম
তারপর খালাদের বাড়িতে গিয়ে ওর মা এর সাথে দেখা হলে আমি বলেছিলাম ... আপনারা এমন একটা কাজ করলে ...??? আমার সাথে বিয়ে দিতে চেয়ে এখন অন্য লোকের সাথে বিয়ে দিয়ে দিয়েছেন , তখন খালার ননদ বলে , তুমি আর এক বছর আগে আসলেই পারতে
( ষষ্ঠ শ্রেনীতে যখন সবাই অন্যান্য স্কুলে চলে গেলেও আমার চাচা গ্রামে যে স্কুল বানিয়েছে আমাকে সেখানেই ভর্তি হতে হয়
ঐ স্কুল থেকে ক্লাস এইট থেকে চলে যাওয়ার পর বুঝেছিলাম এবং শুনেছিলাম যে ও আমাকে একটু একটু ইয়ে করতো...
কিন্তু তারপরে আর কিছুই হইনি .
{চলবে .........} আসল মজা কাল

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



