"নুসরাত ফারিয়ার 'হত্যাচেষ্টা' নিয়ে আইন-আদালত যা-ই বলুক, গণতন্ত্রের আদালতে তাকে 'অপরাধী' সাব্যস্ত করার মূল কারণ— 'বায়োপিকের রাজনীতি'। শেখ হাসিনার চরিত্রে অভিনয় করা মানেই ফ্যাসিবাদের সহযোগী? তাহলে যারা মুজিবের চরিত্রে অভিনয় করেন, তাদের কী বলা হবে— 'ইতিহাসের মঞ্চায়নকারী' নাকি 'আনুগত্যের পারফর্মার'?
ফারিয়ার মুক্তির ফর্মুলা যত সহজ (ক্রস ম্যারেজ বা উপদেষ্টা-সংসর্গ), ততই স্পষ্ট হয় বাংলাদেশের 'জাস্টিস সিস্টেম'-এর আসল ইকুয়েশন— Power = Connections ÷ Principles। রোকেয়া প্রাচী, শাইরা শারমিনের উদাহরণ দেখিয়ে দিচ্ছে, এদেশে আইনের চোখ সত্যিই অন্ধ— শুধু ক্ষমতার রঙিন চশমা পরে থাকে।
আর 'মেয়েদের মধ্যে হাসিনা' কথাটা তো রূপকথার মতো! নোবেলজয়ীদের মধ্যেও 'একান্ন হাসিনা' বাস করে? নিশ্চয়ই 'শান্তি' পুরস্কারের আড়ালে সেই হাসিনারা অস্ত্রের ব্যবসায়ী-বান্ধব হিসেবেই আত্মপ্রকাশ করেন!
কিন্তু আমি মনে করি, ফারিয়া কাউকে হত্যার চেষ্টা করলে সেই ব্যক্তির উলটো খুশিই হওয়া উচিত। আইসিইউতে শুয়েই ফেসবুকে পোস্ট দেওয়া উচিত— ‘থ্যাংক ইউ, ফারিয়া, ফর মেকিং অ্যান অ্যাটেম্প্ট টু কিল মি অ্যান্ড প্লিজ ডু ইট অ্যাগেইন।’
অপেক্ষা করুন, হয়তো সংরক্ষিত আসন বা মন্ত্রীত্বের ঘোষণা আসছে!"

সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



