মগবাজারের সেই ছিনতাইয়ের শিকার যুবক আব্দুল্লাহর করুন কাহিনী আবারও প্রমাণ করল—আইনি সহায়তা, নিরাপত্তা, ন্যায়বিচার এখন 'ভাইরালিটির' উপর নির্ভরশীল! প্রথম দিন থানায় গিয়েও পাত্তা পাননি তিনি, উল্টো হয়রানির শিকার হয়েছেন। কিন্তু ঘটনা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়াতেই পুলিশের 'জরুরি সক্রিয়তা'! প্রশ্ন হলো, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কি শুধু ট্রেন্ডিং টপিক্সের মাঝেই সীমাবদ্ধ?
অপরাধীরা নির্ভয়ে চাপাতি চালায়, আর ভুক্তভোগীকে ছুটতে হয় থানা থেকে হাসপাতাল, হাসপাতাল থেকে আদালত—বিরামহীন এক যন্ত্রণার মাঝে। পুলিশের দায়িত্ব কি শুধু কাগজে মামলা নেয়া, নাকি মানুষের পাশে দাঁড়ানো? নগরবাসীর মনে আজ ভয়: "পুলিশ যদি সাহায্য না-ই করবে, তবে এই বাহিনী কার জন্য?"
অপরাধ বাড়ছে, কিন্তু প্রশাসনের জবাবদিহিতা কোথায়? ভুক্তভোগীরা যখন থানায় গিয়েই হয়রানির শিকার হন, তখন অপরাধী কেন সাহস পাবে না? সময় এসেছে সিস্টেমের এই অমানবিক নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তোলার!
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




