ফাগুন আসার ক’দিন আগে থেকেই
অহর্নিশি কোকিলের কুহুতান শুনি,
উদাসী ঘুঘুর নিরন্তর ডাক, আর শুনি-
প্রফুল্ল পায়রা দলের বাকবাকুম ধ্বনি।
ব্যালকনিতে দাঁড়ালেই দেখি বর্ণিল গাঁদা,
সূর্যমুখি, চন্দ্রমল্লিকা আর সিলভিয়া,
পুষ্পিত ডালিয়া জিনিয়ার সুস্মিত হাসি,
প্রজাপতিদের উড়ে আসা হাওয়ায় ভাসি’।
তবুও বসন্ত নিয়ে আমার বাড়াবাড়ি নেই।
ষড়ঋতুর ছবি আছে হৃদয়পটে আঁকা।
গ্রীষ্ম বর্ষা শরৎ হেমন্ত আর শীত বসন্ত,
প্রতিটি ঋতুর ভিন্ন সুষমা অনিন্দ্য, অনন্ত।
ঢাকা
০২ ফাল্গুন ১৪২৭
১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১
(কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ শিরোনামের স্নিগ্ধ গোলাপের ছবিটি ঢুকিচেপা এর সৌজন্যে পাওয়া, তার মন্তব্য থেকে কপি-পেস্ট করে শিরোনামে বসিয়েছি। ছবিটি ব্লগার ঢুকিচেপা গত ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১ তারিখে তুলেছেন বলে ৩৬ নং মন্তব্যে জানিয়েছেন)
অনন্যা/অপরাহ্ন ৪ঃ৫২, পহেলা ফাল্গুন ১৪২৭, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১
সুস্মিতা পুষ্পিতা/ অপরাহ্ন ৪ঃ৫৩, পহেলা ফাল্গুন ১৪২৭, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১
ফুলের বনে যার পাশে যাই তারেই লাগে ভালো..... সকাল ১০ঃ৪৩, ০২ ফাল্গুন ১৪২৭, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১
মন প্রফুল্ল করে দেয়া পুষ্পের হাসি/সকাল ১০ঃ৪৪, ০২ ফাল্গুন ১৪২৭, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫