somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

৫টি দুষ্টুমির কথা (কৌতুক)

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কৌতুক- ১

আদালতে আসামীর বিচার হচ্ছে...
আসামী একজন বাস চালক। সে বাস এক্সিডেন্ট করে অনেক মানুষ মেরে ফেলেছে।
তো বিচারক তাকে বলছেন, বিচারকঃ তুমি কীভাবে এত লোক মেরে ফেললে?
বাস চালকঃ স্যার আমি বাস চালাতে ছিলাম এমন সময় বাস ব্রেকফেল হয়ে গেল। তো আমি দেখলাম রাস্তার একদিকে ২ জন লোক আর একদিকে একটি বিয়ে বাড়ি। এখন আপনি বলেন আমার বাসটিকে কোনদিকে নিয়ে যাওয়া দরকারছিল?

বিচারকঃ তুমি বাসটিকে যেদিকে ২ জন লোক ছিল সেদিকে নিয়ে যেতে পারতে। এতে ক্ষয়ক্ষতি অন্তত কম হত।
........
...................
বাস চালকঃ স্যার
আমি তো সেটাই চাইছিলাম।
কিন্তু ঐ ২ জন তো বাস দেইখা বিয়া বাড়ির দিকে দৌড় দিল।

কৌতুক-- ২

এক লোক তার ভেজা কাপড় শুকানোর জন্যপাশের বাসায় গেছে কাপড়
ইস্তরী (Iron) আনতে, তো গৃহকর্তা দরজা খুললে
লোক বলছেঃ আপনার ইস্ত্রী আছে ?
পড়শির উত্তরঃ জ্বী আছে
লোকঃ গরম হয় ?
পড়শিঃ মানে কী ! কি বলছেন এইসব…
লোকঃ না মানে, গরম করে একটু
ডলা দিতাম আর কি………।


কৌতুক-- ৩

4-5 ফ্রেন্ড মিলে বারে বীয়ার পান
করতেছে.
এমন সময় টেবিলের উপর
রাখা মোবাইলটা বেজে উঠল.
ছেলে:হ্যালো
মেয়ে:ওগো শুনছো..আমি এখন
মার্কেটে আছি.
ছেলে:ভাল
মেয়ে:আমার 200000 টাকার একটা নেকলেস
পছন্দ হয়েছে.
ছেলে:তাহলে এটা নিয়ে নাও
মেয়ে:26000টাকা র একটা স্কার্ট আমার
পছন্দ হয়েছে.2টা নিয়ে নেই?
ছেলে:2টা না 4টা নাও
মেয়ে:তোমার ক্রেডিট কার্ড আমার
কাছে,ঐখান থেকে নিতেছি.
ছেলে:ok.no problem
সব বন্ধু:সালা তুই কি পাগল হয়ে গেলি?
এতগুলো টাকা বউকে দিয়ে দিলি !!
ছেলে:এইসব বাদ দে.আগে বল
মোবাইলটা কার? :P :D
বন্ধুরা shockzz !!!


কৌতুক- ৪

একদিন একটি বিমান মানসিক অসুস্থ (পাগল)দের বহন করে চিকিৎসার জন্য একদেশ থেকে অন্যদেশে নিয়ে যাচ্ছিলো।
পুরো বিমানটিতে পাগলগুলো চিৎকার করে শব্দ-দূষণ করছিলো এবং এতে পাইলট এর প্লেন চালাতে খুবই অসুবিধা হচ্ছিলো।
হঠাৎ করে একটি পাগল কিভাবে যেন পাইলট এর কেবিনে ঢুঁকে পড়লো।

পাগলটি পাইলটকে বলল,
পাগলঃ ভাই তুমি কিভাবে প্লেন চালাও
আমারে একডু শিখায় দাও। আমি কালকেই একডা প্লেন কিন্না নিজে চালায়া লং ড্রাইভে যামু।
পাইলটঃ আচ্ছা ঠিক আছে, কিন্তু একটা শর্ত আছে।
পাগলঃ কি শর্ত? পাইলটঃ আপনি যদি আপনার বন্ধুদের শান্ত করে এই প্লেনে হওয়া শব্দ-দূষণ বন্ধ করতে পারেন।
আমার প্লেন চালাতে অনেক
সমস্যা হচ্ছে। পাগলঃ আচ্ছা ঠিক আছে।
[১০ মিনিট পরে প্লেন একদম শান্ত!!] পাগল এসে পাইলটকে বলল,
পাগলঃ হ্যা ভাই,
এখন শিখান।
পাইলটঃ Wow!! খুবই
চমৎকার :) আপনি কিভাবে উনাদের শান্ত
করলেন?
.........................................
..................
........
পাগলঃ আমি গিয়া প্লেনএর দরজা খুইল্লা
সবাইরে কইলাম” কেও এখানে শব্দ কইরো না,
যাও সবাই বাহিরে গিয়া খেলোগা”:D


কৌতুক- ৫

বাবা আর ছেলের কথোপকথনঃ-
বাবাঃ আমার জন্য একটা ড্রিঙ্কস
নিয়ে আসো তো দোকান থেকে ।
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
বাবাঃ ঠাণ্ডা অফকোর্স !
ছেলেঃ বাবা পেপ্সি নাকি কোক ?
বাবাঃ পেপ্সি
ছেলেঃ বাবা বোতলের নাকি টিনের ?
বাবাঃ বোতলের ,
ছেলেঃ বড় বোতল নাকি ছোট বোতল ?
বাবাঃ ছোট বোতল ,
ছেলেঃ আচ্ছা বাবা নরমাল নাই ডায়েট ?
বাবাঃ ধুরু , লাগবে না যা পানি নিয়ে আস
একটা ,
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
বাবাঃ অফকোর্স ঠাণ্ডা ,
ছেলেঃ বাবা খাওয়ার পানি নাকি ইয়ুজ করার
জন্য ?
বাবাঃ মাইর খাবি এখন !!
ছেলেঃ বাবা হাত দিয়ে নাকি লাঠি দিয়ে ?
বাবাঃ বেশি কথা বলস , যা ভাগ
সামনে থেকে ,
ছেলেঃ বাবা দৌড় দিয়ে ভাগব
না হেটে হেটে ?
বাবাঃ বেয়াদব , দিন দিন জানোয়ার
হইতাসস !
ছেলেঃ কোন জানোয়ার ?
কুত্তা নাকি বিলাই ?
বাবাঃ আমি এখন তোরে জবাই করবো ,
যা বলসি !!
ছেলেঃ বাবা চাকু দিয়ে নাকি বটি দিয়ে ?
বাবাঃ বটি দিয়ে !!
ছেলেঃ টুকরা টুকরা নাকি বড় বড় পিস ?
বাবাঃ হারামি তুই যাবি ??
ছেলেঃ বাবা একলা যাব নাকি তোমার
সাথে যাব ?
বাবাঃ তোর উপর থাডা পরুক !
ছেলেঃ বাবা ভুমিকম্প নাকি বজ্রপাত ?
বাবাঃ ওহ খোদা আমার হার্ট এ পেইন
হচ্ছে !
ছেলেঃ বাবা হসপিটাল এ নিয়ে যাব
নাকি ডক্টর ডাকব ??
বাবাঃ পানি দে আমাকে
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
বাবাঃ নরমাল
ছেলেঃ বাবা খাবে নাকি ইয়ুজ করবে ?? .........
আর লিখতে পারলাম না :P লিখলেই
বাপটা মরে যাবে :P


(কৌতুকগুলো সংগৃহীত)
চারপাশের দৃশ্যপট দেখে প্রতিমুহুর্তে মানসিক বিষাদ থেকে কিছুটা স্বস্থি খুজতে এই কৌতুকগুলো হয়তো কিছুটা বিনুদন যোগাবে)
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×