আমার ছোটো ভাই- শাওন।
যার দ্বারা কিছু করা সম্ভব- আমরা কখনো কল্পনাও করিনি, কারন- পরিবারের ছোটো হওয়ার কারনে সব সমায় আদরে আদরে প্রায় মাথায় উঠা বাকী ছিলো তার।
যাই হোক সে এখন ডিউটি ডক্টর - কভিড ইউনিট- আজগর আলী মেডিকাল হাসপাতাল। এই সপ্তাহে তার ৮৪ ঘন্টা ডিউটি
ওর কাছ থেকে প্রতিদিনের আপডেট নেওয়া হয়।
গতকালের একটা ঘটা শুনলাম ওর কাছে-
ওদের ইউনিটে একজন ইমার্জেন্সি পেসেন্ট আসার পর অক্সিজেন সাপ্লাই ছিলোনা। তখন আরেক পেসেন্টের ছেলে তার বাবার অক্সিজেন খুলে সেই নতুন পেসেন্টকে ইউস করতে দেয় কারন তার বাবার অবস্হা কিছুটা ভালোর দিকে ছিলো।
আজকে সকাল পর্যন্ত আল্লাহর রহমতে দুই জনের অবস্হা কিছুটা স্টেবল।
মনে হলো ঘটনা টা সবার সাথে শেয়ার করা উচিত।
ছবি: অন্তর্জাল
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:১০