somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম এর লেখা" মনোযোগ দিয়ে পড়ুন

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিদায় ২০১২ আজ বছরের শেষদিন। দেখতে দেখতে ২০১২ চলে গেল। বছরটি কত ঘটনার জন্ম দিয়েছে। ২০১২ বাংলাদেশে ঘটন-অঘটন পটিয়সীর তালিকায় একেবারেই উপরের দিকে স্থান করে থাকবে। কবি নজরুল বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারিতে লিখেছিলেন,
‘বিদায়, হে মোর বাতায়ন-পাশে নিশীথ জাগার সাথী!
ওগো বন্ধুরা, পাণ্ডুর হয়ে এল বিদায়ের রাতি!
আজ হ’তে হ’ল বন্ধ মোদের জানালার ঝিলিমিলি,
আজ হ’তে হ’ল বন্ধ মোদের আলাপন নিরিবিলি।’
বছরটাকে যদি কবির ভাষায় বিদায় দেয়া যেত, তাহলে কতই না ভালো হতো। কিন্তু তেমন সুযোগ কোথায়!
বছর শেষে সব থেকে কঠিন বিস্ময় যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল নিয়ে লন্ডন ইকনোমিস্ট এবং আমার দেশ-এ দুই মহাজ্ঞানীর লাগামহীন কথোপকথন। অত উপরের লোকরা এত দরিদ্র ভাষায় কথা বলে অনেকে আন্দাজই করতে পারিনি। আমার দেশ-এ স্কাইপি প্রকাশ নিয়ে গত সংখ্যায় লিখেছিলাম। কত যে সাধুবাদ পেয়েছি তার হিসাব দিতে পারব না। সে হিসাব মেলাতে গেলেও আরেকটা স্কাইপির সাহায্য নিতে হবে। কারণ ফোনে যেসব কথা হয় তা আধুনিক যন্ত্র খুব সহজেই হিসাব দিতে পারবে। শুধু সাধুবাদেই ক্ষান্ত থাকেনি। সেদিন হঠাত্ মিরপুরের মোহন আর শাহজাহান এসেছিল। মোহন মাঝেসাজেই আসে। ’৭১-এ আমার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধে ছিল। এখনও সেই একইভাবেই সম্মান সমীহ করে। ওর এক ছেলে ওমর ফারুক খুব সুন্দর ছবি তোলে। দু’এক জায়গায় আমার ছবিও তুলেছে। গরিবের সংসার কোনো রকমে চলে। মাঝে খুব অসুস্থ ছিল। এখনও পুরো সুস্থ নয়। তবে বছর দুই আগে যতটা ভেঙে পড়েছিল তার চাইতে কিছুটা শক্তি সামর্থ্য হয়েছে। মোহন কবিতাও লেখে। সদ্য প্রকাশিত ‘এই সময়ের ছড়া’ শামসুল আলম মোহন হাতে দিয়ে গেছে। হঠাত্ দেখলাম বইটি আমার নামে উত্সর্গ করেছে, ‘আমার রণগুরু বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম।’ আমার ঘনিষ্ঠ আরেক কবি ও ছড়াকার পাবলিক লাইব্রেরির পরিচালক যুগ্ম সচিব নুর হোসেন তালুকদার। সেও অনেক ছড়া লিখেছে, ‘শিথিল মনির নানা তা না না না তা না না না’। তিনদিন আগের ঘটনা তাই ছড়াগুলো ভালো করে পড়াও হয়নি। একবার মেয়র হানিফের নির্বাচনে মিরপুর গিয়েছিলাম। সেই সময় কমিশনার পদে দাঁড়িয়েছিল দেওয়ান শাহজাহান আর আগা খান মিন্টু। ওরা আমার খুবই প্রিয়। শেষ পর্যন্ত ছিলাম এই জন্য যে লেঃ জেঃ মীর শওকত এক সময় আড়ালে ডেকে বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, শক্তভাবে থাকবেন। কারচুপি করে ঘোষণা দিয়ে ফল নিয়ে নেবে।’ তাই শক্তভাবে ছিলাম ফল বেরুনোর আগ পর্যন্ত। আগা খান মিন্টু, দেওয়ান শাহজাহান ওরা কেউ বিরাট পণ্ডিত না। রাজনীতিতেও না, বিদ্যা বুদ্ধিতেও না। একদিন কী নিয়ে কথা হচ্ছিল। আশরাফ গিরানী অথবা কেউ গ্রামে কার কত বাপ-দাদার জমিজমা আছে তাই নিয়ে চ্যালেঞ্জ। হঠাত্ শাহজাহান বলে উঠেছিল, ‘পাগার পুগার যাই থাকুক, আপনাদের এক একর আর আমাদের এক ডিসিমল সমান কথা।’ সেটা ১৫-২০ বছর আগের কথা। ইদানীং তাই দেখছি। ঢাকা শহরের গুলশান বনানীতে এক কাঠা আর আমাদের গ্রামগঞ্জের ২০-২৫ একর, তাও দরদামে মিল পড়ে না। কেন যেন বহুদিন পর দেওয়ান শাহজাহান ফোন করেছিল। জনাব আবদুল জলিলের মার্কেন্টাইল ব্যাংকের সখীপুর শাখা উদ্বোধনে দাওয়াত করেছিলেন। আসলে আওয়ামী লীগারদের দাওয়াতে যেতে ইচ্ছে করে না। যে সখীপুরকে পাদপ্রদীপের নিচে এনেছিলাম; মুক্তিযুদ্ধে সারা পৃথিবীতে পরিচিত করেছি; ৩৫-৪০ বছর আগে যে সখীপুর লেখাপড়ায় ছিল খুবই পশ্চাদপদ; কাছা দিয়ে ৩০-৩৫-৪০ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে পড়তে যেতে হতো; তাদের জন্য স্বাধীনতার পর মুজিব ডিগ্রি কলেজ করেছিলাম। যে কলেজের সিংহভাগ জমি দিয়েছিল সালাম ফকির। আর হামিদুল হক বীর প্রতীক, আউয়াল সিদ্দিকী, শম আলী আজগর, আমজাদ হোসেন, শওকত মোমেন শাহজাহান, খোরশেদ আলম, গজারিয়ার মোজাম্মেল রাত-দিন খেটে কলেজটাকে দাঁড় করিয়েছিল। ’৭২-এ প্রতিষ্ঠিত কলেজ ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু নিহত হলে মেজর মান্নান নামে এক জল্লাদ বা ডাকাত সখীপুরের দায়িত্বে ছিল। কত মানুষকে যে নির্যাতন করেছে তার শেষ নেই। প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল কলেজটি। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীর প্রচেষ্টায় ’৮৩ সালে আবার চলতে শুরু করে। ২০০৮ সালে নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয়ে শওকত মোমেন শাহজাহান এমপি এবং বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী হন মন্ত্রী। কলেজের লোকজন আসে তাদের সম্বর্ধনার কথা বলতে। আমি খুশি হয়ে সম্বর্ধনায় সম্মতি দেই। পরে দেখি সে সম্বর্ধনার সভাপতি এক চ্যাংড়া ইউএনও, বিশেষ অতিথি জনাব শওকত মোমেন শাহজাহান, প্রধান অতিথি লতিফ সিদ্দিকী। এসবের পরেও সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে যাবার ইচ্ছে ছিল না। সঙ্গে স্ত্রী ছিলেন, ছিলেন সুসাহিত্যিক সৈয়দ আবুল মকসুদ। সম্বর্ধনার দিন বেশ কয়েকবার শাহজাহান ফোন করেছিলেন। কিন্তু কালিয়ানের বাড়ি থেকে সিলিমপুরে গিয়ে দেখি পুলিশ দাঁড়িয়ে। কেন? আপনি যেতে পারবেন না। ‘কী কারণে নিষিদ্ধ হলাম? কাগজপাতি দিন।’ ‘না, কোনো কাগজপাতি নেই। উপরওয়ালার হুকুম।’ পুলিশরা দাঁড়িয়েছিল। ওর মধ্যেই গাড়ি চালিয়ে চলে গিয়েছিলাম। সখীপুর বাজারের তালতলায় আবার পুলিশ সাহেবরা ফণা তুলে দাঁড়ালেন। এক ভাঙা জিপ নিয়ে সামনে কেরাবেরা করছিল। মন বলছিল পাছায় লাথি মেরে উড়িয়ে দেই। এক ধাক্কা দিতেই ছিটকে পড়ল। হাজার হাজার মানুষ মুক্তিযুদ্ধে যারা বীর ছিল তারা অনেকেই তখন কাপুরুষে পরিণত হয়েছে। তবু তামাশা দেখছিল। আমার আর কলেজে যাওয়ার ইচ্ছে ছিল না। চলে এসেছিলাম। নিজের মায়ের পেটের ভাই আওয়ামী লীগ করেন বলে আমারই প্রতিষ্ঠিত কলেজে শওকত মোমেন শাহজাহানের প্ররোচনায় আমাকে যেতে দেয়নি। আমার বাড়িতে আমার অনুপস্থিতিতে তষ্করের মতো গিয়েছিলেন। ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস। এখন শেষের বছর। কত ডাকাডাকি, জাতীয় দুর্দিনে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সবাইকে একত্র হওয়া দরকার। এক সুরে কথা বলা দরকার। কিন্তু কেন যেন সুর মেলে না, তাল কেটে যায়। তাই তাদের ডাকাডাকিতে সাড়া দিতে পারি না। আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জনাব এমএ জলিল একজন অসুস্থ মানুষ। সপ্তাহে তিনবার ৭-৮ ঘণ্টা করে ডায়ালাইসিস করেন। যে কারণে তার প্রতি মমতা একটু বেশি। তাদের ব্যাংকের শাখা খুলবেন। তাই দাওয়াত করেছিলেন, রাজি হয়েছিলাম। তবে জনাব শাহজাহান দাওয়াত দেননি। অনুষ্ঠানে মঞ্চে বসিনি, নিচে ছিলাম। জনাব আবদুল জলিল অনেক পীড়াপীড়ি করেছেন, তবু যাইনি। দু’কথা বলার আহ্বান করলে শুভেচ্ছা জানিয়েছি। তার আগে জনাব শাহজাহান সর্বনাশ করে ফেলেছিলেন। সখীপুরে স্থাপিত ব্যাংকে বড় পদে কাউকে নিয়োগ দেয়া না গেলেও যেন কিছু পিয়ন-দারোয়ান পাহারাদার ঝাড়ুদার চাকর-বাকর, চাপরাশির চাকরি তার সুপারিশে সখীপুরের লোককে দেয়া হয়—এই ছিল তার আবদার। তাই আমি তার কঠোর প্রতিবাদ করেছিলাম। পাকিস্তান আমলে দেখেছি, ব্যাংকের ম্যানেজার হতো পাকিস্তানি—তার পিয়ন-চাপরাশি বাঙালি। ডিসি-ওসি পশ্চিম পাকিস্তানি, তার পিয়ন চাপরাশি কনস্টেবল বাঙালি। বাংলাদেশেও যদি তাই হয় আমি আর কী করতে পারি। পাকিস্তানের সময়ও আমাদের দেশের দালালরা তাদের প্রভুদের কাছে অমন করে আবদার করত। কথাই আছে, কয়লার ময়লা যায় না ধুইলে, খাসলত যায় না মরলে। জনাব এমএ জলিল একজন বুদ্ধিমান সজ্জন ব্যক্তি। তিনি আমার আপত্তির কারণ বুঝেছিলেন। ঢাকা ফেরার পথে দেওয়ান শাহজাহান ফোন করেছিল, ‘দাদা, আসতে চাই।’ ‘৮টার পর এসো।’ ভেবেছিলাম একা আসবে, দেখলাম মোহনকে নিয়ে এসেছে। বিদায়ের সময় সে করুণভাবে বলল, ‘দাদা, মাহমুদুর রহমানকে এটা কী বললেন? সে যে বিএনপির পক্ষের লোক।’ হাসতে হাসতে বলছিলাম, ‘আমি তো আওয়ামী লীগ করি না, বিএনপিও না। আমার মনে হয়েছে মানবতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের ১৭ ঘণ্টা কথোপকথন জনসম্মুখে প্রকাশ করে আমার দেশ একটি জাতীয় দায়িত্ব পালন করেছে—তাই লিখে দিয়েছি। আমি লিখলেই কী আর না লিখলেই কী? আমি তো বালতি আর তোরা আওয়ামী লীগ মহাসমুদ্র। এত চিন্তা কেন?’
বছরটি আমরা ভালোভাবে পার করতে পারলাম না। আরেকটু সহনশীল মানবিক মূল্যবোধের পরিচয় দিয়ে ২০১২ কে বিদায় করতে পারলে কতই না ভালো হতো। জাতীয়ভাবে তো অশান্ত ছিলামই, আন্তর্জাতিকভাবেও বছরটি শান্ত যায়নি। প্রতিটি জিনিসের মূল্য নাগালের বাইরে। মহররমের আশুরার দিনে নতুন কারবালা সৃষ্টি হয়েছিল আশুলিয়ায়। শ্রমিকের বড় দুর্দিনের, বড় দুঃসময়ের বছর ছিল ২০১২। সাংবাদিকদের জীবন শঙ্কামুক্ত নয়। মহিলা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাগর-রুনীর হত্যাকারীদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আইনের হাতে সৌপর্দ করতে চেয়েছিলেন। আমি বলেছিলাম ৪৮ মাসেও হবে না। ৪৮ সপ্তাহ এর মধ্যেই পেরিয়ে গেছে, কোনো সুরাহা হয়নি। সফলতার কথা বলে দিবানিশি ঢেঁকুর তুললেও এসবই আমাদের জাতীয় ব্যর্থতা। এসব আড়াল করার কোনো উপায় নেই। আমাদের বর্তমান মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান সরকারের আজ্ঞাবহ কর্মচারী ছিলেন। সেদিন দেখলাম ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেছেন, তিনি কোনো যুদ্ধাপরাধী নন। জানিনা কে তাকে যুদ্ধাপরাধী বলেছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের পক্ষাবলম্বন করলে যদি যুদ্ধাপরাধ হয় তাহলে নিশ্চয়ই তিনি যুদ্ধাপরাধী। এখনকার অনেক রাজনৈতিক নেতা ও বড় বড় ব্যক্তি তখন পাকিস্তানের পক্ষে কাজ করেছেন। আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও মুক্তিযুদ্ধের সময় এডিসি ডিসি ছিলেন। ’৭২-’৭৩ এর গেজেট দেখলেই চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ আরও কোথায় কোথায় কাজ করেছেন, তার প্রমাণ পাওয়া যাবে। শুধু তিনি একা নন, আরও অনেকেই ছিলেন। ক’দিন আগে সব কয়টি জেলার ডিসি, এডিসি, এসপির নাম দিয়েছিলাম। কে কার খোঁজ রাখে। পক্ষে থাকলে ভালো, সত্য কথা বললে খারাপ। ক’দিন আগে নাম-ঠিকানা ছাড়া এক উন্মাদ ছাত্রলীগারের দশ পৃষ্ঠার চিঠি পেয়েছি। কখনও কখনও সে আমাকে বাবার বাবা আখ্যায়িত করেছে। আবার কখনও তার কাছে আমি কিছুই নই। একেবারে শেষে এসে বলেছে, ‘আপনার অতীত যাই থাকুক, আপনি দেশের জন্য যতকিছুই করুন না কেন, আওয়ামী লীগের পক্ষে থাকলে তবেই আপনি বীর মুক্তিযোদ্ধা, আমাদের মাথার মুকুট। বিএনপিতে যাওয়াতো দূরের কথা তাদের সমর্থন করলেই আপনি রাজাকার।’ [এরকম চেতনার ছাত্রলীগাররা বিশ্বজিেক কুপিয়ে হত্যা করবে না তো কোন মুমূর্ষুকে সেবাযত্ন দিয়ে ভালো করে তুলবে? বিশ্বজিতের খুনিরা নিজেরাই বলেছে, নাম ফোটাবার জন্য, পাদপ্রদীপের নিচে আসার জন্য ওভাবে কুপিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে। আবার বলিহারি যাই, ময়না তদন্তের ডাক্তারের। এমন দলীয় ডাক্তার হতে পারে! লাখ লাখ মানুষ কতবার চাপাতি দিয়ে কোপানোর কত ছবি দেখেছে, কিন্তু আওয়ামী ডা. ভদ্রলোক বিশ্বজিতের শরীরে কোনো ধারালো অস্ত্র বা চাপাতির কোপের আঘাত পাননি। পাবেন কী করে? তার কাঁধে ছাত্রলীগের দা’র কোপ পড়ার আগে তিনি কোনোদিন পাবেন না। সরকারি ক্ষমতার লোভে অন্ধ, শ্রবণ-বধির, বিবেকহীন এক অশুরের শামিল। তাই তার কাছে মানবতা এমন করে অপমানিত হবে—এটাই তো স্বাভাবিক। হে ২০১২ তোমাকে বিদায়।
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×