somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রমজানের জাকাত কেন চ্যারিটি বা ট্যাক্স নয়

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি কোন আলেম বা ধর্ম বিশারদ নই। তারপরও, একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে সাধারণের বোধগম্য উপায়ে যাকাত নিয়ে কিছু কথা লিখেছি। পড়তে পারেন। একই সাথে, লেখায় ভুলত্রুটি থাকলে ধরে দেবার অনুরোধ রইল। আপনার দ্বিমত থেকেও শেখার কিছু থাকতে পারে।
পড়ুন তবে ..

https://www.risingbd.com/national/news/454077

- রমজানের জাকাত যেভাবে চ্যারিটি বা ট্যাক্স নয় -

চ্যারিটি শব্দের বাংলা অর্থ, দান বা দানশীলতা। অক্সফোর্ড ডিকশনারি চ্যারিটিকে সজ্ঞায়িত করছে এভাবে: 'the voluntary giving of help, typically in the form of money, to those in need.' অর্থাৎ, 'যাঁরা অভাবগ্রস্থ, তাঁদের স্বেচ্ছায় (সচরাচর) অর্থ সহায়তা প্রদান করা হলো চ্যারিটি।' চ্যারিটি বিষয়টির সাথে 'স্বেচ্ছায়' শব্দটা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এ শব্দের উপস্থিতি এ ধারণাই পরিষ্কার করে যে, একজন বিত্তশালী মানুষ তাঁর ইচ্ছা হলে চ্যারিটি বা দানশীল কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করতে পারেন, বা নাও করতে পারেন; এটা পরিপূর্ণভাবে তাঁর ইচ্ছাধীন। অধিকন্তু, এই দান কখন, কাকে, কিভাবে দিতে হবে তাও দাতার ইচ্ছাধীন। চ্যারিটি খেয়ালখুশি মতো যাকে খুশি দেয়া যায়। কিন্তু, রমজানের জাকাত প্রদানের প্রক্রিয়া ভিন্ন। এ বিষয়ে ইসলাম ধর্মে সুনির্দিষ্ট দিক নির্দেশনা রয়েছে। যেমন খুশি তেমনভাবে জাকাত দেয়া যায় না।

একজন ইসলাম ধর্মাবলম্বী, বা মুসলমান একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ের আর্থিক অবস্থা অতিক্রম করলে তাঁর জন্য জাকাত দেয়া বাধ্যতামূলক হয়ে পরে। এই যে ন্যূনতম আর্থিক সক্ষমতা বা স্তর, তার নাম, নিসাব (ইংরেজিতে, থ্রেশহোল্ড)। স্বর্ণ এবং রৌপ্য দুটি মান নিসাব হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যদি আপনার কাছে টাকা, স্বর্ণ, রৌপ্য, স্টক বা শেয়ার থাকে, যার মূল্যমান ৮৫ গ্রাম স্বর্ণ বা ৫৯৫ গ্রাম রৌপ্য, এর চেয়ে বেশি হয়, তাহলে আপনি যাকাত দিতে বাধ্য। কোনও মুসলমান যদি একটি পূর্ণ চন্দ্র বছরের জন্য এই পরিমাণ সম্পদ বা অর্থের মালিক হন, তবে তাঁর জাকাত ১২ টি চন্দ্র মাসের শেষে দিতে হয়। জাকাতের হার আড়াই শতাংশ। একজন মুসলমান চাইলে অতীতের অপরিশোধিত জাকাতও বর্তমান সময়ে দিতে পারেন। সেক্ষেত্রে, ওই সময়কালে প্রতি রমজানে তিনি কত সম্পদের মালিক ছিলেন তা খুঁজে বের করতে হবে, এবং এর আড়াই শতাংশ জাকাত প্রদান করতে হবে।

জাকাত গ্রহণের উপযুক্ত কারা সে বিষয়টিও ইসলাম পরিষ্কার করে দিয়েছে, জাকাত প্রদানের আগে যা আমাদের অবশ্যই জেনে নেয়া উচিত। এছাড়া, জাকাতকে যেন আমরা ট্যাক্স বা করের সাথে গুলিয়ে না ফেলি। সরকারকে যথানিয়মে ট্যাক্স বা কর না দিলে দেশের আইন ভঙ্গ করা হয়, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হতে পারে; তবে, এর সাথে সওয়াব-গুনাহর বিষয় জড়িত নয়। অপরদিকে, সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও জাকাত যথানিয়মে না দিলে একজন মুসলমানের গুনাহ হয়। কেননা, নিসাব'এর অধিক আর্থিক অবস্থা অর্জন হলে একজন মুসলমান জাকাত দিতে বাধ্য। বিষয়টির গুরুত্ব বুঝাতে পবিত্র কোরআন'এর বিভিন্ন সূরায়ও বারবার জাকাত প্রসঙ্গে আলোকপাত করা হয়েছে।

জাকাতকে কোনওভাবেই গরীবদের প্রতি ধনীদের অনুগ্রহ বা করুনা প্রকাশ হিসেবে গণ্য করা যায় না। এটা বরং ধনীদের সম্পদের উপর গরীবের অধিকার বা হক। কোন অর্থেই এটি স্রেফ দাতব্য কর্মকান্ড বা চ্যারিটি নয়। জাকাত প্রদান না করার অর্থ গরীবদের ন্যায্য প্রাপ্য হতে বঞ্চিত করা। যে ব্যক্তি যাকাত দেন তিনি প্রকৃতপক্ষে তাঁর আহরিত সম্পদ থেকে দরিদ্রদের অংশ আলাদা করে নিজের বাকি অংশকে পরিশুদ্ধ করেন। ইসলাম ধর্মের পাঁচটি স্তম্ভের অন্যতম জাকাত। আরেকটু বিশদভাবে বললে বলা যায়, ঈমানের পর নামাজ, এবং তার পরই জাকাতের অবস্থান।

যাকাত ইসলামের একটি মৌলিক স্তম্ভই শুধু নয়, এটি বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের অর্থ-কষ্ট লাঘবের একটি বৈপ্লবিক ধারণাও। জাকাত হলো সমাজের সবচেয়ে দুর্বল জনগোষ্ঠীর কাছে সম্পদ পুনঃসঞ্চালনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। বিত্তশালীরা যে যাঁর জাকাত যথাযথ নিয়মে আর্থিক দুর্দশাগ্রস্থদের সাথে সহভাগ করলে সমাজে ভিক্ষাবৃত্তি বলে কিছু থাকে না। উল্লেখ্য, ইসলাম ধর্ম ভিক্ষাবৃত্তিকে নিরুৎসাহিত করে, কারণ, ভিক্ষাবৃত্তি মানুষের আত্মমর্যাদাবোধ তথা, মানুষ হিসেবে তার শ্রেষ্ঠত্ব নষ্ট করে দেয়। তাই, জাকাত গ্রহণকারীর আত্মসম্মানে কোনোপ্রকার আঁচড় না লাগে মতো পরিবেশে জাকাত দিতে হয়। ধনীদের সম্পদের উপর গরিবের হক কোন করুনার বিষয় নয়, এটি তাঁদের অধিকার। অথচ, আজকের দিনে ফেইসবুকে চোখ বুলালেই দেখা যায়, একজন হতদরিদ্রকে সামান্য দামের একটি শাড়ি, বা লুঙ্গি দিতেও ওই ব্যক্তির দুই পাশ হতে বিপুল সংখ্যক 'দাতার দল' একে অন্যের সাথে হাত মিলিয়ে দৃষ্টিকটু এক মানব শেকল তৈরী করেন। ইসলামের দৃষ্টিতে এ ধরনের লোক দেখানো মানবসেবা আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়। এতে সাময়িক লোক দেখানো বাহবা পেলেও ধর্মীয় বিবেচনায় সওয়াব অর্জনের অবকাশ থাকে না।

জাকাত প্রদানে চলমান দৈন্যদশার চিত্র ও এ রুগ্ন পরিবেশের উন্নয়ন নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা এ লেখায় অপ্রাসঙ্গিক হবে না।

২০১৪ সালের একটি দুঃখজনক ঘটনা এ প্রসঙ্গে আলোচনায় আনা যায়। মানিকগঞ্জে জাকাতের কাপড় নিতে এসে ঘটনাস্থলেই পদদলিত হয়ে মারা গেলেন দুই বৃদ্ধা। গুরুতর আহত হয়েছেন অনেকেই। মানিকগঞ্জে শহরের গার্লস স্কুল রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। দেশের এক ধনাঢ্য পরিবারের পক্ষ হতে সেদিন সকালে দরিদ্রদের মাঝে জাকাতের কাপড় বিতরণের ব্যবস্থা নেয়া হয়। খবর পেয়ে আগের রাত থেকে শহরের গার্লস স্কুল রোডে অবস্থিত সেই শিল্পপতির বাসার সামনে ভিড় করেন অনেক নারী-পুরুষ। ভোর চারটার দিকে বাসার মূল ফটক খুলে দিলে হুড়োহুড়ি করে সবাই একসাথে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেন। এ সময় ভিড়ের মধ্যে ওই দুই বৃদ্ধা পদদলিত হয়ে ঘটনাস্থলেই প্রাণত্যাগ করেন, এবং আহত হন অনেকেই।

অথচ, যথাযথ পরিকল্পনার মাধ্যমে জাকাত বিতরণের ব্যবস্থা নিলে এ দুর্ঘটনা এড়ানো যেত। দাতা পরিবারটি চাইলে আগে থেকে পুলিশ ও প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করে কিভাবে গরিবদের মাঝে জাকাতের কাপড় ও অন্যান্য দ্রব্য ঝুঁকিমুক্ত পরিবেশে বিতরণ করা যায় তার পরিকল্পনা করতে পারতেন। বাংলাদেশের মতো দেশে হাজারো দরিদ্রকে এক সাথে দরজা খুলে দিলে এমনটি যে ঘটতে পারে তা অনুমান করতে খুব বেশি মেধা বা প্রজ্ঞা দরকার হয়না। জাকাত প্রদানের অজুহাতে দুটি মূল্যবান প্রাণহানিসহ অসংখ্য হতাহতের সে মর্মান্তিক ঘটনায় ওই প্রভাবশালী পরিবারের বিরুদ্ধে সরকারের প্রশাসন কোন ব্যবস্থা নিয়েছে কিনা তা আর জানা যায়নি। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দুর্মুখেরা বলে থাকেন, কোন পরিবারের জাকাত বিতরণে কতজন আহত বা নিহত হলেন তা নাকি ওই পরিবারের বড়লোকি মাপের একপ্রকার মাপকাঠি। এভাবে, সাধারণের দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে এক শ্রেণীর কোটিপতির এমন করুন উপহাস সভ্য সমাজের চিত্র হতে পারে না।

এমনও দেখা গেছে, জাকাতের মালামাল আছে বড়োজোর দু'শ মানুষের। অথচ, মাইকে ঘোষণা দিয়ে জড়ো করা হয়েছে হাজারো মানুষ। বেশি মানুষ জড়ো করতে না পারলে যেন জাকাত দাতার আত্মসম্মানে লাগে, এমনই অবস্থা। জাকাতের কাপড়-সামগ্রী বিতরণের নামে মাইকিং এর মাধ্যমে লোক জড়ো করে নিজেকে জাহির করার মাঝে এক ধরনের বিকৃত আনন্দ পান অনেকে। অথচ, ইসলাম ধর্মে বলা হয়েছে, ‘দান করতে হবে এমনভাবে যাতে ডান হাত দিয়ে দান করলে বাম হাত তা না জানে।’ আমাদের সমাজের বাস্তবতা একেবারেই বিপরীত। অনেকে জাকাতের দানদক্ষিণার ছবি কেবল ফেইসবুকে নয়, পরবর্তীতে নির্বাচনে পর্যন্ত কাজে লাগান। কি বিভৎস্য বিকৃতি!

কোভিড মহামারীর কারণে কিছু কোটিপতি গজানোর পাশাপাশি অতি দরিদ্র মানুষের পয়দাও হয়েছে বিস্তর। এ কারণে, অতীতের যে কোন সময়ের তুলনায় বর্তমানে জাকাত গ্রহীতার সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়াই স্বাভাবিক। তাই, জাকাতের অর্থ বা দ্রব্যসামগ্রী বিতরণে আগে থেকেই যথাযথ পরিকল্পনা গ্রহণ না করলে ২০১৪ সালের ঘটনার চেয়েও মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটে যাবার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে, যাঁরা বড়ো আকারে জাকাত প্রদানের ব্যবস্থা নেবেন তাঁদের বাধ্য করতে হবে জাকাত গ্রহীতাদের নিরাপত্তার বিষয়টি যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে। তাঁরা এ কাজে প্রয়োজনে পুলিশ, প্রশাসন ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবকবৃন্দের সাথে আলোচনায় বসে জাকাত বিতরণের কর্মপন্থা নির্ধারণ করতে পারেন।

অধিকন্তু, মাইকে ঘোষণা দেয়ার মাধ্যমে কেউ জাকাত বিতরণের ব্যবস্থা নিলে তিনি বা তাঁরা ঠিক কতজনকে সহায়তা দেবেন তাও যেন ঘোষণাকালে মানুষকে জানিয়ে দেন। অন্যথায়, অহেতুক মাত্রাতিরিক্ত জনসমাগম ঘটে অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। বয়োবৃদ্ধ বা শিশুদের ক্ষেত্রে কিভাবে জাকাত বণ্টনপ্রক্রিয়া সহজতর ও সহজলভ্য করা যায় তাও অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনায় রাখতে হবে। নিজ দায়িত্বে জাকাত কর্মকান্ড পরিচালনা করায় জানমালের ক্ষয়ক্ষতি হলে তার দায়দায়িত্ব জাকাত দাতাকেই নিতে হবে, এবং ক্ষতিগ্রস্থদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিতে জাকাত দাতাকে বাধ্য করতে হবে। সার্বিক বিষয়ে আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিঃসন্দেহে জাকাত কর্মকান্ড পরিচালনায় দীর্ঘদিন ধরে চলমান অব্যবস্থা ও অনিয়ম এর অবসান ঘটাবে এমন প্রত্যাশা রইলো।

এম এল গনি, আরসিআইসি
কানাডিয়ান ইমিগ্রেশন কনসালটেন্ট ও কলামনিস্ট



সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পরিণতি - ৩য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

তিন


আচানক ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।

চোখ খুলে প্রথমে বুঝতে পারলাম না কোথায় আছি । আবছা আলোয় মশারির বাহিরে চারপাশটা অপরিচিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইফতার পার্টি মানে খাবারের বিপুল অপচয়

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩



গতকাল সরকারি ছুটির দিন ছিলো।
সারাদিন রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাকাই ছিলো। ভাবলাম, আজ আরাম করে মেট্রোরেলে যাতায়াত করা যাবে। হায় কপাল! মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি গজব ভীড়! এত ভিড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×