somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি

১৯ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি কোন আলেম বা জ্ঞানী ব্যক্তি নই। তবে একজন জ্ঞান অন্বেষণকারী হিসেবে জ্ঞানচর্চা ও জ্ঞান বিনিময়ের প্রতি আমার দুর্বলতা রয়েছে। আমার মতামতের সাথে সবাইকে একমত হতেই হবে এমনটি আমি ভাবি না।

শুধুমাত্র শারীরিক বা মানসিকভাবে যন্ত্রনা দেয়া নয়, বরং কাউকে তার প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা অথবা অযাচিতভাবে অতিরিক্ত কিছু চাপিয়ে দেয়াকেও আমি অত্যাচারের পর্যায়ভুক্ত বলে মনে করি।

নারী ও পুরুষ যেহেতু একে অপরের পরিপূরক সুতরাং একে অপরের অধিকার দেয়া-নেয়ার প্রশ্নে উভয়কেই পরস্পরের প্রতি সচেতন, শ্রদ্ধাশীল ও সহনশীল হওয়া প্রয়োজন।

অধিকার বঞ্চিতরা যখন সচেতন হয় তখন তাদের ন্যায্য অধিকারের বিষয়ে তারা সোচ্চার হতে পারে এবং তা বুঝে নেয়া সহজ হয়।

একজন মুসলমান হিসেবে আমি পবিত্র কোরআন ও হাদিছের দিক নির্দেশনাকে সকল সমস্যা সমাধানের গাইড লাইন বলে বিশ্বাস করি। আর এ কারনেই আল-কোরআন ও হাদিছ জানা ও মানার পাশাপাশি আমার না বলা কথাগুলোর সোর্স হিসেবে একটি পুস্তকের (রসূল সা.-এর যুগে নারী স্বাধীনতা) প্রতি নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি মাত্র।

যারা অধিকার বঞ্চিতদের অধিকার প্রতিষ্ঠার বিষয়ে সচেতন ও সোচ্চার তাদের সবার প্রতি আমার সমর্থন ও শুভেচ্ছা সব সময়ের জন্যই। মহান আল্লাহতায়ালা যেন আরও বেশি বেশি করে জানার ও বোঝার মধ্য দিয়ে সকল প্রকার ভুল বুঝাবুঝির হাত থেকে আমাদেরকে রক্ষা করেন।

কারও পক্ষে বা বিপক্ষে নয়, বরং আমার বিবেকের আলোকে নারী ও পুরুষ উভয়ের মধ্যে যাদেরকে আমি অধিক অধিকার বঞ্চিত মনে করেছি, স্বাভাবিকভাবে আমার এ লেখায় তাদের কথাই বেশি এসেছে।

পৃথিবীতে জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেকই নারী। কোন কোন দেশে নারীর সংখ্যা পুরুষের চেয়ে বেশী। সুতরাং প্রতিটি জাতি তথা গোটা বিশ্বের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় নারী সমাজের ভূমিকা পুরুষের চেয়ে কম নয়, বরং কোন কোন ক্ষেত্রে বেশী। ইসলাম নারীর অধিকার আদায়ের ও কর্ম সম্পাদনের জন্য নীতি নির্ধারণ করে দিয়েছে। তা সঠিকভাবে নিরূপণ করা বর্তমান গতিশীল দুনিয়ায় অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়। তাই আমাদেরকে এ বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে চিন্তাভাবনা করতে হবে এবং বিন্দুমাত্র পক্ষপাতিত্ব ভুলে দৃঢ়ভাবে এগিয়ে আসতে হবে।

আল-কোরআন ও সহী হাদিছের আলোকে এ বিষয়ে সঠিক বক্তব্য পেশ করতে হবে। শুধু নারী নয়, মহান আল্লাহতায়ালা পুরুষের জন্যও সীমানা নির্ধারন করে দিয়েছেন এবং তা উভয়ের জন্য অবশ্য পালনীয়। এ সীমানার প্রতি শিথিলতা প্রদর্শন যেমন অন্যায় তেমনি অতিরিক্ত চাপিয়ে দেয়াও মোটেই উচিত নয়, বরং কোন কোন ক্ষেত্রে তা জুলুমের সমান। আর জালিমের উপর তো আল্লাহতায়ালার লানত বর্ষিত হতে থাকে। তারা কখনো সঠিক পথের সন্ধান পায় না।

পশ্চিমা বিশ্বের জনগণ জ্ঞান-বিজ্ঞান সাধনা, বিলাসিতা ও যান্ত্রিক আরাম-আয়েশ ভোগের ক্ষেত্রে যে অনেক উন্নতি অর্জন করেছে- তা অনস্বীকার্য। তবে (পুরুষ ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রে) পর্দা প্রথার প্রতি লাগামহীন শিথিলতার করণে তারা নিজেদের অজান্তেই ধ্বংসের পথে এগিয়ে চলেছে। ধর্ষন, ফ্রি-সেক্স কালচার এর কারণে জারজ সন্তানের হার ক্রমেই বেড়ে চলেছে। কথায় কথায় বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটছে এবং মরণব্যাধি এইডস রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ভয়াবহ রূপ ধারন করেছে। ফলে মানসিকভাবে তারা অশান্তিতে ভুগছে এবং পারিবারিক ও সামাজিক অস্থিরতা এমন অবস্থায় পৌছেছে যে গোটা জাতি এই সংকটের হাত থেকে রেহাই পবার জন্য একেক সময় একেক পন্থা ও পথ অবলম্বন করছে। কিন্তু ঐশী বিধানকে অবজ্ঞা করার কারণে সার্বিকভাবে তারা এ সংকট সমাধানের বিষয়ে কোন কুল-কিনারা খুঁজে পাচ্ছেনা। তবে খুব কম সংখ্যক হলেও তাদের মধ্যে যারা ধর্মীয় বিধি বিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল তারা অবজ্ঞাকারীদের তুলনায় মানসিকভাবে অনেক শান্তিতে আছে। মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলোতেও পশ্চিমা হাওয়া লেগেছে। আমাদের দেশ সহ এসব দেশের জনসংখ্যার প্রায় বেশীর ভাগই জন্মসূত্রে মুসলমান। কিন্তু কোরআন ও হাদিছের স্বচ্ছ জ্ঞান অর্জনের প্রতি অনিহা এবং কোন কোন ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত সুযোগ না থাকার করণে এ জনগোষ্ঠীর একটি অংশ ধীরে ধীরে পাশ্চাত্য কালচারের প্রতি ঝুঁকে পড়ছে। তাই মুসলিম সংখ্যা গরীষ্ঠ দেশগুলোও এ সমস্যাগুলো থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত নয়। সুতরাং এই স্পর্শকাতর বিষয়টিকে অবজ্ঞা করা উচিত নয়। পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্যই মহান আল্লাহ্ সীমানা নির্ধারন করে দিয়েছেন। এই সীমানার বাইরে অতিরঞ্জিত বিধি নিষেধ আরোপের কারণে নারীরা যেন নির্যাতনের স্বীকার না হন সে বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে। কারণ অপপ্রয়োগের ফলে এ বিধানকে কঠিন ভেবে তা পালনের ক্ষেত্রে নারীদের মধ্যে অনিহা সৃষ্টি হতে পারে। এই সুযোগে কুমন্ত্রণাদাতারা ইসলামের নামে কুৎসা রটনা ও নারীদেরকে বিপথে চালানোর প্রয়াস পাবে। পাশ্চাত্যের মত শিথিলতা প্রদর্শন অথবা অতিরিক্ত কঠোরতা আরোপ, কোনটাই আমাদের কাম্য নয়। কোনরূপ বিভ্রান্তি সৃষ্টি বা পশ্চাদপদতার হাত থেকে আল্লাহতায়ালা যেন আমাদের রক্ষা করেন।

ইসলাম যেমন লাগামহীন স্বেচ্ছাচারীতা পছন্দ করে না, তেমনি পায়ে বেড়ি পরানোরও পক্ষপাতি নয়। বরং নারী ও পুরুষ উভয়েই যেন আল-কোরআন ও হাদিছে বর্ণীত নির্ধারিত সীমার ভেতরে থেকে ঘরে-বাইরে সর্বত্র তাদের প্রতিটি পদক্ষেপ সুশৃঙ্খলভাবে ফেলতে পারে- ইসলাম প্রকৃত অর্থে সব সময় সে শিক্ষাই দেয়। আল-কোরআনের সর্বপ্রথম বাণী বা শব্দ ‘ইকরা’, যার অর্থ ‘পড়’। মহান স্রষ্টা তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মানুষকে সর্বপ্রথমে পড়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। কারণ মানুষ যত পড়বে তার জ্ঞান ও মনন তত স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে, আমরা (পুরুষ ও নারী উভয়েই) জ্ঞান অর্জনের জন্য খুব একটা সময় ব্যয় করতে চাইনা। বিশেষ করে ইসলামের শিক্ষার ব্যপারে তো দাড়ি, টুপি, তসবি ও সাদা পোষাকধারী ব্যক্তিদের উপর আমরা এতটাই নির্ভরশীল যে অনেক সময় তাদের যে কোন বক্তব্যকে কোরআন/হাদিছের উপরে স্থান দিতেও কুণ্ঠাবোধ করি না এবং সঠিকভাবে না যেনে প্রায়ই বিতর্কে লিপ্ত হই। এটা মোটেই কাম্য নয়। তবে ইসলামের জন্য নিঃস্বার্থভাবে নিবেদিতপ্রাণ সকল জ্ঞানতাপস আলেম, পীর-দরবেশগণের প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল থেকে বলতে চাই যে, তাদের সাহচর্য অত্যন্ত জরুরী। প্রথমত নিজেকে (নারী/পুরুষ প্রত্যেককে) পড়তে হবে, জানতে হবে এবং পাশাপাশি তাঁদের সাথে মতবিনিময় করতে হবে। শুধু ইসলাম নয়, সব ধরনের শিক্ষা অর্জনের এটাই উত্তম পন্থা। সেই সাথে কলমের ব্যবহার অর্থাৎ লিখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

ইসলামে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য পর্দা করা ফরজ। দৃষ্টি সংযত রাখা ও যৌনাঙ্গের হেফাজত করা প্রত্যেক পুরুষ ও নারীর অবশ্য কর্তব্য। পুরুষের জন্য দেহের কতটুকু অংশ ঢাকতে হবে এবং নারীর জন্য কখন কতটুকু অংশ কিভাবে ঢাকতে হবে তা আমারা আল-কোরআন ও সহী হাদিছের আলোকে অতি সহজেই বুঝে নিতে পারি। মহান স্রষ্টা সৃষ্টিগতভাবেই নারীদেরকে গঠনগত বিশেষ সৌন্দর্য (জিনাত) দান করেছেন এবং তাদের নিজেদের স্বার্থেই তা ঢেকে রাখতে বলেছেন। মানুষরূপী শয়তানদের কুদৃষ্টি ও কুকর্মের হাত থেকে যেন নিরাপদ থাকতে পারে সেজন্য নারীদেরকে রাস্তাঘাটে অযথা বেপর্দা ঘোরাফেরা করতে নিষেধ করা হয়েছে। শিথিলতা প্রদর্শন বা অতিরিক্ত আরোপ না করে এই নির্ধারিত সীমানা মেনে চলাই ইসলামের দাবি। কেউ যদি স্বেচ্ছায় আপাদমস্তক ঢেকে রাখতে চায় এবং সব সময় ঘরে বসে থাকতে চায়- তবে সেটা তার অতিশয় পরহেজগার মনোভাব বা নিজস্ব চিন্তাধারা হতে পারে। আল্লাহতায়ালা পৃথিবীর সব মানুষকে একই রকম মন-মানসিকতা দিয়ে প্রেরণ করেননি। প্রত্যেকের ক্ষেত্রে কিছু না কিছু ভিন্নতা আছেই। আর এই সৃষ্টি বৈচিত্রের কথা স্মরণ রেখেই বিধাতা মহান আল্লাহ্ তাঁর রাসূলের (সাঃ) মাধ্যমে নারী, পুরুষ উভয়ের জন্য সর্বকালেই গ্রহণযোগ্য ও অত্যন্ত বাস্তব -সম্মত বিধান নির্ধারন করে দিয়েছেন। যা মানুষের সামনে সঠিকভাবে পেশ করে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্যকে তুলে ধরাই বাস্তবতার দাবি।

সৃষ্টিগত বৈচিত্রের কারণেই সর্বজ্ঞ মহান আল্লাহ্ পুরুষকে নারীর উপর কিছুটা কর্তৃত্ব দান করেছেন। সেই সাথে পুরুষদের উপর সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড সম্পাদনের বিষয়ে দায়িত্বও চাপানো হয়েছে অনেক বেশী। অপরদিকে পরিবারকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করা ও সন্তানদেরকে যোগ্য মানুষ তথা সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার ব্যপারে নারী অর্থাৎ একজন মায়ের ভূমিকার কোন বিকল্প নেই। ক্ষেত্র বিশেষে নারীর উপর কিছুটা প্রাধান্যের অজুহাতে পুরুষেরা যদি নারীদের জন্য আল্লাহর নির্ধারিত বিধানের কিছুটা কম বা বেশী করার মাধ্যমে তাদের অধিকার হরনের চেষ্টা করে এবং অযাচিতভাবে অতিরিক্ত কিছু চাপিয়ে দেয়, তবে অবশ্যই তারা (পুরুষেরা) জালিম সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হবে। এই জুলুমের জন্য একালেও যেমন তাদের বিচার ও সাজা হতে পারে, তেমনি পরকালীন শাস্তি থেকেও রেহাই পাবে না। তেমনি নারীরাও যদি আল-কোরআন ও হাদিছের সুস্পষ্ট নির্দেশনা দ্বারা নির্ধারিত সীমা অহেতুক অবজ্ঞা করে অর্থাৎ অহঙ্কার বশতঃ মেনে না চলে এবং বেপর্দা হয়ে চলাফেরা করে, তবে তারাও হবে পথভ্রষ্ট ও ইহকাল ও পরকালে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত।

এ বিষয়ে আমি আর বক্তব্য না বাড়িয়ে বাংলায় অনুবাদকৃত “রাসূলের (সাঃ) যুগে নারী স্বাধীনতা” নামক বইটির প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। বইটির লেখক “আবদুল হালিম আবু শুককাহ্”। প্রকাশ করেছে “ইনাটারন্যাশ্নাল ইন্সটিটিউট অব ইসলামিক থটস্”, বাংলাদেশ, ফোন নং- ৮৯২৪২৫৬। আমার মনে হয় আল-কোরআন ও সহী হাদিছসমূহের জ্ঞানগর্ভ বিশ্লেষণের উপর ভিত্তি করে রচিত এই ধরনের একটি মূল্যবান পুস্তক পাঠ করলে বর্তমান ও ভবিষ্যতের নারী ও পুরুষেরা বেশ উপকৃত হবে এবং বিভ্রান্তির হাত থেকে অনেকাংশে রক্ষা পাবে। বিশেষ করে নারীসমাজ প্রকৃত অর্থে ধর্মভীরু ও সমাজ সচেতন হিসেবে তাদের জীবনকে গড়ে তুলতে পারবে এবং তাদের মূল্যবান দায়িত্ব ও কর্ম বুঝে নিতে ও পালন করতে সক্ষম হবে। এই সচেতনতা অর্জনের মাধ্যমে গোটা মুসলিম জাতি তাদের হারানো গৌরব ফিরে পাবে এবং বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় যথেষ্ট অবদান রাখতে পারবে, ইনশাল্লাহ্।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৫৪
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের জাতির কপালে শনি আছে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:১১



একাত্তরে যারা স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে তারা বলেছে স্বাধীনতা টিকিয়ে রাখা সম্ভব না, সুতরাং ভারতের অধীন হওয়ার চেয়ে পাকিস্তানের অধীন থাকা ভালো। তারা মনে করেছে অধীকাংশ নাগরিক তাদের দলে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদি কি লড়াকু সৎ এবং নিবেদিত প্রাণ নেতা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৬

হাদি কি লড়াকু সৎ এবং নিবেদিত প্রাণ নেতা ?

জুলাই আন্দোলনে তিনি প্রথম সারির নেতা ছিলেন না , তাকে কেউ চিনতো না কয়েক মাস আগে ও ।

জুলাই জংগীদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদি ভাই, ইনসাফ এবং একটা অসমাপ্ত বিপ্লবের গল্প

লিখেছেন গ্রু, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮



ইদানিং একটা কথা খুব মনে পড়ে। হাদি ভাই।

মানুষটা নেই, কিন্তু তার কথাগুলো? ওগুলো যেন আগের চেয়েও বেশি করে কানে বাজে। মাঝেমধ্যে ভাবি, আমরা আসলে কীসের পেছনে ছুটছি? ক্ষমতা? গদি? নাকি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে[

স্বাধীন সাংবাদিকতার কণ্ঠরোধে রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, মব-রাজনীতি ও এক ভয়ংকর নীরবতার ইতিহাস
চরম স্বৈরশাসন বা ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রেও সাধারণত সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ে আগুন দেওয়ার সাহস কেউ করে না। কারণ ক্ষমতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ৩০ দেশের দুষ্ট আমেরিকান রাষ্ট্রদুত বদলায়ে দিচ্ছে!

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৩



আইয়ুব পাকিস্তানকে ধ্বংস করার পর, বাংগালীদের লাথি খেয়ে সরেছে; জিয়া, কর্নেল তাহের ও জাসদের গণ বাহিনী আমাদের দেশকে নরক (১৯৭৫ সাল ) বানিয়ে নিজেরা নরকে গেছে। আমাদেরকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×