অর্থাৎ " হে আমার প্রিয় রাসুল ! আপনি স্বরণ করে দেখুন ঐ সময়ের কথা - যখন মরিয়মেম তনয়া ঈসা (আঃ) বলেছেন : হে বনী ইসরাইলঃ আমি তোমাদের কাছে নবী হয়ে প্রেরিত হয়েছি । আমি আমার পুর্ববর্তী তওরাত কিতাবের সত্যতার সাক্ষ্য দিচ্ছি এবং এমন এক মহান রাসুলের সুসংবাদ দিচ্ছি-- যিনি আমার পরে আগমন করবেন এবং তাঁর নাম হবে আহমদ (দঃ) সুরা আছ- ছফ ৬ আয়াত ।
হযরত ঈসা ( আঃ) এর ভাষন সাধারনত দন্ডায়মান হতো আর এটাই ভাষনের সাধারন রীতি ও বতে । ইবনে কাছির বেদায়া ও নেহায়া গ্রন্থের ২য় খন্ডে ২৬১ পৃষ্ঠয় উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় লিখেছেন : " আখাতোবা ঈসা আলাইহেস ষালামু উম্মাতাহুল হাওয়ারিইনা কায়েমা"
" অর্থৎ হযরত ঈসা (আঃ) দন্ডায়মান (কেয়াম) অবস্থায় তাঁর উম্মৎ হাওয়ারীদেরকে নবীজীর আগমনের সুসংবাদ দিয়ে বক্তৃতা করেছেন "।
সুতরাং মিলাদ ও কিয়াম হযরত ঈসা (আঃ) এর সুন্নাত এবং নবীযুগের ৫৭০ বৎসর পুর্ব হতেই । বেদায়া ও নেহায়া )
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





