আঞ্চলিক লোক প্রশাসন কেন্দ্র চট্টগ্রামে এক সপ্তাহের জন্য একটি প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেছি। আজকে একটি সেশন পরিচালনা করেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ডঃ মোঃ ইদ্রিস আলী তিনি ১১ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন এবং বাড়ি ময়মনসিংহ জেলায়।
আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি প্রতিটি সালের ঘটনার বর্ণনা তুলে ধরেন। তিনি জীবনের কতটুকু অংশ জেলে কাটিয়েছেন । কত দিন কত ঘন্টা ঘুমিয়ে কাটিয়েছেন । কতদিন কতটুকু সময় রাজনীতিতে ব্যয় করেছেন একেবারে পাইটু পাই হিসাব করে বলে দিয়েছেন। তিনি সবচেয়ে বেশি সময় দিয়েছেন রাজনীতিতে তাইতো একটি পরাধীন জাতি স্বাধীনতার মুখ দেখেছে। তার কোনো সন্তানের জন্মের সময় তিনি কাছে থাকতে পারেননি।
কেমন করে সেই নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে আমেরিকা ও চীনের প্রবল বিরোধিতা সত্ত্বেও বাঙালি জাতি বিশ্ব মাঝে নিজেদের স্বাধীনতা অর্জন করেছে সে বয়ান শুনে সত্যি ভালো লাগলো। একজন বেগম মুজিবের অবদান জাতির সামনে কি কখনো সেভাবে তুলে ধরা হয়েছে, হয়নি নীরবে-নিভৃতে তিনি বঙ্গবন্ধুর পাশে থেকে যে অবদান রেখে গেছেন তাঁর প্রতি আমাদের অবশ্যই কৃতজ্ঞ থাকতে হবে।
আমরা আবার সেই জাতি যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার ধৃষ্টতা দেখিয়েছি। অবশ্য যারা এই ভয়ানক ঘটনা ঘটিয়েছে সপরিবারে জাতির পিতা কে হত্যা করে তারা জীবিত অবস্থায়ই তাদের ভয়ঙ্কর পরিণতি ভোগ করছে এবং করবে।
বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর শুরু হয় অন্যরকম এক রাজনীতি । বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে , মানুষের মন থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়। বঙ্গবন্ধুকে যেনো চর্চা করা না হয় সর্বাত্মক চেষ্টা করা হয়। কিন্তু ইতিহাস কখনো মুছা যায় না সত্য কখনো চাপা থাকেনা। এদেশের মানুষ বঙ্গবন্ধুকে ভুলে যায়নি। বাঙালির মন ও মননে তিনি রবেন আজীবন।
আজকে আমরা সেই পাকিস্তানকে সবদিক দিয়ে পিছনে ফেলে দিয়েছি । যারা চায়নি বাংলাদেশ হোক । যারা চায়নি বাংলার মানুষ বাংলায় কথা বলুক।
স্বাধীনতার পর আমরা ৫১ বছর পার করছি। সে তুলনায় উন্নয়ন তেমন হয়নি সে কথা ঠিক তথাপিও এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে নিয়ে আমরা বিভিন্ন সেক্টরে এগিয়ে আছি এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার জন্য এগিয়ে যাব।আঞ্চলিক লোক প্রশাসন কেন্দ্র চট্টগ্রামে এক সপ্তাহের জন্য একটি প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেছি। আজকে একটি সেশন পরিচালনা করেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ডঃ মোঃ ইদ্রিস আলী তিনি 11 নং সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন এবং বাড়ি ময়মনসিংহ জেলায়।
আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি প্রতিটি সালের ঘটনার বর্ণনা। তিনি জীবনের কতটুকু অংশ জেলে কাটিয়েছেন । কত দিন কত ঘন্টা ঘুমিয়ে কাটিয়েছেন । কতদিন কতটুকু সময় রাজনীতিতে ব্যয় করেছেন একেবারে পাইটু পাই হিসাব করে বলে দিয়েছেন। তিনি সবচেয়ে বেশি সময় দিয়েছেন রাজনীতিতে তাইতো একটি পরাধীন জাতি স্বাধীনতার মুখ দেখেছে। তার কোনো সন্তানের জন্মের সময় তিনি কাছে থাকতে পারেননি।
কেমন করে সেই নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে আমেরিকা ও চীনের প্রবল বিরোধিতা সত্ত্বেও বাঙালি জাতি বিশ্ব মাঝে নিজেদের স্বাধীনতা অর্জন করেছে সে বয়ান শুনে সত্যি ভালো লাগলো। একজন বেগম মুজিবের অবদান জাতির সামনে কি কখনো সেভাবে তুলে ধরা হয়েছে, হয়নি নীরবে-নিভৃতে তিনি বঙ্গবন্ধুর পাশে থেকে যে অবদান রেখে গেছেন তাঁর প্রতি আমাদের অবশ্যই কৃতজ্ঞ থাকতে হবে।
আমরা আবার সেই জাতি যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার ধৃষ্টতা দেখিয়েছে। অবশ্য যারা এই ভয়ানক ঘটনা ঘটিয়েছে সপরিবারে জাতির পিতা কে হত্যা করে তারা জীবিত অবস্থায়ই তাদের ভয়ঙ্কর পরিণতি ভোগ করছে এবং করবে।
বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর শুরু হয় অন্যরকম এক রাজনীতি । বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে , মানুষের মন থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়। বঙ্গবন্ধুকে যেনো চর্চা করা না হয় সর্বাত্মক চেষ্টা করা হয়। কিন্তু ইতিহাস কখনো মুছা যায় না সত্য কখনো চাপা থাকেনা। এদেশের মানুষ বঙ্গবন্ধুকে ভুলে যায়নি। বাঙালির মন ও মননে তিনি রবেন আজীবন।
আজকে আমরা সেই পাকিস্তানকে সবদিক দিয়ে পিছনে ফেলে দিয়েছি । যারা চায়নি বাংলাদেশ হোক । যারা চায়নি বাংলার মানুষ বাংলায় কথা বলুক।
স্বাধীনতার পর আমরা ৫১ বছর পার করছি। সে তুলনায় উন্নয়ন তেমন হয়নি সে কথা ঠিক তথাপিও এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে নিয়ে আমরা বিভিন্ন সেক্টরে এগিয়ে আছি এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার জন্য এগিয়ে যাব।
সুন্দর একটি দেশ গড়ার লক্ষ্যে আমরা যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে আসি।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




