somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার কাছ থেকে দেশ ও জাতির কথা শুনতে ভালো লাগে

২৯ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আঞ্চলিক লোক প্রশাসন কেন্দ্র চট্টগ্রামে এক সপ্তাহের জন্য একটি প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেছি। আজকে একটি সেশন পরিচালনা করেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ডঃ মোঃ ইদ্রিস আলী তিনি ১১ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন এবং বাড়ি ময়মনসিংহ জেলায়।

আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি প্রতিটি সালের ঘটনার বর্ণনা তুলে ধরেন। তিনি জীবনের কতটুকু অংশ জেলে কাটিয়েছেন । কত দিন কত ঘন্টা ঘুমিয়ে কাটিয়েছেন । কতদিন কতটুকু সময় রাজনীতিতে ব্যয় করেছেন একেবারে পাইটু পাই হিসাব করে বলে দিয়েছেন। তিনি সবচেয়ে বেশি সময় দিয়েছেন রাজনীতিতে তাইতো একটি পরাধীন জাতি স্বাধীনতার মুখ দেখেছে। তার কোনো সন্তানের জন্মের সময় তিনি কাছে থাকতে পারেননি।

কেমন করে সেই নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে আমেরিকা ও চীনের প্রবল বিরোধিতা সত্ত্বেও বাঙালি জাতি বিশ্ব মাঝে নিজেদের স্বাধীনতা অর্জন করেছে সে বয়ান শুনে সত্যি ভালো লাগলো। একজন বেগম মুজিবের অবদান জাতির সামনে কি কখনো সেভাবে তুলে ধরা হয়েছে, হয়নি নীরবে-নিভৃতে তিনি বঙ্গবন্ধুর পাশে থেকে যে অবদান রেখে গেছেন তাঁর প্রতি আমাদের অবশ্যই কৃতজ্ঞ থাকতে হবে।

আমরা আবার সেই জাতি যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার ধৃষ্টতা দেখিয়েছি। অবশ্য যারা এই ভয়ানক ঘটনা ঘটিয়েছে সপরিবারে জাতির পিতা কে হত্যা করে তারা জীবিত অবস্থায়ই তাদের ভয়ঙ্কর পরিণতি ভোগ করছে এবং করবে।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর শুরু হয় অন্যরকম এক রাজনীতি । বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে , মানুষের মন থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়। বঙ্গবন্ধুকে যেনো চর্চা করা না হয় সর্বাত্মক চেষ্টা করা হয়। কিন্তু ইতিহাস কখনো মুছা যায় না সত্য কখনো চাপা থাকেনা। এদেশের মানুষ বঙ্গবন্ধুকে ভুলে যায়নি। বাঙালির মন ও মননে তিনি রবেন আজীবন।

আজকে আমরা সেই পাকিস্তানকে সবদিক দিয়ে পিছনে ফেলে দিয়েছি । যারা চায়নি বাংলাদেশ হোক । যারা চায়নি বাংলার মানুষ বাংলায় কথা বলুক।

স্বাধীনতার পর আমরা ৫১ বছর পার করছি। সে তুলনায় উন্নয়ন তেমন হয়নি সে কথা ঠিক তথাপিও এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে নিয়ে আমরা বিভিন্ন সেক্টরে এগিয়ে আছি এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার জন্য এগিয়ে যাব।আঞ্চলিক লোক প্রশাসন কেন্দ্র চট্টগ্রামে এক সপ্তাহের জন্য একটি প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেছি। আজকে একটি সেশন পরিচালনা করেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ডঃ মোঃ ইদ্রিস আলী তিনি 11 নং সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন এবং বাড়ি ময়মনসিংহ জেলায়।

আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি প্রতিটি সালের ঘটনার বর্ণনা। তিনি জীবনের কতটুকু অংশ জেলে কাটিয়েছেন । কত দিন কত ঘন্টা ঘুমিয়ে কাটিয়েছেন । কতদিন কতটুকু সময় রাজনীতিতে ব্যয় করেছেন একেবারে পাইটু পাই হিসাব করে বলে দিয়েছেন। তিনি সবচেয়ে বেশি সময় দিয়েছেন রাজনীতিতে তাইতো একটি পরাধীন জাতি স্বাধীনতার মুখ দেখেছে। তার কোনো সন্তানের জন্মের সময় তিনি কাছে থাকতে পারেননি।

কেমন করে সেই নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে আমেরিকা ও চীনের প্রবল বিরোধিতা সত্ত্বেও বাঙালি জাতি বিশ্ব মাঝে নিজেদের স্বাধীনতা অর্জন করেছে সে বয়ান শুনে সত্যি ভালো লাগলো। একজন বেগম মুজিবের অবদান জাতির সামনে কি কখনো সেভাবে তুলে ধরা হয়েছে, হয়নি নীরবে-নিভৃতে তিনি বঙ্গবন্ধুর পাশে থেকে যে অবদান রেখে গেছেন তাঁর প্রতি আমাদের অবশ্যই কৃতজ্ঞ থাকতে হবে।

আমরা আবার সেই জাতি যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার ধৃষ্টতা দেখিয়েছে। অবশ্য যারা এই ভয়ানক ঘটনা ঘটিয়েছে সপরিবারে জাতির পিতা কে হত্যা করে তারা জীবিত অবস্থায়ই তাদের ভয়ঙ্কর পরিণতি ভোগ করছে এবং করবে।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর শুরু হয় অন্যরকম এক রাজনীতি । বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে , মানুষের মন থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়। বঙ্গবন্ধুকে যেনো চর্চা করা না হয় সর্বাত্মক চেষ্টা করা হয়। কিন্তু ইতিহাস কখনো মুছা যায় না সত্য কখনো চাপা থাকেনা। এদেশের মানুষ বঙ্গবন্ধুকে ভুলে যায়নি। বাঙালির মন ও মননে তিনি রবেন আজীবন।

আজকে আমরা সেই পাকিস্তানকে সবদিক দিয়ে পিছনে ফেলে দিয়েছি । যারা চায়নি বাংলাদেশ হোক । যারা চায়নি বাংলার মানুষ বাংলায় কথা বলুক।

স্বাধীনতার পর আমরা ৫১ বছর পার করছি। সে তুলনায় উন্নয়ন তেমন হয়নি সে কথা ঠিক তথাপিও এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে নিয়ে আমরা বিভিন্ন সেক্টরে এগিয়ে আছি এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার জন্য এগিয়ে যাব।

সুন্দর একটি দেশ গড়ার লক্ষ্যে আমরা যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে আসি।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৩
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মাদ্রাসা শিক্ষা, বৈশ্বিক রাজনীতি, সহিংসতা ও জঙ্গিবাদ

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪৫


লেখাটির শুরুতে একটি ভূমিকা দেওয়া যাক। সর্বশেষ দেশে গিয়ে কয়েকদিন গ্রামের বাড়িতে ছিলাম। উত্তরবঙ্গে, নিতান্ত অনুন্নত আমাদের সেই গ্রামে এতগুলো কওমি মাদ্রাসা হয়েছে দেখে অবাক হয়েছিলাম। আগে গ্রামে... ...বাকিটুকু পড়ুন

চোখের জল

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৪৬


সুদীর্ঘ ১৭ বছরের জমে থাকা
বিনম্র চোখের এক কোণে জল!
প্রকাশে এলো এই জনসমুদ্রে-
জনসমুদ্র তুলছে আনন্দাশ্রুর
ঢেউ- দেখছে নতুন ফুলের গন্ধ;
এ নৈঃশব্দের আর্তনাদ বুঝতে
হবে শুধু তোমাকে- আমাকে
গড়ে তুলতে হবে মনুষ্যের প্রণয়ে
সূর্য ভোর- যেখানে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকার মানুষের জীবন

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪


ঢাকাতে মানুষ বড় বিচিত্র ভাবে বেঁচে থাকে। নিয়মিত ঢাকার রাস্তার ঘুরে বেড়ানোর কারণে এই রকম অনেক কিছু আমার চোখে পড়ে। সেগুলো দেখে মনে হয় মানুষ কত ভাবেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

পৃথিবীর কিছু অঞ্চলে প্রায় সারা বছর বৃষ্টিপাতের কারণ কী?

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯

পৃথিবীর কিছু অঞ্চলে প্রায় সারা বছর বৃষ্টিপাতের কারণ কী?



পৃথিবীর কিছু অঞ্চলে প্রায় সারা বছরই বৃষ্টিপাত হয়। মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, আফ্রিকার কিছু দেশ এবং দক্ষিন আমেরিকার কিছু দেশ ও অঞ্চলে বছরের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশ কখনো এমন করে বলতে পেরেছে কি?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


ভারতে গরু ও গোমাংস নিয়ে হত্যা বা সহিংসতার নির্দিষ্ট সংখ্যা বলা কঠিন কারণ এটি রাজ্য, সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং 'গরু রক্ষা' বাহিনী ইত্যাদীর কারণে একেক যায়গাতে একেক রকম। ভারত গোমাংস... ...বাকিটুকু পড়ুন

×