somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফিরে দেখা ইতিহাস : ভাষা আন্দোলনের দিনপন্জী - ৬ (শেষ পর্ব)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৮:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভাষা আন্দোলনের দিনপন্জী এর শেষ পর্বে থাকছে ১৯৫২ এর ২১ শে ফেব্রুয়ারী ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের চূড়ান্ত মুহুর্তের বর্ণনা থেকে শুরু করে ১৯৫৬ এর ২৬ শে ফেব্রুয়ারী আনুষ্ঠানিক ভাবে পাকিস্তানের সংবিধানে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসাবে অন্তর্ভূক্ত করার আগ পর্যন্ত ঘটে যাওয়া ঘটনাবলীর দিনপন্জী ।

২১ ফেব্রুয়ারী ১৯৫২
সকাল ৯টা : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জিমনেশিয়াম মাঠের পাশে ঢাকা মেডিকেল কলেজের (তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত) গেটের পাশে ছাত্র-ছাত্রীদের জমায়েত শুরু ।

সকাল ১১ টা : কাজী গোলাম মাহবুব, অলি আহাদ, আব্দুল মতিন, গাজীউল হক প্রমুখের উপস্থিতিতে ছাত্র-ছাত্রীদের সমাবেশ শুরু । সমাবেশে ১৪৪ ধারা ভংগের ব্যাপারে ছাত্র নেতৃবৃন্দ এবং উপস্থিত রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মধ্যে মতানৈক্য । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ড. এস এম হোসেইন এর নেতৃত্বে কয়েকজন শিক্ষক সমাবেশ স্থলে যান এবং ১৪৪ ধারা ভংগ না করার জন্য ছাত্রদের অনুরোধ করেন । (১)

বেলা ১২টা থেকে বিকেল ৩টা : উপস্থিত ছাত্রনেতাদের মধ্যে আব্দুল মতিন এবং গাজীউল হক ১৪৪ ধারা ভংগের পক্ষে মত দিলেও সমাবেশ থেকে নেতৃবৃন্দ এ ব্যাপারে কোন সুনির্দিষ্ট ঘোষণা দিতে ব্যর্থ হন । এ অবস্থায় উপস্থিত সাধারণ ছাত্ররা স্বত:স্ফূর্তভাবে ১৪৪ ধারা ভংগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে এবং মিছিল নিয়ে পূর্ব বাংলা আইন পরিষদের (বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের অন্তর্গত) দিকে যাবার উদ্যোগ নেয় । এ সময় পুলিশ লাঠিচার্জ এবং গুলি বর্ষণ শুরু করে । গুলিতে ঘটনাস্থলেই আবুল বরকত (ঢাবি এর রাষ্ট্রবিজ্ঞান এর মাষ্টার্সের ছাত্র), রফিক উদ্দীন, এবং আব্দুল জব্বার নামের তিন তরুণ মৃত্যু বরণ করেন । পরে হাসপাতালে আব্দুস সালাম যিনি সচিবালয়ে কর্মরত ছিলেন মৃত্যু বরণ করেন । অহিউল্লাহ নামে ৯ বছরের একটি শিশুও পুলিশের গুলিতে মারা যায় । পুলিশের সাথে ছাত্রদের ৩ ঘন্টাব্যাপী সংঘর্ষ চলতে থাকে কিন্তু পুলিশ গুলিবর্ষণ করেও ছাত্রদের স্থানচ্যূত করতে ব্যর্থ হয় । (১)

বেলা ৪টা : ছাত্রদের মিছিলে গুলিবর্ষনের ঘটনা ঢাকায় ছড়িয়ে পড়লে হাজার হাজার সাধারণ জনতা ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে জড়ো হতে থাকে । (২)
গুলিবর্ষনের সংবাদ আইন পরিষদে পৌছালে ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের নেতৃত্বে পূর্ব বাংলার ছয়জন আইন পরিষদ সদস্য আইন পরিষদ সভা মুলতবী করে ঢাকা মেডিকেলে আহত ছাত্রদের দেখতে যাবার জন্য মূখ্যমন্ত্রী নুরুল আমিনকে অনুরোধ করেন । সরকারী দলের সদস্য আব্দুর রশীদ তর্কবাগীশও এই প্রস্তাবের সপক্ষে উচ্চকন্ঠ হন কিন্তু নুরুল আমিন সকল দাবি উপেক্ষা করে আইন পরিষদের অধিবেশন চালাবার নির্দেশ দেন । এর প্রতিবাদে পূর্ব বাংলার সদস্যরা পরিষদ থেকে ওয়াক আউট করেন । (২)

রাতের বেলা ছাত্র নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে ঢাকা শহরের প্রতিটি মসজিদে ও ক্লাবে পরদিন সকালে পুনরায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জমায়েত হবার আহবান সম্বলিত লিফলেট বিলি করা হয় ।

২২ ফেব্রুয়ারী ১৯৫২ :
হাজার হাজার ছাত্র জনতা সকাল থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় জড়ো হতে থাকে । উপস্থিত ছাত্র-জনতা ২১শে ফেব্রুয়ারী নিহতদের স্মরণে কার্জন হল এলাকায় একটি জানাজা নামাজ আদায় কের এবং একটি শোকমিছিল বের করে । শান্তিপূর্ণ মিছিলের উপর পুলিশ পুনরায় গুলি চালালে শফিউর রহমানসহ চারজন ঘটনাস্থলেই মৃত্যু বরণ করেন । উত্তেজিত জনতা রথখোলায় অবস্থিত সরকারপক্ষীয় পত্রিকা "দি মর্নিং নিউজ " এর অফিসে আগুণ ধরিয়ে দেয় । নুরুল আমিন পুলিশের পাশাপাশি আর্মি নামিয়ে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভকে নিয়ন্ত্র করার চেষ্টা করে ।

আর্মি ও পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে ছাত্র-জনতা ভিক্টোরিয়া পার্ক (বর্তমানে বাহাদুর শাহ পার্ক) এ জমায়েত হয় এবং সেখানে অলি আহাদ, আব্দুল মতিন, কাজী গোলাম মাহবুব ব্ক্তব্য রাখেন ।

উপায়ন্তর না দেখে নুরুল আমিন তড়িঘড়ি করে আইন পরিষদে বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়া সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব আনেন এবং প্রস্তাবটি সর্বসম্মতভাবে পাশ হয় । (৩)

২৩ ফেব্রুয়ারী ১৯৫২ : সমগ্র পূর্ব-পাকিস্তানে স্বত:স্ফূর্তভাবে ধর্মঘট পালিত হয় । এর আগের দিন আইন পরিষদে রাষ্ট্রভাষা সংক্রান্ত প্রস্তাব আনার পরেও নুরুল আমিনের পেটোয়া বাহিনী আন্দোলনকারীদের উপর দমন পীড়ন অব্যহত রাখে । সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ ২৫ শে ফেব্রুয়ারী সমগ্র পূর্ব-পাকিস্তানে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দেয় ।

২৩ ফেব্রুয়ারী রাতে ছাত্র-ছাত্রীরা বরকত শহীদ হওয়ার স্থানে ভাষা আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে একটি অস্থায়ী স্মৃতিস্তম্ভ নির্মান শুরু করে ।

২৪ ফেব্রুয়ারী ১৯৫২ :
ভোর ৬টার সময় "শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের" নির্মানকাজ সমাপ্ত হয় এবং সকাল ১০টার দিকে শহীদ শফিউর রহমানের পিতাকে দিয়ে স্মৃতিস্তম্ভটির ফলক উন্মোচন করা হয় ।

নুরুল আমিনের সরকার রাজপথে সর্বত্র সেনাবাহিনী এবং পুলিশ মোতায়েন করে এবং ৪৮ ঘন্টার মধ্যে পরিবেশ স্বাভাবিক করার ঘোষণা দেয় । এই ৪৮ ঘন্টার মধ্যে ভাষা আন্দোলনের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রায় সকল শীর্ষ নেতৃত্বকে গ্রেফতার করা হয় । (২)

২৫ ফেব্রুয়ারী ১৯৫২ : ছাত্র বিক্ষোভকে দমাতে ভাষা আন্দোলনের সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয় । নুরুল আমিন আইন পরিষদে সদম্ভে ঘোষণা করে যে সরকার শক্তহাতে আন্দোলন দমন করে প্রদেশকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেছে । নুরুল আমিনের ভাষায় ""had saved the province from disaster and chaos by its repressive measures"

২৬ ফেব্রুয়ারী ১৯৫২ : পুলিশ ঢাকা মেডিকেল কলেজের সম্মুখে স্থাপিত "শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ" গুড়িয়ে দেয় । সরকারের দমন পীড়ন নীতিতে ঢাকায় ছাত্র আন্দোলন স্তিমিত হয়ে পড়ে কিন্তু ঢাকার বাইরে আন্দোলন দানা বাধে। এবার বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণার পাশাপাশি বর্বর নুরুল আমিনের পদত্যাগের দাবী ওঠে ভাসানীর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী মুসলিম লীগের কাছ থেকে । (২, ৫)

৮ এপ্রিল ১৯৫২ : পাকিস্তান সরকার ২১ ফেব্রুয়ারীর ঘটনাকে পাকিস্তানের মুসলিম কালচার থেকে বিচ্যুত করার লক্ষ্যে হিন্দু এবং কমিউনিস্টদের একটি চক্রান্ত হিসাবে অভিহিত করে । একই দিন প্রকাশিত একটি রিপোর্ট ছাত্রদের উপর পুলিশের গুলিবর্ষনের ঘটনার কোন যুক্তিসংগত কারন দেখাতে ব্যর্থ হয় । (৪)

১৪ এপ্রিল ১৯৫২ : আইন পরিষদে পূর্ব বাংলার সদস্যরা ২১ ফেব্রুয়ারীর ঘটনার পূর্ণ তদন্ত দাবি করেন এবং ২২ ফেব্রুয়ারী গৃহীত প্রস্তাবের ভিত্তিতে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসাবে ঘোষণা করার ব্যাপারে দাবী উত্থাপন করলে আইন পরিষদে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয় । (২, ৪)

১৬ এপ্রিল ১৯৫২ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পুনরায় খুলে দেয়া হয় ।

২৮ এপ্রিল ১৯৫২ : সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে বার এসোসিয়েশন হলে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে বক্তারা মিছিল সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, সকল বন্দীর মুক্তি এবং বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসাবে ঘোষনার দাবী জানান । (২, ৪)

২১ ফেব্রুয়ারী ১৯৫৩ : ১৯৫২ এর ছাত্র-জনতার আন্দোলনের এক বছর পূর্তিতে হাজার হাজার জনতা অস্থায়ীভাবে নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে । সরকার সকল সভা সমাবেশ, মিছিল নিষিদ্ধ করলেও ভাসানীর নেতৃত্বে আওয়ামী মুসলিম লীগের নেতা-কর্মী ও সাধারণ ছাত্র-জনতা খালি পায়ে স্মৃতিস্তম্ভের নিকট সমবেত হন । এই দিন পূর্ব পাকিস্তানের জনগন শোকের প্রতীক হিসাবে কালো ব্যাজ ধারণ করেন এবং শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ রাখা হয় । (২,৩)

৩ এপ্রিল ১৯৫৪ : মাওলানা ভাসানী, এ কে ফজলুল হক এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট পূর্ব-পাকিস্তানের প্রাদেশিক শাসনভার গ্রহন করে । ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে পূর্ব-বাংলার জনগণের যে জাগরণ শুরু হয় তার ফলেই প্রথমবারের মত মুসলিম লীগ বিতারিত হয় প্রাদেশিক সরকার হতে । (৫)

৭ মে ১৯৫৪: যুক্তফ্রন্ট সরকারের উদ্যোগে পাকিস্তান সরকার বাংলাকে একটি রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকার করে একটি প্রস্তাব গ্রহণ করে । (৩)

৩ ডিসেম্বর ১৯৫৫ : ভাষা আন্দোলনের ছাত্র-জনতার অন্যতম দাবী বাংলা একাডেমী আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে ।

১৬ ফেব্রুয়ারী ১৯৫৬ : পাকিস্তানের এ্যাসেম্বলীতে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি প্রদান করে তা সংবিধানের অন্তর্গত করার জন্য প্রস্তাব উত্থাপিত হয় । (১)


২১ ফেব্রুয়ারী ১৯৫৬ :
প্রাদেশিক প্রধানমন্ত্রী আবু হোসেন সরকার কর্তৃক শহীদ মিনারের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন । ১৯৬৩ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারী শহীদ আবুল বরকতের মা হাসিনা বেগম কর্তৃক এই শহীদ মিনারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় । (৪)

২৬ ফেব্রুয়ারী ১৯৫৬ :
পাকিস্তান জাতীয় এসেম্বলী বাংলা এবং উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে সংবিধান পাশ করে । (৩)

৩ মার্চ ১৯৫৬ :
বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি প্রদঅনকারী পাকিস্তানের সংবিধান এইদিন থেকে কার্যকর হয় এবং ১৯৪৭ সালের সেপ্টেম্বরে তমদ্দুন মজলিশের মাধ্যমে মায়ের ভাষায় কথা বলার যে আন্দোলনের শুরু হয়েছিল তার সাফল্য অর্জিত হয় । (৩)

(সমাপ্ত)

(এই পর্বটি একটু বড় হয়ে গেলো, তারপরও আশা করি আপনারা পড়বেন )

তথ্যসূত্র :
১। ভাষা আন্দোলন, বাংলাপিডিয়া, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি ।
২। Talukder Maniruzzaman, The Bangladesh Revolution and its Aftermath, Bangladesh Books International Ltd., Dhaka, Bangladesh, 1980
৩। ভার্চুয়াল বাংলাদেশ এবং Hasan Zaheer, The Separation of East Pakistan - The Rise and Realization of Bengali Muslim Nationalism, Oxford University Press, Karachi, Pakistan, 1994
৪। en.wikipedia.org/wiki/Bengali_Language_Movement
৫। Rangalal Sen, “Political Elites in Bangladesh” (Dhaka, UPL, 1986)
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:১৭
১৭টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×