ম থা আলমগীর ও প্রধানমন্ত্রীর বেয়াই কি যুদ্ধাপরাধী ?!!! কি ধরণের অপরাধ তারা করেছিলেন ? কাকে হত্যা বা ধর্ষন বা নির্যাতন করেছিলেন ? কিভাবে হত্যা বা ধর্ষন বা নির্যাতন করেছিলেন ? কোথায় গেলে বা কাদের সাথে যোগাযোগ করলে এর প্রমাণ পাওয়া যেতে পারে ?
প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা আমার জরুরী।
তারা মুক্তিযুদ্ধ করেননি এটা যেমন সত্য, পাক বাহিনীকে তারা সহযোগীতা করেননি এটাও সত্য। কেননা এতদিনের সাংবাদিক জীবনে ৭১ এ তাদের মানবতাবিরোধী কোন কাজের প্রমান আমি হাতে পাইনি।
সম্পূর্ণ প্রমান নির্ভর একটি নিউজ করার জন্য সম্পাদক সাহেব কয়েকবার তাগিদও আমাকে দিয়েছেন। কারণ নিউজটি অকাট্য প্রমাণ নির্ভর না হলে স্বরাস্ট্রমন্ত্রী মহোদয়ের রোষানলে কিংবা মামলায় জড়িয়ে দেয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে। প্রশাসনিক ঝামেলারতো কোন অন্তই থাকবে না। তাছাড়া ছাত্রলীগের কুকুরগুলোও লেলিয়ে দেয়া হতে পারে আমাদের উপর।
যা হোক, আমি সন্দিহান। ম খা আলমগীর ও খন্দকার মোশাররফ আমার বিচারে মানবতারিরোধী আপরাধে দোষী হতে পারেন না। কারণ আমার কাছে এ বিষয়ে নির্ভরযোগ্য কোন প্রমাণ নেই। জামাত-শিবিরের কিছু লিফলেট সংগ্রহ করেছি, যা হিংসাপরায়ন হয়ে জামাতের লোকজন লিখেছে, প্রমাণ নির্ভর নয়।
আমাকে আওয়ামী বলতে পারেন, জা পা বলতে পারেন, যা ইচ্ছা তাই বলতে পারেন কিন্তু আমি প্রমাণ চাচ্ছি তাদের মানবতাবিরোধী কর্মকান্ডের। সহযোগীতা কাম্য।
সবশেষে, প্রজন্ম স্কয়ারে বাংলার সন্তানদের অভিন্দন। তোমরা আগামী প্রজন্মের প্রেরণা। তোমরাই বাংলার সৈনিক। তোমরাই বাংলার মাটির স্বত্বাধিকারী। বাংলাকে এগিয়ে নেয়ার দায়িত্ব তোমদেরই। আরেকটি ইতিহাসের জনক তোমরা। বিশ্ব তোমাদের সম্মান, মর্যাদা ও আত্মসম্মানবোধ উপলব্ধি করছে আজকের এই আন্দোলন থেকে। আমি তোমাদের মাঝেরই একজন। তোমাদের জন্য শুভকামনা। লক্ষ শহীদের পক্ষ থেকে শুভকামনা।