somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

চলুন, জেনে নিই মাহে রমজানে খুব সহজে পবিত্র কুরআন খতম করার নিয়ম

৩০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পবিত্র কুরআনুল কারিমের ছবিঃ অন্তর্জাল থেকে সংগৃহিত

চলুন, জেনে নিই মাহে রমজানে খুব সহজে পবিত্র কুরআন খতম করার নিয়ম

ব্যতিব্যস্ততার ঘেরাটোপে আবদ্ধ আমাদের প্রত্যেকের জীবন। কর্মজীবী মানুষ থেকে শুরু করে কাজকর্মহীন বেকারদেরও নানান ব্যস্ততা। প্রিয় বেকার ভাই বেরাদরগণ ব্যস্ততায় হয়তো আরও এককাঠি সরেস। ঘর নেই যার, সবার ঘরই তার - এমন একটা কথা আছে না আমাদের দেশে! তাদের অবস্থাও হয়তো অনেকটা সেরকমই! নির্দিষ্ট কাজ নেই তো কি হয়েছে? তাই বলে ব্যস্ততাও কি থাকতে পারবে না? সেটাই। বেকার লোকদের কেউ কাউকে কাউকে এমনও দেখা যায়, যাদের নাওয়া খাওয়ার সময়ও হয়ে ওঠে না ঠিকমত! বুঝুন তাহলে সত্যিকারের ব্যস্ততা কাদের বেশি! ভাবটা এমন যে, রুদ্ধশ্বাস ছুটতে ছুটতে তাদের অবস্থা যেন- সময় নেই, অবসর নেই, ফুরসত নেই, সুযোগ নেই, বিশ্রাম নেই। লক্ষ্য নেই, উদ্দেশ্য নেই, টার্গেট নেই, করণীয় নেই, সুনির্দিষ্ট কর্মসূচী নেই বলেই হয়তো তাদের এমন উদ্দেশ্যবিহীন ছুটোছুটি। কি কাজে তারা ছোটেন, তারাই ভালো জানেন। আমরা তাদের জন্য কল্যানকর কর্মসংস্থানের প্রার্থনা করি।

যা হোক, শুধু বেকার বলে কথা নয়, আমাদেরও অবস্থা দিনকে দিন জটিলতার দিকেই যাচ্ছে। কাজ না থাকলেও আমাদের ব্যস্ততা বলা চলে, মোটেই কমে না। মোবাইল ফোন, ফেসবুক, ইউটিউব ইত্যাদি আমাদের জীবনকে আমূল পাল্টে দিয়েছে, দিচ্ছে নিয়তই। দিনকে দিন নিজেদের উদ্ভাবিত প্রযুক্তির কাছেই যেন ধরাশায়ী হয়ে পড়ছি আমরা। কল্যানের কাজে ব্যবহারের প্রযুক্তির ক্ষতিগুলোও বড় হয়ে ধরা দিচ্ছে ক্রমান্বয়ে। স্বীকার করুন আর না করুন, অনেকেরই ইবাদত বন্দেগী পর্যন্ত বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে এসবের প্রভাবে - দুঃখজনক হলেও আমার পর্যবেক্ষন অন্ততঃ এটাই। দিনমান বিবিধ প্রকারের কাজ কিংবা অকাজের ব্যস্ততায় ভরে আছে আমাদের মূল্যবান সময়গুলো। আর এরই মধ্যে একটা ঘোরপাকের ভেতর দিয়ে যেন চলে যাচ্ছে আমাদের রোজকার জীবন।

মাহে রমজান সমাগত। পবিত্র রমজানে প্রতিটি নেক আমলের সাওয়াব আল্লাহ তাআ'লা বৃদ্ধি করে দেন। এই রমজানে অন্যান্য আমলের সাথে কুরআন তিলাওয়াতেও রয়েছে অপরিসীম পূণ্যলাভের সুযোগ। এ জন্য রমজান শুরু হবার আগেই আমাদের সিদ্ধান্তগুলো গুছিয়ে নেয়া দরকার। রমজানের রুটিন সাজিয়ে নিয়ে সেই অনুসারে অন্ততঃ একটা মাস যদি আমরা নিজেদেরকে পরিকল্পিতভাবে পরিচালিত করতে পারি, অন্যান্য আমলের পাশাপাশি কুরআন তিলাওয়াতের সুযোগও নিশ্চয়ই আমরা পাব, আরও পরিষ্কার করে বললে, শুধু তিলাওয়াত নয়, ইচ্ছে করলে অনেকবার পবিত্র কুরআন সম্পূর্ণ খতম করার সৌভাগ্যও লাভ করতে সক্ষম হবো পবিত্র ও মহিমান্বিত এই মাসটিতে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার দয়া এবং অনুগ্রহে আমাদের তখন আফসোস করে হয়তো বলতে হবে না যে, সময়ের সাথে কুলিয়ে উঠতে পারা গেল না বলেই কুরআনুল কারিম খতম করা সম্ভব হলো না এই রমজানে! চলুন তাহলে, কিভাবে পবিত্র মাহে রমজানে এক বা একাধিকবার খুব সহজেই পবিত্র কুরআন কিভাবে খতম করা যায়, সেই নিয়মটিই জেনে নিব ইনশাআল্লাহ-

আগেই বলেছি যে, আমাদের দৈনন্দিন বিবিধ প্রকারের কাজের ব্যস্ততা থাকে, রমজানেও এই ব্যস্ততা একেবারে কমে যায় না, তাই একটানা দীর্ঘ সময় বসে কুরআন তিলাওয়াত করা প্রতি দিন অনেকের পক্ষেই সম্ভব হয় না। এই কারণে, অনেকেরই ইচ্ছে থাকা সত্বেও সঠিক পরিকল্পনার অভাবে এবং সহজ পদ্ধতি না জানার কারণে কুরআনুল কারিম খতম করার সুযোগ হয়ে ওঠে না পবিত্র এই মাসটিতে। এইক্ষেত্রে সহজতম একটি পদ্ধতি হচ্ছে, কুরআনুল কারিম নাজিলের এই মোবারক মাসে দিনরাতে মিলিয়ে অন্ততঃ ৫ বার অল্প অল্প করে নিয়মিত কুরআন তিলাওয়াত করা, এভাবে তিলাওয়াত করলে কুরআনুল কারিম খতম করা খুবই সহজ।

এই পদ্ধতিটি ফলো করার জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আগে পরের সময়কে বেছে নেয়া যায়। অর্থাৎ, প্রতি নামাজের পূর্বে বা পরে একটি পরিমান নির্দিষ্ট করে নিলে পুরো রমজানে কুরআনুল কারিম খতম বা সম্পূর্ণ তিলাওয়াত করতে পারার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব। যেমন, উদাহরণত: প্রতি নামাজের আগে বা পরে ৪ পৃষ্ঠা করে তিলাওয়াত করলে ৩০ দিনে এক খতম হয়ে যাবে। এরচেয়ে পরিমানটা আরেকটু বৃদ্ধি করে প্রতি নামাজের সময় ৮ পৃষ্ঠা করে তিলাওয়াত করলে ৩০ দিনে অনায়াসে ২ খতম করা সম্ভব। একই নিয়মে প্রতি নামাজের ওয়াক্তে ১৬ পৃষ্ঠা করে তিলাওয়াত করলে ৩০ দিনে ৪ খতম করা যেতে পারে এবং এরচেয়ে'ও বেশি অর্থাৎ, প্রতি ওয়াক্ত নামাজের আগে পরে ২০ পৃষ্ঠা করে তিলাওয়াত করলে পবিত্র মাহে রমজানের মাত্র ৩০ টি দিনে ৫ বার পবিত্র কুরআন খতম করার সৌভাগ্য অর্জন করা সম্ভব খুব সহজেই!

তবে একটি কথা মনে রাখা প্রয়োজন, এই আমলটা চালিয়ে যেতে হবে নিয়মিত। এমন যদি হয় যে, কয়েক দিন তিলাওয়াত করার পরে অলসতাবশতঃ দু'এক ওয়াক্ত নামাজের আগে পরের তিলাওয়াত ছেড়ে দিলাম, তাহলে তো উদ্দেশ্য পূর্ণ হবে না। হ্যাঁ, বিশেষ কোনো ওজরের কারণে কোনো এক নামাজের সময় তিলাওয়াত করতে না পারলে তাও আদায় করে নিতে হবে সেই দিনেরই অন্য কোনো সময়ে। কোন অবস্থাতেই যেন দীর্ঘ হতে না পারে তিলাওয়াত ছুটে যাওয়া অংশের পরিমান।

কুরআনুল কারিম না বুঝে পড়লে প্রতি হরফে কমপক্ষে ১০ টি সাওয়াব লাভ হয়। পড়তে না জানলেও কুরআনুল কারিমের সাথে মুমিন বান্দার হৃদয়ের গহীনের নিবিড় সম্পর্ক। অনেক মানুষকে দেখেছি, যারা পবিত্র এই কালামুল্লাহ তিলাওয়াত করতে জানেন না, তিলাওয়াত শিখতে পারেননি, কিন্তু এই মহাগ্রন্থ চোখে মুখে লাগিয়ে পরম ভক্তি শ্রদ্ধা আর সম্মানে চুমু খেয়ে মাথায় তুলে রাখেন, বুকে আগলে রেখে প্রশান্তি অনুভব করেন, পাঠ করতে না পারলেও এই মহাগ্রন্থ খুলে আল্লাহ তাআ'লার পবিত্র কালামের পাতা ও লেখার দিকে মহব্বতের সাথে তাকিয়ে থেকে হৃদয়ে তৃপ্তি, পরিতৃপ্তি ও শীতলতা লাভে ধন্য হন। মহান রব্বে কারিমের প্রতি নিঃশর্ত আত্মসমর্পনের মাধ্যমে তাঁর পবিত্র বানীর প্রতি হৃদয়ে উথলে ওঠা অকৃত্রিম ভক্তি, অনিঃশেষ বিনয় আর অপরিমেয় মুহাব্বতেরই হয়তো এ এক অন্যরকম বহিঃপ্রকাশ। এতে যদি মহান আল্লাহ তাআ'লা যদি সন্তুষ্ট হন, এমন করে তাঁর অনর্বচণীয় কালামকে, তাঁর মধুময় বাণীকে ভালোবেসে যদি তাকে সন্তুষ্ট ও রাজি খুশি করা যায়, এরচেয়ে বড় কাজ আর কীইবা হতে পারে? এর মত উত্তম কাজ আর কিছু আছে কি?

তবে আমরা যারা পবিত্র কুরআনুল কারিম পড়তে পারি না- আমাদের অন্যতম দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে, কুরআনের সহিহ তিলাওয়াত অতি দ্রুত অবশ্যই শিখে নেয়া। কুরআন নাযিলের মাস পবিত্র এই মাহে রমজানকে সহিহ ও সুন্দরভাবে পবিত্র কুরআন শিখে নেয়ার কাজে ব্যয় করা অনেক দিক হতেই সুবিধাজনক। এই মাসে প্রতিটি নেক আমলের সাওয়াব বৃদ্ধি করে দেয়া হয়। কুরআনুল কারিম শেখার ক্ষেত্রেও এই মাসটি অধিকতর সাওয়াবলাভের কারণ হবে নিশ্চয়ই। প্রিয় পাঠক, এই উদ্যোগটি গ্রহণ করা না হলে আমাদের মূল সমস্যা থেকেই যাবে, অর্থাৎ, তিলাওয়াত সহিহ না হলে নামাজ থেকে শুরু করে যাবতীয় ইবাদতে অপূর্ণতা থেকে যাওয়া ভয় থেকেই যায়, যা ইবাদতের পরিপূর্ণ সাওয়াব লাভের অন্তরায়।

পবিত্র কুরআন অর্থ বুঝে পাঠ করলে আরো বেশি সাওয়াব লাভ হয়। রমজান উপলক্ষে প্রতিটি নেক আমলের সাওয়াব ৭০ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করে দেয়া হয়। নিষ্ঠা, হৃদ্যতা, তাকওয়া এবং গভীর মুহাব্বতের কারণে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা এই সাওয়াবের পরিমান ৭০০ থেকে অগণিত গুণ কিংবা বেহিসাব বৃদ্ধি করে থাকেন।

আমাদের মহান ইমাম আবু হানিফা নোমান ইবনে সাবিত রহ. রমজানের দিনে ১ রাতে ১ খতম হিসাবে একমাসে মোট ৬০ খতম করতেন। ইমাম মুহাম্মদ ইবনে তাইমিয়া রহ. জেলখানায় ৮০ তম খতমের সময় কোরআন তিলাওয়াতরত অবস্থায় সেখানেই শাহাদত বরণ করেন।

যাদের চোখে পর্দা লেগে আছে, তাদের চোখ তাদের সাথে প্রতারণা করেছে, তাদের চোখ হয়তো দুনিয়ার রঙ তামাশা আর চাকচিক্য দেখে দেখে ক্লান্ত। তারা মহান প্রতিপালকের নিদর্শন দেখার সুযোগ হয়তো পান না, তারা হয়তোবা নিরন্তরই ব্যস্ত। তাদের হাপিয়ে ওঠার শেষ নেই। তারা প্রভাতে হাপাতে হাপাতে নিদ্রা ত্যাগ করেন, দিবসেও তারা হাপান, দিনমান তারা হাপাতে থাকেন। সূর্যাস্তের গোঁধূলিবেলায়ও তারা হাপাতে থাকেন। তাদের সামনে রাত আসে, তারা ক্লান্ত শ্রান্ত, হাপাতে থাকেন তখনও। তারা এতটাই ব্যস্ত, এতটাই হাপাতে থাকেন যে, অনেক কিছুই দেখার পরেও সত্যিকারের দেখার সুযোগ তাদের হয় না, কিংবা দেখেও তারা দেখেন না, অথবা, দেখতেই পান না। তাদের সামনে সূর্য মাটিতে নেমে আসলেও তারা এটাকে 'সামান্য প্রাকৃতিক অঘটন' বলেই হয়তো প্রচারণা শুরু করবেন। তাদের কাছে 'প্রকৃতি' আর 'প্রাকৃতিক', এই জাতীয় শব্দাবলীই বিশ্ব জাহানের সব ঘটন অঘটনের কারণ ও নিয়ন্ত্রক। তারা ইসলাম ধর্মের কোন কিছু দেখলেই হয়তো বিচলিত হয়ে পড়েন। রোগগ্রস্ত মানুষের মত দুশ্চিন্তার রেখা তাদের কপালের ভাঁজকে দীর্ঘায়িত করে দেয়। তাদের কেউ কেউ মুখ বাঁকা করে অবলীলায় হয়তো বলেও বসেন, 'এই যুগের মানুষের কুরআন পড়ার সময় কই!', কিংবা, 'এখন কেউ ইসলাম ধর্ম মানে না'!

কিন্তু বস্তুতঃ মহান স্রষ্টা আল্লাহ তাআ'লার অকল্পনীয় কুদরতেরই কারিশমা এই আলো ঝলমলে জগতজাহান, বিচিত্র, মনোরম ও নৈপূণ্যে ভরা রহস্যঘেরা সুবিশাল সৃষ্টিনিচয়। তারা না দেখলেও মহান আল্লাহ তাআ'লার অশেষ শুকরিয়া, তিনি দয়া করে তাঁর প্রিয় কিছু বান্দাদের এখনও এমন তাওফিক দিয়ে থাকেন, যারা উপরোক্ত মহান ইমাম ও সালফে সালেহীনগণের অনুসরণ করে তাদের মত করে একনিষ্ঠ ইবাদতেই নিজেদের মশগুল রাখার চেষ্টা করে থাকেন।

প্রিয় মুসলিম ভাই! প্রিয় দ্বীনি বোন! আসুন, আমরাও পাকাপাকিভাবে নিয়্যাত করি যে, এক বার বা দু'বার নয়, বরং, উপরে বর্ণিত পদ্ধতি অবলম্বন করে হাফেজ এবং আলেমগণের মতো পবিত্র কুরআনুল কারিমের অনেকগুলো খতম এই রমজানে করে নিব ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ তাআ'লা আমাদের তাওফিক দান করুন।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫
৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×