somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ! যা চেয়েছিলাম, তার চেয়েও বেশি দয়া করেছেন আমার পরম প্রিয় রব। যা পাইনি, তা নিয়ে বিন্দুমাত্র আক্ষেপ নেই—কারণ জানি, তিনি দেন শুধু কল্যাণই। সিজদাবনত শুকরিয়া।nnপ্রত্যাশার একটি ঘর এখনও কি ফাঁকা পড়ে আছে কি না, জানি না। তবে এটুকু জানি—

আওয়ামী জাহিলিয়াতের খন্ডিত খতিয়ান

১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আওয়ামী জাহিলিয়াতের খন্ডিত খতিয়ান

ফ্যাসিবাদ পতনের প্রাক্কালে ছাত্র জনতার বিক্ষোভ; উইকি থেকে নেওয়া।

ছাত্র জনতার রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট ২০২৪, দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন স্বৈরশাসক খুনী হাসিনা। নতুন করে দেশ মুক্তি লাভ করেছে ভিনদেশী তাবেদার ফ্যাসিবাদী খুনী চক্রের হাত থেকে। কিন্তু আওয়ামী জাহিলিয়াত সৃষ্ট ঘোরতর অমানিশার নিকষ আঁধারে গোটা দেশ নিমজ্জিত আজও। পোস্টটি প্রায় বছরখানিক আগের লেখা। এই পোস্ট লেখার পরে দেশে আরও বেশ কিছু নতুন অঘটন ঘটিয়েছে আওয়ামী লীগ। সেগুলো সবই এই পোস্টে পত্রস্থ করার ধৈর্য্য এখন আর নেই। তাই আগের লেখা সেই পোস্টটিই সম্মানিত পাঠক বন্ধুদের সামনে উপস্থাপন করছি।

গত প্রায় ১৫ বছর ধরে আওয়ামী জাহিলিয়াত নামের জগদ্দল পাথর চাপায় ধুকে ধুকে মরতে থাকা জাতির এখনও বিপন্ন দশা। এই রাহুর করাল গ্রাস হতে মানুষ আজ মুক্তি চায়। সস্তির নিঃশ্বাস নিতে চায়। এই গুমোট অন্ধকার থেকে আলোর দেখা পেতে চায়। এই দেশ-জাতি বাঁচতে চায়। স্বাধীন দেশে স্বাধীনভাবে মাথা উঁচু করে তারা নিঃশ্বাস নিতে চায়। দেশ মাতৃকা আজ রক্তাক্ত। লাঞ্চিত বঞ্চিত বিধ্বস্ত। ধর্ষিত মা-বোনের বাষ্পরুদ্ধ কান্নায় বাংলার আকাশ বাতাস আজ ভারী। গোটা দেশটাই আজ আওয়ামী ধর্ষকদের হাতে ধর্ষিত অপদ্স্ত অপহৃত অপমানিত। দেশটাকে ওরা আজ খুবলে খাচ্ছে। মা মাটি আর মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। মানুষের অধিকার, জনগণের সকল অধিকার ওদের দু'পায়ের তলায় আজ পিষ্ট। ভোটাধিকার, মত প্রকাশের অধিকার এ ভূখন্ড থেকে তিরোহিত। লম্পট মুজিব তনয়া জারজ হাসিনার সাফ কথা- ''কিসের ইলেকশন মিলেকশন, দেশের উন্নয়নের জন্য আমার ক্ষমতা চাই''। তার ক্ষমতা দরকার। রক্তের বন্যা বইয়ে দিয়ে হলেও তার ক্ষমতার প্রয়োজন। ক্ষমতার মোহে অন্ধ তিনি। তার জনগণের প্রয়োজন নেই। ভোটের দরকার নেই। দেশ গোল্লায় যায় যাক, ভারতের কাছে মুচলেকা দিয়ে হলেও- ক্ষমতা তার চাই-ই চাই। সে কারণেই তিনি ইলেকশনকে দেশ থেকে বিতাড়িত করেছেন। নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বাভাবিক নিয়মকে তিনি দু’পায়ে দলেছেন। এদেশের মুক্তিকামী জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে তিনি চাপিয়ে দিয়েছেন অন্যায় অনিয়মের নির্বাচনি প্রক্রিয়া। তার মত স্বৈরাচারের অধীনে তিনি নির্বাচনের মহড়া করে নামকাওয়াস্তে নির্বাচনের বৈতরণি পার করার অসাংবিধানিক পথে ক্ষমতায় অনড় থাকার পথ অবলম্বন করেছেন। তিনি দিনের ভোট রাতে করার অবৈধ উৎসবে পেছনের রাস্তা আবিষ্কার করেছেন। অবৈধ উল্লাসে মেতে ওঠার সর্বাত্মক পথ তৈরি করেছেন। তিনি যাকে চান তাকে এমপি বানান। তিনি যেমন চান তেমনভাবে করেন সবকিছুই। বাংলাদেশের ঘাড়ের উপরে এ যেন নব্য সিন্দাবাদের কিম্ভূতকিমাকার আরেক ভুত। ঠিক যেন একনায়কতন্ত্রে বিশ্বাসী উত্তর কোরিয়ার জনগণের উপরে চেপে বসা গোয়ার স্বৈরশাসক কিম জং উনেরই সাক্ষাত প্রতিচ্ছবি।

সুজলা সুফলা পরিপাটি এই দেশটিকে আজ আর দেশ বলার উপায় নেই। এ যেন পরাধীনতার শৃঙ্খল পরা নতুন এক বাংলাদেশ। এ যেন কোটি মানুষের নিরন্তর আর্তনাদে ধ্বংসস্তুপে চাপা পড়া যুদ্ধ বিধ্বস্ত এক জনপদ। সাম্রাজ্যবাদী ভারতের এ যেন এক নব্য উপনিবেশ আজ। ভারতের অবৈধ ফ্যাসিস্ট মোদির হাতের ক্রিড়নক আজ বাংলাদেশ। তারা যেমন খুশি তেমন খেলছে বাংলাদেশকে নিয়ে। বিনিময়ে তারা যা চায় তা-ই পায়। এই স্বৈরাচারদের কাছ থেকে। যখন কর্তৃত্ববাদী ভারতে গিয়ে এই স্বাধীন দেশের মন্ত্রী নামের অথর্ব পান্ডাদের পুনরায় আওয়ামী বাকশালী স্বৈরাচারদের ক্ষমতায় বহাল রাখতে ধর্ণা দিতে দেখা যায়, দাদাদের পদপ্রান্তে মাথা ঝুঁকিয়ে প্রণাম ঠুকে উচ্চকন্ঠে আবেদন নিবেদন করতে দেখা যায় তখন বুঝতে আর বাকি থাকে না যে, নামে স্বাধীন দেশের তকমা থাকলেও বাস্তবে এই দেশটি এখন আর স্বাধীন নয়। পরাধীনতার শৃঙ্খল পরানো হয়েছে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমির গলায়। এসব আবেদন নিবেদন আর পা ধরাধরির উলঙ্গ এবং বিশ্রী দৃশ্য দেখে এটাও খুব ভালো করেই অনুধাবন করা যায় যে, এই নষ্ট স্বৈরাচারদের খুঁটির জোরটা আসলে কোথায়। দেখতে দেখতে পদ্মা, মেঘনা আর যমুনার পানি অনেকটাই গড়িয়েছে। ১৪ বছরের স্বৈরশাসনে হেন অপরাধ নেই যা আওয়ামী বাকশালী অপরাধীরা করেনি। গুম, খুন আর মামলায় জর্জরিত গোটা দেশ। বিরোধী দলগুলোকে মামলার পর মামলায় তুলোধুনো করা হয়েছে। একেকজনের নামে শত শত মামলা দেয়া হয়েছে। হাজার হাজার নেতাকর্মীকে গুম খুন করা হয়েছে। লক্ষ লক্ষ মামলায় বিশ্বরেকর্ড গড়া হয়েছে। লক্ষ নেতাকর্মীকে জেলে পুরে রাখা হয়েছে। কথা বললেই মামলা। মুখ খুললেই হামলা। খুনখারাবিতে দেশ সয়লাব।

বিচার ব্যবস্থাকে আওয়ামীকরণ করতে করতে এমন পর্যায়ে নেয়া হয়েছে যে, থানা পুলিশ কোর্ট কাচারি আওয়ামী পান্ডাদের কথার বাইরে এক চুলও চলে না। চলতে পারে না। গোটা বিচার ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। আদালত বলতে এখন আওয়ামী চ্যালা চামুন্ডাদের ফরমায়েশী রায়। আদালত মানে এখন আওয়ামী জিঘাংসা চরিতার্থ করার নির্ভরযোগ্য আস্থার স্থান। আদালত মানেই এখন নির্দোষকে ধরে এনে তার উপরে অন্যায় জুলুমের রায় চাপিয়ে দেয়া। মিথ্যা মামলায় অন্যায়ভাবে সাজা দেয়া। মিথ্যে মামলায় বিরোধীদের হয়রানিই এখন বাংলাদেশের আদালতের বাস্তবতা। বাংলাদেশ পুরোটাই আজ বৃহৎ এক কারাগার। দেশজুড়ে মানুষের হাহাকার। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন উর্ধ্বগতিতে দিশেহারা সাধারণ মানুষ। এসব দেখার কেউ নেই। সাধারণ মানুষের কান্না শোনার কেউ নেই এখানে। নিম্ন আয়ের মানুষ আজ খেতে পড়তে পারছেন না। ঠিকমত বাঁচতে পারছেন না। জীবম্মৃত এ জাতির কপালে আর কত দুর্দশা অপেক্ষা করছে - কে জানে! দু'বেলা দু'মুঠো মোটা চালের দেখাও মানুষ এখন পায় না। সামান্য সাদা ভাত খাওয়ার সামর্থ্য নেই অধিকাংশ সাধারণ মানুষের। পেয়াজ কিনলে তরকারি কিনতে পারে না। তরকারি কিনলে মাছ কেনার টাকা থাকে না। গোশত খাওয়া তো এখন শখেরই বিষয়! অন্যদিকে বিলিয়ন বিলিয়ন টাকা পাচার করে দেশ উজার করা হয়েছে। একটা একটা করে ব্যাংক লুট করা হয়েছে। অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো আজ মুখ থুবড়ে পড়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ শুন্যের কোঠায় নেমে আসার উপক্রম হয়েছে। ডলার সংকটে আমদানি রপ্তানি প্রায় বন্ধ। ব্যবসা বানিজ্যে ব্যাপক ধ্বস নেমেছে।

গোয়েবলসীয় তান্ডব সৃষ্টি করে ইসলাম ধর্মের বারোটা বাজানোর সকল প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো একে একে ধ্বংস করা হয়েছে। মাদরাসা মসজিদগুলো দখল করা হয়েছে। ভ্রষ্ট সম্রাট আকবরের দীন-ই-ইলাহীর মত করে নতুন ধর্মীয় মতবাদ সাজানোর চেষ্টা জোরালো হয়েছে। এজন্য কিছু দ্বীন এবং ঈমানহীন 'মৌ-লোভী'দের অর্থবিত্তের লোভ দেখিয়ে দলে ভেড়ানো হয়েছে। মডেল মসজিদ বানিয়ে এসব অজ্ঞ মুর্খদের সেসব মসজিদে ইমাম আর খতিব বানানো হয়েছে। আর তাদের দিয়ে নব্য আওয়ামী ধর্মের প্রচার প্রচারণা চালানোর মওকা খোঁজা হচ্ছে। এসব মসজিদে একজনও এমন ইমাম আছেন কি না সন্দেহ, যার পেছনে নামাজ আদায় করা সহিহ হতে পারে। এগুলো সব বেআমল দুনিয়াদার লেবাসধারী আলেম নামের 'মৌ-লোভী'। নিকৃষ্ট জালিম এবং চরম পর্যায়ের ফাসেক শাসকের তাবেদারী করা আলেম নামের এইসব 'মৌ-লোভী'গণও নি:সন্দেহে ফাসেক। এসব ফাসেক 'মৌ-লোভী'দের ইমামতি করার অধিকার থাকার কোন ফায়সালা ইসলামী শরিয়ত কস্মিনকালেও দেয় না।

পক্ষান্তরে সত্যিকারের আলেম উলামাগণের আজ দুর্বিসহ জীবন। হক কথা বলার কারণে নির্মম নির্যাতনে কাউকে কাউকে বরণ করে নিতে হয়েছে শহিদী মৃত্যুর পথ। আর কেউবা যাপন করে চলেছেন কারাগারের চার দেয়ালে বিভীষিকাময় আবদ্ধ জীবন। ভয়াবহ খুনী, গুরুতর অপরাধী আর টপ টেররদের কেউ কেউ কারাগারে বন্ধীদের প্রাপ্য সকল সুবিধাদি পেলেও আলেম উলামাদেরকে রাখা হয়েছে রিমান্ড আর বেত্রাঘাতের নির্মম নিপীড়নে জর্জরিত অবস্থায়। তাদেরকে আদালতে আনা হয় হাতে পায়ে লোহার ভারী শিকল পরিহিত অবস্থায়। নির্যাতনে নির্যাতনে তাদের রক্তাক্ত করা হয়েছে। পিটিয়ে তাদের কোমর এমনভাবে ভেঙ্গে দেয়া হয়েছে যে, সোজা হয়ে দাঁড়ানোর ক্ষমতাটুকুও তাদের অনেকেরই অবশিষ্ট ছিল না। তাদের অনেকেরই হাত-পায়ের নখ উপড়ে ফেলা হয়েছে। এ যেন প্রজ্জ্বলিত অগ্নি কুন্ডলির সামনে দাঁড় করিয়ে তাদেরকে নমরুদের শাসন স্মরণ করিয়ে দেয়া হচ্ছে। তাদের পরিবার-পরিজনকে হেনস্তা করা হচ্ছে। তাদের স্ত্রী সন্তানদেরকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দেয়া হচ্ছে।

আওয়ামী জাহিলিয়াতের ইতিহাস বলতে গেলে রাত ফুরিয়ে যাবে, দিন শেষ হয়ে আবার নতুন রাতের আগমন ঘটবে - তবু কিছুমাত্র ইতিহাস বর্ণনা শেষ হবে না। এই তষ্করদের পুরো খতিয়ান লিখতে গেলে কয়েক খন্ডের ঢাউস সাইজের বই ছাপানো ছাড়া যে গত্যন্তর নেই পাঠকমাত্রই তা নিশ্চিতভাবে উপলব্ধি করে থাকবেন। তাই অতি সামান্য ফিরিস্তিই তুলে ধরা সম্ভব হবে - যাকে খন্ডিত না বলে উপায় নেই। চলুন, দেখে আসি সেই খন্ডিত খতিয়ানই-

০১। নিজেদের দল ''আওয়ামী মুসলিম লীগ'' নামটি থেকে ''মুসলিম'' শব্দটি বাদ দিয়ে ইসলাম ধর্মের বিপরীতে নিজেদের অবস্থানকে স্পষ্ট করে
০২। বাকশাল-১ করে বাংলদেশ প্রথম গণতন্ত্র হত্যা, বাকস্বাধীনতা হরণ, স্বাধীনতার চেতনা হরণ ও স্বৈরাচারিতা কায়েম করা
০৩। রক্ষীবাহিনী দিয়ে বাংলদেশ আর্মিকে ধ্বংস করার চেষ্টা ও বাংলাদেশে ব্যাপক গুম, খুন ও লুটপাট করা
০৪। এরশাদের কাছ থেকে বাক্স ভর্তি টাকা নিয়ে নির্বাচনে করে স্বৈরাচার-পতন আন্দোলনে বিশ্বাসঘাতকতা করা
০৫। পার্বত্য চট্টগ্রামকে সন্ত্রাসী ও ভারত প্রশিক্ষিত শান্তিবাহিনীর কাছে ইজারা দিয়ে বাংলাদেশের সংবিধান ও সার্বভৌমত্যকে ধর্ষণ করা
০৬। সামরিক বাহিনীর নাসিমকে দিয়ে আর্মি ক্যু করার ষড়যন্ত্র করা
০৭। প্রকাশ্য রাজপথে মিডিয়ার সামনে লগি বৈঠার তান্ডবলীলায় মানুষ পিটিয়ে হত্যা করার পরে সেসব লাশের উপরে নৃত্য করে রাজনীতিকে রক্তাক্ত করে ক্ষমতায় যাওয়া
০৮। বিডিআর বিদ্রোহ নামের অন্তরালে ভারতের স্বার্থরক্ষায় তাদেরই প্রেসক্রিপশনে সুকৌশলে গন্ডগোল লাগিয়ে দিয়ে পিলখানায় ৫৭ আর্মি অফিসার হত্যা ও বিডিআর ধ্বংসকরণ
০৯। মঈনুদ্দিন-ফকরুদ্দিন সামরিক সরকারকে ষড়যন্ত্র করে আনা ও সমর্থন দেয়া (আন্দোলনের ফসল ও শপথ অনুষ্ঠানে যাওয়া)
১০। ২০০৮ এ ভারতের দিকে 'বাক্স ভর্তি টাকা' (ইকোনমিক্স ম্যাগাজিনে ) দিয়ে সাজানো নির্বাচনে ক্ষমতা দখল
১১। ২০১৪ এর একদলীয় ভোটারবিহীন নির্বাচন দিয়ে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নেয়া ও বাকশাল-২ কায়েম করা
১২। বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় অটো পাশ ১৫৪ সাংসদ দিয়ে সংসদকে অবৈধ করা ও জনপ্রতিনিধিত্বহীন অবৈধ সরকার গঠন করা

১৩। গুম-খুনকে রাজনৈতিক সংস্কৃতি বানানো
১৪। র্যাব, পুলিশ, ডিজিআইএফকে ক্রিমিনাল সংস্থা বানানো, খুনি নব্য রক্ষীবাহিনীতে পরিনত করা
১৫। বিরোধী দল ও ব্যক্তিদেরকে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার যেমন মিটিং মিছিল করতে বাধা দেয়া, অভ্যন্তরীন মিটিংও আটকে দেয়া
১৬। বিরোধীদলের নেতা কর্মীদের মিটিং এর অপরাধে অকারণে গ্রেফতার রিমান্ড ও টর্চার করা
১৭। বাক স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া, ফেসবুকে মন্তব্যকারীদেরও গণগ্রেফতার করা, প্রহসনের বিচারের নামে দীর্ঘ মেয়াদে কারান্তরীন করে রাখার জন্য অন্যায় শাস্তির রায় প্রদান করা
১৮। নীতিমালার নামে সংবাদ মাধ্যমে ভীতিমালা করা ও সংবাদ মাধ্যমের আমূল দলীয়করণ প্রতিষ্ঠাকরণ
১৯। কালো আইন ১৫৭ ধারা করে যত্রতত্র গ্রেফতার করা, ভয় দেখানো,
২০। সারা দেশে লক্ষ লক্ষ মামলা হামলায় বিরোধীদের হয়রানি ও অত্যাচারের নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করা

২১। যেসব ব্লগার ইসলাম ধর্ম, আল্লাহ রাসূল এবং কুরআন হাদিস - প্রভৃতি বিষয়াবলীকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে ধারাবাহিক অশ্লীল উপস্থাপনায় গালাগাল প্রদান করেছেন তাদের অধিকাংশকেই পুরষ্কৃত করা হয়েছে। ক্ষেত্রবিশেষে তাদের কাউকে কাউকে মুক্তিযুদ্ধের শহীদের মর্যাদায় ভূষিত করা হয়েছে। এমনকি এদের অনেককেই বিচারের হাত থেকে বাঁচিয়ে দিতে বিভিন্ন দেশে যাওয়ার এবং আশ্রয় নেয়ার সামগ্রিক সুযোগ ও পথ তৈরি করে দেয়া
২২। আল্লাহ সর্ব শক্তিমান বিশ্বাস না করা ও সেটাকে সংবিধান থেকে বের করে দেয়া
২৩। ভারতের মোদী সরকারের অনুকরণে দাড়ি-টুপি, ইসলামী লেবাস পোষাক ও তাহজিব তামাদ্দুনকে হেয়প্রতিপন্ন করার সার্বিক কলাকৌশল অবলম্বন এবং সর্বোপরি মাদ্রাসা মসজিদ এবং ইসলামী খানকা ও দরবারসমূহকে জঙ্গি আস্তানা আখ্যা দেয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশকে ইসলাম ও মুসলিমশুন্য করণের অপচেষ্টা গ্রহণ
২৪। মতিঝিলের শাপলা চত্বরে রাতের অন্ধকারে সকল ইলেকট্রিক বাতি নিভিয়ে দিয়ে ব্যাপক হামলা চালিয়ে পাইকারি নিধনযজ্ঞ পরিচালনা করে হেফাজতের শত শত আলেম হাফেজকে হত্যা

২৫। ইলিয়াস আলী, চৌধুরী আলমসহ অসংখ্য বিরোধীদলীয় নেতাকর্মী গুম
২৬। বিশ্বজিৎ হত্যা মামলার বিচারের রায় হয়েছে। তবে খুনীরা রাষ্ট্রপতির ক্ষমা পেয়েছেন। কারণ খুনীরা আওয়ামীলীগের লোক
২৭। অভিজিৎ হত্যা বিচারের রায় আজও কার্যকর হয়নি। হয়তো হবেও না কোন দিন। কারণ, এ ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিগণ আওয়ামীলীগের লোক
২৮। নারায়ণগঞ্জে চাঞ্চল্যকর সাত খুন, যার বিচারের রায় আজও কার্যকর হয়নি। হয়তো হবেও না কোন দিন। কারণ, এ ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিগণ আওয়ামীলীগের লোক
২৯। নাটোরে উপজেলা চেয়ারম্যান ও নরসিংদীতে নিজ দলীয় পৌর মেয়রকে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যা
৩০। সারা দেশে বিরোধীদলীয় অসংখ্য নেতাকর্মী খুন, সাদা পোশাকে এসে কিডন্যাপ করা এবং ক্রস ফায়ারে দেয়া
৩১। বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন অপহরণ
৩২। যুদ্ধাপরাধের বিতর্কিত বিচার, স্কাইপ কেলেঙ্কারি, রাজসাক্ষীদের কিডন্যাপ করে ভারত পাচার ও গুম, দলীয় বিচারক নিয়োগ, বিচার হওয়ার আগেই ফাঁসির সিদ্ধান্ত নির্ধারণ (দুইটারে ঝুলাইয়া দিবো), সাক্ষীদের বাধা দেয়া ইত্যাদি দিয়ে জুডিশিয়াল কিলিং

৩৩। সাগর- রুনি হত্যা
৩৪। শেয়ার বাজার লুট
৩৫। হলমার্ক কেলেংকারী
৩৬। ডেসটিনি ইউনি পেসহ বিভিন্ন MLM কোম্পানির লুটপাট
৩৭। আশুলিয়ায় ব্যাংক ডাকাতি
৩৮। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ লুট
৩৯। রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি, আওয়ামী রানাকে অস্বীকার করা
৪০। রানা প্লাজায় রেশমা উদ্ধার নাটক
৪১। সুরঞ্জিতের কালো বিড়াল
৪২। পদ্মা সেতুর দুর্নীতি ও আবুল হোসেন নিজেদের কোম্পানি দিয়ে কাজ নেয়া
৪৩। ৮ হাজার কোটির সেতু ৩২ হাজার কোটি টাকা হওয়া
৪৪। রাশান অস্ত্র কেনা ও পুতুল/ রেহানাদের কমিশণ দেয়া
৪৫। ১০ গুন বেশি দামে অপ্রয়োজনীয় পারমাণবিক প্রকল্প রাশা ও ভারতকে দেয়া (জনগেনৰ টাকা)
৪৬। ২০১২ এ এফবিআই সজীব ওয়াজেদ জয়ের ব্যাঙ্ক এ $৩০০ মিলিয়ন ডলার উৎঘাটন

৪৭। প্রতিবাদহীন সীমান্তে অনবরত ফেলানীদের হত্যা করতে দেয়া
৪৮। তিতাস নদীকে ধ্বংস করে ভারতের জন্য রাস্তা বানানো
৪৯। তিস্তা পানি হাইজ্যাক করতে দেয়া
৫০। ভারতকে ফ্রি ট্রানজিট, বন্দর, আকাশ ও পানিপথ দিয়ে দেয়া, টিভি চেনেল এক্সেস দেয়া
৫১। সুন্দরবন বিদ্ধংসী রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা
৫২। রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র ভারতকে ১৫% নিয়োগ করে ৫০% এর মালিকানা দেয়া
৫৩। দেশ বিরোধী সব একতরফা চুক্তি করা ও সামরিক বাহিনীকে ভারতীয়-করণে বাধ্য করা
৫৪। উচ্চ কড়যুক্ত ও দেশ-বিরোধী শর্ত যুক্ত ভারতীয় কোটি কোটি লোন নেয়া

৫৫। শাহবাগে বিরানি দিয়ে নাটক মঞ্চস্থ ও বিচারের রায় পরিবর্তন
৫৬। দৈনিক আমারদেশ বন্ধ ও নির্যাতিত মাহমুদুর রহমান
৫৭। চ্যানেল ওয়ান, দিগন্ত টিভি, ইসলামিক টিভি ও পীস টিভি বন্ধ
৫৮। জালিয়াতির রেকর্ড ভঙ্গকারী স্থানীয় সরকার নির্বাচন
৫৯। বিতর্কিত শিক্ষানীতি ও পাবলিক পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের মহোৎসব
৬০। লতিফ সিদ্দিকীর ধর্ম অবমাননা
৬১। সংখ্যালগু ও বিদেশীদের উপর পরিকল্পিত হামলা
৬২। সাঁওতাল পল্লীতে আগুন দেয়া
৬৩। নাসির নগরে হিন্দু-বোদ্ধদের উপর আক্রমণ
৬৪। কুমিল্লায় তনু হত্যা
৬৫। বাঁশখালীতে ঝুঁকিপূর্ণ কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র
৬৬। এসপি বাবুল আক্তারের করুণ পরিণতি
৬৭। গুলশান ও শোলাকিয়ায় জঙ্গি হামলা
৬৮। গেন্ডারিয়ায় মসজিদ নির্মানে বাধা
৬৯। জুমার নামাজে সরকারী খুতবা
৭০। বদরুল কর্তৃক খাদিজাকে কোপানো

৭১। জঈী নাটক দিয়ে শত শত মানুষ, দাড়ি টুপি ওয়ালা ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের লোকদের হত্যা ও সেসব ঘটনার সংবাদ ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা
৭২। খালেদার রোহিঙ্গা ট্রেন বহরে আসতে যেতে সশস্ত্র আক্রমণ করা
৭৩। প্রধান বিচারপতির মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ছুটির চিঠি লিখে তাকে বিদেশে লাথি মেরে বের করে দেয়া ও বিচার বিভাগ দখল করা

৭৪। পাহাড় ধ্বসে ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণ প্রদানে গমনকালে মির্জা ফকরুলসহ বিএনপির ত্রাণ বহরে সন্ত্রাসী হামলা
৭৫। খালেদার রোহিঙ্গা ট্রেন বহরে আসা যাওয়ার পথে সশস্ত্র আক্রমণ করা
৭৬। দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে পার্শ্ববর্তী একটি বড় রাষ্ট্রের অযাজিত হস্তক্ষেপে সরকারের নির্লিপ্ততা বা তাদের সহযোগিতায় ক্ষমতায় থেকে দেশ বিরোধী গোপন ও প্রকাশ্য চুক্তিগুলো
৭৭। জিয়া বিমানবন্দরের নাম পরিবর্তন
৭৮। খালেদা জিয়ার বাড়ি উচ্ছেদ
৭৯। আশুলিয়ায় ব্যাংক ডাকাতি
৮০। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ লুট
৮১। সীমান্তে ফেলানী হত্যা
৮২। রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি
৮৩। রানা প্লাজায় রেশমা উদ্ধার নাটক
৮৪। একেরপর এক নাস্তিক ব্লগার হত্যাকান্ড
৮৫। সুরঞ্জিতের কালো বিড়াল এবং পদ্মা সেতুর আবুল হোসেন
৮৬। ৫ই জানুয়ারির বিতর্কিত জাতীয় নির্বাচন
৮৭। ধর্ষণ ধর্ষণ ধর্ষক আর....ধর্ষণ,
৮৮। রামপালে বিতর্কিত বিদ্যুৎকেন্দ্র
৮৯। পদ্মাসেতু কেলেঙ্কারি,
৯০। যুবলীগ ও ছাত্রলীগ কর্তৃক সারাদেশে চাঁদাবাজি, ধর্ষণ ও হত্যাকান্ডে

৯১। তুফান কর্তৃক ধর্ষণ ও মা-মেয়েকে নির্যাতন এবং সিদ্দিকুরের চোখ উপড়ানো
৯২। নাটোরের চেয়ারম্যান বাবুকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা, নির্যাতনে শিশু রাকিব ও শিশু রাজনকে হত্যা, এমপি লিটন কর্তৃক শিশু সৌরভকে গুলি করে হত্যা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরীহ ছাত্র আবু বক্করকে ছাত্রলীগ কর্তৃক হত্যা, কাঁটা তারে ফেলানীর লাশ ও মায়ের পেটে শিশু গুলিবিদ্ধ হওয়াসহ আলোচিত ঘটনাগুলো
৯৩। মসজিদে বঙ্গবন্ধুর ছবি সম্বলিত ব্যানার লাগিয়ে শোক দিবস পালনের বাড়াবাড়ি, শিক্ষার মান বিবেচনায় না নিয়ে গণহারে পাশ করিয়ে দেয়া, উন্নয়নের নামে লুটতরাজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অযোগ্য দলীয় শিক্ষক নিয়োগ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে একচেটিয়া দখল করে ছাত্রলীগের ত্রাসের রাজত্ব কায়েম, গার্মেন্টস শিল্পে ধস ও জিএসপি সুবিধা বাতিল
৯৪। নির্বাচনে জবরদখল, ব্যক্তি পর্যায় পর্যন্ত অত্যধি করের বোঝা চাপিয়ে দেয়া, বিদেশী নাগরিক হত্যা হওয়ার মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা, জঙ্গি দমনের নামে ক্রমাগত নাটক তৈরী, নাস্তিক্যবাদকে প্রশ্রয় দান, রামুর বৌদ্ধ বিহারে হামলা ও গণতন্ত্রের সর্বনিম্ন স্পেস না থাকা
৯৫। চাল, আটাসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের লাগামহীন উর্ধগতি, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি
৯৬। সরকার কর্তৃক বিচার বিভাগ দখলের প্রকাশ্য নির্লজ্জতা, অবৈধ পথে মানব পাচার, ইয়াবা বদি, গম কামরুল, লতিফ সিদ্দিকীর হজ্জ নিয়ে কটূক্তি, প্রশ্নপত্র ফাঁস, সাগর-রুনী হত্যাকান্ড, প্রেসক্লাব দখল, মিডিয়ার টুটি চেপে ধরা তথা চ্যানেল ওয়ান, ইসলামী টিভি, দিগন্ত টিভি ও আমার দেশ বন্ধ করে দেয়া, আইসিটি এক্টের ৫৭ ধারার মত কালো আইন প্রণয়ন
৯৭। গ্রামীণ ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংকসহ দেশের অধিকাংশ ব্যাংক সরকার কর্তৃক দখল করে নেয়া
৯৮। জুলাই এবং আগস্ট ২০২৪, কোটা সংস্কারকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে দেশকে অগ্নিগর্ভ করে তোলা, শত শত ছাত্র জনতাকে নির্বিচারে হত্যা করার ফলশ্রুতিতে ছাত্র জনতার কঠোর এক দফায় হাসিনার দফা রফা। অতঃপর প্রভূ দেশে পালিয়ে গিয়ে প্রাণে রক্ষা।

পুনশ্চঃ সবকিছু অতি দ্রুত ভুলে যাওয়ার আমাদের একটি দুর্বলতা রয়েছে। এটি সম্ভবতঃ জাতিগত দুর্বলতা। আমরা আওয়ামী বর্বরতার দেড় দশকের অনেক ইতিহাসও যাতে অতি শীঘ্রই বিস্মৃত হয়ে না যাই সে লক্ষ্যেই ওদের অন্ততঃ খন্ডিত খতিয়ান হলেও সকলের নজরে থাকা উচিত।

তথ্যসূত্রঃ

দেশি বিদেশী অনলাইন পত্র পত্রিকা, সোস্যাল মিডিয়া, জার্নাল, উইকিপিডিয়া এবং অন্যান্য নির্ভরযোগ্য উৎস।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:৫৭
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিশ্চিত থাকেন জামায়েত ইসলাম এবার সরকার গঠন করবে

লিখেছেন সূচরিতা সেন, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪২


আমাদের বুঝ হওয়ার পর থেকেই শুনে এসেছি জামায়েত ইসলাম,রাজাকার আলবদর ছিল,এবং সেই সূত্র ধরে বিগত সরকারদের আমলে
জামায়েত ইসলামের উপরে নানান ধরনের বিচার কার্য এমন কি জামায়েতের অনেক নেতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রকৌশলী এবং অসততা

লিখেছেন ফাহমিদা বারী, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৫৭


যখন নব্বইয়ের দশকে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সিদ্ধান্ত নিলাম এবং পছন্দ করলাম পুরকৌশল, তখন পরিচিত অপরিচিত অনেকেই অনেকরকম জ্ঞান দিলেন। জানেন তো, বাঙালির ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ডাক্তারিতে পিএইচডি করা আছে। জেনারেল পিএইচডি। সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×