somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"সাজ্জাদ হোসেন সুরুজ" দোহারের রাজনীতিতে একটি ব্যতিক্রম নাম।

০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মত্ত সাগর দিল পাড়ি গহন রাত্রিকালে
ওই যে আমার নেয়ে
ঝড় বয়েছে, ঝড়ের হাওয়া লাগিয়ে দিয়ে পালে
আসছে তরী বেয়ে।

(বলাকা, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)

সাজ্জাদ হোসেন সুরুজ এক বিশাল-হৃদয়ের অধিকারী। তিনি দোহার থানার রাজনীতিতে একটি ব্যতিক্রম নাম। সফল ছাত্রনেতা থেকে সফল যুবনেতার ধারাবাহিকতা বজায় রেখে সফল আওয়ামীলীগ নেতার দ্বারপ্রান্তে। যিনি গণতন্ত্রের জন্য আজীবন সংগ্রামের প্রত্যয় ব্যক্ত করেছিলেন।সৎ আদর্শের রাজনীতি করতে গিয়ে তিনি প্রথম থেকেই হোঁচট খেয়েছেন কিন্তু মুখ থুবড়ে পড়েননি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে হয়তো আগের সিদ্ধান্ত পরে নিয়েছেন; আবার অনেক পরের সিদ্ধান্ত আগে নিয়ে ফেলেছেন। বিকল্প পথের চিন্তা তিনি সবসময় করে রাখেন এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ঝুঁকিও নিয়েছেন। দায়িত্বের আন্তঃনির্ভরতায় অগাধ বিশ্বাস এবং এই চিন্তাধারা শক্তি সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। কোনো বাঁধাধরা তত্ত্বে নিজেকে তিনি আটকে রাখেননি। খোলা মনে, খোলা চোখে শক্ত মাটিতে দাঁড়িয়ে সবকিছু তিনি যাচাই করে দেখেছেন আর সে সঙ্গে পুরনোকে ছাড়িয়ে নতুনের দিকে বাড়িয়েছেন তার হাত।

তার পারদর্শিতায় দোহারের রাজনীতি তথা সাধারণ মানুষের অগ্রগতি হয়েছে এবং তিনিও সাধারণ মানুষের ভালোবাসাও পেয়েছেন। কিন্তু বর্তমানে দোহারের রাজনৈতিক বিজ্ঞ বলে দাবিদার যারা তারা সবসময় স্বীকৃতি দেননি। এমন কি যারা তার হাত ধরে রাজনীতি মঞ্চ চিনেছেন তারাও তাকে স্বীকার করতে, তার অবদানকে মেনে নিতে কার্পন্য করে। এখানেই একটি কৌতূহলোদ্দীপক দ্বান্দ্বিকতা দৃশ্যমান হয়। উদারনৈতিকতার যে ধারা তিনি দোহার থানার রাজনীতিতে সূচনা করতে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, তার মূল্যায়ন আমরা ক’জন করেছি ? দোহার থানার প্রত্যন্ত এলাকা ঘুরে ঘুরে নেতা তৈরী করেছেন, হাতে কলমে রাজনীতির পাঠ শিখিয়েছেন।অনেক সাধানর ঘরের ছেলেকে রাজনীতির ময়দানে এনে অসাধারন করে সৃষ্টি করেছেন কিন্তু তাদের কখনো নিজের ব্যক্তিস্বার্থ চরিত্রার্থ করতে ব্যবহার করেননি।বরং তারাই তাদের চরিত্রের দুর্বল দিকটিকে ফুটিয়ে তোলে নিজেদেরকে কলুষিত করেছেন এখনও করছেন।

তার গভীর ভালোবাসা দিয়ে দোহারের জনগনকে কাছে টেনে নিজের আমতলাকে করেছিলেন সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু, সব রাজনৈতিক আন্দোলন, তৎপরতা, প্রশংসা-নিন্দার লক্ষ্য এবং উপলক্ষ। বাংলাদেশে একটা প্রচলিত মতবাদ_ বাংলাদেশের মতো দেশে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় না থাকলে জনগণের জন্য করণীয় খুব একটা থাকে না। অথচ ক্ষমতা কিংবা ক্ষমতার বাইরে যেখানেই থাকুন না কেন সবসময়ই তিনি জনগণের কথা বলেছেন। অতীতে পিতার ক্ষমতাকে কখনোই নিজের জন্য ব্যবহার করেননি।বরং ১৯৯৬ এ দল ক্ষমতায় থাকার সময়ও সবাইকে ছাড়িয়ে বিরাট স্বরূপে আবির্ভূত হয়েছেন। এবার দল ক্ষমতায় আসার পর দলীয় কর্মকান্ডে নিজকে গুটিয়ে রেখেও তার কাজ করে যাচ্ছেন। এদিক দিয়ে পিতা দোহার থানার সাবেক সভাপতি প্রয়াত সৈয়দ স্যারকে ছাড়িয়ে অগ্রসরমান এবং সুদৃঢ়। তার রয়েছে অপরিসীম ধৈর্য এবং বীরত্ব। তিনি নিকটবর্তী বর্তমানের প্রত্যক্ষগোচর, তাই এখানে দেখেন বড়র সঙ্গে ছোট, মূল্যবানের সঙ্গে অকিঞ্চিৎকর জড়িত হয়ে আছে।

তাই বর্তমানের দোহারের সাম্প্রতিক পলিটিক্সেও আত্মপ্রবঞ্চনা ও পরবঞ্চনার পঙ্কিল আবর্তের মধ্যে তিনি নিজেকে কখনও হারিয়ে ফেলেননি। দখলবাজি আর টেন্ডারবাজির সাথে নিজকে জড়াননি। সত্য যেখানে বিপজ্জনক সেখানে সত্যকে তিনি ভয় করেননি, মিথ্যা যেখানে সুবিধাজনক সেখানে তিনি সহায় করেননি মিথ্যাকে। আধুনিককালের চলমান পটের ওপর তিনি নিত্যকালের চিত্র রেখে যাচ্ছেন। যেটা এখন দোহারের রাজনীতিতে বড় প্রয়োজন। তিনি এখনও আত্মার বাঁধনে দোহারের শান্তিপ্রিয় জনগনকে বাঁধতে সামনের দোহার পৌরসভা নির্বাচনে জনগনের দাবীকে মূল্যায়ন করতে নিরবে কাজ করে যাচ্ছেন।তিনি সব সময় দোহার থানার অধিকার বঞ্চিত অবহেলিত মানুষের পাশে থেকে তাদের হাতাশা ও বেদনা ঘুচিয়ে দেয়ার দায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছেন। এখনও কাজ করছেন আশাহত মানুষের আশার আলো জ্বালিয়ে দেবার জন্য। এবার দল ক্ষমতায় আসার পর নিজকে দীর্ঘদিন গুটিয়ে রেখে নিজের আলাদা বৈশিষ্টে সক্রিয় রাজনীতিতে ফিরে আসার মনস্থির করছেন । ফিরে আসা মানে ভালোবাসা দিয়ে জয়। ফিরে আসা মানে কাছে টেনে নিতে পারা। ফিরে আসা মানে প্রমাণিত হয়ে যায়, আর কারও নয়, ‘আমি তোমাদেরই লোক’। দোহারের জনগনের ভালবাসার প্রতি তাঁর আছে গভীর আস্থা। সেই আস্থার প্রমাণ তিনি তার বর্তমান কাজের মাধ্যমে স্বাক্ষর রাখার চেষ্টা করছেন। তার বিশাল হৃদয়ের বিশালতা দিয়ে অন্যের সমস্যাকে নিজের সমস্যা ভেবে দায়িত্ব নিজের কাধে তুলে নিতে কার্পন্য করেননি।

তাঁকে চেনে দোহারের শ্যামল প্রকৃতি। তিনি দোহরের মানুষের জন্ম সহোদরা। দোহারের জনগনের আবেগের সঙ্গে তাঁর নিবিড় যোগ। দোহারের জনগনকে তিনি অতি আপনজন মনে করেন। এখানেই তাঁর আস্থার স্থায়ী আসনপাতা। তিনি কর্ম মাধুর্য্য দিয়ে জয় করে চলছেন দোহারের মানুষের মন। সব সঙ্কটে মানুষ তাঁকে কাছে পায়। পরম মমতায় তিনি ছুটে যান মানুষের কাছে। মানুষের আস্থার জায়গায় যেমন তিনি, তেমনি তাঁর আস্থায় আছে কেবলই মানুষ। দোহারের খেটে খাওয়া মানুষের সাথে তার গভীর সম্পর্ক। মানুষের দুঃখ, মানুষের কষ্ট তাঁকে ছুঁয়ে যায়। তাঁর চিন্তা ও চেতনার জগৎ জুড়ে কেবলই এই মানুষ।

মানুষের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিতে জানেন কোন কিছু দাবী না করে। মানুষের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করতে জানেন তার প্রমান ইতিমধ্যে দিযেছেন। অপরাধীকে মাফ করে দেবার দৃষ্টান্ত তিনি দেখিয়েছেন নিজের ক্ষতিকে মেনে নিয়ে। ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকেই জীবনের জয়গান গেয়ে মানুষকে অনুপ্রাণিত করে স্বমহিমায় জেগে উঠেছেন। মানুষকে নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছেন কল্যাণ ও অগ্রগতির পথে। দোহরের মাটি ও মানুষের সাথে তার গভীর টান কারণ তিনি তো এই মাটিরই সন্তান। দোহারের আলো বাতাস আর পথের ধুলোকে সঙ্গী করে বেড়ে উঠেছেন তাই দিগন্ত বিস্তারী উদার আকাশকে তিনি ধরে রাখতে পারেন তাঁর চোখের তারায়। মা হারানোর বেদনার ক্ষত বুকের গহীনে ধারন করে দলকে সংগঠিত করার দায়িত্ব নিয়ে সমস্ত অনিশ্চয়তাকে দূরে সরিয়ে রেখে আজকে তিনি দোহারের রাজনীতিতে নিজের অবস্থান গড়ে তুলেছেন নিজের হাতে গড়া নেতারা নিজেদের ক্ষুদ্রস্বার্থ চরিতার্থ করতে সামান্য লোভের কাছে নতি স্বীকার করে দুরে সরে গেছেন তারপরও তিনি দমে যাননি। সাময়িক বিরতীর পর আবার জেগে উঠার প্রত্যয়ে কাজ করছেন। আবার ফিরে আসছেন মানুষের ভালবাসায় ।মানুষের বুকের গহীনে উপ্ত হয়ে যাওয়া একরাশ আশা। নতুন আশায় বুক বেঁধে দোহারের মানুষ আবার আমতলাকে জাগিয়ে তোলার বাসনায় মাঠ কাঁপানোর শক্তি পাবে।

দল ক্ষমতায় আসার পর রাজনীতি থেকে তার স্বেচ্ছানির্বাসনে যাবার পর তার অনুসারী অংশটি সঙ্কুচিত হতে হতে নিজেদের প্রায় গুটিয়েই নিয়েছিল। কিন্তু তিনি আবার দোহারের রাজনীতিতে সক্রিয় সবার প্রত্যয় ব্যক্ত করায় দোহারের রাজনীতিতে সর্বস্বহারা, অবহেলিত জনগণের মন থেকে না পাওয়ার বেদনা দূর হতে চলেছে।যেন বর্ষণসিক্ত বিকেলে মানুষের মনে নতুন স্বপ্ন ছড়িয়ে দিলেন তিনি। নিজের ব্যক্তিগত বেদনার ক্ষত আড়াল করে দোহারের রাজনৈতিক জনসমুদ্রে আবার দাঁড়ানোর ঘোষণা করলেন। দোহার থানা আওয়ামীলীগের সাবেক সফল সভাপতি প্রায়াত পিতার যোগ্য সন্তান হিসাবে জানিয়ে দিতে চান যে, ব্যক্তিগত কোন চাওয়া-পাওয়ার আশায় নয়, দোহারের মাটি ও মানুষের কাছে নিজের দায়ব্ধতার জন্যই আবার রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে পিতার অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করতে চান তিনি।

এবার দল ক্ষমতায় আসার পর অনেক ঝড়-ঝাপ্টা গেছে তাঁর ওপর দিয়ে। কোন লোভ তাকে স্পর্শ করতে পারেনি জনগনের স্বার্থেই কাজ করে যাচ্ছেন। দোহারের রাজনীতি ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব থেকে মাইনাস করার জন্য অনেক যড়যন্ত্র হয়েছে এখনও হচ্ছে কিভাবে তাকে রাজনীতির বাইরে রাখা যায়। বিভিন্ন প্রলোভন এ ফেলে তার নিজ হাতে গড়া ছেলে গুলোকে তার কাছ থেকে সরিয়ে রেখে তাকে কর্মীশূন্য করার পরিকল্পনা করে হয়তো অনেকে সাময়িক লাভবান হয়েছে কিন্তু তাকে নেতৃত্বশূন্য করতে পারেনি, আশা করি পারবেও না কোনদিন।

দোহারের মানুষের কল্যাণে নিবেদিত রেখেছেন নিজেকে।অপরাধী আর অন্যায়কারীকে ক্ষমা করার এক বিশাল হৃদয় রয়েছে তার। তার ক্ষমার দৃষ্টান্ত দেখে মাঝে মাঝে আমি অবাক হয়ে যাই একজন মানুষ কিভাবে এতটা ক্ষমাশীল হতে পারে? তাই তার জন্য আমার প্রবাসী আত্মার প্রার্থনা বাগানে বাগানে আজ সব ফুল ফুটুক কেবল তাঁরই জন্য। জয় হোক তাঁর। যে বেদনাভার সয়ে আজকের দিনটি পর্যন্ত পথ হেঁটেছেন তিনি, মানুষের মুখে হাসি ফুটিয়ে কেটে যাক সেই দুঃখ-তাপ। কবিগুরুর ভাষায়-

প্রভাতসূর্য, এসেছ রুদ্রসাজে,
দুঃখের পথে তোমার তূর্য বাজে
অরুণ বহ্নি জ্বালাও চিত্ত মাঝে
মৃত্যুর হোক লয়।তোমারি হোক জয়।
(গীতালী)

****************
লেখক : সৌদি প্রবাসী ব্যবসায়ী।

৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অধুনা পাল্টে যাওয়া গ্রাম বা মফঃস্বল আর ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া শহুরে মানুষ!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০০


দেশের দ্রব্যমুল্যের বাজারে আগুন। মধ্যবিত্তরা তো বটেই উচ্চবিত্তরা পর্যন্ত বাজারে গিয়ে আয়ের সাথে ব্যায়ের তাল মেলাতে হিমসিম খাচ্ছে- - একদিকে বাইরে সুর্য আগুনে উত্তাপ ছড়াচ্ছে অন্যদিকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪১

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।
১. এফডিসিতে মারামারি
২. ঘরোয়া ক্রিকেটে নারী আম্পায়ারের আম্পায়ারিং নিয়ে বিতর্ক

১. বাংলা সিনেমাকে আমরা সাধারণ দর্শকরা এখন কার্টুনের মতন ট্রিট করি। মাহিয়া মাহির... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (সা.) পক্ষ নিলে আল্লাহ হেদায়াত প্রদান করেন

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪২



সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগটা তো ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে গেলো :(

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭



আমি আমার ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে। ব্লগটির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ প্রথম আলো ব্লগ আমায় লেখালেখিতে মনোযোগী হতে শিখিয়েছে । সে এক যুগ আগের কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন পারাবার: শঠতা ও প্রতারণার উর্বর ভূমি

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪০


অনার্সের শেষ আর মাস্টার্সের শুরু। ভালুকা ডিগ্রি কলেজের উত্তর পার্শ্বে বাচ্চাদের যে স্কুলটা আছে (রোজ বাড কিন্ডারগার্টেন), সেখানে মাত্র যোগদান করেছি। ইংরেজি-ধর্ম ক্লাশ করাই। কয়েকদিনে বেশ পরিচিতি এসে গেল আমার।

স্কুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×