জানিনা এই পেশা কবে থেকে শুরু বা কোন সন থেকে কেন এর সৃষ্টি হয়েছিলো এবং তা এখন ভাববার বিষয় বোধ হয় । যেহেতু পৃথিবী এখন আধুনিক আর পৃথিবীর মানুষ দিনে দিনে বেশী সভ্য বলে দাবীদার । আর এই সভ্য দুনিয়ায় এখনো এই পেশা বিরাজমান । তাই লিখতে ইচ্ছে হোলও । আদিকালের যে শাসকের বা যে রাজার বা রাজত্তের আমলে এর সৃষ্টি হয়েছিলো যেমনভাবে , ঠিক এখনো তেমনই ভাবেই চলছে বরং দিন দিন এর বৃদ্ধি পাচ্ছে ভিন্নভাবে , ভিন্ন রঙে । এই পেষায় যারা যোগ দেয় , তারা কি অভাবের তাড়নায় যায় , একথা কি সঠিক ? কিন্তু সমাজ এক কথায় বলে বেঢ়ায় যে অভাবের তাড়নায় , নারীরা এই পেষায় যোগ দেয় । আবার যেসব পুরুষ বেশ্যালয়ে আগমন / গমন করে তারা কি সবাই বিত্তশালী নাকি দৈহিক চাহিদা পুরনে যায় নাকি ব্রিকিতির নেশার কারনে যায় ? আবার যানা যায় ,নিজস্ব প্রতিষ্ঠানেও বা নিজ বাসাতেও এই বেশ্যাগিরি চলে , কোনও কোনও যায়গায় । আবার একজন নারী কেনও বেশ্যা বৃত্তি করে তা কি সে ইচ্ছা করে না নেসায় করে না পরিস্থিতির স্বীকার । যে যেই কারনে যাক না কেনও , এই পেষাটি কি সঠিক পেশা ? কিংবা এই পেষাটি কি সমাজ থেকে উঠে যাওয়া দরকার বলে মনে করেন ? যদি না উঠে , তাহলে আমরা কিসের ধর্ম কিসের সমাজ বা কিসের নেতৃত্ব দিচ্ছি । তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ কি এবং কি আমাদের লক্ষ্য ? আবার কখনো কখনো আমরা জেনে শুনে ঐ বেশ্যা নারীকে প্রেম করে বিয়ে করে , সমাজে নিয়ে এসে সংসার ধর্ম করছি । সব জেনে শুনেও আমরা গ্রহন করছি । আবার দেখবেন যে , একজন বেশ্যা নারী সারাজীবন এই পেশা করে আয় করে বিত্তশালী হয়ে , সমাজে দান / খয়রাত করছে । কখনো কখনো তারা সমাজে নেতৃত্বওঁ দিচ্ছে কিংবা সমাজের উচ্চস্তরে বসবাস করছে । এখন আবার সমাজের সাথেই মিলে মিশেই তারা ফ্লাটে বা নাইট ক্লাবে বা বাসা ভাড়া নিয়ে এসব কাজ করছে । তাই আমার মনে হয় যেসকল পুরুষ বেশ্যালয়ে যায় বা যেতে অভ্যাসী , তারাও পুরুষ শাসিত সমাজের নেতৃত্ব দিচ্ছে এবং সমাজের নানা পেষায় জড়িত কিংবা নানা সুনামের অধিকারী কিংবা কর্ণধার । পুরুষ যেমন নারী বেশ্যালয়ে যায় , ঠিক তেমনি পুরুষ বেশ্যালয় কেনও স্থাপিত হয় না ? তাহলে নারীরা পুরুষদের বেশ্যালয়ে আসবে তা কেনও হয় না সমাজে । আমরা পুরুষরা কেনও সমর্থন করিনা বা পুরুষ বেশ্যালয় গড়তে নারাজ । নাকি সুশীলরা আপত্তি তুলবে ? নাকি পুরুষদের জন্য বেমানান হবে নাকি লজ্জাজনক পেশা হবে ? নাকি দুনিয়ার নিয়ম পুরুষরাই শুধু নারীদের কাছে যাবে নারী বেশ্যালয়ে ? কিন্তু পুরুষরা যখন নারী বেশ্যালয় থেকে বেশ্যাগিরি করে বেরিয়ে আসে , তখন তো সমাজ তাদের দেখে কিংবা সমাজ তো তাদের চিনে ফেলে । তখন কি পুরুষদের লজ্জা করে না কিংবা জাত যায়না । তারপরও আমরা পুরুষরা গল্পে গল্পে বেশ্যালয় নিয়ে নানা রসিকতা করে বেঢ়াই । এখন আবার বেশ্যালয়ের আধুনিক নাম হয়েছে যৌন পল্লী কিন্তু এর পুরানো নাম বেশ্যাখানা । যদি কোনও বেশ্যালয় তুলে দেওয়া হয় বা সমাজ থেকে বেশ্যালয় মুছে ফেলা হবে , যদি সিদ্ধান্ত হয় , আর সেই দায়িত্ব যদি আমাদের উপর অর্পিত হয় , আর আমি যদি বেশ্যালয়ে যাওয়া অভ্যাসী হই তাহলে কি তা সম্ভব হবে আমা দারা ? দেশে বেশ্যালয়গুলি নারী দারা চালিত না পুরুষ দারা পরিচালিত ? দেশে দেশে যদি এখনো বেশ্যালয় থাকে , আর যদি আমরা বলে বেঢ়াই নারীর ক্ষমতায়ন বা আমরা সভ্য সমাজ বা সুশীল সমাজ বা আধুনিক পৃথিবীর নুতন প্রজন্ম , তা কি বেমানান হবে না ? এটা ভণ্ডামি নয় কি, আমাদের পুরুষ শাসিত সমাজের ? তাই প্রবাদে বলে , কাচা নারীর , কাচা টাকা এবং কাচা মাছ এর লোভ সামলানো নাকি কঠিন ?
পেশায় বেশ্যাগিরি
জানিনা এই পেশা কবে থেকে শুরু বা কোন সন থেকে কেন এর সৃষ্টি হয়েছিলো এবং তা এখন ভাববার বিষয় বোধ হয় । যেহেতু পৃথিবী এখন আধুনিক আর পৃথিবীর মানুষ দিনে দিনে বেশী সভ্য বলে দাবীদার । আর এই সভ্য দুনিয়ায় এখনো এই পেশা বিরাজমান । তাই লিখতে ইচ্ছে হোলও । আদিকালের যে শাসকের বা যে রাজার বা রাজত্তের আমলে এর সৃষ্টি হয়েছিলো যেমনভাবে , ঠিক এখনো তেমনই ভাবেই চলছে বরং দিন দিন এর বৃদ্ধি পাচ্ছে ভিন্নভাবে , ভিন্ন রঙে । এই পেষায় যারা যোগ দেয় , তারা কি অভাবের তাড়নায় যায় , একথা কি সঠিক ? কিন্তু সমাজ এক কথায় বলে বেঢ়ায় যে অভাবের তাড়নায় , নারীরা এই পেষায় যোগ দেয় । আবার যেসব পুরুষ বেশ্যালয়ে আগমন / গমন করে তারা কি সবাই বিত্তশালী নাকি দৈহিক চাহিদা পুরনে যায় নাকি ব্রিকিতির নেশার কারনে যায় ? আবার যানা যায় ,নিজস্ব প্রতিষ্ঠানেও বা নিজ বাসাতেও এই বেশ্যাগিরি চলে , কোনও কোনও যায়গায় । আবার একজন নারী কেনও বেশ্যা বৃত্তি করে তা কি সে ইচ্ছা করে না নেসায় করে না পরিস্থিতির স্বীকার । যে যেই কারনে যাক না কেনও , এই পেষাটি কি সঠিক পেশা ? কিংবা এই পেষাটি কি সমাজ থেকে উঠে যাওয়া দরকার বলে মনে করেন ? যদি না উঠে , তাহলে আমরা কিসের ধর্ম কিসের সমাজ বা কিসের নেতৃত্ব দিচ্ছি । তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ কি এবং কি আমাদের লক্ষ্য ? আবার কখনো কখনো আমরা জেনে শুনে ঐ বেশ্যা নারীকে প্রেম করে বিয়ে করে , সমাজে নিয়ে এসে সংসার ধর্ম করছি । সব জেনে শুনেও আমরা গ্রহন করছি । আবার দেখবেন যে , একজন বেশ্যা নারী সারাজীবন এই পেশা করে আয় করে বিত্তশালী হয়ে , সমাজে দান / খয়রাত করছে । কখনো কখনো তারা সমাজে নেতৃত্বওঁ দিচ্ছে কিংবা সমাজের উচ্চস্তরে বসবাস করছে । এখন আবার সমাজের সাথেই মিলে মিশেই তারা ফ্লাটে বা নাইট ক্লাবে বা বাসা ভাড়া নিয়ে এসব কাজ করছে । তাই আমার মনে হয় যেসকল পুরুষ বেশ্যালয়ে যায় বা যেতে অভ্যাসী , তারাও পুরুষ শাসিত সমাজের নেতৃত্ব দিচ্ছে এবং সমাজের নানা পেষায় জড়িত কিংবা নানা সুনামের অধিকারী কিংবা কর্ণধার । পুরুষ যেমন নারী বেশ্যালয়ে যায় , ঠিক তেমনি পুরুষ বেশ্যালয় কেনও স্থাপিত হয় না ? তাহলে নারীরা পুরুষদের বেশ্যালয়ে আসবে তা কেনও হয় না সমাজে । আমরা পুরুষরা কেনও সমর্থন করিনা বা পুরুষ বেশ্যালয় গড়তে নারাজ । নাকি সুশীলরা আপত্তি তুলবে ? নাকি পুরুষদের জন্য বেমানান হবে নাকি লজ্জাজনক পেশা হবে ? নাকি দুনিয়ার নিয়ম পুরুষরাই শুধু নারীদের কাছে যাবে নারী বেশ্যালয়ে ? কিন্তু পুরুষরা যখন নারী বেশ্যালয় থেকে বেশ্যাগিরি করে বেরিয়ে আসে , তখন তো সমাজ তাদের দেখে কিংবা সমাজ তো তাদের চিনে ফেলে । তখন কি পুরুষদের লজ্জা করে না কিংবা জাত যায়না । তারপরও আমরা পুরুষরা গল্পে গল্পে বেশ্যালয় নিয়ে নানা রসিকতা করে বেঢ়াই । এখন আবার বেশ্যালয়ের আধুনিক নাম হয়েছে যৌন পল্লী কিন্তু এর পুরানো নাম বেশ্যাখানা । যদি কোনও বেশ্যালয় তুলে দেওয়া হয় বা সমাজ থেকে বেশ্যালয় মুছে ফেলা হবে , যদি সিদ্ধান্ত হয় , আর সেই দায়িত্ব যদি আমাদের উপর অর্পিত হয় , আর আমি যদি বেশ্যালয়ে যাওয়া অভ্যাসী হই তাহলে কি তা সম্ভব হবে আমা দারা ? দেশে বেশ্যালয়গুলি নারী দারা চালিত না পুরুষ দারা পরিচালিত ? দেশে দেশে যদি এখনো বেশ্যালয় থাকে , আর যদি আমরা বলে বেঢ়াই নারীর ক্ষমতায়ন বা আমরা সভ্য সমাজ বা সুশীল সমাজ বা আধুনিক পৃথিবীর নুতন প্রজন্ম , তা কি বেমানান হবে না ? এটা ভণ্ডামি নয় কি, আমাদের পুরুষ শাসিত সমাজের ? তাই প্রবাদে বলে , কাচা নারীর , কাচা টাকা এবং কাচা মাছ এর লোভ সামলানো নাকি কঠিন ?
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারতে পচা রুটি ভাত ও কাঠের গুঁড়ায় তৈরি হচ্ছে মসলা
আমরা প্রচুর পরিমানে ভারতীয় রান্নার মশলা কিনি এবং নিত্য রান্নায় যোগ করে খাই । কিন্তু আমাদের জানা নেই কি অখাদ্য কুখাদ্য খাচ্ছি দিন কে দিন । এর কিছু বিবরন নিচে... ...বাকিটুকু পড়ুন
মন যদি চায়, তবে হাতটি ধরো
মন যদি চায়, তবে হাতটি ধরো
অজানার পথে আজ হারিয়ে যাব
কতদিন চলে গেছে তুমি আসো নি
হয়ত-বা ভুলে ছিলে, ভালোবাসো নি
কীভাবে এমন করে থাকতে পারো
বলো আমাকে
আমাকে বলো
চলো আজ ফিরে যাই কিশোর বেলায়
আড়িয়াল... ...বাকিটুকু পড়ুন
One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes
শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন
চাকরি বয়সসীমা ৩৫ বৃদ্ধি কেনো নয়?
চাকরির বয়সসীমা বৃদ্ধি এটা ছাত্র ছাত্রীদের/ চাকরি প্রার্থীদের অধিকার তবুও দেওয়া হচ্ছে না। সরকার ভোটের সময় ঠিকই এই ছাত্র ছাত্রীদের থেকে ভোটের অধিকার নিয়ে সরকার গঠন করে। ছাত্র ছাত্রীদের... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাঁচতে হয় নিজের কাছে!
চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু। লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন