somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফোন, বিবৃতিতে বিব্রত বিএনপি...

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিজেপির সভাপতির কথিত ফোনকল, মার্কিন কংগ্রেসের ছয় সদস্যের ভুয়া বিবৃতি নিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছে বিএনপি। পাশাপাশি নেতাদের অনেকে আছেন বিভ্রান্তিতে। এ নিয়ে রাজনীতির মাঠে নতুন করে চাপে পড়েছে দলটি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টাসহ বেশ কয়েকজন নেতার সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হয়েছে এই প্রতিবেদকের। তাঁরা কেউ উদ্ধৃত হতে রাজি হননি। স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য প্রথম আলোকে বলে, এই দুটি ঘটনায় তাঁরা বিব্রত ও বিভ্রান্ত। তিনি মনে করেন, মার্কিন কংগ্রেস সদস্যদের বিবৃতিটি ভুয়া। কিন্তু অমিত শাহের ফোনের বিষয়টি খালেদা জিয়ার কার্যালয় থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচার করা রহস্যজনক। কথা না হলে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয় থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তা জানানোর কথা নয়। কিন্তু বিভিন্ন গণমাধ্যমে অমিত শাহর বক্তব্য প্রচার করার পর এখন বিএনপির নেতাদের বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হচ্ছে। আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে এটিও মিথ্যা।


গত বৃহস্পতিবার মারুফ কামাল খান সংবাদ সম্মেলন করে দাবি করেন, গত বুধবার রাতে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সভাপতি অমিত শাহ ফোন করে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিয়েছেন। পরদিন আওয়ামী লীগ দাবি করে, এ তথ্যটি সঠিক নয়। কিন্তু বিএনপি তাদের দাবিতে অনড় থাকে। পরবর্তীতে কয়েকটি গণমাধ্যম সরাসরি অমিত শাহর সঙ্গে যোগাযোগ করে। অমিত শাহ জানান, টেলিফোন আলাপের খবরটি মিথ্যা। গত শুক্রবার বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ছয় মার্কিন কংগ্রেসম্যানের একটি বিবৃতি প্রকাশিত হয়। তাতে বলা হয়, খালেদা জিয়াকে অবরুদ্ধ করে রাখার নিন্দা জানিয়েছেন তাঁরা। কিন্তু পরবর্তীতে প্রমাণিত হয় ওইটি ছিল ভুয়া বিবৃতি।
এর আগে ২০১৩ সালের ৩০ জুন ওয়াশিংটন টাইমস-এ বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নামে ‘দ্য থ্যাঙ্কসলেস রোল ইন সেভিং ডেমোক্রেসি ইন বাংলাদেশ, করাপশন অ্যান্ড স্টেলিং থ্রেটেন আ ওয়ানস ভাইব্রেন্ট নেশন’ শীর্ষক একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। সেসময় এটি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছিল বিএনপি। পরে দলটি দাবি করেছিল ওই লেখাটি খালেদা জিয়ার নয়। ওয়াশিংটন টাইমস অবশ্য দাবি করেছিল লেখাটি খালেদা জিয়ারই।


তথ্য সূত্র - Click This Link
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের জাতির কপালে শনি আছে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:১১



একাত্তরে যারা স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে তারা বলেছে স্বাধীনতা টিকিয়ে রাখা সম্ভব না, সুতরাং ভারতের অধীন হওয়ার চেয়ে পাকিস্তানের অধীন থাকা ভালো। তারা মনে করেছে অধীকাংশ নাগরিক তাদের দলে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদি কি লড়াকু সৎ এবং নিবেদিত প্রাণ নেতা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৬

হাদি কি লড়াকু সৎ এবং নিবেদিত প্রাণ নেতা ?

জুলাই আন্দোলনে তিনি প্রথম সারির নেতা ছিলেন না , তাকে কেউ চিনতো না কয়েক মাস আগে ও ।

জুলাই জংগীদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদি ভাই, ইনসাফ এবং একটা অসমাপ্ত বিপ্লবের গল্প

লিখেছেন গ্রু, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮



ইদানিং একটা কথা খুব মনে পড়ে। হাদি ভাই।

মানুষটা নেই, কিন্তু তার কথাগুলো? ওগুলো যেন আগের চেয়েও বেশি করে কানে বাজে। মাঝেমধ্যে ভাবি, আমরা আসলে কীসের পেছনে ছুটছি? ক্ষমতা? গদি? নাকি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে[

স্বাধীন সাংবাদিকতার কণ্ঠরোধে রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, মব-রাজনীতি ও এক ভয়ংকর নীরবতার ইতিহাস
চরম স্বৈরশাসন বা ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রেও সাধারণত সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ে আগুন দেওয়ার সাহস কেউ করে না। কারণ ক্ষমতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ৩০ দেশের দুষ্ট আমেরিকান রাষ্ট্রদুত বদলায়ে দিচ্ছে!

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৩



আইয়ুব পাকিস্তানকে ধ্বংস করার পর, বাংগালীদের লাথি খেয়ে সরেছে; জিয়া, কর্নেল তাহের ও জাসদের গণ বাহিনী আমাদের দেশকে নরক (১৯৭৫ সাল ) বানিয়ে নিজেরা নরকে গেছে। আমাদেরকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×